২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর মেট্রোরেলের উদ্বোধন

Perlamentস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের জানিয়েছেন, ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উদ্‌যাপনবর্ষের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের প্রথম উড়াল মেট্রোরেল আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।

মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের প্রথম উড়াল মেট্রোরেল প্রকল্পটি ২০১২-২০২৪ মেয়াদে বাস্তবায়নের জন্য গ্রহণ করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় বিশেষ উদ্যোগে আওয়ামী লীগ সরকার নির্ধারিত সময়ের দুই বছর ৬ মাস আগে ২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধনের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

আজ বুধবার জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সাংসদ অসীম কুমার উকিলের এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে মন্ত্রীদের প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়।

সড়ক পরিবহনমন্ত্রী জানান, উত্তরা-মতিঝিল মেট্রোরেল মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত বর্ধিত (১.১৬ কিলোমিটার) করতে সোশ্যাল সার্ভে চলছে। দেশের প্রথম উড়াল মেট্রোরেলের নির্মাণকাজ পুরোদমে এগিয়ে চলছে। ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সার্বিক গড় অগ্রগতি ৪০ দশমিক ৩৬ শতাংশ। এর মধ্যে উত্তরা থেকে আগারগাঁও অংশের পূর্তকাজের অগ্রগতি ৬৭ দশমিক ৯৭ শতাংশ। আগারগাঁও থেকে মতিঝিল অংশের পূর্ত কাজের অগ্রগতি ৩৫ দশমিক ৯৯ শতাংশ। ইলেকট্রিক্যাল ও মেকানিক্যাল সিস্টেম এবং রোলিং স্টক (রেলকোচ) ও ডিপো ইকুইপমেন্ট সংগ্রহকাজের সমন্বিত অগ্রগতি ২৫ দশমিক ২৫ শতাংশ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ব্যবসা-বাণিজ্য সহজীকরণে সংসদে কোম্পানি বিল উত্থাপিত

Perlamentস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ব্যবসা-বাণিজ্য সহজীকরণে ‘কোম্পানি (সংশোধন) বিল-২০২০’ শীর্ষক বিল সংসদে উত্থাপিত হয়েছে। বুধবার স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে একাদশ সংসদের ষষ্ঠ অধিবেশনে বিলটি উত্থাপন করেন বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুন্সী।

উত্থাপনকালে এর বিরোধীতা করেন বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সদস্য মো. ফখরুল ইমাম। কিন্তু তার আপত্তি কণ্ঠভোটে নাকচ হয়ে যায়।

পরে তা অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এক দিনের মধ্যে সংসদে প্রতিবেদন জমা দিতে সংশ্লিষ্ট সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।

বিলে কোম্পানি রেজিস্ট্রেশনের সময় লোগো রেজিস্ট্রেশনের বিধান তুলে দেওয়া হয়েছে। ফলে এখন শুধু কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন করলেই চলবে।

ফলে সংশোধিত বিলটি পাস হলে কোম্পানির কমন সিল, সাধারণ সিল ও অফিসিয়াল সিল নিবন্ধনের বিধান বিলোপ হবে।

বিলের উদ্দেশ্য ও করণ সম্বলিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিদ্যমান কোম্পানি আইনকে অধিকতর ব্যবসা বান্ধব সহজীকরণের লক্ষ্যে অংশিজনের সাথে আলোচনা করে আইনটি প্রণয়ন করা হয়েছে। বিদ্যমান আইনে কোম্পানির কমন সিল, সাধারণ সিল ও অফিসিয়াল সিল ব্যবহার বিলোপসহ এর কতিপয় ধারায় সংশোধনী আনা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আর

চামড়ার জন্য বিকল্প বাজার দেখছে সরকার: শিল্পমন্ত্রী

ggg20200212172607স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চীনে প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস বিস্তারের ফলে দেশীয় চামড়া শিল্প যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেজন্য সরকার বিকল্প বাজার অনুসন্ধান করছে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

একইসঙ্গে আসন্ন কোরবানির চামড়া যথাযথভাবে সংগ্রহ ও সংরক্ষণের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে শিল্প, বাণিজ্য, পরিবেশ ও বন, ধর্ম, তথ্য মন্ত্রণালয়, এনবিআর, অর্থবিভাগ, ট্যারিফ কমিশন, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং চামড়া শিল্পসংশ্লিষ্টদের অংশগ্রহণে একটি কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। কমিটি সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে একটি সুপারিশ পেশ করবে।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে চামড়া শিল্পের উন্নয়নে সুপারিশ প্রদান ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের লক্ষ্যে গঠিত টাস্কফোর্সের প্রথম সভা শেষে তিনি এ কথা জানান।

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।

নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, ইউরোপের বাজারে দেশীয় চামড়াজাত পণ্য রফতানির লক্ষ্যে ট্যানারিগুলোকে লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপের (এলডব্লিউজি) সার্টিফিকেশন অর্জন করতে হবে। এজন্য শিল্প মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সাভার ট্যানারি শিল্পনগরীতে নির্মিত সেন্ট্রাল ইফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্ল্যান (সিইটিপি) স্থাপন করা হয়েছে। সার্টিফিকেশন অর্জনে অন্যান্য শর্তপূরণে ট্যানারি মালিকদের আরও সক্রিয় হতে হবে।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, সভায় বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যেমন, চামড়া ব্যবসায়ী ও ট্যানারি মালিকরা আড়তদারদের কাছ থেকে যথাসময়ে কোরবানির চামড়া না কিনলে সেগুলো সরকারি উদ্যোগে জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের বিভিন্ন গুদামে ন্যূনতম তিন মাস সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে বলে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এছাড়া চামড়া সংরক্ষণের জন্য কওমি মাদ্রাসাগুলোকে প্রস্তুত রাখা হবে। এজন্য তাদের ভর্তুকি দেওয়া হবে। প্রয়োজন হলে উপজেলা পর্যায়ে ন্যূনতম দুইজন ডিলারকে চামড়া সংরক্ষণ ও বিপণনের জন্য নিয়োগ দেওয়া হবে। এজন্য প্রয়োজনে তাদের প্রণোদনা দেওয়া হবে মর্মে সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, দেশীয় চামড়া শিল্পের স্বার্থে ট্যানারিগুলোকে রক্ষা করতে হবে। কোরবানির চামড়া যাতে নষ্ট না হয় সেজন্য তৃণমূলের চামড়া ব্যবসায়ীদের কথা চিন্তা করতে হবে। সবার স্বার্থ রক্ষায় যা করণীয় সরকার সেটিই করবে।

সভায় কোরবানির সময় চামড়া সংক্রান্ত সমস্যাগুলো নিয়ন্ত্রণে সব অংশীজনদের পারস্পরিক আস্থা বজায় রেখে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন।

সভায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবদুল হালিম, অতিরিক্ত সচিব বেগম পরাগ ও মোহাম্মদ মফিজুল হক, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. শাখাওয়াত হোসেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম, বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ডের (বিএবি) মহাপরিচালক মো. মনোয়ারুল ইসলাম, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) পরিচালক ড. মোহা. আব্দুস ছালাম, বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার অ্যান্ড লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ মাহিন, বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সচিব মো. নূরুল ইসলাম, বাংলাদেশ রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) পরিচালক মো. জাকির হোসেন, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন (বিডা) কর্তৃপক্ষের নির্বাহী সদস্য মোহসিনা ইয়াসমিন, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. মো. দেলোয়ার হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. রিয়াজুল হক, বিল্ডের সিনিয়র রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট কানিজ ফাতেমা, সাভারে অবস্থিত ঢাকা চামড়া শিল্প নগরীর প্রকল্প পরিচালক জিতেন্দ্র নাথ পাল উপস্থিত ছিলেন। সূত্র : বাংলা নিউজ২৪

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বিভিন্ন খাতে সৌদির বিশাল বিনিয়োগ আসছে: অর্থমন্ত্রী

kamalস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

জনশক্তি ও কর্মসংস্থান, দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়ন, বিনিয়োগ ও শিল্প, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিখাতসহ ধর্ম বিষয়ক খাতে সৌদি আরবের বিশাল বিনিয়োগ আসছে।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ-সৌদি আরব যৌথ কমিশনের (জেসি) ১৩তম সভা শেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ কথা জানান।

এসময় তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক এখন অনন্য উচ্চতায়। যত দিন যাচ্ছে সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক শক্তিশালী হচ্ছে। আরামকো বাংলাদেশে বিশাল বিনিয়োগ করবে। তবে বিনিয়োগের পরিমাণ এখনই বলা যাবে না। এছাড়া অনেক বিষয়ে চুক্তিও হয়ে গেছে।

সৌদি আরবে দক্ষ জনশক্তি পাঠানো প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ মালয়েশিয়ায় দক্ষ জনশক্তি পাঠাচ্ছে। একইভাবে সৌদি আরবেও দক্ষ জনশক্তি পাঠানো হবে।

মুস্তফা কামাল বলেন, সৌদি আরবের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক অনেক দিনের। যার পেছনে রয়েছে সৌদি আরব ও বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাব ও আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব। বাংলাদেশ এখন বন্ধুত্বের ঊর্ধ্বে ‘টেকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর অংশীদারিত্ব’ ধরে রাখার দিকে নজর দিচ্ছে। বাংলাদেশ তার দ্বিপাক্ষিক বন্ধু দেশ এবং উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে অব্যাহত ও বর্ধিত সমর্থন প্রত্যাশা করছে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সচিব মনোয়ার আহমেদ, সৌদি শ্রম মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী মাহির আব্দুল রাহমান গাসিম, আরামকোর বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার এক্সপার্ট জুলিও সি হেজেলমেয়ার মোসেস প্রমুখ।

অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এবং সৌদি আরবের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের পরে দেশগুলোর মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সেই পারস্পরিক চুক্তির ভিত্তিতে একটি যৌথ কমিশন (জেসি) প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

কমিশনের এবারের সভায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে বাংলাদেশের নেতৃত্বে রয়েছেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মনোয়ার আহমেদ। সৌদি আরবের ৪০ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে রয়েছেন সৌদি আরবের শ্রম ও সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রনালয়ের উপমন্ত্রী মাহির আবদুল রহমান গাসিম।

অর্থমন্ত্রী এও বলেন, বাংলাদেশ এবার এমন একটা সময়ে এই যৌথ কমিশনের অধিবেশনের আয়োজন করেছে, যখন দেশটি তার উন্নয়নের পথে অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় এগিয়ে চলেছে। গোটা জাতি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

পিপলস লিজিংয়ের লেনদেন বন্ধের সময় ১৩ দফায় বাড়লো

peoplesস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি পিপলস লিজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার সময় আবারও বেড়েছে। কোম্পানিটিকে আজ ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৩ দফায় আরও ১৫ দিন শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার আদেশ দিয়েছে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত ১৪ জুলাই থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার লেনদেন বন্ধের ঘোষণা করে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ৯৩২তম বোর্ড সভায় সেই স্থগিতাদেশই বর্ধিত করে গত ১৩ আগস্ট থেকে ২৭ আগস্ট করা হয়।

এরপর আবারো দ্বিতীয় দফায় ২৮ আগস্ট থেকে ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এবং গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, চতুর্থ দফায় ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১৩ অক্টোবর, পঞ্চম দফায় ১৩ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর, ৬ষ্ঠ দফায় ২৮ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর, সপ্তম দফায় ১১ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর অষ্টম দফায় ২৬ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর, নবম দফায় ১১ ডিসেম্বর থেকে ২৪ ডিসেম্বর, দশম দফায় ২৬ ডিসেম্বর থেকে ৯ জানুয়ারি, ১১ দফায় ১২ জানুয়ারি থেকে ২৬ জানুয়ারি এবং ১২ দফায় ২৭ জানুয়ারি থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি পরযন্ত লেনদেন বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয় ডিএসই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সন্দেহজনক লেনদেনে সম্পৃক্ত থাকলে দুদককে জানানোর আহ্বান

dudokস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বিকাশ এবং রকেটের মাধ্যমে কোনো সরকারি কর্মকর্তা যদি সন্দেহজনক লেনদেনে সম্পৃক্ত থাকেন তা অবশ্যই দুদককে জানাতে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসসমূহের কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দুদকের মহাপরিচালক (মানিলন্ডারিং) আ ন ম আল ফিরোজ।

আজ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) প্রধান কার্যালয়ে দুদকের মহাপরিচালক (মানিলন্ডারিং) আ ন ম আল ফিরোজের সাথে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসসমূহের (এমএফএস) নির্বাহীদের এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ আহ্বান জানান।

দুদক মহাপরিচালক জানান, দুদকের গোয়েন্দা ইউনিট এক রিপোর্টের মাধ্যমে জানিয়েছে, একটি সরকারি দপ্তরের এক কর্মকর্তা মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে ঘুষের টাকা গ্রহণ করেছেন। এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট দুদকে কোনো সন্দেহজনক লেনদেনের রিপোর্ট (এসটিআর) করেনি। বিষয়টি উদ্বেগজনক ।

দুদক মহাপিরচালক বলেন, গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংক এক সার্কুলারের মাধ্যমে এমএফএস একাউন্টের সকল ধরনের ক্যাশ ইন / ক্যাশ আউটের ডিজিটাল মানি রিসিটের বিস্তারিত তথ্য দুদকের অনুসন্ধান বা তদন্তের প্রয়োজনে সরবরাহের নির্দেশ দিয়েছে। একই সার্কুলারের মাধ্যমে এমএফএস সমূহের গ্রাহক এবং লেন-দেনের তথ্য ভান্ডার থেকে দুদককে রিয়েল টাইম তথ্য প্রদানের বিষয়টিও নিশ্চিত করা হয়েছে এবং একাধিক একাউন্টের মাধ্যমে অস্বাভাবিক লেনদেনরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধির বিষয়েও পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলা হয়েছে।

দুদক মহাপরিচালক বলেন, এমএফএস প্রতিষ্ঠানসমূহের নিজস্ব ডাটাবেজ থেকে এ্যাপলিকেশন ইন্টারফেস এর মাধ্যমে গ্রাহক লেনদেনের তথ্য দুদকে দিতে হবে। এসব মাধ্যমে যেসব ঘুষের লেনদেন হচ্ছে তা নিয়ন্ত্রণে দুদক আইনি দায়িত্ব পালন করবে। দুদক অর্থের গতিবিধি অনুসরণ করে অপরাধীদের আইন-আমলে নিয়ে আসবে।

সভায় অন্যানের মধ্যে দুদকের মানিলন্ডারিং অনুবিভাগের পরিচালক গোলাম শাহরিয়ার চৌধুরী, দুদকের ফোকালপয়েন্ট কর্মকর্তা ও সিস্টেম এনালিস্ট রাজীব হাসান, রকেটের এসইভিপি আবেদুর রহমান সিকদার, ডাকবিভাগের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মোঃ হারুনুর রশীদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

দেশে ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলতে পারবে না : হাইকোর্ট

courtস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঢাকাসহ সারাদেশে নিবন্ধিত ফিটনেসবিহীন গাড়ি রাস্তায় চলাচল বন্ধে বিআরটিএ’র ভ্রাম্যমাণ আদালত এবং আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী কি পদক্ষেপ নিয়েছে তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।

আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি এ তথ্য জানাতে বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান ও পুলিশের আইজিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আদালত বলেছেন, ফিটনেসবিহীন গাড়ি রাস্তায় চলতে পারবে না।

বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ বুধবার এ আদেশ দেন। আদালত আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী আদেশের দিন ধার্য করা হয়েছে।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) এবং আইজির পক্ষ থেকে দাখিল করা প্রতিবেদনের ওপর শুনানিকালে আদালত এ আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। বিআরটিএ’র পক্ষে ছিলেন রাফিউল ইসলাম।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

মুজিব বর্ষে দেশের প্রতিটি ঘর আলোকিত হবে: প্রধানমন্ত্রী

PMস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

মুজিব বর্ষের মধ্যে দেশের সব মানুষকে বিদ্যুতের আওতায় আনার মাধ্যমে প্রতিটি ঘরকে আলোকিত করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের ৬৪টি জেলার মধ্যে প্রায় ৪০টি এখন পুরোপুরি বিদ্যুতের আওতায় এসেছে। বাকি জেলা ও উপজেলাকেও (শতভাগ বিদ্যুতের) আওতায় এনে মুজিব বর্ষে প্রতিটি ঘরকে আলোকিত করব। এ লক্ষ্যে নিয়েই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’

আজ বুধবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ৭ জেলা ও ২৩ উপজেলায় শতভাগ বিদ্যুতায়ন এবং ফেনীতে ভারী জ্বালানি তেলচালিত ১১৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। একই অনুষ্ঠান থেকে রাজশাহীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাইটেক পার্কে শেখ কামাল আইটি ইনকিউবেটর অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারেরও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।

শতভাগ বিদ্যুতায়নের আওতায় আসা দেশের সাত জেলার মধ্যে রয়েছে ঢাকা, ফেনী, গোপালগঞ্জ, নাটোর, পাবনা, জয়পুরহাট ও মেহেরপুর।

শতভাগ বিদ্যুতায়নের আওতায় আসা ২৩ উপজেলার মধ্যে রয়েছে বাগেরহাট সদর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর, মেহেরপুরের আলমডাঙ্গা, কুমিল্লার দেবীদ্বার ও মোহনগঞ্জ, দিনাজপুরের খানসামা, জামালপুরের মাদারগঞ্জ, যশোরের যশোর সদর ও মনিরামপুর, খুলনায় তেরখাদা, কুষ্টিয়ার মিরপুর, লক্ষ্মীপুরের রায়পুর, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ ও জুড়ী, নওগাঁর বদলগাছি ও পত্নীতলা, নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার, নীলফামারীর জলঢাকা, শেরপুরের নকলা ও ঝিনাইগাতী, টাঙ্গাইলের ঘাটাইল, ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল এবং সুনামগঞ্জের ছাতক।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-এলাহী চৌধুরী, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলী, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম।

প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমেদ কায়কাউসের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম ও বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব সুলতান আহমেদ নিজ নিজ বিভাগের পক্ষ থেকে পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনা করেন। সূত্র : ইউএনবি

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

উন্নত দেশ ভারতের জিএসপির প্রয়োজন নেই: যুক্তরাষ্ট্র

export-2স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ভারতকে একটি উন্নত অর্থনীতির দেশ হিসেবে আখ্যায়িত করে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির অফিস (ইউএসটিআর) বলছে, ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে দেওয়া উন্নয়নশীল দেশগুলোর সুবিধা এখন নেওয়ার যোগ্য নয় ভারত। তাই ধারণা করা হচ্ছে, ভারত চাইলেও অগ্রাধিকারমূলক বাজারসুবিধা (জিএসপি) আর দেবে না যুক্তরাষ্ট্র।

জিএসপি যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া সবচেয়ে পুরোনো ও বড় বাণিজ্যসুবিধা। এর মাধ্যমে উন্নয়শীল অর্থনীতির দেশগুলোকে বিনা শুল্কে শত শত পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয়। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এত দিন ভারত এই বিশেষ মর্যাদা পেত। গত বছরের ৫ জুন থেকে ভারতকে দেওয়া জিএসপি বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র। ভারতকে উন্নত দেশ বলার মাধ্যমে এটাই বোঝা যাচ্ছে যে এই সুবিধা পুনরায় দাবি করলেও তা পাওয়ার সম্ভাবনা ভারতের খুবই কম। আজ বুধবার বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

উন্নয়নশীল দেশের মানদণ্ড অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যের শূন্য দশমিক ৫ শতাংশেরও কম অংশ রয়েছে উন্নয়নশীল দেশের, যে সীমা অনেক আগেই অতিক্রম করেছে ভারত। ২০১৭ সালে বিশ্ববাণিজ্যের ভারতের রপ্তানির অবদান ২ দশমিক ১ শতাংশ এবং আমদানি অবদান ২ দশমিক ৬ শতাংশ। ইউএসটিআরের যুক্তি, ভারত, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, ইন্দোনেশিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার মতো দেশগুলো জি-২০ ব্লকের অংশ, তাই তাদের বিশ্বব্যাংকের তত্র অনুযায়ী মোট জাতীয় উৎপাদনে (জিএনআই) মাথাপিছু আয় ১২ হাজার ৩৭৫ ডলারের নিচে থাকার পরেও উন্নত হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা যেতে পারে।

অবশ্য ভারতের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গোয়াল বলেন, ‘অন্য দেশগুলোর সরবরাহ করা জিএসপির মতো সুবিধা এখন আর ভারতের প্রয়োজন নেই। আমাদের নিজেরই এখন প্রতিযোগিতামূলক বাজার হয়ে ওঠা উচিত। বিষয়টি এখন কেবল ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য আলোচনার অংশ হিসেবে অব্যাহত রয়েছে।

জিএসপি ব্যবস্থাপনার সুবিধা যে কটি দেশ পেত, তার মধ্যে ভারতের উপকার হতো সবচেয়ে বেশি। ইউএসটিআরের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮ সালে ২৬ কোটি ডলার শুল্কছাড় সুবিধা পেয়েছে তারা। গত বছরের জানুয়ারি মাসে কংগ্রেসনাল রিসার্চ সার্ভিসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, শুধু ২০১৭ সালে সাড়ে ৫ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যের পণ্য যুক্তরাষ্ট্রে পাঠায় ভারত। কিন্তু এবার বন্ধ হচ্ছে সেই রাস্তা। ২০১৭ সালে তুরস্ক ছিল পঞ্চম বৃহত্তম সুবিধাপ্রাপ্ত দেশ।

রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথমবারের মতো ভারত সফরে যাচ্ছেন। ২৪ ফেব্রুয়ারি দুই দিনের সফরে ভারত পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাঁর। এই সফলে বিষয়ে গতকাল মঙ্গলবার ট্রাম্প বলেন, যদি সঠিক মনে হয়, তবে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তিতে সই করবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিংয়ের বোর্ড সভা ১৯ ফেব্রুয়ারি

dbhস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভূক্ত নন ব্যাংকিং আর্থিক খাতের কোম্পানি ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্স করপোরেশন লিমিটেডের বোর্ড সভা আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। এ বোর্ড সভায় কোম্পানিটি লভ্যাংশ ঘোষণা করতে পারে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

জানা যায়, প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা বোর্ডের সিদ্ধান্তে বেলা সাড়ে ৪ টায় বোর্ড সভাটি অনুষ্ঠিত হবে।

আসন্ন বোর্ড সভায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লিস্টিং রেগুলেশন ১৯(১) ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এ সভা থেকে লভ্যাংশ, এজিএম ও রেকর্ড ডেটের সিদ্ধান্ত নিয়ে তা শেয়ারহোল্ডারদের জানানো হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি