1. বিএসআরএম স্টিলস
  2. ডেল্টা লাইফ
  3. কাশেম ড্রাইসেলস
  4. স্কয়ার ফার্মা
  5. বেক্সিমকো ফার্মা
  6. ইফাদ অটোস
  7. সাইফ পাওয়ারটেক
  8. কেডিএস এক্সেসরিজ
  9. কেয়া কসমেটিকস
  10. এমআই সিমেন্ট।

শেয়ারবাজারে দরপতন অব্যাহত

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের শেয়ারবাজারে দরপতন অব্যাহত রয়েছে । এর ধারাবাহিকতায় সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে মূল্য সূচকের পতন হয়েছে। এ দিন হ্রাস পেয়েছে লেনদেন হওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দর। একইসঙ্গে কমেছে টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণও। এ নিয়ে টানা দুই কার্যদিবস দরপতন হলো দেশের পুঁজিবাজারে।

বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে, মঙ্গলবার দিন শেষে দেশের প্রধান বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৯৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। শরীয়াহ সূচক ডিএসইএস ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১০৬ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৪৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৯৮ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৮ কোটি টাকা বা ১২ দশমিক ৭১ শতাংশ কম। সোমবার লেনদেন হয়েছিল ৪৫৬ কোটি টাকা।

মঙ্গলবার ডিএসইতে ৩১৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৯টির, কমেছে ১৫২টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর।

ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা দশ কোম্পানি হচ্ছে- বিএসআরএম স্টিলস, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, কাশেম ড্রাইসেলস,স্কয়ার ফার্মা, বেক্সিমকো ফার্মা, ইফাদ অটোস, সাইফ পাওয়ারটেক, কেডিএস এক্সেসরিজ, কেয়া কসমেটিকস এবং এমআই সিমেন্ট।

অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক ২১ পয়েন্ট কমে ৮ হাজার ৫৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসই৫০ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২১ পয়েন্টে, সিএসই ৩০ সূচক ২৪ পয়েন্ট বেড়ে ১২ হাজার ৩৪৮ পয়েন্টে, সিএএসপিআই সূচক ৩৪ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ২৭ পয়েন্টে এবং সিএসআই শরীয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে ৯৭০ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

এদিন সিএসইতে মোট ২৪৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ৮৩টির, কমেছে ১২১টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ার দর। লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ১৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট।

রিজেন্ট টেক্সটাইলের বরাদ্দ শেয়ার বিওতে জমা

logo-regentস্টকমার্কেট ডেস্ক :

সদ্য প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা বস্ত্র খাতের রিজেন্ট টেক্সটাইল লিমিটেড লটারিতে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) অ্যাকাউন্টে পাঠিয়েছে সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল)। সিডিবিএল সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আজ ৮ ডিসেম্বর মঙ্গলবার এসব শেয়ার জমা হয়েছে।

গত ১২ নভেম্বর আইপিও লটারির ড্র প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে কোম্পানিটি। রিজেন্টের আইপিওতে নির্ধারিত সময়ে ৭১৪ কোটি ৫৬ লাখ ৮৫ হাজার টাকার আবেদন জমা পড়েছে। যা মোট আবেদনের ৫.৭১ গুণ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এলকে/এমএ

বিএসআরএমের নতুন প্রকল্পে উৎপাদন শুরু

bsrmস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিএসআরএম স্টিল মিলসের নতুন প্রকল্পে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করেছে । গতকাল ৭ ডিসেম্বর সোমবার থেকে উৎপাদন শুরু হয়েছে বলে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সফলভাবে বিএমআরই সম্পন্ন হওয়ায় কোম্পানির উৎপাদন সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে বলে কোম্পানির পক্ষ থেকে আশা প্রকাশ করা হয়েছে।

গত ১৫ নভেম্বর থেকে কোম্পানিটির বিএমআরই শুরু হয়। বিএমআরই’র জন্য কোম্পানির উৎপাদন বন্ধ ছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এলকে/এমএ

পেনিনসুলা এএমসিএল বিডিবিএল ইউনিট ফান্ড অনুমোদন

mutualনিজস্ব প্রতিবেদক :

পেনিনসুলা এএমসিএল বিডিবিএল ইউনিট ফান্ড ওয়ান নামে বে-মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডের প্রসপেক্টাস অনুমোদন দিয়েছে নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

সোমবার বিএসইসির ৫৬১তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এ ফান্ডের আকার হবে ১০ কোটি টাকা। এর মধ্যে পাবলিক অফারের জন্য বরাদ্দ থাকবে আট কোটি টাকা। ফান্ডটির স্পন্সর বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড। কাস্টডিয়ান হিসেবে কাজ করছে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ।

ফান্ডটি গঠিত হলে ফান্ডের ইউনিটগুলো সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডে ডিমেট হিসেবে রক্ষিত থাকবে এবং ডিমেট ফর্ম হিসেবে হস্তান্তর করা হবে।

ফান্ডটির সম্পদ ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ করছে পেনিনসুলা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এলকে

একমি বুক বিল্ডিংয়ে আইপিওতে আসছে

acmeeনিজস্ব প্রতিবেদক :

বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে টাকা উত্তোলনের অনুমোদন পেয়েছে একমি ল্যাবরেটিজ লিমিটেড। সোমবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৫৬১তম সভায় এ কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়।

বিএসইসি মুখপাত্র মো. সাইফুর রহমান বিষয়‌টি নি‌শ্চিত ক‌রে‌ছেন। তি‌নি জানান, বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে এলিজিবল ইনস্টিটিউশনাল ইনভেস্টটরদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে পাঁচ কোটি সাধারণ শেয়ার ইস্যু করবে একমি ল্যাবরেটরিজ।

বিডিংয়ের মাধ্যমে ইস্যু মূল্য নির্ধারণ করে পরবর্তীতে প্রসপেক্টাস অনুমোদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। কোম্পানিটি পুঁজি উত্তোলন করে তিনটি নতুন প্রকল্প বাস্তবায়ন এবং প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) খরচ খাতে ব্যয় করবে।

উ‌ল্লেখ্য, ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী, কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ৫ টাকা ৬৫ পয়সা। একই সময়ে শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ৬৬ টাকা ১৬ পয়সা।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে আইসিবি ক্যাপিটাল লিমিটেড। আর রেজিস্টার টু দ্য ইস্যু হিসবে রয়েছে প্রাইম ফাইন্যান্স ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এলকে

আইপিও অনুমোদন পেল ড্রাগন সোয়েটার

dragonনিজস্ব প্রতিবেদক :

প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহের অনুমতি পেয়েছে ড্রাগন সোয়েটার অ্যান্ড স্পিনিং লিমিটেড।

সোমবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৫৬১তম সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বিএসইরি নির্বাহী পরিচালক এম সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

কোম্পানিটি প্রতিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে চার কোটি শেয়ারের বিপরীতে ৪০ কোটি উত্তোলন করবে।

শেয়ারবাজার থেকে সংগৃহীত অর্থ দিয়ে যন্ত্রপাতি ক্রয়, বিল্ডিং ও সিভিল কনস্ট্রাকশন, স্পেয়ার পার্টস ক্রয়, চলতি মূলধন এবং আইপিওর খরচ খাতে ব্যয় করবে কোম্পানিটি।

নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, কোম্পানিটির গত পাঁচ বছরে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে গড়ে এক টাকা ৩৩ পয়সা ও শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভি) ১৮ টাকা ৭৯ পয়সা।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে স্বদেশ ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এলকে

প্রিমিয়ামের জন্য বুকবিল্ডিংয়ে আসতে হবে

bsecনিজস্ব প্রতিবেদক :

অভিহিত মূল্যের চেয়ে বেশি দরে অর্থাৎ প্রিমিয়ামে কোন কোম্পানি শেয়ারবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করতে চাইলে এখন থেকে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতেই আবেদন করতে হবে। শুধুমাত্র অভিহিত মূল্যে অর্থ সংগ্রহের জন্য ফিক্সড প্রাইস মেথডে আবেদন করা যাবে। এমন বিধান রেখে বিএসইসি রুলস ২০১৫ অনুমোদন করেছে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন।

সোমবার বিএসইসির কমিশন বেঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। বর্তমানে ফিক্সড প্রাইস মেথডেও প্রিমিয়াম মূল্যে বাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করতে পারে কোম্পানিগুলো।

পাবলিক ইস্যু রুলে বাংলাদেশ ব্যবসা বা বিনিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনাকারী ৯ ক্যাটাগরির প্রতিষ্ঠানের জন্য বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে বিডিং কার্যক্রমে অংশগ্রহণের সুযোগ রাখা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো-মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যান্ড পোর্ট পোলিও ম্যানেজার, অ্যাসেট ম্যানেজম্যান্ট কোম্পানি, মিউ. ফান্ড, স্টক ডিলার, ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বীমা কোম্পানি, অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড ম্যানেজার এবং অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড।

এতে বলা হয়েছে, বিডিংয়ে প্রত্যেক ক্যাটাগরির প্রতিষ্ঠানের জন্য আলাদা কোটা সংরক্ষণ করা হবে। বুকবিল্ডিং পদ্ধতির জন্য যে সব প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে তারমধ্যে রয়েছে, প্রত্যেক কোম্পানিকে রোড শো আয়োজন করতে হবে। রোড শোতে যে সব প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা অংশগ্রহণ করবে তাদের মতামত এবং পর্যবেক্ষণসহ ইস্যুয়ার কোম্পানি প্রসপেক্টাসের কপি এবং আবেদনপত্র বিএসইসি এবং স্টক এক্সচেঞ্জে দাখিল করতে হবে।

তবে প্রসপেক্টাসে ইস্যুয়ারের সব ধরনের তথ্য থাকতে হবে এবং শেয়ারবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহের পরিমাণও উল্লেখ থাকতে হবে। তবে কত দরে এবং কি পরিমাণ শেয়ার ইস্যু করা হবে তা উল্লেখ করা যাবে না।

এতে আরও বলা হয়েছে, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য নির্ধারিত কোটার শেয়ার সর্বনিম্ন যে দরে বিডিং শেষ করবে সেটি হবে কোম্পানির ‘কাট অফ প্রাইস’। কাট অব প্রাইসের চেয়ে ১০ শতাংশ কম দরে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) শেয়ারের বরাদ্দ মূল্য হবে। তবে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ‘কাট অব প্রাইসে’ কোটা অনুযায়ী আনুপাতিক হারে শেয়ার বরাদ্দ দেয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এলকে