ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের তৃতীয় প্রান্তিকের ইপিএস

phonixস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছে ৭৬ পয়সা । যা আগের বছরের তুলনায় ৩১ শতাংশ কম। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটি ১ টাকা ১০ পয়সা আয় করেছিল।

কোম্পানির তৃতীয় প্রান্তিকের (জুলাই,১৪-সেপ্টেম্বর,১৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদেনে এ তথ্য বেরিয়ে আসে।

কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, গত ৩ মাসে কোম্পানিটির কর পরবর্তী  মুনাফা হয়েছে ৩ কোটি ৬ লাখ টাকা।  আগের বছর একই সময়ে মুনাফা ছিল  ৪ কোটি ৪৪  লাখ  টাকা।

উল্লেখ্য, গত ৯ মাসে (জানুয়ারি,১৪-সেপ্টেম্বর,১৪) কোম্পানিটির কর পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ১১ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৯১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে মুনাফা ছিল ১১ কোটি ৫৩  লাখ এবং শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল  ২ টাকা ৮৬ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এলকে

সমাপ্ত বছরে লোকসানে পাওয়ারগ্রীড

powerস্টকমার্কেট ডেস্ক :

লোকসানে পড়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি পাওয়ারগ্রীডের। গত ৩০ জুন,২০১৪ তারিখে সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটি লোকসান দিয়েছে। ২০০৭ সালে তালিকাভুক্তির পর প্রথমবারের মতো লোকসান দিল কোম্পানিটি।

তবে লোকসান হওয়া সত্ত্বেও শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে কোম্পানিটি। সোমবার অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ লভ্যাংশের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বিদায়ী হিসাব বছরের নিরীক্ষা প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদন করা হয়। আলোচ্য বছরে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ৬ পয়সা লোকসান দিয়েছে।আগের বছর কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ২ টাকা ১৯ পয়সা আয় করেছিল।সে বছর ঘোষণা করা হয়েছিল ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এলকে

ইমাম বাটনের পরিচালন ক্ষতি দেড় কোটি টাকা

imamনিজস্ব প্রতিবেদক :

উৎপাদন ক্ষমতা পুরোপুরি কাজে না লাগানোর কারণে ভবিষ্যত হুমকির মুখে পড়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাতের ইমাম বাটন। বর্তমানে এ কোম্পানির পরিচালন ক্ষতি ১ কোটি ৩৮ লাখ ৯৮ হাজার ৬৪২ টাকা। এমন পরিস্থিতিতে উৎপাদন ক্ষমতা না বাড়ালে কোম্পানিটি বেশিদিন টিকতে পারবে না বলে ২০১৪ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদনে পর্যবেক্ষণ দিয়েছে ইমাম বাটনের নিরীক্ষক আনিসুর রহমান অ্যান্ড কোং।

নিরীক্ষকের মতে, ইমাম বাটন মোট উৎপাদন ক্ষমতার মাত্র ২১ শতাংশ কাজে লাগিয়েছে। কলকব্জা সমস্যা, চাহিদাজনিত সমস্যা, বিদ্যুৎ সরবরাহ সমস্যা এবং বিদ্যমান জেনারেটরের প্রায়শ বিকল হওয়ার কারণে কোম্পানির উৎপাদন কমেছে। প্রতিযোগিতায় টিকতে হলে এ কোম্পানির উৎপাদন ক্ষমতা ৭০ শতাংশে উন্নীত করতে হবে।

আলোচ্য বছরে কাঁচামালের উচ্চ মূল্য, বৈশ্বিক মন্দা, বিদ্যুৎ সরবরাহ সমস্যা, বিদ্যমান জেনারেটর বিকল হওয়া, কলকব্জার সমস্যার কারণে কোম্পানির পরিচালন ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৩৮ লাখ ৯৮ হাজার ৬৪২ টাকা।

কোম্পানি যদি কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় উৎপাদন ক্ষমতা কাজে লাগানোর জন্য অবকাঠামো ও পরিচালনা-সংক্রান্ত বাধাসমূহ দূর করতে না পারে এবং পরিচালন ও অর্থায়ন-সংক্রান্ত দক্ষতা উন্নতি করতে না পারে তাহলে অদূর ভবিষ্যতে কোম্পানির ‘গোইং কনসারন’ (ভবিষ্যৎ) স্টেটাস হুমকির সম্মুখীন হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ/সি

হংকং শেয়ারবাজারে সূচকের নিম্নগতি

hengস্টকমার্কেট ডেস্ক :

সোমবার সূচকের নিম্নমুখী প্রবনতার মধ্যদিয়ে শেষ হয়েছে হংকং শেয়ারবাজারের লেনদেন। এসময় Hang Seng Index এর সূচক ০.৩ % কমে ২৩৯১৫.৯৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অন্যদিকে হংকং-এ তালিকাভুক্ত নেতৃস্থানীয় অফশোর China Enterprises Index কমেছে ০.৯ শতাংশ ।

দরপতন হওয়া প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে রয়েছে PetroChina ১.৫ %,China Shenhua Energy ২.৫%। ChinaCoal Energy Co Ltd  ১.৩%।

তবে উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে Guangzhou Shipyard International Ltd এর শেয়ারের মুল্য।প্রতিষ্ঠান্টির শেয়ার মূল্য বেড়েছে প্রায় ৭০ শতাংশ ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/তরিকুল/সি

সেনসেক্স প্রথমবার ২৮ হাজারে, নিফটির লক্ষ্য ৮,৫০০

sensexস্টকমার্কেট ডেস্ক :

ঘরে-বাইরে ভাল খবরের প্রবাহ অব্যাহত। ফলে বাজার তুঙ্গে। সর্বকালীন উচ্চতায়। ‘বুল’ দেখতে এখন আর স্পেনে যেতে হবে না। দালাল স্ট্রিটে বুলের ছড়াছড়ি। দূরবিন দিয়েও ‘বেয়ার’-দের দেখা মিলছে না। একই সঙ্গে দেশের ভিতরে এবং বাইরে এতটা অনুকূল হাওয়া সচরাচর দেখা যায় না। ফলে লাগামছাড়া দুই শেয়ার-সূচক সেনসেক্স ও নিফটি। ২৭ হাজারকে অনেকটা পিছনে ফেলে সেনসেক্স এখন ২৮ হাজারে প্রথম পা রাখার অপেক্ষায়। নিফটির পরের লক্ষ্য ৮,৫০০ অঙ্কে পৌঁছনো।

গত সপ্তাহে সেনসেক্স মোট উঠেছে ১,০১৫ পয়েন্ট। শতাংশের হিসেবে ৩.৭৮ শতাংশ। শুক্রবার মুম্বই সূচক বাড়ে ৫২০ পয়েন্ট। মাত্র এক দিনে বিনিয়োগকারীদের খাতায় লাভ বাড়ে প্রায় ১.৫০ লক্ষ কোটি টাকা। বোঝাই যাচ্ছে, ঝুঁকির পাশাপাশি এই ধরনের লাভ শুধু শেয়ারেই সম্ভব। শেয়ার বাজারের এই উত্থানে দ্রুত বাড়ছে সমস্ত ইক্যুইটি ফান্ডের ন্যাভ। আবার খুচরো বিনিয়োগকারীরা ভিড় জমাতে শুরু করেছেন শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের জগতে।

অব্যাহত রয়েছে বিদেশি । শুক্রবার ভারতীয় বাজারে বিদেশি সংস্থার বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ১,৭৫০ কোটি টাকা। জানুয়ারি থেকে শুরু করে এখনও পর্যন্ত বিনিয়োগের মোট পরিমাণ প্রায় ৭৮,০০০ কোটি টাকা।

প্রশ্ন হল, বাজারের এই তেজী ভাব কত দিন বজায় থাকবে। বাজার এতটাই দ্রুত উঠেছে যে, আগামী দিনে সংশোধনের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। অনেকেরই ধারণা, এতটা উত্থানের পরে বাজারের একটু জমাট বাঁধা (কনসলিডেশন) প্রয়োজন। ছোট-খাটো সংশোধনের পরে আবার ওঠার চেষ্টা করবে দুই মূল সূচক। মাঝারি থেকে দীর্ঘ মেয়াদে বাজার চাঙ্গা থাকার সম্ভাবনা প্রবল।

সুত্ত্রঃ  আনান্দবাজার

স্টকমার্কেটবিডি.কম/তরিকুল/

অক্টোবরে বিদেশী বিনিয়োগ কমেছে ৫৪%

dolerনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) নেট বিদেশী বিনিয়োগ সেপ্টেম্বরের চেয়ে অক্টোবরে কমেছে ৫৪ শতাংশ। গতকাল ডিএসই সূত্রে পাওয়া তথ্যে এমনটি দেখা যায়।

মূলত সেপ্টেম্বরে শেয়ারবাজারে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করেন। এ কারণে অক্টোবরে বিনিয়োগ কমেছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

ডিএসইর তথ্যানুসারে, অক্টোবরে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা মোট ৩০২ কোটি ৮৮ লাখ ১৫ হাজার টাকার শেয়ার কেনেন। এর বিপরীতে বিক্রি করেন ১০৭ কোটি ১ লাখ ৬৮ হাজার টাকার শেয়ার।

অক্টোবরে ডিএসইতে নেট বিদেশী বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়ায় ১৯৫ কোটি ৮৬ লাখ ৪৭ হাজার টাকা, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৪২৬ কোটি ২৫ লাখ ১৮ হাজার টাকা। আর অক্টোবরে বিদেশী বিনিয়োগকারীদের লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৪০৯ কোটি ৯৮ লাখ ৮২ হাজার টাকা, যা আগের মাসে ছিল ৭৫২ কোটি ৯৫ লাখ ৬৩ হাজার টাকা।

প্রসঙ্গত, সেপ্টেম্বরে নেট বিদেশী বিনিয়োগ আগস্টের চেয়ে প্রায় ৩৩ গুণ বাড়ে। সেপ্টেম্বরে বিদেশী বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কেনেন ৫৮৯ কোটি ৬০ লাখ টাকার, যার বিপরীতে বিক্রি করেন ১৬৩ কোটি ৩৫ লাখ টাকার। রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল ও সামষ্টিক অর্থনীতির অবস্থা ভালো থাকায় ওই মাসে বাংলাদেশে বিনিয়োগে বিদেশীদের ইতিবাচক মনোভাব ছিল বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/সি

ডিএসইতে রাজস্ব আদায় কমেছে ৬.৪১%

taxনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকে রাজস্ব আদায় আগের মাসের চেয়ে অক্টোবরে কমেছে ৬ দশমিক ৪১ শতাংশ। গতকাল ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

তথ্যানুসারে অক্টোবরে ডিএসইতে মোট রাজস্ব আহরিত হয়েছে ২৩ কোটি ৩৪ লাখ ৩৯ হাজার টাকা, যা আগস্টে ছিল ২৪ কোটি ৯৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
ডিএসইর জমা দেয়া রাজস্ব দুটি খাত থেকে সংগ্রহ করা হয়। খাত দুটি হচ্ছে— ডিএইর সদস্য কোম্পানি বা ব্রোকারেজ হাউসগুলো এবং উদ্যোক্তা-পরিচালক ও প্লেসমেন্ট শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ার বিক্রি বাবদ।

অক্টোবরে ডিএসইর সদস্য ব্রোকার থেকে রাজস্ব আহরিত হয়েছে ১২ কোটি ৭৬ লাখ ৫৬ হাজার টাকা, যা আগের মাসে ছিল ১৭ কোটি ৫৮ লাখ ৯ হাজার টাকা।

অন্যদিকে উদ্যোক্তা-পরিচালক ও প্লেসমেন্ট শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ার বিক্রি বাবদ রাজস্ব আহরিত হয়েছে ১০ কোটি ৫৭ লাখ ৮২ হাজার টাকা, যা আগের বছরের একই সময় ছিল ৭ কোটি ৩৬ লাখ ২১ হাজার টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/সি

লভ্যাংশ ঘোষণার মৌসুমেও বাজারে মন্দা

low indexনিজস্ব প্রতিবেদক :
জুনে হিসাব বছর শেষ হওয়া বিভিন্ন কোম্পানির পক্ষ থেকে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা আসছে। আর ডিসেম্বরে হিসাব বছর শেষ হওয়া কোম্পানিগুলোর অধিকাংশই তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। এতে কোম্পানিগুলোর মৌলভিত্তি সম্পর্কে ধারণা পাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।

এদিকে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের রায়কে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার আশঙ্কায় সতর্কতা অবলম্বন করছেন বিনিয়োগকারীদের অনেকে। ফলে শেয়ারবাজারে লভ্যাংশ ঘোষণার মৌসুমেও মন্দা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। গত ১৫ অক্টোবরের পর ১৪ কার্যদিবসের মধ্যে ১০ দিনই শেয়ারবাজারে দরপতন হয়েছে।

বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, বস্ত্র, তথ্যপ্রযুক্তি, জ্বালানি ও প্রকৌশল খাতের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কোম্পানির হিসাব বছর শেষ হয়েছে জুনে। এর মধ্যে অধিকাংশ কোম্পানির লভ্যাংশের ঘোষণাও দেয়া হয়েছে।

দুর্বল কিছু কোম্পানি অন্যান্য বারের মতো এবারো লভ্যাংশ ঘোষণায় ব্যর্থ। আর জ্বালানি খাতের সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানিগুলোর লভ্যাংশের ঘোষণা চলতি মাসেই দেয়া হবে। তবে বাজারে এসব ঘোষণার তেমন প্রভাব দেখা যাচ্ছে না। এছাড়া ডিসেম্বরের হিসাব বছর শেষ হওয়া ব্যাংক, ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বীমাসহ অন্যান্য খাতের কোম্পানিগুলো তৃতীয় প্রান্তিকের প্রতিবেদন প্রকাশ করছে।

ব্যাংকিং খাতের আর্থিক পরিস্থিতি আগের বছরের চেয়ে কিছুটা উন্নতির দিকে, যার আভাস পাওয়া গেছে। যদিও ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের হার বেড়েই চলেছে।

সার্বিকভাবে এ সময় তালিকাভুক্ত বিভিন্ন কোম্পানির মৌলভিত্তি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া গেলেও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে দ্বিধা সৃষ্টি হয়েছে। ঘনঘন বিনিয়োগ পুনর্বিন্যাস এবং স্বল্প সময়ে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতা শেয়ারবাজারে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল বড় মূলধনি বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দরপতনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের ৪০.০৭ পয়েন্ট কমে ৫০৬৫.১৪ এবং ডিএসই-৩০ মূল্যসূচক ২৪.২৯ পয়েন্ট কমে ১৮৯৩.৭৯ পয়েন্টে দাঁড়ায়।

অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কেনাবেচা হওয়া বেশির ভাগ শেয়ারের দরপতনে সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৯১ পয়েন্ট কমে।

এদিকে দরপতনের পাশাপাশি শেয়ার কেনাবেচার পরিমাণও কমে। এদিন ডিএসইতে শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৬৮০ কোটি ৯২ লাখ টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ৫১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা কম। সিএসইতে শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড কেনাবেচা হয় ৫৪ কোটি ৮৭ লাখ টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ১৯ কোটি টাকা কম।

ডিএসইতে লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ১৩১টির, কমে ১৪৭টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৩০টির। অন্যদিকে সিএসইতে লেনদেনকৃত ২২৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ৮১টির, কমে ১৩০টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ১৭টির।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