ইউরোপে একদিনে রেকর্ড পরিমাণ টিভির অর্ডার পেল ওয়ালটন

‘ইউরোপে একদিনে ২.৪৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের টিভি রপ্তানি’ শীর্ষক এক সেলিব্রেশন প্রোগ্রামের আয়োজন করা হয়।

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ইউরোপে সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ক্রিসমাস বা বড়দিন। এই উৎসবকে ঘিরে অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ইউরোপজুড়ে চলে জমজমাট বেচাকেনা। তাই এই সময়টাকে ইউরোপের প্রধান ব্যবসার মৌসুম হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

বর্তমানে ইউরোপ ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ খ্যাত ওয়ালটন টিভির বড় রপ্তানি বাজার। ক্রিসমাস উৎসবকে ঘিরে ইউরোপের কয়েকটি দেশের কাছ থেকে একদিনে ২.৪৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের টিভি রপ্তানির চূড়ান্ত আদেশ পেয়েছে ওয়ালটন। যা কিনা চলতি মাসেই ইউরোপে রপ্তানি বা ডেলিভারি দেওয়া হবে।

বৃহস্পতিবার (২ সেপ্টেম্বর) রাজধানীতে ওয়ালটন করপোরেট অফিসে ‘ইউরোপে একদিনে ২.৪৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের টিভি রপ্তানি’ শীর্ষক এক সেলিব্রেশন প্রোগ্রামের আয়োজন করা হয়।

এতে জানানো হয়, বড়দিনের উৎসবকে ঘিরে সেপ্টেম্বরের ১ তারিখে জার্মানি, গ্রিস, ক্রোয়েশিয়া, রোমানিয়া ও পোল্যান্ডে ২.৪৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের টেলিভিশন রপ্তানির চূড়ান্ত আদেশ পেয়েছে ওয়ালটন। যা কিনা দেশের টেলিভিশন রপ্তানি খাতে ওয়ালটনের এক নতুন রেকর্ড। ইউরোপে ওয়ালটন টিভি রপ্তানির এই বিশাল সাফল্য উদযাপন উপলক্ষে অনুষ্ঠানে কেক কাটা হয়।

এসময় যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব মেনে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার, এমদাদুল হক সরকার ও ইভা রিজওয়ানা নিলু, ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এস এম জাহিদ হাসান, ওয়ালটন ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ইউনিট (আইবিইউ) শাখার প্রেসিডেন্ট এডওয়ার্ড কিম, ওয়ালটন প্লাজা ট্রেডস এর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মোহাম্মদ রায়হান, ওয়ালটনের চিফ মার্কেটিং অফিসার ফিরোজ আলম, ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান, ওয়ালটন টিভির চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) প্রকৌশলী মোস্তফা নাহিদ হোসেন, ওয়ালটন এসির সিবিও তানভীর রহমান, ওয়ালটন ফ্রিজের সিবিও প্রকৌশলী আনিসুর রহমান মল্লিক, ইউরোপে ওয়ালটনের হেড অব বিজনেস প্রকৌশলী তাওসীফ আল মাহমুদ, রোমানিয়ায় দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়ালটন আইবিইউ শাখার ভাইস-প্রেসিডেন্ট সাঈদ আল ইমরান, ক্রোয়েশিয়ায় দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়ালটন আইবিইউ শাখার আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে ওয়ালটন টিভির সিবিও প্রকৌশলী মোস্তফা নাহিদ হোসেন বলেন, ২০১৯ সালে ইউরোপে টিভি রপ্তানি শুরু করে গত দুই বছরে ওয়ালটন টিভি রপ্তানির পরিমাণ ছিলো প্রায় ৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এ বছর ইউরোপের বাজারে একদিনেই ২.৪৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের টিভি রপ্তানির আদেশ পেয়েছে ওয়ালটন। যা সত্যি আশাতীত। এই সাফল্য শুধু ওয়ালটনের জন্যই নয়; দেশের টিভি রপ্তানি খাতেও এক বিশাল মাইলফলক। ওয়ালটনের ‘ভিশন- গো গ্লোবাল- ২০৩০’ অর্জনে অর্থাৎ ২০৩০ সালের মধ্যে ওয়ালটন বিশ্বের অন্যতম সেরা গ্লোবাল ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড হয়ে উঠার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

ইউরোপে ওয়ালটনের হেড অব বিজনেস প্রকৌশলী তাওসীফ আল মাহমুদ জানান, ওয়ালটন টিভির পিকচার ও মান খুব উন্নত হওয়ায় অতি অল্প সময়ের মধ্যে ইউরোপের জার্মানি, অস্ট্রিয়া, ডেনমার্ক, স্লোভাকিয়ায়, স্পেন, গ্রিস, আয়ারল্যান্ড, পোল্যান্ড, ক্রোয়েশিয়ার, ইটালি, রোমানিয়ারসহ মোট ১২টি দেশে ওয়ালটন টিভির রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণ হয়েছে। ইউরোপে ২০২০ সালে আগের বছরের চেয়ে ১০ গুণ বেশি টিভি রপ্তানি করেছে ওয়ালটন। আর ২০২০ সালের মোট রপ্তানি এ বছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জানুয়ারি থেকে মে) ছাড়িয়ে গেছে।

রোমানিয়ায় দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়ালটন আইবিইউ শাখার ভাইস-প্রেসিডেন্ট সাঈদ আল ইমরান বলেন, ওইএম পদ্ধতির পাশাপাশি এ বছর রোমানিয়ায় ওয়ালটন ব্র্যান্ডের নামেই টিভি রপ্তানি হচ্ছে। ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলোর মতো রোমানিয়ার বাজারেও মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছে ওয়ালটন ব্র্যান্ড টিভি।

ক্রোয়েশিয়ায় দায়িত্বপ্রাপ্ত ওয়ালটন আইবিইউ শাখার আমিনুল ইসলাম বলেন, ভৌগোলিক দিক থেকে ক্রোয়েশিয়া ওয়ালটনের জন্য সুবিধাজনক ও গুরুত্বপূর্ণ বাজার। এখান থেকে মধ্য-ইউরোপ ও বলকাল অঞ্চলের দেশগুলোতে পণ্যে রপ্তানি বাণিজ্য পথ অনেক সুগম হবে।

জানা গেছে, ৩৫টিরও বেশি দেশে, শতাধিক বিজনেস পার্টনারের মাধ্যমে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ লেবেলযুক্ত টিভি রপ্তানি করছে ওয়ালটন। ওয়ালটন টিভির মোট রপ্তানির ৩৪ শতাংশ ডেনমার্কে, ১৮ শতাংশ জার্মানিতে, ২২ শতাংশ গ্রিসে, ১৫ শতাংশ ক্রোয়েশিয়া ও আয়ারল্যান্ডে, ৬ শতাংশ পোল্যান্ডে এবং ৫ শতাংশ আফ্রিকা ও অন্যান্য দেশে হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

আগস্ট মাসে পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

করোনার মধ্যেও গত আগস্ট মাসে ৩৩৮ কোটি ডলারের বা ২৮ হাজার ৭৩০ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এই আয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৪ শতাংশ বেশি। গত আগস্টে ২৯৭ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল।

পণ্য রপ্তানিতে আগস্টে ভালো করলেও সামগ্রিকভাবে চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) রপ্তানি আয় কিছুটা কমেছে। এই সময়ে ৬৮৬ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে দশমিক ৩১ শতাংশ কম। গত বছরের এই সময়ে রপ্তানি হয়েছিল ৬৮৮ কোটি ডলারের পণ্য।

রপ্তানি আয়ের এই হালনাগাদ পরিসংখ্যান আজ বৃহস্পতিবার প্রকাশ করেছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)। এতে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে হিমায়িত খাদ্য, কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, প্লাস্টিক পণ্য, হস্তশিল্প, টেরিটাওয়েল, হোম টেক্সটাইলের রপ্তানি আয় বেড়েছে। অন্যদিকে তৈরি পোশাক, পাট ও পাটজাত পণ্য এবং প্রকৌশল পণ্যের রপ্তানি কমেছে।

ইপিবির তথ্যানুযায়ী, জুলাই-আগস্ট সময়ে ৫৬৪ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে। এই আয় গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১ দশমিক ২৭ শতাংশ কম। তবে শুধু আগস্ট মাসে পোশাকের রপ্তানি বেড়েছে সাড়ে ১১ শতাংশের মতো। মাসটিতে ২৭৫ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয়েছে। গত বছরের আগস্টে রপ্তানি হয়েছিল ২৪৬ কোটি ডলারের পোশাক।

চলতি অর্থবছরের জন্য ৪ হাজার ৩৫০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে সরকার। বিদায়ী ২০২০-২১ অর্থবছর রপ্তানি হয় ৩ হাজার ৮৭৬ কোটি ডলারের পণ্য।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

আইডিএলসির ডিজিটাল সেভিংস সেবা বিকাশে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের সর্ববৃহৎ আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইডিএলসি ফাইন্যান্স প্রথমবারের মতো নিয়ে এসেছে ‘ডিজিটাল সেভিংস সেবা’।দেশব্যাপী আর্থিক অন্তর্ভুক্তির বাইরে থাকা জনগোষ্ঠী বিকাশ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সরাসরি আইডিএলসি ফাইন্যান্সের বিভিন্ন মেয়াদি সঞ্চয় সেবা নিতে পারবেন।

আইডিএলসির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আইডিএলসির সিইও অ্যান্ড এমডি এম জামাল উদ্দিন ও বিকাশের সিইও কামাল কাদীরসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

আইডিএলসির এই উদ্যোগের ফলে বিকাশ গ্রাহকরা এখন যে কোনো সময় যে কোনো স্থান থেকে সহজে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে ক্ষুদ্র অংকের এই মাসিক সঞ্চয় সেবা নিতে পারবেন। প্রতি মাসের নির্ধারিত তারিখে সঞ্চয়ের কিস্তিও বিকাশ অ্যাপ থেকেই জমা দিতে পারবেন ও সঞ্চয়ের মেয়াদ পূরণ হওয়ার পরে মুনাফাসহ সব টাকা গ্রাহকরা তাদের বিকাশ অ্যাকাউন্টেই পেয়ে যাবেন। এই সেবা সমাজের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে সঞ্চয়ে উদ্বুদ্ধ করবে বলে আশা করা হচ্ছে এবং বাস্তবিক অর্থে সঞ্চয়ের পদ্ধতিকে আরও সহজ, সাশ্রয়ী, নিরাপদ ও লাভজনক করে তুলবে।

এই সেবার আওতায় বিকাশ গ্রাহকরা বর্তমানে মাসিক পাঁচশ, এক হাজার, দুই হাজার ও তিন হাজার টাকা কিস্তিতে সর্বনিম্ন দুই বছর থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ চার বছর মেয়াদে সরাসরি আইডিএলসি ফাইন্যান্সের সেভিংস প্রকল্প নিতে পারবেন। প্রতি মাসের নির্ধারিত তারিখে বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে সঞ্চয়ের কিস্তি স্বয়ংক্রিয়ভাবে আইডিএলসিতে জমা হয়ে যাবে।

অ্যাকাউন্টে প্রয়োজনীয় ব্যালেন্স রাখার জন্য নির্ধারিত তারিখের আগে গ্রাহককে নোটিফিকেশন দেওয়া হবে। গ্রাহকরা মোট জমার পরিমাণ, সঞ্চয়ের মেয়াদ ও মুনাফার পরিমাণসহ প্রয়োজনীয় সব তথ্য বিকাশ অ্যাপ থেকে ‘লাইভ’ দেখতে পারবেন। সঞ্চয়ের মেয়াদোত্তীর্ণ হলে বা ম্যাচিউরড হয়ে যাওয়ার পর মুনাফাসহ সম্পূর্ণ টাকা গ্রাহকের বিকাশ অ্যাকাউন্টেই চলে আসবে ও সঞ্চয়ের যে কোনো পর্যায়ে টাকা তুলে নিতে চাইলে তাও বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমেই করতে পারবেন গ্রাহক।

