ভালো বিক্রির পূর্বাভাসেও ফাইজারের শেয়ারের দরপতন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানি ফাইজার ইনকরপোরেশন আশা করছে, চলতি বছর তাদের কোভিড-১৯ এর টিকা এবং ভাইরাস প্রতিরোধক পিলের বিক্রি ৫ হাজার ৪০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে; তবে তাতে সন্তুষ্ট নন বিনিয়োগকারীরা।

রয়টার্স জানিয়েছে, মঙ্গলবার ফাইজারের আর্থিক হিসাবের এই পূর্‌বাভাস আসার পর ওয়াল স্ট্রিটে এ কোম্পানির শেয়ারের দর ৩ শতাংশ পড়ে যায়।

ফাইজারের প্রধান নির্বাহী আলবার্ট বোরলা বলেন, মুখে খাওয়ার কোভিড পিল- প্যাক্সলোভিডের চূড়ান্ত বিক্রির পরিমাণ হয়ত তাদের পূর্বাভাসের চেয়ে ‘অনেক বেশি’ হতে পারে, যেহেতু এখনকার পূর্বাভাসটি করা হয়েছে যেসব চুক্তি চূড়ান্ত হওয়ার পর্যায়ে রয়েছে, সেগুলোর ওপর ভিত্তি করে।

ফাইজার আশা করছে ২০২২ সালে তাদের কোভিড চিকিৎসা পণ্যের বিক্রি দাঁড়াবে ২ হাজার ২০০ কোটি ডলারে। তবে ওয়াল স্ট্রিটের বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা ছিল, এই অংক হবে ২ হাজার ২৮৮ কোটি ডলার।

বাজার বিশ্লেষকদের সঙ্গে একটি কনফারেন্স কলে ফাইজারের প্রধান নির্বাহী বলেন, “এ বছর আমরা ১২ কোটি চিকিৎসা পণ্য উৎপাদনের প্রস্তুতি নিয়েছি, কোভিড পণ্য তার একটি ক্ষুদ্র অংশ মাত্র।”

ওষুধ কোম্পানিটি যুক্তরাষ্ট্রের কাছে প্যাক্সলোভিড পিলের ২ কোটি ডোজ বিক্রি করছে প্রতি কোর্স ৫৩০ ডলার দরে। বোরলা জানিয়েছেন, অর্ডারের আকারের কারণেই বিশেষ এই দর নির্ধারণ করা হয়েছে।

তিনি জানান, বেশিরভাগ ধনী দেশের জন্য তাদের এই কোর্সের দাম প্রতিদ্বন্দ্বী ওষুধ কোম্পানি মেরক অ্যান্ড কোম্পানির মুখে খাওয়ার পিল মোলনুপিরাভিরের আশেপাশেই থাকবে, যুক্তরাষ্ট্র যেটার প্রতি কোর্সের দাম ৭০০ ডলারের আশেপাশে দিচ্ছে।

ফাইজারের প্রধান নির্বাহী বলেন, প্যাক্সলোভিড নিয়ে তারা ১০০টির বেশি দেশের সঙ্গে আলোচনায় আছেন, এবং প্রয়োজনে ১২ কোটির বেশি কোর্স সরবরাহ করার সক্ষমতা তাদের রয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

 

বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর ৪ হাজার কর্মী নিবে গ্রিস

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশ ও হেলেনিক রিপাবলিক গ্রিসের মধ্যে জনশক্তি রপ্তানি সংক্রান্ত বিষয়ে সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এ সমঝোতা স্মারক সইয়ের ফলে প্রতিবছর চার হাজার বাংলাদেশি কর্মীকে কাজ করার সুযোগ দেবে গ্রিস।

বুধবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১২টায় ঢাকার প্রবাসী কল্যাণ ভবনে উভয় দেশের মধ্যে এ সমঝোতা স্মারকটি সই হয়। এতে বাংলাদেশের পক্ষে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ এবং গ্রিসের পক্ষে দেশটির মিনিস্টার অব মাইগ্রেশন অ্যান্ড অ্যাসাইলাম প্যানাইয়োটিস মিতারাচি সই করেন।

এসময় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সচিব ড আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন এবং রিপাবলিক অব হেলেনিক গ্রীসের সেক্রেটারি জেনারেল অব মাইগ্রেশন পলিসি পেট্রোক্লস জর্জিওজিয়াডিস উপস্থিত ছিলেন।

