সিঙ্গেল ডিজিট সুদে ঋণ দিলে নীতিগত সহায়তা দেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

bbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

যে সব ব্যাংক সিঙ্গেল ডিজিট সুদে ঋণ দেবে, সেগুলো বিভিন্ন ধরনের সুবিধা পাবে। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংক সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকে নীতিগত সহায়তা দেবে।

সোমবার (২ জুলাই) কেন্দ্রীয় ব্যাংকে অনুষ্ঠিত ব্যাংকার্স সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির ব্যাংকগুলোর এমডিদের এই আশ্বাস দেন। সভা শেষে ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান ও ঢাকা ব্যাংকের এমডি সৈয়দ মাহবুবুর রহমান সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।

প্রসঙ্গত, ব্যাংকার্স সভায় ব্যাংকিং খাতের সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হলেও গুরুত্ব পায় সিঙ্গেল ডিজিটে ঋণ দেওয়ার বিষয়টি।

বৈঠকে জানানো হয়, মুক্তবাজার অর্থনীতির নিয়ম ভেঙে সুদ হার কমানো বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কোনও নির্দেশনা দেবে না। ব্যাংকগুলোকেই বাস্তবায়ন করতে হবে।

ঢাকা ব্যাংকের এমডি সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের বক্তব্য হলো—সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে আনার সিদ্ধান্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের। এ কারণে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকেই ভূমিকা রাখতে হবে। দেশ ও অর্থনীতির স্বার্থে এটা করতে হবে। এটা করতে গিয়ে যেন কোনও বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি না হয়। সে দিকেও খেয়াল রাখতে বলেছে।’

ঢাকা ব্যাংকের এমডি আরও বলেন, ‘সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে আনতে গিয়ে কোনও সমস্যা হলে বাংলাদেশ ব্যাংক দেখবে। প্রয়োজনে ঋণ-আমানত অনুপাতসীমা কিছুটা লঙ্ঘন হলেও বাংলাদেশ ব্যাংক ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবে। অনেকটা নমনীয় থাকবে।’

৬ শতাংশ সুদে আমানত না পেলে কিভাবে সিঙ্গেল ডিজিট সুদে ঋণ দেবে—এমন প্রশ্নের জবাবে এবিবি’র চেয়ারম্যান বলেন, ‘৮ শতাংশ সুদে কেউ আমানত নিয়ে ৯ শতাংশ সুদে ঋণ বিতরণ করতে চাইলেও করতে পারে।’

এর আগে বেসরকারি ব্যাংক মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্সের (বিএবি) ঘোষণা অনুযায়ী, গত ১ জুলাই থেকে তিন মাস মেয়াদি আমানতের সর্বোচ্চ সুদের হার হবে ৬ শতাংশ আর ঋণের সুদহার হবে ৯ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তারা ছাড়াও সব ব্যাংকের এমডিরা উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

উন্নয়নের পথে বাংলাদেশের অবস্থান দৃঢ় : বিশ্বব্যাংক

worldস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক অপর্ণা সুভ্রামণি বলেছেন, সামাজিক সূচকসহ উন্নয়নের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অর্জন দৃঢ় অবস্থান গড়ে তুলেছে।

সোমবার (২ জুলাই) বাংলাদেশ সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিতের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের একথা বলেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের প্রতি তাদের উন্নয়নের জন্য আমি শুভকামনা জানাই।’

বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট জিম ইয়ং কিমের বাংলাদেশ সফর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিশ্বব্যাকের প্রেসিডেন্ট ইতোমধ্যে বাংলাদেশের উন্নয়নে সমর্থন অব্যাহত রাখার ব্যাপারে আশ্বস্ত করেছেন।’

তিনি বলেন, ‘ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এসোসিয়েশনের (আইডিএ) সদস্য রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে তহবিল গ্রহণে বাংলাদেশ একটি বৃহৎ দেশ।’

অপর্ণা বলেন, বিশ্বব্যাংক রোহিঙ্গাদের সমর্থনে সম্প্রতি ৪৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের মঞ্জুরি অনুমোদন করেছে।

তিনি বলেন, ‘এই মঞ্জুরি কয়েকটি প্রকল্পের অধীনে দেয়া হবে। ইতোমধ্যে স্বাস্থ্যের ওপর একটি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। অপর প্রকল্পগুলো পাইপলাইনে আছে।’ সূত্র : বাসস

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

ছয় মাসে অধিকাংশ ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা বেড়েছে

bankস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে (জানুয়ারি-জুলাই) দেশের অধিকাংশ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর পরিচালন মুনাফা বেড়েছে। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। ব্যাংকগুলো বলছে, সার্বিকভাবে আগের বছরের তুলনায় বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ কিছুটা বেড়েছে। আমদানি খাতও অনেক গতিশীল ছিল। এ ছাড়া সার্ভিস চার্জ থেকেও মুনাফার একটি বড় অংশ এসেছে। এগুলোর প্রভাব মুনাফার ওপরে পড়েছে।

জানা গেছে, পরিচালন মুনাফাই ব্যাংকের প্রকৃত মুনাফা নয়। এর থেকে প্রয়োজনীয় প্রভিশনের পরে যে অর্থ থাকবে তা থেকে করের টাকা আলাদা করার পর নিট মুনাফা বেরিয়ে আসে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা অনুযায়ী, কোনো ব্যাংক তাদের অনিরীক্ষিত পরিচালন মুনাফা প্রকাশ করতে পারে না। এ কারণে ব্যাংকগুলোর অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন সূত্র থেকে পরিচালন মুনাফার এসব তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তবে এই পরিচালন মুনাফা থেকে ব্যাংকের ঋণ ও খেলাপি ঋণের বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণ করতে হবে। ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া এবং শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে লোকসান দেয়ায় এর বিপরীতে প্রভিশনের পরিমাণ আরো বাড়বে। ফলে ব্যাংকগুলোর নিট মুনাফা আরো কমবে।

ব্যাংকগুলো থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্যে দেখা গেছে, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লি. পরিচালন মুনাফা করেছে ১ হাজার ২০ কোটি টাকা। গত বছরের জুনে ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা ছিল ৮৮১ কোটি টাকা। সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক লি. (এসআইবিএল) গত ছয়মাসে (জানুয়ারি-জুন) পরিচালন মুনাফা করেছে ২৭৫ কোটি টাকা। ২০১৭ সালের জুন শেষে ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা ছিল ২৫৫ কোটি টাকা। বেসরকারি খাতের সাউথ ইস্ট ব্যাংক গত ছয় মাসে পরিচালন মুনাফা করেছে ৪৫৬ কোটি টাকা। ২০১৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত পরিচালন মুনাফা ছিল ৪১১ কোটি টাকা। ব্যাংক এশিয়া গত ছয় মাসে পরিচালন মুনাফা করেছে ৪১৭ কোটি টাকা। ২০১৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত পরিচালন মুনাফা ছিল ৩০৭ কোটি টাকা। এক্সিম ব্যাংক পরিচালন মুনাফা করেছে ৩২৫ কোটি টাকা। এই ব্যাংকটির গত বছরের জুনে পরিচালন মুনাফা ছিল ৩২০ কোটি টাকা। ইস্টার্ন ব্যাংক পরিচালন মুনাফা করেছে ৩৬৫ কোটি টাকা। আগের বছরের জুনে ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা ছিল ৩৭০ কোটি টাকা। মার্কেন্টাইল ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা এক কোটি টাকা বেড়ে ৩২৫ কোটি টাকা হয়েছে।

পূবালী ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা দাঁড়িয়েছে ৪৫০ কোটি টাকার কিছু বেশি। গতবছরের এই সময়ও ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা এরকমই ছিল। তবে ওই বছর শেয়ার থেকে কিছু আয় হলেও এবার বেশিরভাগ আয়ই এসেছে ‘কোর ব্যাংকিং’ থেকে। ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা দাঁড়িয়েছে ৩২৭ কোটি টাকা। গতবছরের এই সময় ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা ছিল ৩০২ কোটি টাকা। ন্যাশনাল ক্রেডিট অ্যান্ড কমার্স (এনসিসি) ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা হয়েছে ২৯৭ কোটি টাকা। গত বছরের জুনে ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা ছিল ২৩৭ কোটি টাকা। মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পরিচালন মুনাফা করেছে ২২৯ কোটি টাকা। গত বছরের জুনে এই ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা ছিল ১৮০ কোটি টাকা। শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পরিচালন মুনাফা করেছে ২১৬ কোটি টাকা। গত বছরের জুন শেষে ব্যাংকটির অর্ধবার্ষিক পরিচালন মুনাফা ছিল ১৭৩ কোটি টাকা। যমুনা ব্যাংক পরিচালন মুনাফা করেছে ২৬৭ কোটি টাকা। গত বছরের জুনে এই ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা ছিল ১৮৬ কোটি টাকা। ডাচ্-বাংলা ব্যাংক পরিচালন মুনাফা করেছে ২৯৫ কোটি টাকা। গত বছরের জুনে এই ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা ছিল ২৯৩ কোটি টাকা। প্রিমিয়ার ব্যাংক পরিচালন মুনাফা করেছে ২২৫ কোটি টাকা। গত বছরের জুনে এই ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা ছিল ১৯৪ কোটি টাকা।

আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা কিছুটা কমেছে। জুন শেষে ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা দাঁড়িয়েছে ২৬০ কোটি টাকা। গত বছরের জুন শেষে ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা ছিল ৩২০ কোটি টাকা। চতুর্থ প্রজšে§র ব্যাংকগুলোর মধ্যে সাউথ-বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স (এসবিএসি) ব্যাংকের ষাš§াসিক পরিচালন মুনাফা দাঁড়িয়েছে ৮৮ কোটি টাকা। এর আগে গত বছরের জুন শেষে ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা হয়েছিল ৬৩ কোটি টাকা। এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক পরিচালন মুনাফা করেছে ৭৭ কোটি টাকা। গত বছরের জুনে এই ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা ছিল ৭২ কোটি টাকা। গতবছরের এই সময়ে ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা ছিল ৬৩ কোটি টাকা। মেঘনা ব্যাংক পরিচালন মুনাফা করেছে ৩৫ কোটি টাকা। গত বছরের জুনে এই ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা ছিল ৫১ কোটি টাকা। মধুমতি ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা ৭৩ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৯০ কোটি টাকা হয়েছে।

বেশ কয়েকটি ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মুনাফা বাড়ার কারণ হিসাবে বলেন, মূলত ঋণের প্রবাহ বাড়ার ফলেই ভালো পরিচালন মুনাফা অর্জন করা সম্ভব হচ্ছে। দেশে বিনিয়োগের পরিবেশ এখন বেশ ভালো। এ কারণে ঋণের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে বছর শেষে আরো ভালো পরিচালন মুনাফা অর্জন করা সম্ভব হবে বলেও আশা করেন তিনি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

বাংলাদেশ বিমান এখন লাভজনক প্রতিষ্ঠান : বিমানমন্ত্রী

bimanস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বাংলাদেশ বিমান এখন লাভজনক প্রতিষ্ঠান। আরও বেশি লাভজনক করতে নতুন নতুন রুট চালু করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী এ কে এম শাহজাহান কামাল।

সোমবার (০২ জুলাই) বিকেলে জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী ও মো. মামুনুর রশিদ কিরণের পৃথক দু’টি প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী সংসদকে এ তথ্য জানান। সংসদে বিমানের লাভের খতিয়ানও তুলে ধরেন মন্ত্রী। এর আগে বিকেল ৫টার পর স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে দিনের কার্যসূচি শুরু হয়।

বিমানকে লাভজনক করার জন্য বহরে নতুন উড়োজাহাজ যুক্ত করা হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, বিমান বহর আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে ২০০৮ সালে ১০টি উড়োজাহাজ ক্রয় চুক্তি সম্পাদিত হয়। ওই চুক্তি অনুযায়ী এরইমধ্যে ৪টি ৭৭৭-৩০০ইআর ২০১১ ও ২০১৪ সালে এবং ২টি ৭৩৭-৮০০ উড়োজাহাজ ২০১৫ সালে বিমান বহরে যুক্ত হয়েছে। অবশিষ্ট ৪টি ৭৮৭-৮ (ড্রিম লাইনার) উড়োজাহাজের মধ্যে ২টি উড়োজাহাজ চলতি আগস্ট ও নভেম্বর, অপর ২টি ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে বিমানের কাছে হস্তান্তরের জন্য নির্ধারিত রয়েছে।

এছাড়া অভ্যন্তরীণ ও আঞ্চলিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনার জন্য কানাডার উড়োজাহাজ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান Bombarder Inc. এর কাছ থেকে ৩টি ড্যাশ-৮কিউ৪০০ উড়োজাহাজ জি টু জি ভিত্তিতে কেনার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।

তাছাড়া ফ্লাইট ফ্রিকোয়েন্সি বৃদ্ধি এবং সম্ভাব্য কিছু নতুন গন্তব্যে সার্ভিস সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বিমান বহরে ক্যাপাসিটি বৃদ্ধির জন্য ২০১৮ সালে ২টি ৭৩৭-৮০০ উড়োজাহাজ ও একটি টারবো-প্রপ উড়োজাহাজ লিজ ভিত্তিতে সংগ্রহের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

বাংলাদেশ বিমানে যাত্রী পরিবহন ও রাজস্ব কমে গেছে এমন প্রশ্নে মন্ত্রী জানান, বিষয়টি পুরোপুরি সত্য নয়। বিমানে যাত্রী পরিবহন ও রাজস্ব আহরণের পরিসংখ্যান তুলে ধরে মন্ত্রী জানান, বিগত ২০১৪-১৫ অর্থবছর থেকে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে যাত্রী পরিবহন ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ২০১৫-১৬ অর্থবছর থেকে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে তা হ্রাস পেয়েছে। সূত্র : অনলাইন

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

খেলাপি ঋণ কমাতে টাস্কফোর্স গঠনের প্রস্তাব দিল এফবিসিসিআই

oooooস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঋণের সুদ এক অঙ্কে নামানোর প্রধান বাধা নন-পারফর্মিং লোন (এনপিএল) বা খেলাপি ঋণ। এ সমস্যা সমাধানে ব্যাংকিং খাতে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন একটি টাস্কফোর্স গঠনের প্রস্তাব করেছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই।

সোমবার মতিঝিল ফেডারেশন ভবনে ব্যাংকের সুদের হার সম্পর্কিত বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ প্রস্তাব করেন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন।

এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি বলেন, ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণ একটি সংবেদনশীল ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। দীর্ঘদিন এ দুর্বিসহ বোঝা সুদের হার এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অন্তরায় হিসেবে কাজ করছে। চলতি বছরের মার্চ প্রান্তিক শেষে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ প্রায় ৮৮ হাজার ৫৮৯ কোটি টাকা। ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে আরও দক্ষ এবং বিনিয়োগবান্ধব করতে এই খেলাপি ঋণ না কমানোর কোনো বিকল্প নেই।

তিনি বলেন, ব্যাংকগুলোর ঝুঁকি ব্যবস্থাপনাকে আরো জোরদার করা প্রয়োজন। বিশেষ করে বড় অঙ্কের ঋণগুলো কমিয়ে আনার বিষয়ে কাঠামোবদ্ধ ব্যবস্থা নেয়া একান্ত জরুরি। এ সময় খেলাপি সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি টাস্কফোর্স গঠনের প্রস্তাব করেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি। যে টাস্কফোর্স নন-পারফর্মিং লোনজনিত সমস্যার মূল কারণ চিহ্নিত করে তা সমাধানে সুপারিশ সম্বলিত প্রতিবেদন প্রণয়ন করবে। এ প্রতিবেদনের ভিত্তিতে জাতীয় স্বার্থে এ সমস্যার সমাধানে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