এ বিষয়ে আইডিএলসির সিইও অ্যান্ড এমডি এম জামাল উদ্দিন বলেন, প্রথাগত আর্থিক সেবা খাতের সঙ্গে বিকাশের মতো এমএফএস সেবার মাধ্যমে গ্রাহকদের সংযুক্ত করায় উদাহরণ তৈরি করলো আইডিএলসি ফাইন্যান্স ও বিকাশের এই যৌথ সেবা। ক্ষুদ্র সঞ্চয়ের মতো সেবার এই সহজলভ্যতা সাধারণ মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক বিকাশেও ভূমিকা রাখবে।

বিকাশের সিইও কামাল কাদীর বলেন, সারাদেশের কোটি কোটি মানুষের জীবনের অনুষঙ্গে পরিণত হওয়া বিকাশ আবারও প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনকে কাজে লাগিয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঞ্চয় সেবা পাওয়াকে আরও সহজলভ্য করেছে। সঞ্চয়ে আরও উৎসাহিত করতে আইডিএলসির সঞ্চয় সেবা প্রান্তিক মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়ে তাদের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় সক্ষমতা ও স্বাধীনতা আনলো।

সেভিংস সেবা চালু করতে বিকাশ অ্যাপের হোম স্ক্রিনে ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সঞ্চয়/সেভিংস’ আইকন ক্লিক করে নিজের ও নমিনির তথ্য যোগ করে কয়েকটি সহজ ধাপে সেবাটি চালু করতে পারবেন গ্রাহকরা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, এই সঞ্চয়ের মুনাফা ও অন্যান্য বিধিবিধান প্রতিপালিত হবে ও ই-কেওয়াইসির মাধ্যমে নিবন্ধিত বিকাশ গ্রাহকরাই আইডিএলসির এই সঞ্চয় সেবা নিতে পারছেন। পরে সব গ্রাহক এই সেবার আওতায় আসবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

ফের দুই বছরের জন্য যাত্রা শুরু করলো অ্যাকর্ড

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ব্যাপক আলোচনার মধ্যেই বাংলাদেশের তৈরি পোশাক কারখানার সুরক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বুধবার নতুন করে দুই বছরের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা করেছে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাকর্ড ফর হেলথ এন্ড সেফটি ইন দ্য টেক্সটাইল এন্ড গার্মেন্ট ইন্ডাস্ট্রি।

বুধবার চারটি বৈশ্বিক শ্রমিক অধিকার জোট ও ৭৭টি ব্র্যান্ডের মধ্যে এ লক্ষ্যে আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে, যারা আগামী ২৬ মাসের জন্য কাজ করবে। অ্যাকর্ডের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এর আগে ২০১৩ সালে রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় ১১০০ এর অধিক শ্রমিক মারা যাওয়ার পর অ্যাকর্ড অন ফায়ার এন্ড বিল্ডিং সেফটি ইন বাংলাদেশ নামে গঠিত হয়েছিলো এ জোট, যা বাংলাদেশ অ্যাকর্ড নামে ব্যাপক পরিচিতি পায়। ২২৮টি ব্র্যান্ড এ উদ্যোগে স্বাক্ষর করেছিল।

পরবর্তী পাঁচ বছরে অ্যাকর্ড ১,৫০০ তৈরী পোশাক কারখানার অগ্নিকাণ্ড, বিদ্যুৎ এবং কাঠামোগত সমস্যা সম্পর্কিত বিপদ থেকে শ্রমিকদের জন্য নিরাপদ কাজের পরিবেশ নিশ্চিতকরণে ভূমিকা রাখে।

কিছু সমালোচনা সত্ত্বেও অ্যাকর্ডের উদ্যোগ বাংলাদেশের আরএমজি সেক্টরকে উন্নত নিরাপত্তা প্রদানের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেতে সাহায্য করেছে।

তবে সরকার এবং তৈরী পোশাক খাতের কয়েকজন নেতৃত্ব অ্যাকর্ডের কিছু কর্মকাণ্ড থেকে নিজেদের সরিয়ে নিলে ২০১৮ সালে বাংলাদেশে অ্যাকর্ড তাদের কার্যক্রম বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়।

এরপর আরএমজি সাস্টেইন্যাবিলিটি কাউন্সিল (আরএসসি) নামে বাংলাদেশী উদ্যোগে গঠিত কারখানা পরিদর্শন জোটের কাছে চুক্তির মাধ্যমে দায়িত্ব হস্তান্তর করে অ্যাকর্ড। এই কাউন্সিল বর্তমানে আরএমজি খাতে শ্রমিকদের নিরাপত্তার বিষয়গুলো পর্যবেক্ষণ করছে এবং তাদের কর্মকাণ্ডে অ্যাকর্ডের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

এনআইডি ছাড়াও কেনা যাবে ২টি সিম: বিটিআরসি

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সিদ্ধান্ত নিয়েছে, একজন মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা জন্ম নিবন্ধন সনদের বিপরীতে সর্বোচ্চ দুটি সিম কার্ড কিনতে পারবেন।

এই সিম কার্ডগুলো ক্রয় পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে মোবাইল অপারেটরের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) বিপরীতে নিবন্ধন করতে হবে। কোনো যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়া এনআইডির কপি দিয়ে অপারেটরের কাছ থেকে নিবন্ধন করা না হলে সেগুলো ব্লক করে দেওয়া হতে পারে।

সিম কার্ড ব্যবহার করে সংঘটিত অপরাধ দমনের বিষয়ে সম্প্রতি এক বৈঠকে বিটিআরসি এই সিদ্ধান্ত জানায়।

বর্তমানে একজন মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী তার এনআইডি কার্ডের বিপরীতে সর্বোচ্চ ১৫টি সিম কার্ড কিনতে পারেন।

একইসঙ্গে যাদের এনআইডি বা স্মার্ট এনআইডি নেই, তাদেরকে পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স অথবা জন্ম নিবন্ধন সনদের বিপরীতে সিম কার্ড কেনার অনুমোদন দিয়েছে বিটিআরসি।

এখন পর্যন্ত বিটিআরসির সেন্ট্রাল বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন মনিটরিং প্ল্যাটফর্মে একই ব্যক্তির জন্ম নিবন্ধন ও পাসপোর্টের তথ্যের সংযুক্তি নেই। তবে এখন পর্যন্ত দেশে বিক্রি হওয়া সব সিম কার্ডের নথি সংরক্ষিত আছে।

যেহেতু এনআইডি, স্মার্ট এনআইডি, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স ও জন্ম নিবন্ধন সনদের মধ্যে সংযোগ স্থাপনের কোনো উপায় নেই, তাই একজন গ্রাহক চাইলে এই পাঁচ ধরণের নথির বিপরীতে ১৫টি করে সর্বমোট ৭৫টি সিম কার্ডের মালিক হতে পারেন। যা সরকারের নীতিমালার বিরোধী।

বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্তের ফলে এই সংখ্যাটি কমে আসবে।

ইতোমধ্যে মোবাইল অপারেটরদের এ বিষয়ে প্রস্তুতি নিতে বলেছে বলে জানিয়েছে বিটিআরসি সূত্র।

বিকল্প নথি দিয়ে কেনা সিমের ছয় মাসের সময়সীমা শেষ হওয়ার একমাস আগে গ্রাহকের মোবাইলে একটি মেসেজ পাঠিয়ে তারিখটি আবারও জানিয়ে দিতে হবে।

এ ছাড়াও, এনআইডি অথবা স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে পুননিবন্ধনের ক্ষেত্রেও এসএমএস পাঠানো হবে। যদি নিবন্ধন করা না হয়, তাহলে ফোন নম্বরগুলো বন্ধ হয়ে যাবে।

বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার এ প্রসঙ্গে বলেন, সিম কার্ডের অপব্যবহারের মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধমূলক কার্যক্রম বন্ধ করার জন্য এই উদ্যোগটি নেওয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, ‘এই বিষয়টিকে একটি আইনের আওতায় আনা হবে। আইনটি বাংলাদেশি ও বিদেশি সবার জন্যই প্রযোজ্য হবে।’

কমিশন সূত্র জানায়, বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নির্দেশনা জারি করার ৯০ দিনের মধ্যেই বিকল্প নথি দিয়ে কেনা অতিরিক্ত সিম কার্ডগুলোর নিবন্ধন বাতিল করবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

বিটিআরসির একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, একটি জন্ম নিবন্ধন সনদের বিপরীতে ১৫টি সিম কার্ড দিয়েছেন ১৫৪ জন। এ ছাড়াও, একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স ও একটি পাসপোর্টের বিপরীতে ১৫টি করে সিম কার্ড নিয়েছেন যথাক্রমে ২৬ ও ৮৪ জন।

বিটিআরসি আরও জানিয়েছে, সকল ক্ষেত্রে সিমের নিবন্ধন, যাচাই, পুননিবন্ধন, বন্ধ সিম চালু করা, প্রতিস্থাপন, সিম বন্ধ করে দেওয়া ইত্যাদি কাজ শুধুমাত্র অপারেটরদের নিজস্ব বিক্রয় কেন্দ্র থেকে করতে হবে। এই কাজগুলো কোনো খুচরা বিক্রেতা করতে পারবেন না। সূত্র : ডেইলি স্টার

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

ব্লক মার্কেটে ৬২ কোটি টাকার লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বৃহস্পতিবার ব্লক মার্কেটে মোট ৪৭টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৭৫ লাখ ৮১ হাজার ৬৫০টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ৬২ কোটি ১ লাখ টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি টাকার লেনদেন হয়েছে বিডি ফাইন্যান্স লিমিটেডের শেয়ার। কোম্পানিটি ২২ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।

আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ১৪ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

কে অ্যান্ড কিউ ৪ কোটি ৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন করা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- আমরা নেটওয়ার্কস, এসিআই, অ্যাক্টিভ ফাইন,আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং, আমান ফিড, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, বিএটবিসি, বেঙ্গল উইন্ডসোর থার্মোপ্লাস্টিক, বেক্সিমকো, ব্রাক ব্যাংক, বিএসআরএম স্টিল লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মা, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ডমিনেজ স্টিল, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, ইস্টার্ণ লুব্রিকেন্টস, ফার্স্ট ফিন্যান্স, ফরচুন সুজ, জিবিবি পাওয়ার, জেনেক্স ইনফোসিস, জিপিএইচ ইস্পাত, গ্রীণডেল্টা ইন্স্যুরেন্স, আইসিবি সোনালী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান, আইএফআইসি ব্যাংক, কে অ্যান্ড কিউ, মতিন স্পিনিং, মুন্নু সিরামিকস, ন্যাশনাল ব্যাংক, নর্দার্ণ ইন্স্যুরেন্স, এনআরবিসি ব্যাংক, ওরিয়ন ফার্মা, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স, ফনিক্স ফাইন্যান্স, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স, প্রিমিয়ার সিমেন্ট, আরডি ফুড, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স, রূপালী ইন্স্যুরেন্স, সাইফ পাওয়ারটেক, সাউথইস্ট ব্যাংক, শাহজিবাজার পাওয়ার, স্কয়ার ফার্মা, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স ও ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বেক্সিমকো সিনথেটিকসের লেনদেন বন্ধের মেয়াদ বেড়েছে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বেক্সিমকো সিনথেটিকস লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন বন্ধের সময় ২৩ দফায় বাড়ানো হয়েছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা অনুযায়ী কোম্পানিটির লেনদেন বন্ধের মেয়াদ আরও ১৫ দিন বাড়ানো হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, আগামীকাল ৩ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার থেকে কোম্পানিটির লেনদেন আরও ১৫ দিন বন্ধ থাকবে।

এর আগে ২২ দফায় ১৮ আগস্ট থেকে ২ সেপ্টেম্বর, ২১ দফায় ৩ আগস্ট থেকে ১৮ আগস্ট, ২০ দফায় ২০ জুলাই থেকে ৩ আগস্ট, ১৯ দফায় গত ৫ জুলাই থেকে ১৯ জুলাই পরযন্ত, ১৮ দফায় ১৭ জুন থেকে ৩০ জুন, ১৭ দফায় গত ৫ জুন থেকে ১৭ জুন, ১৬ দফায় গত ২১ মে থেকে ৩ জুন, ১৫ দফায় ৬ মে থেকে ২০ মে, ১৪ দফায় ২০ এপ্রিল থেকে ৫ মে, ১৩ দফায় ৬ এপ্রিল থেকে ২০ এপ্রিল, ১২ দফায় ২২ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল, ১১ দফায় ৭ মার্চ থেকে ২১ মার্চ, দশম দফায় ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে ৪ মার্চ, নবম দফায় ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি, ৮ম দফায় ২১ জানুয়ারী থেকে ৪ ফেব্রুয়রারি, ৭ম দফায় ৬ জানুয়ারি থেকে ২০ জানুয়ারি, ৬ষ্ঠ দফায় ২২ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি, পঞ্চম দফায় ৭ ডিসেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বর, চতুর্থ দফায় গত ২২ নভেম্বর থেকে ৬ ডিসেম্বর, তৃতীয় দফায় ৯ নভেম্বর থেকে ১৯ নভেম্বর, দ্বিতীয় দফায় ২৩ অক্টোবর থেকে ৮ নভেম্বর এবং প্রথম দফায় ৮ অক্টোবর থেকে ২২ অক্টোবর পরযন্ত কোম্পানিটির লেনদেন বন্ধ ছিল।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ৭ সেপ্টেম্বর বিএসইসি কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন স্থগিত করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সেল্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার হস্থান্তরের ঘোষণা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালকরা শেয়ার হস্থান্তরের ঘোষণা দিয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

কোম্পানিটির পরিচালক আলহাজ মো: শাহজাহান ৯ লাখ ৮৯ হাজার ২০৮টি শেয়ার তার পুত্র সারোয়ার জাহানের কাছে হস্থান্তর করবে। তার নিকট বিমাটির ১০,৬৩,৩৯৮টি শেয়ার রয়েছে।

উপহার স্বরুপ এসব শেয়ার আগামী ৩০ দিনের মধ্যে হস্তান্তর সম্পন্ন করা হবে বলে ডিএসই সূত্রে জানা যায়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো; ২য় বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যু.

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, এদিন কোম্পানিটির ১৫৩ কোটি ২৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫৯ কোটি ১৩ লাখ টাকার।

তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে বেক্স ফার্মা লিমিটেড ৫৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- জিপিএইচ ইস্পাতের ৪০ কোটি ৮৬ লাখ, লাফার্জ হোলসিম বিডির ৩৮ কোটি ৩৮ লাখ, বিএটিবিসির ৩৪ কোটি ২৫ লাখ, এ্যাক্টিভ ফাইন কেমিক্যালসের ৩৩ কোটি ৫১ লাখ, পাওয়ার গ্রিডের ৩২ কোটি ৯০ লাখ, আইএফআইসি ব্যাংকের ৩১ কোটি ২৩ লাখ ও এসএস স্টিলস লিমিটেডের লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৯৪ লাখ টাকা শেয়ার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

  1. বেক্সিমকো লিমিটেড
  2. বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স
  3. বেক্স ফার্মা
  4. জিপিএইচ ইস্পাত
  5. লাফার্জ হোলসিম বিডি
  6. বিএটিবিসি
  7. এ্যাক্টিভ ফাইন কেমিক্যালস
  8. পাওয়ার গ্রিড
  9. আইএফআইসি ব্যাংক
  10. এসএস স্টিলস লিমিটেড।