এমারেল্ড অয়েলের উৎপাদন বন্ধ : ডিএসইতে নোটিস

emarনিজস্ব প্রতিবেদক :

উৎপাদন বন্ধের খবর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) জানালো শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতের কোম্পানি এমারেল্ড অয়েল লিমিটেডের পারিচালনা পর্ষদ। ডিএসই এক নোটিসে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের জের ধরে এমারাল্ড অয়েলের উৎপাদন বন্ধের বিষয় জানতে নোটিশ দেয় ডিএসই। এর জবাবে মেশিনারিজ ও সরঞ্জামদি মেরামতের কারণে গত ২৭ জুন থেকে উৎপাদন বন্ধ রয়েছে বলে জানায় এমারেল্ড অয়েল। আর আগামী ২০ আগস্ট থেকে কোম্পানিটি ফের উৎপাদন শুরু করবে বলেও জানিয়েছে।

তবে মেশিনারিজ পুরোপুরি মেরামত করতে সর্বপরি ৩৫ থেকে ৪০দিন পর্যন্ত সময় লাগবে। আর বর্ষাকলের জন্য এ কাজে কিছুটা ব্যাঘাত ঘটেছে বলেও কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

জানা যায়, চলতি বছরের শুরুর দিকেই এমারেল্ড অয়েল ইন্ডাস্ট্রিজের মিলে উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। অর্থ আত্মসাতের দায়ে একাধিক উদ্যোক্তার নামে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলা ও ব্যাংকের কাছে বড় দেনার কারণে কোনো ব্যাংকের কাছ থেকে চলতি মূলধনও পাচ্ছে না কোম্পানিটি।

তবে কর্মকর্তারা বলছেন, সব সমস্যা কাটিয়ে দ্রুতই উৎপাদন শুরু করতে পারবে তারা। কোম্পানির দায়িত্বশীল অন্য কর্মকর্তারা বলছেন, বর্ষায় কাঁচামাল সংকটের কারণে তাদের উৎপাদন সাময়িক বন্ধ থাকে। তবে কারখানায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চলতি বছরের শুরুর দিকেই এমারাল্ড অয়েলের রাইস ব্র্যান অয়েল মিলে উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়, যা এখনো চালু হয়নি। টেকনিশিয়ানসহ অনেক কর্মী এরই মধ্যে চলে গেছেন।

প্রাপ্ত তথ্য মতে, কারখানার সর্বোচ্চ সক্ষমতা ব্যবহার করতে গেলে প্রতিদিন ৩০০ টন কাঁচামাল প্রয়োজন হবে এমারেল্ড অয়েলের, যার বাজারমূল্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা। কারখানা চালু করতে অন্যান্য খরচসহ প্রতিদিন ১ কোটি টাকা ব্যয় হবে তাদের। তবে কারখানা চালুর পর সব প্রক্রিয়া শেষ করে উৎপাদিত তেল বাজারে বিক্রি করে এর দাম তুলে আনতে কমপক্ষে ১৫ দিন সময় লাগবে।

সে হিসেবে ধারাবাহিক উৎপাদনের জন্য চলতি মূলধন প্রয়োজন হবে ১৫ কোটি টাকার বেশি। অথচ কোম্পানির হাতে এ পরিমাণ অর্থ নেই। আর সার্বিক আর্থিক অবস্থা ও ব্যাংকঋণ ইস্যুতে উদ্যোক্তা-পরিচালকদের বিরুদ্ধে দুদকের চলমান মামলার কারণে কোনো ব্যাংক তাদের চলতি মূলধন জোগাতে এগিয়ে আসছে না।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

ন্যাশনাল পলিমারের অফিস পরিবর্তন

nationalস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি ন্যাশনাল পলিমার লিমিটেডের রেজিস্টার্ড অফিস পরিবর্তন করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।

সূত্র জানায়, কোম্পানিটির কর্পোরেট অফিস রাজধানীর গুলশান ২ নম্বর সেকশন হতে টুঙ্গী কারখানায় স্থানান্তর করা হয়েছে।

সকল বিনিয়োগকারী ও স্টোক হোল্ডারদের এই অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

রেকিট বেনকারইজারের এজিএমের দিন পরিবর্তন

recitস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে রসায়ন ও ওষুধ খাতের কোম্পানি রেকিট বেনকারইজার বিডি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) দিন পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানির এজিএমটি সিলেটের আগামী ৮ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এর আগে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় ৩০ আগষ্ট রাজধানীতে এই এজিএমের সিদ্ধান্ত হয়েছিল। চট্টগ্রামে হোটেল আগ্রবাদে বেলা সাড়ে ১১টায় এই এজিএমটি অনুষ্ঠিত হবে।

তবে ৫৫তম এই এজিএম সংক্রান্ত অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে। কোম্পানিটির রেকর্ড আগামী ২১ আগষ্ট নির্ধারণ করা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

দুই এক্সেচেঞ্জেই বেড়েছে দিনের লেনদেন

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের দুই এক্সেচেঞ্জেই লেনদেন আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। তবে এদিন সেখানে মূল্য সূচকের মিশ্র প্রবণতা ছিল। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বুধবার দিনভর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৫০৩ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সেখানে ৪২৫ কোটি ৪৭ লাখ লেনদেন হয়। এহিসাবে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৭৮ কোটি টাকা বেড়েছে।

এদিন ডিএসইতে ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৮.৯৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪৫৯৫ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৭৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১২২ পয়েন্টে । এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক ২.২২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৭৭১ পয়েন্টে।

এদিন দিনভর লেনদেন হওয়া ৩২৩ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিভাগ দর কমেছে। এদিন বেড়েছে ১৩৯ টির, কমেছে ১৪১টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার দর।

এদিন ডিএসইতে টাকার অঙ্কে লেনদেনে শীর্ষ ১০ কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ন্যাশনাল টিউবস, স্কয়ার ফার্মা, এপেক্স ট্যানারি, আমান ফিডস, বিএসসি, ইবনে সিনা, এসিআই ফর্মূলেনশন, বেক্স ফার্মা, সিঙ্গার বিডি ও আইপিডিসি।

এদিকে বুধবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ২৫ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সেখানে ২১ কোটি ৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়।

এদিন সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল বিএসআরএম লিমিটেড ও ফার কেমিক্যাল।

এদিন সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৩ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ১২৫ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৫৩ টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৯টির, কমেছে ১০৩ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১ টির।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

রূপালী লাইফের শেয়ার বিক্রির ঘোষণা

rupaliস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের একজন স্বাধীন পরিচালক নিজের ১০ হাজার শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, মিসেস কামরুন্নেসা ঝর্ণা নামে কোম্পানিটির এই পরিচালক নিজের থাকা এসব শেয়ার বাজারদরে স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে বিক্রি করবেন। তার নিকট বিমাটির মোট ২ লাখ ৯৯ হাজার ৪৭৪ টি শেয়ার রয়েছে।

আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে তিনি এসব শেয়ার বিক্রয় সম্পন্ন করবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বিএ

২০১৬ সালে ফরচুন সু’র লক্ষ্যমাত্রা ১৫.৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার

fortuneনিজস্ব প্রতিবেদক :

আইপিও প্রক্রিয়াধীন থাকা ফরচুন সু লিমিটেড চলতি বছরে ১৫.৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পণ্য রপ্তানীর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। ২০১৬ সালের ৯ মাসে ইতোমধ্যে এই লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৭৫ শতাংশ অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে সম্পূর্ন রপ্তানীমূখী এই কোম্পানিটি।

কোম্পানি সূত্রে জানা যায়, প্রতিবছরের মতো এবারো ২০১৬ সালের জন্য একটি বড় লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ব্যবসা করছে কোম্পানিটি। চলতি বছরে কোম্পানিটি নিজেদের উৎপাদিত জুতা রপ্তানী করে ১৫.৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ১২৩.৫৯ কোটি টাকা আয় করতে চায়।

ফরচুন সু’র উৎপাদিত জুতা সবচেয়ে বেশি আমদানি করে থাকে তাইওয়ান। এছাড়া ইউরোভুক্ত দেশ নেদারল্যান্ড, সুইডেন ও জার্মানীতে এ সব জুতার চাহিদা রয়েছে। উত্তর
আমেরিকার দেশ কানাডা ও শীত প্রধান সুইজারল্যান্ডে ফরচুন জুতার বড় বাজার রয়েছে।

ইউরোপে স্পোস্টর্স জুতার চাহিদা বেশি থাকায় এটাকে সম্ভনাময় বাজার হিসাবে দেখছে বলে কোম্পানিটি দাবি করছে।

ফরচুন সুজের সবচেয়ে বড় ক্রেতা প্রোগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি নামে একটি প্রতিষ্ঠান। তাইওয়ানভিত্তিক এই কোম্পানিটি ফরচুনের উৎপাদিত পন্যের প্রায় ৫০ শতাংশ কিনে থাকে। তারা এসব জুতা ফরচুন সু, তাইওয়ান নামে বাজারজাত করে থাকে। চলতি বছরের ৯ মাসে এই ক্রেতা ফরচুনের প্রায় ৪.২১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পন্য কিনেছে। যা কোম্পানির মোট উৎপাদিত পন্যের ৪৫ শতাংশ।

ফরচুন সুজের দ্বিতীয় বৃহৎ ক্রেতা নেদারল্যান্ড ভিত্তিক থিও হেল ক্যানম্যান সুনেন। গত কয়েক বছর হলো এই ক্রেতা ফরচুনের এক চতূর্থাংশ জুতা কিনে আসছে। চলতি বছরের এখন পর্যন্ত এ কোম্পানিটি প্রায় ২.৩১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সু কিনেছে।

এছাড়া এক্সটি ফুটওয়ার, কমফোর্টা নিওকোফ, ডচেন বাচ অচনার, থারেমা সান্ডিনাভিয়া, ভান হারেন সোনেন, কডিয়াক টাউন সুজ ও জিভব্রুড হ্যামিক নামে ক্রেতারা এই কোম্পানিতে জুতা তৈরি করে তা বিশ্বব্যাপী বাজারজাত করে আসছে।

ফরচুন সুজের বাংলাদেশ কোনাে বিক্রয় কেন্দ্র বা শো রুম নাই। কোম্পানিটি বিশ্বখ্যাত ব্রান্ডের জুতা তৈরি করে তা বিশ্বস্থতার সহিত ক্রেতাদের নিকট সংগ্রহ করে আসছে।

কোম্পানিটি তাদের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল এশিয়ার কয়েকটি দেশ থেকে আমদানি করে। এর মধ্যে চীন, হংকং ও তাইওয়ান থেকে তারা সবচেয়ে বেশি কাঁচামাল সংগ্রহ করে থাকে।

সর্বপরি বলা যায়, ফরচুন সুজ বাংলাদেশের সহজলভ্য ও স্বল্পমূল্যের চামড়া দিয়ে বিশ্বমানের জুতা তৈরি করে যেমন বিদেশি মুদ্রা দেশে আনছে। তেমনি গুরুত্বপূর্ণ এ খাত দেশের জিডিপি অর্জনে বড় ধরণের ভূমিকা রাখছে। পাশাপাশি রাজধানী থেকে শত শত মাইল দূরের একটি অগম্য স্থানে মানুষদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে।

সম্প্রতি এই কোম্পানিকে আইপিও মাধ্যমে শেয়ারবাজার হতে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। আইপিও ২২ কোটি টাকা বিনিয়োগ করলে কোম্পানির জুতা রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা আগামী দু বছরের মধ্যে আরো দ্বিগুণ বাড়বে বলে কােম্পানিটি জানায়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এআর/এমএ

মডার্ণ ডায়িংয়ের দর ৪ দিনে ৬২ টাকা বৃদ্ধি

modernস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্রখাতের কোম্পানি মডার্ণ ডায়িং এণ্ড স্ক্রিন প্রিন্টিং লিমিটেডের শেয়ারের দর অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। আর এর দর বাড়ার পিছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

গত ৯ আগষ্ট এ শেয়ারের দাম ছিল ১৩৮ টাকা ৬০ পয়সা, যা গত ১৬ আগষ্ট সর্বশেষ ২০০ টাকা ৬০ পয়সায় লেনদেন হয়। এই চার দিনে কোম্পানিটির শেয়ারের দর বেড়েছে ৬২ টাকা। প্রায় প্রতিদিন সার্কিট ব্রেকারে লেনদেন হয়।

শেয়ারটির এই দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বিবেচনা করে এর পেছনের কারণ জানতে চেয়ে কোম্পানিকে নোটিস পাঠায় ডিএসই ।

এর জবাবে মডার্ণ ডায়িং বলেছে, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই এই শেয়ারের দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ/এলকে

জেমিনি সী ফুডের ৭০% লভ্যাংশ ঘোষণা

zeminiস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আনুসাঙ্গিক খাতের কোম্পানি জেমিনি সী ফুড লিমিটেড বিনিয়োগকারীদের জন্য ২০ শতাংশ নগদ ও ৫০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সর্বশেষ ৩০ জুন ২০১৬ সালের জন্য ৪০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার কোম্পানিটির বোর্ড সভায় এই লভ্যাংশ ঘোষণা দেওয়া হয়।

আগামী ২১ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৭ সেপ্টেম্বর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

এপেক্স ট্যানারির লভ্যাংশ ঘোষণা

apex foot-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সেবা খাতের কোম্পানি এপেক্স ট্যানারী লিমিটেড বিনিয়োগকারীদের জন্য ৪০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সর্বশেষ ৩০ জুন ২০১৬ সালের জন্য ৪০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার কোম্পানিটির বোর্ড সভায় এই লভ্যাংশ ঘোষণা দেওয়া হয়।

আগামী ২ অক্টোবর কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৮ সেপ্টেম্বর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