এ সমঝোতা স্মারকের ফলে বাংলাদেশের কর্মীদের জন্য গ্রিসে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হলো। একই সঙ্গে গ্রিসে অবস্থানরত বাংলাদেশি প্রবাসীরা পর্যায়ক্রমে বৈধভাবে কাজ করার সুযোগ পাবেন।

প্রতিবছর ৪ হাজার বাংলাদেশি কর্মীকে কাজ করার সুযোগ দেবে গ্রিস। তাদের ৫ বছর মেয়াদি টেম্পোরারি ওয়ার্ক পারমিট দেওয়া হবে। এ চুক্তির আওতায় কৃষি সেক্টরে সিজনাল ওয়ার্কার নেওয়া হবে। পরবর্তী সময়ে উভয় দেশ আলোচনাক্রমে চাহিদার ভিত্তিতে সেক্টরের সংখ্যা বাড়ানো হবে। তাদের ৫ বছর মেয়াদ শেষে বাংলাদেশে ফেরত আসতে হবে। তবে, তারা কর্মসংস্থানের জন্য গ্রীসে যেতে পারবেন। আবেদনের সময় বৈধ ট্রাভেল ডকুমেন্ট, বৈধ ওয়ার্ক কনট্রাক্ট, অসুস্থতাজনিত ইন্স্যুরেন্সের প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে এবং নির্ধারিত ফি ও ব্যয় বহন করতে হবে।

সমঝোতা স্মারক সইয়ের পর প্রেস ব্রিফিংয়ে গ্রিস মন্ত্রী জানান, চুক্তিটি গ্রিসের পার্লামেন্টে অনুমোদনের মাধ্যমে শিগগির বাস্তবায়ন করা হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

দ্বিতীয় দফায় প্রণোদনার ঋণ পেয়েছেন ৬৭ হাজার গ্রাহক : বাংলাদেশ ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

করোনাভাইরাসের আর্থিক ক্ষতি মোকাবিলায় ২০২০ সালের এপ্রিলে কম সুদের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরপর ধাপে ধাপে বিভিন্ন খাতের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের জন্য কম সুদের আরও বেশ কয়েকটি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ১০টি প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। এসব প্যাকেজের আওতায় ব্যাংকগুলো কম সুদে গ্রাহকদের ঋণ দিচ্ছে, যেখানে প্রায় অর্ধেক সুদ ভর্তুকি হিসেবে দিচ্ছে সরকার।

প্রণোদনা প্যাকেজের প্রথম পর্যায়ের বিতরণ কার্যক্রম এর মধ্যে শেষ হয়েছে। চলতি ২০২১–২২ অর্থবছরে শুরু হয়েছে দ্বিতীয় দফা ঋণ বিতরণ কার্যক্রম। দ্বিতীয় দফায় প্যাকেজ থেকে ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ৬৭ হাজার গ্রাহক ঋণ পেয়েছেন। এসব গ্রাহকের মধ্যে বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে গত ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত হিসাব থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, প্রথম পর্যায়ে শিল্প ও সেবা খাতের জন্য ঘোষিত ৪০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা তহবিল থেকে ৩২ হাজার ৭০৩ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়। এ ঋণ পেয়েছে ৩ হাজার ৩০৬টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান। দ্বিতীয় মেয়াদে এ তহবিল থেকে বিতরণ করা হয়েছে ৯ হাজার ৪৭০ কোটি টাকা। ঋণ পেয়েছে ৯৭২টি প্রতিষ্ঠান। এই তহবিলের ঋণের সুদহার ৯ শতাংশ হলেও গ্রাহকদের দিতে হচ্ছে সাড়ে ৪ শতাংশ।

এ ছাড়া কুটির, ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় দ্বিতীয় মেয়াদে ঋণ বিতরণ করা হয়েছে ৫ হাজার ৪০৭ কোটি টাকা। ২০ হাজার কোটি টাকার এই তহবিল থেকে ঋণ পেয়েছে ৩৫ হাজার ৭৬০টি প্রতিষ্ঠান। প্রথম দফায় এ তহবিল থেকে ১৫ হাজার ৩৮৬ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়, ঋণ পেয়েছিলেন ৯৭ হাজার ৮১৪ জন গ্রাহক। এ ঋণের সুদ ৯ শতাংশ, তবে এর মধ্যে সরকার ভর্তুকি দিচ্ছে ৫ শতাংশ।

কৃষি খাতের পুনঃ অর্থায়ন স্কিমের অধীনে দ্বিতীয় দফায় বিতরণ হওয়া ঋণ পেয়েছেন ৩০ হাজার ২৩৮ গ্রাহক, তাদের মধ্যে বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ৩৭৯ কোটি টাকা। গ্রাহক পর্যায়ে এই ঋণের সুদহার ৪ শতাংশ, ব্যাংকগুলো ১ শতাংশ সুদে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে পুনঃ অর্থায়ন পাচ্ছে। প্রথম দফায় এই তহবিল থেকে বিতরণ হয়েছিল ৪ হাজার ২৯৫ কোটি টাকা। ঋণ পায় ১ লাখ ৮৫ হাজার ৩৩৬ জন কৃষক ও কৃষি প্রতিষ্ঠান।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে প্রথম দফায় ঋণ নিতে যত আগ্রহ ছিল, দ্বিতীয় দফায় তত আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। কারণ, যারা ঋণ নিয়েছেন, তাদের ঋণ পরিশোধের সময় এসেছে। দ্বিতীয় দফায়ও পুরোনোরা ঘুরেফিরে আবার ঋণ পাচ্ছেন।

এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক পরিচালিত ১০টি প্রণোদনা তহবিল থেকে দুই দফায় সব মিলিয়ে প্রায় ১ লাখ ২১৮ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়। এর মধ্যে শিল্প ও সেবা খাতের ৪২ হাজার ১৭৩ কোটি টাকা, কুটির, ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলোর ২০ হাজার ৭৯৩ কোটি টাকা, প্রি–শিপমেন্ট খাতে পুনঃ অর্থায়নে ঋণ গেছে ৫১৩ কোটি টাকা, নিম্ন আয়ের পেশাজীবী কৃষক ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের মধ্যে ২ হাজার ৪৯২ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ হয়েছে।

এ ছাড়া রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল থেকে ২১ হাজার ২৫০ কোটি টাকা, এসএমই খাতের ঋণ নিশ্চয়তা স্কিম থেকে ১ হাজার ৯৩৩ কোটি টাকা, রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিকদের মধ্যে ৫ হাজার কোটি টাকা, গ্রাহকের সুদ ভর্তুকি বাবদ ১ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা ও কৃষি খাতের পুনঃ অর্থায়ন স্কিমের আওতায় ৪ হাজার ৪৬৬ কোটি টাকা বিতরণ হয়েছে। তবে পর্যটন খাতের হোটেল, মোটেল ও থিম পার্কের কর্মচারীদের বেতন-ভাতার জন্য ১ হাজার কোটি টাকা তহবিল গঠন হলেও কোনো ঋণ বিতরণ হয়নি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

লভ্যাংশ দিয়ে জেড থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে এ্যারামিট সিমেন্ট

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট শিল্প খাতের কোম্পানি এ্যারামিট সিমেন্ট লিমিটেড ‘বি’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, আগামীকাল ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে এই কোম্পানি ‘বি’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে শেয়ারবাজারে।

এই কোম্পানি সমাপ্ত অর্থবছরে ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়ে ‘জেড’ থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে।

এর আগে কোম্পানিটির শেয়ার জেড ক্যাটাগরিতে লেনদেন হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো; ২য় বিএসসি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের চতূর্থ কার্যদিবস বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন (বিএসসি) লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ৬৬ কোটি ১১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন (বিএসসি) লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫৪ কোটি ৬৫ লাখ টাকার।

৩৭ কোটি ৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে ফরচুন সুজ লিমিটেড।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- ওরিয়ন ফার্মার ৩৬ কোটি ৮২ লাখ, বে লিজিং এন্ড ইনভেষ্টমেন্টের ৩০ কোটি ৭০ লাখ, সাইফ পাওয়ারটেকের ২৬ কোটি ৪৭ লাখ, বিএটিবিসির ২৩ কোটি ৫২ লাখ, কাট্টালী টেক্সটাইলের ২১ কোটি ৫৯ লাখ, তিতাস গ্যাসের ১৭ কোটি ৮৩ লাখ ও বিবিএস লিমিটেডের ১৭ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

  1. বেক্সিমকো লিমিটেড
  2. বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন
  3. ফরচুন সুজ
  4. ওরিয়ন ফার্মা
  5. বে লিজিং
  6. সাইফ পাওয়ারটেক
  7. বিএটিবিসি
  8. কাট্টালী টেক্সটাইল
  9. তিতাস গ্যাস
  10. বিবিএস লিমিটেড।

তাকাফুল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর বাড়ার তথ্য নেই

takaful-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো কারণ বা তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। সোমবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় তাকাফুল ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্যসংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বি

দিনশেষে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বুধবার মূল্য সূচকের সামান্য উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে আজ ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেন কমেছে বড় ব্যবধানে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) একই চিত্রে লেনদেন শেষ হয়েছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বুধবার ডিএসইতে ১ হাজার ১৫০ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এদিন ডিএসইতে আগের দিন থেকে ২৯৮ কোটি ৯৪ লাখ টাকা বেশি লেনদেন হয়েছে। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪৪৯ কোটি ৭৫ লাখ টাকার।

আজ ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ৮১ পয়েন্টে।

অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট কমেছে এবং ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়েছে।

বুধবার ডিএসইতে মোট ৩৭৯টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২০৫টির, দর কমেছে ১২৮টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টি কোম্পানির।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, ফরচুন সুজ, ওরিয়ন ফার্মা, বে লিজিং, সাইফ পাওয়ারটেক, বিএটিবিসি, কাট্টালী টেক্সটাইল, তিতাস গ্যাস ও বিবিএস লিমিটেড।

অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএসপিআই ১১ পয়েন্ট বেড়েছে। সিএসইতে আজ ৬১ কোটি ৭৫ লাখ ৯৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

দেশে স্বর্ণের দাম বাড়ল ভরি ১,৮৬৬ টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের বাজারে সব ধরনের স্বর্ণের দাম প্রতি ভরি ১ হাজার ৮৬৬ টাকা বেড়েছে। এখন থেকে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরির দাম পড়বে ৭৪ হাজার ৯৯৯ টাকা। আজ বৃহস্পতিবার থেকে নতুন দামে বিক্রি হবে অলংকার তৈরির এই ধাতু।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম. এ হান্নান আজাদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বর্ণের মূল্য নির্ধারণের খবর গণমাধ্যমকে জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২২ ক্যারেটের ভরির দাম পড়বে ৭৪ হাজার ৯৯৯ দশমিক ৫২ টাকা। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৭১ হাজার ৬৭৫ দশমিক ২৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ভরি ৬১ হাজার ৮১৯ দশমিক ২০ টাকা ও সনাতন পদ্ধতিতে ৫১ হাজার ২০৪ দশমিক ৯৬ টাকায়।

বাজুস নির্ধারিত নতুন মূল্য তালিকায় দেখা যায়, বুধবার পর্যন্ত ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম রয়েছে ৭৩ হাজার ১৩৩ টাকা। এখন ভরিতে দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৮৬৬ দশমিক ৫২ টাকা।

এখন ২১ ক্যারেটের ভরি বিক্রি হচ্ছে ৬৯ হাজার ৯৮৪ টাকা। ভরিতে দাম বেড়েছে ১ হাজার ৬৯১ দশমিক ২৮ টাকা।

একইভাবে ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম রয়েছে ৬১ হাজার ২৩৬ টাকা। ভরিতে দাম বেড়েছে ৫৮৩ দশমিক ২০ টাকা।

সনাতন পদ্ধতিতে স্বর্ণ প্রতি ভরির দাম ধরা বুধবার পর্যন্ত রয়েছে ৫০ হাজার ৯১৩ টাকা। এখন ভরিতে দাম বেড়েছে ২৯১ দশমিক ৯৬ টাকা।

রূপার দাম অপরিবর্তিত

২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রূপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫১৬ টাকায়, ২১ ক্যারেট ১ হাজার ৪৩৫ টাকায়, ১৮ ক্যারেট ১ হাজার ২১৫ টাকা ও সনাতন পদ্ধতিতে প্রতি ভরি বিক্রি হচ্ছে ৯৩৩ টাকায়।

এম এ হান্নান আজাদ বলেন, পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত সব জুয়েলারি ব্যবসায়ীকে বাজুস নির্ধারিত মূল্য তালিকায় স্বর্ণ বিক্রির অনুরোধ করা হলো।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

মোজাফফর হোসেন স্পিনিংয়ের লেনদেন চালু বৃহস্পতিবার

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

মোজাফফর হোসেন স্পিনিংয়ের লেনদেন চালু বৃহস্পতিবা

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলস লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন চালু হবে আগামীকাল ১০ ফেব্রুয়ারি , বৃহস্পতিবার।ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আজ বুধবার রেকর্ড ডেটের কারণে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন বন্ধ রয়েছে।

এর আগে কোম্পানিটি স্পট মার্কেটে লেনদেন সম্পন্ন করেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড