১১ ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি ১০ হাজার ১৭৭ কোটি টাকা

bankস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ব্যাংকিং খাতে খেলাপি ঋণের বিপরীতে প্রয়োজনীয় প্রভিশন সংরক্ষণে ব্যর্থ হয়েছে ১১ ব্যাংক। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত চারটি ও বেসরকারি সাতটি ব্যাংক রয়েছে। চলতি বছরের জুন পর্যন্ত এসব ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি হয়েছে ১০ হাজার ১৭৭ কোটি টাকা।

তবে এ সময়ে কিছু ব্যাংকের প্রভিশন উদ্বৃত্ত থাকায় সার্বিক ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৪৯৯ কোটি ১১ লাখ টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন পর্যালোচনায় এ তথ্য পাওয়া গেছে।

জানা গেছে, ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের যে পরিমাণ ঋণ বিতরণ করে তার বেশির ভাগই আমানতকারীদের অর্থ। আমানতকারীদের অর্থ যেন কোনো প্রকার ঝুঁকির মুখে না পড়ে সে জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নানা বিধিনিষেধ আরোপ করা আছে। এর একটি হলো প্রভিশন সংরক্ষণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী, ব্যাংকের অশ্রেণীকৃত বা নিয়মিত ঋণের বিপরীতে দশমিক ২৫ থেকে ৫ শতাংশ হারে প্রভিশন রাখতে হয়।

নিম্নমান বা সাব স্ট্যান্ডার্ড ঋণের বিপরীতে রাখতে হয় ২০ শতাংশ, সন্দেহজনক ঋণের বিপরীতে ৫০ শতাংশ এবং মন্দ বা ক্যুঋণের বিপরীতে ১০০ শতাংশ প্রভিশন সংরক্ষণ করতে হয়। যাতে করে পখলাপি ঋণ আদায় না হলেও ব্যাংকগুলো যাতে ঝুঁকির মধ্যে না পড়ে। পভিশন সংরক্ষণ করতে ব্যর্থ হলে ব্যাংকগুলো সমপরিমাণ আমানত ঝুঁকির মধ্যে পড়ে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, প্রভিশন ঘাটতি থাকলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কোনো লভ্যাংশ ঘোষণা করতে পারে না। এতে ওই ব্যাংকের শেয়ারে নিরুৎসাহিত হন বিনিয়োগকারীরা। এ ছাড়া যেসব ব্যাংক প্রয়োজনীয় প্রভিশন সংরক্ষণে ব্যর্থ হয়, তাদের মূলধন ঘাটতিতে পড়ার আশঙ্কাও থাকে। প্রভিশন ঘাটতিতে থাকা ব্যাংকগুলোর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে ঋণ অনিয়মে আলোচিত রাষ্ট্রায়ত্ত বেসিক ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ পর্যবেক্ষণে থাকা ব্যাংকটির ঘাটতির পরিমাণ ৩ হাজার ৩১৪ কোটি টাকা। এ ছাড়া সোনালী ব্যাংকের ৮৯৩ কোটি, অগ্রণী ব্যাংকের ৮৮৬ কোটি টাকা।

বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে এবি ব্যাংকের ১ হাজার ২১৫ কোটি, কমার্স ব্যাংকের ৫৬৬ কোটি, ন্যাশনাল ব্যাংকের ১ হাজার ৬৯৭ কোটি, ঢাকা ব্যাংকের ২০৩ কোটি, এমটিবির ২৪৪ কোটি, সোস্যাল ইসলামি ব্যাংকের ১৯৮ কোটি এবং ট্রাস্ট ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি ৪১ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংক খেলাপি ঋণের সর্বশেষ অনুযায়ী, চলতি বছরের (২০২০) জুন পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০ লাখ ৪৯ হাজার ৭২৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপির পরিমাণ ৯৬ হাজার ১১৬ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৯ দশমিক ১৬ শতাংশ।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ছিল ১০ লাখ ২৪ হাজার ৪৯৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপির পরিমাণ ৯২ হাজার ৫১০ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৯ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। এ হিসাবে তিন মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৩ হাজার ৬০৬ কোটি টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সাইফ পাওয়ারটেকের ৩য় প্রান্তিকের প্রতিবেদন প্রকাশ

saifস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সেবা ও আবাসন শিল্প খাতের কোম্পানি সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (জানু-মার্চ, ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৪ টাকা।

আর (জুলাই ১৯-মার্চ, ২০) এ ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.০৯ টাকা।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৬.৫৮ টাকা। যা ২০১৯ সালের ৩০ জুন ছিল ১৬.৮২ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএ

বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

bsc-300x150স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল শিল্প খাতের কোম্পানি বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন লিমিটেডের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (জানু-মার্চ, ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯১ টাকা। যা গত বছরের একই প্রান্তিকে ছিল ০.৮৭ টাকা।

আর (জুলাই ১৯-মার্চ, ২০) এ ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৬৪ টাকা। গত বছর এই ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৭৬ টাকা।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৬০.১০ টাকা। যা ২০১৯ সালের ৩০ জুন ছিল ৫৬.৯৫ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএ

বিদেশ ফেরতদের পুনর্বাসনে সরকারের ৭শ’ কোটি টাকার তহবিল

LabOURস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বিদেশ প্রত্যাগত কর্মীদের পুনর্বাসনে ৭শ’ কোটি টাকার তহবিল গঠন এবং তাদেরকে পুনঃপ্রশিক্ষণের মাধ্যমে আবারো বিদেশে পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

এ প্রসঙ্গে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ বাসস’কে বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে বিদেশ প্রত্যাগত কর্মীদের পুনর্বাসন ও প্রবাসে কর্মরতদের নিরাপদ অভিবাসনসহ তাদের সার্বিক কল্যাণে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।

মন্ত্রণালয় গৃহীত উদ্যোগের কথা উল্লেখ করে তিনি জানান, বিপদগ্রস্ত প্রবাসী বাংলাদেশিদের জরুরি খাদ্য ও অন্যান্য সহায়তার জন্য প্রায় ১০ (দশ) কোটি টাকার আর্থিক সাহায্য প্রদান, কোভিড-১৯ এ মৃত প্রত্যেক প্রবাসী বাংলাদেশির পরিবারকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ৩ লাখ টাকা আর্থিক সাহায্য প্রদান; করোনা ভাইরাসের প্রভাবে বিদেশ ফেরৎ কর্মীদেরকে কোয়ারেন্টিন পালন শেষে নগদ ৫ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা; বিদেশ প্রত্যাগত অভিজ্ঞ কর্মীদের যথাযথ স্বীকৃতি ও সনদায়নের উদ্যোগ; বিদেশ ফেরত অসহায়, ক্ষতিগ্রস্ত, দরিদ্র কর্মী ও বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি কর্মীর পরিবারের সদস্যদেরকে সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীসহ দেশে চলমান সহায়তা কার্যক্রমের আওতায় মানবিক সহায়তা প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

মন্ত্রী বাসস’কে বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত বিদেশ ফেরত কর্মীদের পুনর্বাসনের জন্য ৭শ’ কোটি টাকার তহবিল গঠনসহ বিভিন্ন ধরণের প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এর আওতায় কোভিড-১৯ এ ক্ষতিগ্রস্ত বিদেশ ফেরত কর্মীদের ৪ শতাংশ সরল সুদে বিনিয়োগ ঋণ প্রদান করা হচ্ছে। এ জন্য ২শ’ কোটি টাকার একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত প্রবাসী কর্মীদের পুনর্বাসনে সহজ শর্তে ঋণ প্রদানের বিষয়ে গত ১২ জুলাই প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের সাথে ওয়েজ অর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী বলেন, বিদেশ ফেরত কর্মীরা অভিজ্ঞতার বিবেচনায় দেশে-বিদেশে কর্মসংস্থানের অগ্রাধিকার পাওয়ার যোগ্য।

তিনি বলেন, ‘বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে আমরা প্রবাসী কর্মীদের নিয়মিত খোঁজখবর রাখছি। তাদের সামগ্রিক সুরক্ষায় সরকারের সার্বিক সহযোগিতা অব্যাহত রয়েছে।’

এদিকে গত ১ এপ্রিল থেকে ২২ আগস্ট পর্যন্ত সময়ে বিশ্বের ২৬টি দেশ থেকে ৭৮ হাজার ৪৩ জন প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মী দেশে ফিরেছেন।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের প্রবাসী কল্যাণ ডেস্কের সহকারী পরিচালক মো. ফখরুল আলম বাসস’কে জানান, যারা ফেরত এসেছে তাদের মধ্যে ৭৩ হাজার ৩১১ জন পুরুষ এবং ৪ হাজার ৭৩২ জন নারী রয়েছেন।

তিনি জানান, বিদেশ ফেরত কর্মীদের মধ্যে বৈশ্বিক মহামারী করোনার কারণে কাজ না থাকা, কাজের বা চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়া, আকামা বা ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ায় অবৈধ হয়ে যাওয়াসহ বিভিন্ন কারণে এসব প্রবাসী কর্মী দেশে ফিরে এসেছেন। অনেকে আবার বিভিন্ন মেয়াদে কারাভোগ করে আউট পাশ নিয়েও দেশে ফেরত এসেছেন।
ফেরত আসা কর্মীদের অনেকে আবার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সংশ্লিষ্ট দেশে ফিরে যেতে পারবেন বলে সূত্র জানায়।
দেশে ফেরা কর্মীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি এসেছেন সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ না থাকায় সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ফিরেছেন ২৫ হাজার ৬৫৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ কর্মী ২৪ হাজার ৫৫৩ জন। আর নারী কর্মী ফিরেছেন ১১০০ জন।

সৌদি আরব থেকে ১৫ হাজার ৩৮৯ জন প্রবাসী কর্মী ফেরত এসেছেন। এর মধ্যে পুরুষ ১৩ হাজার ৭৯৬ জন, আর নারী কর্মী রয়েছেন ১ হাজার ৫৯৩ জন। সৌদি ফেরত কর্মীদের মধ্যে বেশিরভাগই বিভিন্ন মেয়াদে কারাভোগ করে আউটপাস নিয়ে দেশে ফিরেছেন।

করোনা ভাইরাসের প্রেক্ষিতে কাজ না থাকায় টুরিস্ট নির্ভর দেশ মালদ্বীপ থেকে ফিরেছেন ৭ হাজার ৯০৯ জন প্রবাসী কর্মী। কাজের মেয়াদ শেষ হওয়ায় সিঙ্গাপুর থেকে ফিরেছেন ১ হাজার ৩৮২ জন। বিভিন্ন মেয়াদে কারাভোগ করে ওমান থেকে দেশে ফিরেছেন ৩ হাজার ৮৮৪ জন। ভিসার মেয়াদ না থাকায় কুয়েত থেকে দেশে ফিরেছেন ৭ হাজার ৩২৯ জন। বাহরাইন থেকে ফিরেছেন ৭৪৬ জন।

কাজ না থাকায় দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ফিরে এসেছেন ৭১ জন প্রবাসী। কাতার থেকে ফিরেছেন ৬ হাজার ৬০১ জন। মালয়েশিয়া থেকে ফিরেছেন ২ হাজার ২২৬ জন। চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ায় দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ফিরেছেন ১০০ জন। কাজ না থাকায় থাইল্যান্ড থেকে ফিরেছেন ২০ জন, মিয়ানমার থেকে ৩৯ জন, জর্ডান থেকে ৪৮১ জন এবং ইরাক থেকে ফিরেছেন ২ হাজার ১৩৬ জন।

কাজের মেয়াদ শেষ হওয়ায় ভিয়েতনাম থেকে ফিরেছেন ১২২ জন এবং শ্রীলংকা থেকে ৮০ জন। অন্যদিকে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে ইতালি থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে ১৫১ জন প্রবাসী বাংলাদেশিকে। এই ১৫১ জন প্রবাসী গত ৬ জুলাই বাংলাদেশ থেকে ইতালি গেলে তাদের ফেরত পাঠানো হয়। পরে দেশে ফিরলে সবাইকে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়।

এছাড়া লেবানন থেকে ৯৭৬ জন, রাশিয়া থেকে ১০০ জন, মরিশাস থেকে ২০ জন, তুরস্ক থেকে ১ হাজার ৯৪৮ জন, নেপাল থেকে ৫৫ জন, হংকং থেকে ১৬ জন, কম্বোডিয়া থেকে ৪০ জন ও জাপান থেকে ৮ জন প্রবাসীকর্মী দেশে ফেরত এসেছেন। সূত্র : বাসস

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

  1. বেক্সিমকো লিমিটেড
  2. বেক্সিমকো ফার্মা
  3. গ্রামীণফোন লিমিটেড
  4. ওরিয়ন ফার্মা
  5. আইএফআইসি ব্যাংক
  6. লাফার্জ হোলসিম বিডি
  7. বিএটিবিসি
  8. স্কয়ার ফার্মা
  9. ব্র্যাক ব্যাংক
  10. বারাকা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড।

উভয় শেয়ারবাজারেই লেনদেন ও সূচক কমেছে

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কমেছে। এদিন দিনশেষে সেখানে সূচকও কমেছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক ও লেনদেন কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

রবিবার লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩২.৪৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪৭৬২ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ৩.২২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১০৪ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ৫.২৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৬৪৫ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭২৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। গতকাল রবিবার লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৯৩৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৫৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৮৯টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ২৩২টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ৩৩টির।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মা, গ্রামীণফোন লিমিটেড, ওরিয়ন ফার্মা, আইএফআইসি ব্যাংক, লাফার্জ হোলসিম বিডি, বিএটিবিসি, স্কয়ার ফার্মা, ব্র্যাক ব্যাংক ও বারাকা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৭৬.৩২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৩ হাজার ৫৫৮ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৫৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৬১টির, কমেছে ১৬১টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ১৯ লাখ টাকা। গতকাল রবিবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক ও ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যূরেন্স লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

এক্সপ্রেস ইন্স্যূরেন্সের শেয়ার ১৫ টাকায় লেনদেন

EXPRESSস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

আইপিও পক্রিয়া শেষে দেশের উভয় শেয়ারবাজারে এক্সপ্রেস ইন্স্যূরেন্স লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন আজ সোমবার হতে শুরু হয়েছে। প্রথম দিনেই শেয়ারটি সর্বোচ্চ ১৫ টাকায় লেনদেন হতে দেখা গেছে।

এদিন বেলা ১০ টায় এই শেয়ার লেনদেন শুরু হয়। বেলা ১ টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত ডিএসইতে এই শেয়ার সর্বোচ্চ ১৫ টাকায় লেনদেন হয়। শুরু থেকে এখন পর্যন্ত শেয়ারটি ১৫ টাকাতেই লেনদেন হয়।

এর আগেই বরাদ্দকৃত শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসেবে পাঠিয়েছে সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল)। আজ আনুষ্ঠানিকভাবে এই শেয়ারের লেনদেন শুরু হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সোঁনালী আঁশের বোর্ড সভা ২৭ আগষ্ট

Sonali_Aanshস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পাট শিল্প খাতের কোম্পানি সোঁনালী আঁশ লিমিটেডের তৃতীয় প্রান্তিক বোর্ড সভা আগামী ২৭ আগষ্ট আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটি ৩১ মার্চ ২০২০ সালের ৩য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা সাড়ে ৪টায় চট্টগ্রামে নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি