বছরের ব্যবধানে বাজার মূলধন ১৪ হাজার কোটি টাকা কম

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

আস্থাহীনতা, তারল্য সংকট ও কারসাজি চক্রের অপতৎপরতাসহ নানা ইস্যুতে দীর্ঘদিন ধরে দেশের শেয়ারবাজারে অস্থিরতা বিরাজ করছে। আর এই অস্থিরতাকে কেন্দ্র করে বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ বাজারের প্রতি আগ্রহ হারাচ্ছে।

ফলে বাজার মূলধন, লেনদেন ও মূল্য সূচকের উপর বিরুপ প্রভাব পড়ছে। যার ধারাবাহিকতায় বাজার থেকে প্রতিদিনই মূলধন কমছে। সদ্য শেষ হওয়া ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বাজার মূলধন আগের অর্থবছরের চেয়ে কমেছে ১৪ হাজার ৯২২ কোটি টাকার বেশি।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলেন, বাজারের গতি ফেরাতে সরকারের পক্ষ থেকে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেয়া হলেও স্বল্পমেয়াদি কোনো উদ্যোগ নেই। ফলে বর্তমানে শেয়ারবাজারে অস্থিরতা বিরাজ করছে। এছাড়াও ২০১৬-১৭ অর্থবছরের বাজেটে সুনির্দিষ্ট কোনো দিক নির্দেশনা না থাকায় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর পাশাপাশি আস্থাহীনতায় রয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরাও।

২০১৬-১৭ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে বিশেষ কোনো প্রণোদনা না দিয়েই শেয়ারবাজার জেগে উঠার স্বপ্নের কথা বলেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। বাজেট বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী বলেন, দেশের শেয়ারবাজার এখন নিয়মমাফিকভাবে পরিচালিত হচ্ছে এবং স্থিতিশীলতা এসেছে। একই সঙ্গে ফটকাবাজির (কারসাজিমূলক লেনদেন) অবসান এবং নির্মূল হয়েছে। এ কারণে শেয়ারবাজার এবার জেগে উঠবে।

এদিকে বাজারে যে পরিমাণ শেয়ার বেড়েছে সেই হারে বিনিয়োগকারী বাড়েনি। এ অবস্থার উন্নতি চাইলে আর্থিক ভিত্তি খুবই মজবুত অবস্থানে আছে এমন কোম্পানিকে বাজারে তালিকাভুক্ত করতে হবে। একই সঙ্গে বাজার স্থিতিশীলতায় সকারের পাশাপাশি স্টোক হোল্ডারদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান সংশ্লিষ্টরা।

পর্যালোচনায় দেখা গেছে, এক বছরের ব্যবধানে বাজার মূলধন উধাও হয়েছে ১৪ হাজার ৯২২ কোটি ৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২০১৪-১৫ অর্থবছর শেষে ( অর্থ্যৎ ৩০ জুন ২০১৫) বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ২৪ হাজার ৭৩০ কোটি ৬৩ লাখ টাকা এবং ২০১৫-১৬ অর্থবছর শেষে (৩০ জুন ২০১৬) বাজার মূলধন কমে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ১৮ হাজার ৫৭৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকায়। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে বাজার মূলধন কমেছে ৬ হাজার ১৫৫ কোটি ৬৯ লাখ টাকা বা এক দশমিক ৮৯ শতাংশ।

একইভাবে ২০১৪-১৫ অর্থবছর শেষে (অর্থ্যৎ ৩০ জুন ২০১৫) চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বাজার মূলধন ছিল ২ লাখ ৫৯ হাজার ৩৭৭ কোটি টাকায় এবং ২০১৫-১৬ অর্থবছর (৩০ জুন ২০১৬) শেষে বাজার মূলধন কমে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৫০ হাজার ৬১১ কোটি টাকায়। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে সিএসইতে বাজার মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৭৬৬ কোটি টাকা।

লেনদেন : প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২০১৫-১৬ অর্থবছরে শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট বেচাকেনায় মোট লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৭ হাজার ২৪৬ কোটি টাকা। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১২ হাজার ৩৫১ কোটি টাকা। অর্থাৎ এক বছরে লেনদেন কমেছে ৫ হাজার ১০৫ কোটি টাকা।

মূল্যসূচক : ২০১৪-১৫ অর্থবছরের শেষ দিন (৩০ জুন) ডিএসইতে প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স অবস্থান ছিল ৪ হাজার ৫৮৩ পয়েন্টে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের শেষ দিন এসে ওই মূল্য সূচক দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৫০৭ পয়েন্টে। এক বছর ওঠানামা শেষে মূল্য সূচকের ব্যবধান বা কমেছে ৬৬ পয়েন্ট। অপরবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক ২০১৫-১৬ বছরের শেষ দিনে দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৩৯৬ পয়েন্টে। যা ২০১৪-১৫ অর্থবছরের শেষ দিন ছিল ৮ হাজার ৫৮৪ পয়েন্টে। এক বছরে ব্যবধানে সিএসইর সার্বিক সূচক কমেছে ১৮৮ পয়েন্ট। বছরের ব্যবধানে মূল্য সূচকেরও তেমন কোনো উন্নতি হয়নি।

সামগ্রিক বাজার পরিস্থিতির নেতিবাচক প্রভাব ডিএসইর রাজস্ব আদায়েও পড়েছে। যার ফলে অর্থবছরের ব্যবধানে ডিএসইর রাজস্ব আদায় অনেকটা কমেছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে শেষে ডিএসই থেকে সরকারের মোট রাজস্ব আদায় হয়েছে ১৫৮ কোটি ৪ লাখ ৩০ হাজার ৩৯২ টাকা, যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৬ কোটি ৮৫ লাখ ৪৪ হাজার ৯৯৫ টাকা বা ৯ দশমিক ৬৩ শতাংশ কম। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে রাজস্ব আদায় ছিল ১৭৪ কোটি ৮৯ লাখ ৭৫ হাজার ৩৮৭ টাকা।

শেয়ারবাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, বাজারে আগের চেয়ে শেয়ার সংখ্যা বাড়ছে কিন্তু চাহিদা নেই। তাই চাহিদা সম্পন্ন ভালো মৌল ভিত্তি সম্পন্ন কোম্পানিকে বাজারে তালিকাভুক্ত করতে হবে। একই সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় হলে বাজার পরিস্থিতি অনেকটা গতিশীল হবে বলে মনে করছেন তারা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ/এ

সপ্তাহজুড়ে ব্লক মার্কেটে ৪৭৩ কোটি টাকার লেনদেন

dseনিজস্ব প্রতিবেদক :

সমাপ্ত সপ্তাহে ব্লক মার্কেটে ৩৩ কোম্পানি ও ৬ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার বা ইউনিট লেনদেন হয়েছে। কোম্পানি ও ফান্ড মিলে মোট ৬ কোটি ৭৫ লাখ ৭৬টি শেয়ার বা ইউনিট লেনদেন করেছে। যার আর্থিক মূল্য ৪৭৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, আলোচিত সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন করেছে আইডিএলসি ফিন্যান্স লিমিটেড। এই কোম্পানি মোট ৩ কোটি ৫৭ লাখ ১৬ হাজার ৮৩১টি শেয়ার লেনদেন করেছে। যার আর্থিক মূল্য ছিল ১৯৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকা।

আইএফআইএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান ২৭ লাখ ৫০ হাজার ইউনিট লেনদেন করে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। সপ্তাহজুড়ে ফান্ডটি ১ কোটি ৪৯ লাখ টাকার ইউনিট লেনদেন করেছে।

ম্যাকসন স্পিনিং ২৫ লাখ শেয়ার লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি ২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।

তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ ২০ লাখ শেয়ার লেনদেন করে তালিকার চতুর্থ স্থানে রয়েছে। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি ৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।

স্কয়ার ফার্মা ১৫ লাখ ৪৬ হাজার শেয়ার লেনদেন করে পঞ্চম স্থানে রয়েছে। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি ৪০ কোটি ৪৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।

ইসলামী ব্যাংক ১৫ লাখ ২০ হাজার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার ৬ষ্ঠ স্থানে রয়েছে।

তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- এনভয় টেক্সটাইল, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, সামিট পাওয়ার, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি, ডরিন পাওয়ার, ইস্টার্ন হাউজিং, পাওয়ার গ্রীড, তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ, এসিআই, ডেল্টা ব্রাক হাউজিং, এমজেএলবিডি, ওয়ান ব্যাংক, রেকিট বেনকিজার, ফার কেমিক্যাল, কেয়া কসমেটিকস, মালেক স্পিনিং, ওরিয়ন ইনফিউশন, বার্জার পেইন্টস, বেক্সিমকো ফার্মা, রেনেটা, ব্রাক ব্যাংক, হাইডেলবার্গ সিমেন্ট, লিন্ডেবিডি, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, বাটা সু, ইবিএল, গ্রামীণফোন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ/এ

বেক্সিটের চাপ কাটিয়ে উঠছে বিশ্ব শেয়ারবাজার

world-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

যুক্তরাজ্যের গণভোট বেক্সিটের পক্ষে যাওয়ায় চাপে পড়েছিল বৈশ্বিক শেয়ারবাজার। নীতিনির্ধারকদের কাছ থেকে ইতিবাচক কিছুর প্রত্যাশায় দরপতনের ধাক্কা কাটিয়ে দ্রুতই সামলে উঠেছে পূর্ব-পশ্চিমের প্রায় সব স্টক এক্সচেঞ্জ। ব্রেক্সিট-পরবর্তী প্রথম সপ্তাহে বিশ্বের সব প্রান্তেই শেয়ারসূচক বেড়েছে। খবর রয়টার্স ও ব্লুমবার্গ।

২৪ জুলাই যুক্তরাজ্যের গণভোটের ফলাফল প্রকাশের পর একদিনে ৪-৭ শতাংশ হারে কমে যায় এশিয়া-ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সব শেয়ারসূচক। সংশ্লিষ্ট খাত ও কোম্পানির আয়ে ব্রেক্সিটের প্রভাব কি হবে— বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠানগুলোয় তার চুলচেরা বিশ্লেষণ অব্যাহত আছে। তবে মোটা দাগে বিনিয়োগকারীরা এরই মধ্যে কিছু সিদ্ধান্তে পৌঁছে গেছেন। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর পদক্ষেপ অন্যতম।

বাজার-সংশ্লিষ্টদের বিশ্লেষণ, অনিশ্চিত পরিস্থিতিতে চলতি বছর আর সুদের হার বাড়াবে না মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ। অনেকের পূর্বাভাস, ২০১৭ সালেও মুদ্রাপ্রবাহ নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না ওয়াল স্ট্রিটকে। ইউরোপের দেশগুলোর পাশাপাশি চীন, জাপান, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, অস্ট্রেলিয়া সবখানেই ব্রেক্সিটের প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে উঠেছেন বিনিয়োগকারীরা।

শুক্রবার পর্যন্ত এক সপ্তাহে ওয়াল স্ট্রিটের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ সূচকই ৩ শতাংশের বেশি বেড়েছে। ইউরোপের সমন্বিত শেয়ারসূচক স্টক্স ইউরোপ ৬০০ আগের সপ্তাহের তুলনায় ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ বেড়েছে। এশিয়ার সমন্বিত সূচক এশিয়া ডাও বেড়েছে ৩ দশমিক ৬ শতাংশ।

এদিকে যুক্তরাজ্যের মূল সূচক এফটিএসই ১০০ এক সপ্তাহে বেড়েছে ৭ দশমিক ১৫ শতাংশ। দ্বিধা কাটছে না সাধারণ বিনিয়োগকারীদের— বেক্সিট কি তবে ভালো কিছুই হতে যাচ্ছে?

এর উত্তরে সতর্ক বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্রেক্সিটের প্রভাব গণনার শুরু মাত্র। হতে পারে, গত সপ্তাহের চাঙ্গাভাবটি তহবিল ব্যবস্থাপকদের সুনির্দিষ্ট কিছু বিনিয়োগের ফল। বেছে বেছে অবমূল্যায়িত ও সম্ভাবনাময় কোম্পানির শেয়ারে বাড়তি তহবিল বিনিয়োগ করে যাচ্ছেন বিচক্ষণ পেশাদাররা, যার আপাত প্রভাব দেখা যাচ্ছে সূচকে। এ চাঙ্গাভাব অব্যাহত নাও থাকতে পারে। বিশেষ করে, যদি বিশ্ব অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি নিয়ে নিরাশার বার্তা আসতেই থাকে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ/এ

রাইট ইস্যুতে সাইফ পাওয়ারটেকের সাধারণ সভা

SAIF powerস্টকমার্কেট ডেস্ক :

ব্যাটারি প্রকল্পের জন্য প্রতি শেয়ারের বিপরীতে দুটি করে রাইট শেয়ার ইস্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। এই রাইট ইস্যুতে সাইফ পাওয়ারটেক সাধারণ সভার দিন ঘোষণা করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

এ পরিকল্পনায় শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি গ্রহণে ১৭ জুলাই বেলা সাড়ে ৩টায় রাজধানীর আর্মি গলফ ক্লাবে বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) আহ্বান করেছে কোম্পানিটি। ইজিএমের রেকর্ড ডেট ছিল ১৯ জুন।

স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুরের পূবাইলে চলমান ব্যাটারি প্রকল্পের আকার ও বিনিয়োগ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সাইফ পাওয়ারটেকের পরিচালনা পর্ষদ। এজন্য কোম্পানির বিদ্যমান একটি শেয়ারের বিপরীতে দুটি করে রাইট শেয়ার ইস্যু করা হবে। শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদনের পর এজন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমোদন প্রয়োজন হবে তাদের। সংশ্লিষ্ট সবার অনুমোদন পেলে রাইট শেয়ারের জন্য নতুন রেকর্ড ডেট ঘোষণা করা হবে।

১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারের সঙ্গে ১০ টাকা প্রিমিয়াম নিতে চায় কোম্পানি। কোম্পানিটির বর্তমান পরিশোধিত মূলধন ৯১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। এ হিসাবে রাইট শেয়ারের মাধ্যমে তারা ৩৬০ কোটি টাকার বেশি মূলধন সংগ্রহ করবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ/এ