ব্যবসায়ী নেতা শফিউল ইসলাম বলেন, ঋণ খেলাপি দুই ধরনের হয়ে থাকে। এর মধ্যে কেউ ব্যবসায় মন্দার কারণে খেলাপি হয়। তাদের সহযোগিতা করতে হবে। আবার অনেকে ইচ্ছাকৃতভাবে খেলাপি হয়। এই দুষ্টচক্রের কারণে ব্যাংকিং খাতে সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। এ চক্রকে আমরা নৈতিকভাবে বয়কট করি। তাদের চিহ্নিত করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে। একই সঙ্গে ব্যাংক ও আর্থিক খাতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে একটি ‘স্বাধীন ব্যাংক কমিশন’ গঠনের বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়াধীন। ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশা অর্থমন্ত্রী অতি দ্রুত একটি স্বাধীন ব্যাংক কমিশন গঠন করবেন।

বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্টের একটি বক্তব্য উল্লেখ করে শফিউল ইসলাম বলেন, বিশ্বব্যাংকে ট্রিলিয়নস মার্কিন ডলার বিনিয়োগের অপেক্ষায় পড়ে আছে। এ অর্থ বিনিয়োগের জন্য বিশ্ব ব্যাংক বিভিন্ন দেশে সুযোগ খুঁজছে। স্বল্প সুদে ও সহজ শর্তে দর কষাকষির মাধ্যমে বিশ্বব্যাংক থেকে অর্থায়ন গ্রহনের ব্যবস্থা নেয়া হলে তা দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যবহার করা সম্ভব। বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে বেসরকারি খাতও এ অর্থ ব্যবহার করার সুযোগ পেলে দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে এফবিসিসিআই মনে করে।

একক অঙ্কে ঋণের সুদহার ব্যবসা পরিচালনা ব্যয় যেমন কমায়, তেমনি পার্শ্ববর্তী প্রতিযোগী দেশগুলোর সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে সহায়তা করে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে চীনের সাহায্য চান কিম

iiiiiiস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন তার দেশের ওপর আরোপিত মার্কিন অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যহারে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর সহায়তা চেয়েছেন। জাপানের বহুল প্রচারিত ‘ইউমিউরি শিমবুন’ পত্রিকা সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে।

বিশ্বস্ত সূত্রের বরাত দিয়ে দৈনিকটি জানিয়েছে, গত মাসে চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাতে এ সাহায্য চান কিম জং-উন। তিনি বলেন, আমেরিকা উত্তর কোরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যহারের যে সময়সীমা দিয়েছে তার চেয়ে আরও আগে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে।

গত ১২ জুন সিঙ্গাপুরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন এক ঐতিহাসিক বৈঠকে মিলিত হন। ওই বৈঠকে উত্তর কোরিয়ার পরমাণু কর্মসূচি বন্ধ করে দেয়ার শর্তে দেশটির ওপর থেকে সব মার্কিন নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার প্রতিশ্রুতি দেন ট্রাম্প।

কিন্তু গত বৃহস্পতিবার মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী জিম ম্যাটিস বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার ওপর সব নিষেধাজ্ঞা ও অবরোধ বহাল থাকবে। সেইসঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ২৯ হাজার মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের কোনো পরিকল্পনা আপাতত ওয়াশিংটনের হাতে নেই।

এর আগে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেছিলেন, উত্তর কোরিয়ার গোটা পরমাণু কর্মসূচি নির্মূল করার পরই কেবল দেশটির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হবে। এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে প্রায় দুই বছর সময় লাগবে বলে পম্পেও ভবিষ্যবাণী করেন। সূত্র : বিডি প্রতিদিন

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

শেয়ারবাজারে বসুন্ধরা পেপার মিলসের লেনদেন শুরু

basubdaraস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে শুরু হয়েছে শেয়ারবাজারে নতুন তালিকাভুক্ত বসুন্ধরা পেপার মিলসের শেয়ারের লেনদেন।

সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়।

কাগজ ও মুদ্রণ খাতে তৃতীয় কোম্পানি হিসেবে তালিকাভুক্ত বসুন্ধরা পেপার মিলসের ডিএসইতে ট্রেডিং কোড হবে “BPML”; কোম্পানি কোড হবে ১৯৫১২। দুই স্টক এক্সচেঞ্জে “এন” ক্যাটাগরিতে লেনদেন হচ্ছে এই শেয়ার।

রবিবার বেলা ১টা ৪২ মিনিটে শেয়ারটি ১৩৩ টাকা ৭০ পয়সায় লেনদেন হচ্ছিল, যা শুরুর দামের তুলনায় ৫৩ টাকা ৭০ পয়সা বা ৬৭ দশমিক ১৩ শতাংশ বেশি।

বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী, সোমবার থেকে লেনদেনের প্রথম ৩০ দিন শেয়ারটি কিনতে কোনো ঋণ সুবিধা দেওয়া যাবে না। স্টক ব্রোকার্স, মার্চেন্ট ব্যাংকার্স ও পোর্টফোলিও ম্যানেজারদের এবিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে।

২৫ জুন কোম্পানির আইপিওর লটারিতে বরাদ্দপ্রাপ্ত শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে জমা হয়েছে।

বসুন্ধরা পেপার শেয়ারবাজারে ২ কোটি ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৬৬৭টি শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ১৯৯ কোটি ৯৯ লাখ ৯৯ হাজার ৯৫২ টাকা সংগ্রহ করবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্পপ্রতিষ্ঠানে শ্রমিকদের বেতন শতভাগ বাড়ল

pmস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্পপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিকদের বেতন প্রায় শতভাগ বাড়ল। ১৬টি গ্রেডে ভাগ করে বেতনকাঠামো অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। আজ সোমবার মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে জাতীয় মজুরি ও উৎপাদনশীলতা কমিশন-২০১৫–এর সুপারিশের ভিত্তিতে এই বেতনকাঠামো অনুমোদন দেওয়া হয়। এত দিন শ্রমিকেরা সর্বশেষ মজুরি স্কেল-২০১০ অনুযায়ী বেতন পেয়ে আসছিলেন।

নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শ্রমিকদের সর্বনিম্ন বেতন স্কেল নির্ধারণ করা হয়েছে ৮ হাজার ৩০০ টাকা। এত দিন এই গ্রেডে স্কেল ছিল ৪ হাজার ১৫০ টাকা। শ্রমিকদের সর্বোচ্চ বেতন স্কেল (১৬তম গ্রেড) নির্ধারণ করা হয়েছে ১১ হাজার ২০০ টাকা। এত দিন এই স্কেল ছিল ৫ হাজার ৬০০ টাকা।

আজ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই বেতনকাঠামোর প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। পরে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব সাংবাদিকদের বলেন, জাতীয় বেতন স্কেল-২০১৫–এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্পপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিকদের এই বেতনকাঠামো ঠিক করা হয়েছে। এখন ঘোষণা হলেও শ্রমিকেরা ২০১৫ সালের জুলাই থেকে এই বর্ধিত হারে বেতনটা পাবেন। আর ভাতা কার্যকর হবে ২০১৬ সালের জুলাই থেকে।

নতুন কাঠামো অনুযায়ী, দ্বিতীয় গ্রেডের মূল স্কেল হবে ৮ হাজার ৪০০ টাকা, এত দিন ছিল ৪ হাজার ২০০ টাকা। তৃতীয় গ্রেডের মূল স্কেল হবে ৮ হাজার ৫৫০ টাকা, এত দিন এটা ৪ হাজার ২৭৫ টাকা ছিল। চতুর্থ গ্রেডে মূল স্কেল ৮ হাজার ৭০০ টাকা, যা বর্তমানে ৪ হাজার ৩৫০ টাকা। পঞ্চম গ্রেডে মূল স্কেল ৮ হাজার ৮৫০ টাকা, বর্তমানে আছে ৪ হাজার ৪২৫ টাকা। ষষ্ঠ গ্রেডে মূল স্কেল ৯ হাজার টাকা, বর্তমানে আছে সাড়ে ৪ হাজার টাকা। সপ্তম গ্রেডে মূল স্কেল হবে ৯ হাজার ১৫০ টাকা, বর্তমানে আছে ৪ হাজার ৫৭৫ টাকা। অষ্টম গ্রেডে হবে ৯ হাজার ৩০০ টাকা, বর্তমানে আছে ৪ হাজার ৬৫০ টাকা। নবম গ্রেডে হবে ৯ হাজার ৪৫০ টাকা, বর্তমানে আছে ৪ হাজার ৭২৫ টাকা। দশম গ্রেডে হবে ৯ হাজার ৬০০ টাকা, আছে ৪ হাজার ৮০০ টাকা। ১১তম গ্রেডে হবে ৯ হাজার ৭৫০ টাকা, আছে ৪ হাজার ৮৭৫ টাকা। ১২তম গ্রেডে হবে ৯ হাজার ৯০০ টাকা, আছে ৪ হাজার ৯৫০ টাকা। ১৩তম গ্রেডে হবে ১০ হাজার ৫০ টাকা, আছে ৫ হাজার ২৫ টাকা। ১৪তম গ্রেডে হবে ১০ হাজার ২০০ টাকা, আছে ৫ হাজার ১০০ টাকা। ১৫তম গ্রেডে হবে ১০ হাজার ৩৫০ টাকা, আছে ৫ হাজার ১৭৫ টাকা।

এ ছাড়া আজকের সভায় বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা আইন ও মৎস্য সংঘ নিরোধ আইন-২০১৫–এর খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

  1. বসুন্ধরা পেপারস মিলস
  2. আরএসআরএম
  3. মুন্নু সিরামিকস
  4. বেক্সিমকো লিমিটেড
  5. ইউনাইটেড পাওয়ার
  6. প্রাইম টেক্সটাইল
  7. স্কয়ার ফার্মা
  8. আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ
  9. প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল
  10. ওয়াটা কেমিক্যালস লিমিটেড।

লেনদেনের সাথে সূচকের বড় ধরণের পতন

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিন শেষে লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের তুলনায় কমেছে। এদিনে সেখানে সবগুলো সূচকের বড় ধরণের পতন হয়েছে। দিনশেষে সেখানে অধিকাংশ শেয়ারের দরই কমেছে। এদিন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন আগের দিনের চেয়ে বাড়লেও সূচক কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সোমবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৮৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার ডিএসইতে লেনদেন হয় ৮০১ কোটি ৪০ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কমেছে।

এদিন লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮৩.০৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫৩২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৬.০২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১২৪৭ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ৪৪.১২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৯১৫ পয়েন্টে।

ডিএসইতে আজ ৩৪২ টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১০৬টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ২০৬টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৩০টির দর।

ডিএসইতে এদিন লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো – বসুন্ধরা পেপারস মিলস, আরএসআরএম, মুন্নু সিরামিকস, বেক্সিমকো লিমিটেড, ইউনাইটেড পাওয়ার, প্রাইম টেক্সটাইল, স্কয়ার ফার্মা, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল ও ওয়াটা কেমিক্যালস লিমিটেড।

এদিকে সোমবার দিনশেষে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ১১৩.১৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৮৯৬ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৩১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৮০টির, কমেছে ১৩৪টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৭টির।

এদিন লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৫২ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছিল ১৭ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। এ হিসাবে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল বসুন্ধরা পেপারস মিলস ও বেক্সিমকো লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড