এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের আইপিও লটারি ড্র অনলাইনে

EXPRESSস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের আইপিও লটারি অনলাইনে করার প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বিএসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

আজ বিএসইসির ৭৩২তম কমিশন সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়।

সূত্র মতে, কোম্পানিটির আইপিওর লটারি ব্যুরো ফর রিসার্চ টেস্টিং অ্যান্ড কনসালটেশন (বিআরটিসি), বুয়েটের তদারকিতে সম্পন্ন করে যেকোন একটি স্বীকৃত এবং সনদপ্রাপ্ত ডিজিটাল প্লাটফর্মের মাধ্যমে আবেদনকারীদের নিকট সরাসরি সম্প্রচারের ব্যবস্থা করবে।

এক্সপ্রেস ইন্স্যূরেন্স লিমিটেডের আইপিও আবেদন জমা পড়েছে ১৬০ কোটি টাকার উপরে। যা আইপিও চাহিদার চেয়ে ৬গুণ বেশি।

চাহিদার চেয়ে আইপিও আবেদন বেশি জমা পড়ায় লটারীর মাধ্যমে শেয়ার বন্টন করা হবে। লটারির তারিখ পরে জানানো হবে বলে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে এক্সপ্রেস ইন্স্যূরেন্স লিমিটেডের এমডি মো: সাইদুর রহমান স্টকমার্কেটবিডিকে বলেন, আইপিও লটারির জন্য আগামী ২৩ জুলাই দিন নির্ধারণ করে বিএসইসিতে আবেদন করা হয়েছে। অনুমোদন পেলে ও কোম্পানির প্রস্তুতি সাপেক্ষে এই দিন অনলাইনে এই লটারি করা হবে।

এই করোনা দুর্যোগের মধ্যে আইপিও পক্রিয়ায় সহযোগিতা করার জন্য তিনি বিএসইসি, ডিএসই, সিএসই, আইডিআরএ, সিডিবিএল, ট্রেক হোল্ডারদের ধন্যবাদ জানান। এই প্রতিক্রিয়ায় তিনি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ও সাংবাদিকদের আন্তরিক শুভেচ্ছা প্রদান করেন।

বিমাটির আইপিও শেয়ারের জন্য আবেদন জমা শেষ হয় গত ২ জুলাই। এর আগে ২০ জুন বা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আবেদন গ্রহণের কথা থাকলে পরে এই সময় বাড়িয়ে ২ জুলাই করা হয়।

প্রথমবার গত ১৩ হতে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত এই আইপিও আবেদন জমা নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সরকারী ছুটি ঘোষণা করায় এই আবেদন কার্যক্রমকে স্থগিত করে দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

পরবর্তীতে গত ১৪ জুন থেকে ২০ জুন পর্যন্ত এই আইপিও আবেদনের সময় নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু বিমাটির আবেদনের প্রেক্ষিতে আইপিও আবেদনের সময়সীমা বাড়িয়ে ২ জুলাই পর্যন্ত করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

সূত্রে জানা যায়, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স শেয়ারবাজারে ২ কোটি ৬০ লাখ ৭৯ হাজার সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ২৬ কোটি ৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা উত্তোলন করবে। কোম্পানিটি ১০ টাকা ইস্যু মূল্যে শেয়ার ইস্যু করবে।

প্রতিটি আবেদনের সাথে এক লট বা ৫০০ শেয়ার মূল্য তথা ৫০০০ টাকা জমা দিতে বলা হয়েছে। আবেদন জমার পরে লটারির মাধ্যমে বিজয়ীদের এই শেয়ার প্রদান করা হবে। বাকিদের টাকা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রিফান্ড করা হবে।

বিমাটি এসব উত্তোলিত অর্থ দিয়ে ট্রেজারি বন্ড ও অন্যান্য ক্ষেত্রে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।

৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী কোম্পানিটির বিগত ৫ বছরে ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.৪২ টাকা এবং পুনমূল্যায়নসহ শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৮.৭২ টাকায়। যা পুনমূল্যায়ন ছাড়া ১৬.৬৫ টাকা।

বিমাটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, আইআইডিএফসি ক্যাপিটাল এবং বিএলআই ক্যাপিটাল লিমিটেড।

এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের আইপিও’র মাধ্যমে উত্তোলিত মূলধনের ২০% অর্থ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের শর্ত আরোপ করা হয়েছে।
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি বিএসইসি কমিশনের ৭১৯তম নিয়মিত সভায় এ আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/সি

কাট্টালী টেক্সটাইলের এমডি ও পরিচালকদের মোটা অংকের টাকা জরিমানা

kattaliস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

কাট্টালী টেক্সটাইল লিমিটেডের ব্যবস্থপনা পরিচালকসহ প্রত্যেক পরিচালককে মোটা অংকের আর্থিক জরিমানা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৩২তম কমিশন সভায় এই জরিমানা করা হয়েছে।

কাট্টালী টেক্সটাইল লিমিটেডের ব্যবস্থপনা পরিচালক ইমদাদুল হক চৌধুরীকে ১ কোটি টাকা জরিমানা করেছে বিএসইসি। আর কোম্পনির পরিচালক আনোয়ারুল হক চৌধুরী ও মোকররম আনোয়ার চৌধুরীকে ৫০ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। তবে স্বতন্ত্র ও মনোনীত পরিচালকদের এই শাস্তি হতে অব্যহত প্রদান করা হয়েছে।

বিএসইসি দাবি করছে, কোম্পানিটি আইপিও টাকার যথাযথ ব্যবহার করেনি। আর এ সংক্রান্ত ব্যাংকের জাল নথি বিএসইতে জমা প্রদান করেছে। যা সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ ১৯৬৯ এর ১৮ ধারা লংঘন করেছে।

কোম্পানিটি আইপিও হতে উত্তোলিত অর্থ যথাযথ ব্যবহার না করে ও উত্তোলিত আইপিও অর্থ ব্যবহার সম্পর্কিত মিথ্যা তথ্য প্রদান করেছে।

কোম্পানিটির মোট ২ জন পরিচালক, ২ জন মনোনীত পরিচালক ও ২ জন স্বাধীন পরিচালক রয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

এসোসিয়েটেড অক্সিজেনের ১৫ কোটি টাকার আইপিও অনুমোদন

bsecস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহের জন্য এসোসিয়েটেড অক্সিজেনের প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) অনুমোদন দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৩২তম কমিশন সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

সূত্র মতে, কোম্পানিটি অভিহিত মূল্যে শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ১৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। যা দিয়ে নির্মাণ, যন্ত্রপাতি ক্রয়, ঋণ পরিশোধ ও আইপিও খরচবাবদ ব্যয় করা হবে।

২০১৯ সালে ৩০ জুন পর্যন্ত এসোসিয়েটেড অক্সিজেনের শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫১ টাকা। আর শেয়ারপ্রতি সম্পদের মূল্য দেখানো হয়েছে ১৭.৩৭ টাকা।

কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে বিডি ফাইন্যান্স ক্যাপিটাল হোল্ডিংস।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

১০ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা দিবে জাপান

Japanস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

মহামারি করোনাভাইরাস মোকাবিলায় বাংলাদেশকে স্বাস্থ্যসুরক্ষা সামগ্রী দেবে জাপান। এ লক্ষ্যে ১০ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা দেবে দেশটি। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার জাপান দূতাবাস থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।

এতে উল্লেখ করা হয়, করোনাভাইরাসের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশকে সহায়তার অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ফাতেমা ইয়াসমিন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নোট বিনিময় করেছেন। সে অনুযায়ী আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় বাংলাদেশকে ১০ মিলিয়ন ডলার দেবে জাপান।

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় এই অর্থ থেকে সিটি স্ক্যানার, এক্স-রে মেশিনসহ হাসপাতালের স্বাস্থ্য সুরক্ষাসামগ্রী সরবরাহ করা হবে।করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জাপান বাংলাদেশকে জরুরিভাবে ১২ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়েছে এরইমধ্যে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

স্থানীয়ভাবে কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরি করতে হবে : কৃষিমন্ত্রী

razzakস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

স্থানীয়ভাবে কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরিতে গুরুত্বারোপ করা হচ্ছে জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, কৃষককে কৃষি কাজ করে লাভবান হতে হলে কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণ করতে হবে। যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে উৎপাদন খরচ কমাতে হবে।

তিনি বলেন, স্বল্প সময়ে স্বল্প জমিতে অধিক ফসল ফলাতে হবে। একই সাথে উৎপাদিত কৃষি পণ্যের অপচয় রোধ করতে হবে। এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়েই সরকার কৃষির যান্ত্রিকীকরণে সম্প্রতি ৩ হাজার ২০ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন করেছে। এটি যথাযথভাবে বাস্তবায়ন হলে কৃষিক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আসবে। এদেশের কৃষি উন্নত দেশের কৃষির মতো আধুনিক যন্ত্রনির্ভর হবে। কৃষিতে বহুমুখী ফসল উৎপাদন হবে। কৃষিপণ্য রপ্তানির মাধ্যমে কৃষক ও দেশ লাভবান হবে।
আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ বিষয়ে বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির প্রতিনিধি দলের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন মন্ত্রী। সভাটি সঞ্চালনা করেন কৃষি সচিব মো. নাসিরুজ্জামান। এসময় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রসারণ) হাসানুজ্জামান কল্লোল, অতিরিক্ত সচিব (গবেষণা) কমলারঞ্জন দাশ, বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইকবাল আখতার মিয়া, পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আশরাফুল ইসলামসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সংস্থার ঊর্ধ্বতন কৃষি প্রকৌশলীরা উপস্থিত ছিলেন।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী স্থানীয়ভাবে কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরিতে গুরুত্বারোপ করা হচ্ছে। বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি এক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে পারে। এদেশের উপযোগী কৃষিযন্ত্রপাতি তৈরি করতে পারে ও বিদেশ থেকে আনা যন্ত্রপাতিকেও এদেশের উপযোগী করতে পারে। তাতে কৃষকেরা যেমন কম দামে কৃষি যন্ত্রপাতি পাবে, তেমনি অন্যদিকে স্থানীয় পর্যায়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে ও বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হবে।

উল্লেখ্য, কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রায় ৩ হাজার ২০ কোটি টাকার ‘কৃষি যান্ত্রিকীকরণ’ শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ৫২ হাজার কৃষি যন্ত্রপাতি কৃষক পর্যায়ে সরবরাহ করা হবে। এসব যন্ত্রপাতির মধ্যে কম্বাইন হারভেস্টার, রিপার, রাইস ট্রান্সপ্লান্টার, সিডার, পাওয়ার থ্রেসার, মেইজ শেলার, ড্রায়ার, পাওয়ার স্প্রেয়ার, পটেটো ডিগার প্রভৃতি রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী এসব যন্ত্রপাতি কীভাবে স্থানীয়ভাবে তৈরি করা বা সংযোজন করা যায় তা নিয়ে এ সভায় বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির সাথে আলোচনা হয়েছে। ভবিষ্যতে আরও আলোচনার মাধ্যমে এ ব্যাপারে করণীয় নির্ধারণ করা হবে। এসময় বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি বিভিন্ন যন্ত্রপাতি তৈরিতে তাদের সক্ষমতা তুলে ধরে।

কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে কৃষিবান্ধব এ সরকার সব সময় কৃষিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে আসছে। বঙ্গবন্ধু যেমন এদেশের কৃষককে উন্নত জীবন দিতে সচেষ্ট ছিলেন তেমনি তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। সরকারের এখন মূল লক্ষ্য হলো টেকসই কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে কৃষিকে অধিক লাভজনক, আধুনিকীকরণ ও বাণিজ্যিকীকরণ করা। কৃষি যান্ত্রিকীকরণ ও কৃষির বহুমুখীকরণের মাধ্যমেই তা করা সম্ভব। সে লক্ষ্যেই সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

ই-ভ্যাট উদ্বোধন করলো রাজস্ব বোর্ড

NBRস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

অনলাইনে ভ্যাট, টার্ন ওভার কর, সম্পূরক শুল্ক, জরিমানা, সুদ পরিশোধের ব্যবস্থা চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ প্রক্রিয়ায় শুরুতে তিনটি ব্যাংকের মাধ্যমে গ্রাহকরা পেমেন্ট করতে পারবেন। আর ডিসেম্বরের মধ্যে দেশের সকল ব্যাংককে এ প্রক্রিয়ার মধ্যে আনা হবে।

বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানে ভ্যাট, টার্ন ওভার কর, সম্পূরক শুল্ক, জরিমানা, সুদ পরিশোধের ই-পেমেন্ট সেবার উদ্বোধন করেছে এনবিআর। অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়।

এনবিআর জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের ঘোষণা বাস্তবায়ন এবং পরিপালন খরচ কমিয়ে ‘ইজি অফ ডুইং বিজনেস’ সূচকে বাংলাদেশকে এগিয়ে নেয়ার প্রত্যয়ে চালু হচ্ছে ই-পেমেন্ট মডিউল। ইতোমধ্যে ই-পেমেন্ট মডিউলটির কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ভ্যাট সংক্রান্ত সকল কর (ভ্যাট, টার্ন ওভার কর, সম্পূরক শুল্ক, জরিমানা, সুদ ইত্যাদি) ই-পেমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করে পরিশোধ করা যাবে। এখন থেকে যে তিনটি ব্যাং!কের মাধ্যমে এই সুবিধা পাওয়া যাবে সেই ব্যাংকগুলো হলো- এইচএসবিসি, প্রাইম ও মিডল্যান্ড ব্যাংক।

অনুষ্ঠানে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড’র চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম ই-পেমেন্ট’র উদ্বোধন করেন।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড’র সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কন্ট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আসাদুর ইসলাম, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সচিব আব্দুর রউফ তালুকদার, অতিরিক্ত সচিব ও পেট্রো বাংলার চেয়ারম্যান এ বি এম আব্দুল ফাত্তাহ, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হুমায়ুন কবীর, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (মূসকনীতি) মো. মাসুদ সাদিক, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (মূসক বাস্তবায়ন ও আইটি) মো. জামাল হোসেন, এইচএসবিসি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী মাহবুব উর রহমান, ভ্যাট অনলাইন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক কাজী মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সিস্টেম ম্যানেজার মো. শফিকুর রহমান ই-পেমেন্ট সিস্টেমের ওপর একটি পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপন করেন। ই-পেমেন্ট পদ্ধতির ওপর এইচএসবিসি ব্যাংক কর্তৃক নির্মিত একটি ভিডিও ক্লিপ প্রদর্শন করা হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

ন্যাশনাল টীর ৩য় প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ

NTCস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক  শিল্প খাতের কোম্পানি ন্যাশনাল টী কোম্পানি  লিমিটেডের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (জানু-মার্চ, ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৪১.৮৩ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১৭.৮৬ টাকা।

আর (জুলাই ১৯-মার্চ, ২০) এ ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৩৫.২১ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৯.৬৯ টাকা।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের কনসোলিডেটেড মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৩৭.২৫ টাকা। যা ২০১৯ সালের ৩০ জুন ছিল ১৭৪.৬৬ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএ

প্রগতি ইন্স্যূরেন্সের বাৎসরিক বোর্ড সভা আহবান

progoti-insuস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের প্রতিষ্ঠান প্রগতি ইন্সুরেন্স লিমিটেডের বাৎসরিক বোর্ড সভা আগামী ২৩ জুলাই আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিন বেলা ৩ টায় রাজধানীর মতিঝিলে অবস্থিত  নিজস্ব কার্যলয়ে এ বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হবে।

এ বোর্ড সভায় ৩০ ডিসেম্বর শেষ হওয়া ২০১৯ সালের নিরীক্ষীত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এ সভায় লভ্যাংশ ঘোষণা আসতে পারে। এসভায় এজিএমের তারিখ ঘোষণা করা হবে।

গত বছর এই বিমাটি ১৪ শতাংশ নগদ ও ৭ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোাষণা করেছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/ইএসএ

চলতি অর্থবছর রফতানি লক্ষ্যমাত্রা ৪৮ বিলিয়ন ডলার

tipuস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চলতি অর্থবছরে রফতানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৮ বিলিয়ন বা ৪ হাজার ৮০০ কোটি মার্কিন ডলার; যা গত অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রার তুলনা ৬ বিলিয়ন ডলার কম। তবে গত অর্থবছরের রফতানি আয়ের চেয়ে ১৯ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেশি। করোনা পরিস্থিতির কারণে সদ্যবিদায়ী অর্থবছরে (২০১৯-২০) লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রফতানি আয় কমেছে ২৫ দশমিক ২৮ শতাংশ। প্রবৃদ্ধি কমেছে ১৪ দশমিক ৮০ ভাগ।

বৃহস্পতিবার জুম প্লাটফর্মের মাধ্যমে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের রফতানির এ লক্ষ্যমাত্রার তথ্য জানান বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

এ সময় টিপু মুনশি জানান, সদ্য সমাপ্ত (২০১৯-২০) অর্থবছর ৫৪ বিলিয়ন ডলার রফতানির লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয় হয়েছে ৪০ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলার। তাই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের কথা বিবেচন করে চলতি অর্থবছরে রফতানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৪৮ বিলিয়ন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে পণ্য খাতে রফতানির টার্গেট ৪১ বিলিয়ন ডলার এবং সার্ভিস সেক্টরে ৭ বিলিয়ন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে।

বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, রফতানি আয় যেটা নির্ধারণ করেছি, সেটা অর্জন করা সম্ভব। গত অর্থবছরে (২০১৯-২০) রফতানির লক্ষ্যমাত্রা ৫৪ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে পণ্য খাতে রফতানির টার্গেট ছিল সাড়ে ৪৫ বিলিয়ন ডলার এবং সার্ভিস সেক্টরে সাড়ে ৮ বিলিয়ন ডলার। উভয় খাতে রফতানি আয় হয়েছে ৪০ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন ডলার।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, করোনা পরিস্থিতিতে বিশ্ব অর্থনীতির কথা বিবেচনা করেই এ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এটা বাস্তবতা, বুঝতে হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/