রেকর্ড পরিমাণ আকু পেমেন্টে রিজার্ভে টান

bbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

লাগামহীন আমদানিতে চাপের মুখে পড়েছে বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ; অতীতের সব রেকর্ড ছাপিয়ে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) বিল এবার ১৫৬ কোটি ডলার ছাড়িয়ে গেছে।

গত সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভে তিন হাজার ৩৩৬ কোটি (৩৩.৩৬ বিলিয়ন) ডলার ছিল। সোম অথবা মঙ্গলবার আকুর আমদানি বিল পরিশোধের পর তা ৩২ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে আসবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা।

আকুর সদস্যভূক্ত নয়টি দেশ থেকে যে সব পণ্য আমদানি করা হয় তার বিল একসঙ্গে আকুর মাধ্যমে পরিশোধ করে বাংলাদেশ। দুই মাস পর পর এই বিল শোধ করতে হয়

আমদানি বাড়ায় এবার জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মেয়াদে আকুর বিল হয়েছে ১৫৬ কোটি ৩০ লাখ ডলার। এর আগে কখনই বাংলাদেশের আমদানি বিল এত বেশি হয়নি।

গত বছরের জুলাই-অগাস্ট মেয়াদে ১১৮ কোটি ৯০ লাখ ডলার পরিশোধ করেছিল বাংলাদেশ। সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মেয়াদে শোধ করা হয় ১১৩ কোটি ২০ লাখ ডলারের বিল।

গত ২০১৬-১৭ অর্থবছরে মোট ৪৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করেছিল বাংলাদেশ। আর চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) আমদানি হয়েছে ২৮ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলারের পণ্য।

বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রিজার্ভ ছিল ২০১৭ সালের জুলাইয়ে ৩৩ দশমিক ২১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুদ থাকতে হয়।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) রপ্তানি আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ। আর আট মাসে অর্থাৎ জুলাই-ফেব্রুয়ারি সময়ে রেমিটেন্স প্রবাহ বেড়েছে ১৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসটি

দেশের বিড়ি শিল্পকে ধ্বংসের ষড়যন্ত্র চলছে

biriস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ধূমপান বন্ধের নামে বিড়ি শিল্প ধ্বংসের পাঁয়তারা চলছে। বিদেশি বহুজাতিক কোম্পানির হাতে তামাক জাতীয় পণ্যের বাজার তুলে দিতে এদেশের কতিপয় প্রতিষ্ঠান ষড়যন্ত্র করছে। ধূমপান বন্ধ করতে হলে শুধু বিড়ি নয়, সিগারেটকেও বন্ধ করতে হবে। অন্যথায় বিড়িকে কুটির শিল্প ঘোষণা করতে হবে।

রবিবার (৪ মার্চ) জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশনের নেতারা।

বাংলাদেশ বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক এম কে বাঙ্গালীর সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন-বাংলাদেশ বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক আব্দুর রহমান, পাবনা জেলা বিড়ি শ্রমিক মজদুর ইউনিয়নের সভাপতি হারিক হোসেন, নেত্রকোণা জেলা বিড়ি শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি কাশেম আলী ও বরিশাল কারিগরি বিড়ি শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি প্রণব চন্দ্র দেবনাথ প্রমুখ।

সভাপতির বক্তব্যে এম কে বাঙ্গালী বলেন, বিড়ি শিল্পের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ২০ লাখ শ্রমিক কর্মরত রয়েছে। এসব শ্রমিকদের বিকল্প কাজের ব্যবস্থা না করে বিড়ি শিল্প বন্ধ করা হলে এরা না খেয়ে মারা যাবে।

তিনি বলেন, ধূমপান যদি বন্ধ করতে হয়, তাহলে কেন শুধু বিড়িকে ধ্বংস করতে হবে। ধূমপানে ক্ষতি হয় আমরা স্বীকার করি, কিন্তু শুধু বিড়ি বন্ধ করে কি ধূমপান বন্ধ হবে? এটা দেশীয় শিল্পকে ধ্বংস করতে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও ব্রিটিশ আমেরিকা টোব্যাকো কোম্পানি ষড়যন্ত্র করে বিড়ি শিল্পকে ধ্বংস করার পাঁয়তারা করছে।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, দেশে প্রতি বছর ৬৫ হাজার কোটি থেকে ৭০ হাজার কোটি টাকার ধূমপান সামগ্রী তৈরি ও বিক্রি হয়। এরমধ্যে ৪ থেকে ৫ হাজার কোটি টাকার বিড়ি এবং ৫০ থেকে ৫৫ হাজার কোটি টাকার সিগারেট উৎপাদনের মাধ্যমে সাধারণ ক্রেতাদের পকেট কাটা হচ্ছে। ধূমপান একটি দেশ ও জাতিকে অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু করার একটি অপকৌশল। তাই জাতীয় বৃহত্তর সার্থে ধূমপান তথা তামাকজাত পণ্য বন্ধ হউক আমরাও চাই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসটি

বিপুল ব্লু-ইকোনমির সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোতে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

pmস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশের বিপুল সমুদ্র সম্পদ অর্থাৎ ব্লু –ইকোনমির সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে বিজ্ঞানী ও গবেষকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শখ হাসিনা।

তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের বিপুল সমুদ্র সম্পদ রয়েছে।ব্লু –ইকোনমির এই সম্ভাবনাকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। এ জন্য বিজ্ঞানী ও গবেষকদের নতুন নতুন গবেষণা এবং উদ্ভাবনে কাজ করতে হবে।

রবিবার (০৪ মার্চ) সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বিজ্ঞানী ও গবেষণায় অনুদান প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ আহ্বান জানান।

গবেষণায় সরকারের নানা পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, আমাদের পাট তো ধ্বংস করেই দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেখান থেকে পাটকে আমরা বহুমুখী করার চেষ্টা করছি। গবেষণা করে পাটের জিনোম উদ্ভাবন করা হয়েছে।

‘ধানের গবেষণা করা হচ্ছে। বস্ত্রের উন্নয়নে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন ইনস্টিটিউট গঠন করা হয়েছে, যারা এসব ক্ষেত্রে উন্নয়নে কাজ করছে। এভাবেই ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও সমৃদ্ধশালী দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশ।’

শেখ হাসিনা বলেন, পরমাণু কমিশন রয়েছে, যা জাতির পিতা করে দিয়ে গিয়েছিলেন। বর্তমানে আমরা পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ছি। এজন্য প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত লোকবল দরকার। সেভাবে ট্রেনিংও দেওয়া হবে। পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নিরাপত্তার জন্য বিজ্ঞানী ও গবেষক দরকার। কয়েকটা ধাপে এর নিরাপত্তা থাকবে। আমরা সেভাবেই পদক্ষেপ নিয়েছি।

‘সমুদ্র সম্পদ রক্ষায় পদক্ষেপ নিয়েছি। যা আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজে লাগবে। চট্টগ্রাম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সমুদ্র বিজ্ঞান বিষয়ে পাঠদান করা হচ্ছে।’

কক্সবাজারে সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিউট প্রতিষ্ঠার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সমুদ্রপাড়ে একটি সি অ্যাকুরিয়াম গড়ে তুলবো। এটি গবেষণায় যেমন প্রয়োজন, তেমনি পর্যটক আকর্ষণেও ভূমিকা রাখবে। এ জন্য গবেষণা দরকার। ধাপে ধাপে আমরা এসব করছি।

বাংলাদেশ স্যাটেলাইট যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা সমুদ্রে গিয়েছি, স্যাটেলাইটও উৎক্ষেপণ হবে। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার অরল্যান্ডোতে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হবে অচিরেই। সেখানে দুর্যোগের কারণে বারবার উৎক্ষেপণের সময় পেছানো হচ্ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসটি

  1. ন্যাশনাল টিউবস
  2. ইফাদ অটোস
  3. এ্যাপক্সে ফুডস
  4. আলিফ ম্যানুফেকচারিং
  5. ফনিক্স ফাইন্যান্স
  6. মুন্নু সিরামিক্স
  7. আমারা নেটওয়ার্ক
  8. কেয়া কসমেটিকস
  9. লংকা বাংলা ফাইন্যান্স
  10. আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

শেয়ারবাজার আগের চেয়ে অনেক বেশি স্থিতিশীল: শিল্পমন্ত্রী

00-640x391স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সরকারের উদ্যোগে শেয়ারবাজার ক্রমেই সুসংগঠিত হচ্ছে। শেয়ারবাজার এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি টেকসই ও স্থিতিশীল। শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের পরিমাণ ও বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়া এর বড় প্রমাণ বলে মন্তব্য করেছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু।

গতকাল বরিশাল ক্লাব চত্বরে বিনিয়োগকারী ও উদ্যোক্তা কনফারেন্স বরিশাল-২০১৮ উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন। দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানের আয়োজক শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, শেয়ারবাজারে ধসের কারণ চিহ্নিত করে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে সরকার। শেয়ারবাজারকে সু-সংগঠিত করার লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। এতে বিনিয়োগকারীরা নতুনভাবে বিনিয়োগ করে লাভবান হতে পারবেন।

শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা দুনিয়ার শেয়ারবাজারে বিভিন্ন সময় ধস নেমেছে উল্লেখ করে শিল্পমন্ত্রী বলেন, হিসাব করে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করলে সে বিনিয়োগকারী লাভবান হবেন। কেউ অতি মুনাফা লাভের বা রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার আশায় বিনিয়োগ করলে লোকসানের মুখে পড়তে পারেন। তাই বিনিয়োগকারীদের বুঝেশুনে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানান শিল্পমন্ত্রী।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বিএসইসির চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন। এ সময় আরও বক্তব্য দেন বিএসইসির কমিশনার প্রফেসর মো. হেলাল উদ্দিন নিজামী, ড. স্বপন কুমার বালা ও খন্দকার কামারুজ্জামান।

বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন, মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা আগের থেকে অনেক সচেতন হয়েছে। মার্কেট ডিমিউচুয়ালাইজড হয়েছে। অনেক আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। বিএসইসি সব সময় বাজার উন্নয়নে কাজ করছে বলে জানান তিনি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

লাফার্জ হোলসিমের বার্ষিক বোর্ড সভা ১৩ মার্চ

lafarge-holcim-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট শিল্প খাতের প্রতিষ্ঠান লাফার্জ হোলসিম লিমিটেডের বার্ষিক বোর্ড সভা আগামী ১৩ মার্চ আহবান করা হয়েছে। রবিবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় প্রতিষ্ঠানটির ২০১৭ সালের নিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা তিনটায় রাজধানী তেজগাঁয়ে প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় বার্ষিক ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

এই সভায় প্রতিষ্ঠানটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

তৈরি পোশাক খাতে কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধি কমেছে : সিপিডি

cpd-20180303140931স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

তৈরি পোশাক খাতে চার বছরে (২০১২-২০১৬) কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধি কমেছে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য দেয়া হয়েছে।

শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে পোশাকখাতের সার্বিক পরিস্থিতির ওপর সিপিডির এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

১৯৩টি প্রতিষ্ঠানের ২ হাজার শ্রমিকের মধ্যে জরিপ চালিয়ে এ গবেষণা প্রতিবেদন তৈরি করেছে সিপিডি।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে ২০১২ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত চার বছরে পোশাক খাতে কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৩ শতাংশ। যা ২০০৫ থেকে ২০১২ পর্যন্ত ছিল ৪ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ।

সে হিসেবে চার বছরে কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধির হার কমেছে দশমিক ৭১ শতাংশ। সার্বিকভাবে তৈরি পোশাক খাতে নারী শ্রমিকের সংখ্যাও কমেছে।

প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন সিপিডির গবেষণা শাখার পরিচালক ড. গোলাম মোয়াজ্জিম। এ সময় সিপিডির চেয়ারম্যান রেহমান সোবহান, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মিকাইল শিপার, বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, সিপিডির রিসার্চ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, বিকেএমইএ’র সহ-সভাপতি ফজলে শামীম, শ্রমিক নেতা বাবুল আক্তার, সামসুন নাহার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘পরিবারতন্ত্রে পরিচালিত বোর্ডের হার শতকরা ৮৯ শতাংশ’। অর্থাৎ প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনা বোর্ডের অধিকাংশই একই পরিবারের সদস্য।

পোশাক খাতে পুরুষ ও নারীর মজুরির ক্ষেত্রে গড়ে তিন শতাংশ বেতন বৈষম্য রয়েছে। এখানে পুরুষদের গড় বেতন ৭ হাজার ২৭০ টাকা, অপরদিকে নারীদের গড় বেতন ৭ হাজার ৫৮ টাকা।

রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর দেশে পোশাক খাতে সামাজিক অগ্রগতি হলেও অর্থনৈতিকভাবে অগ্রগতি পিছিয়েছে। এ সময় নারী-পুরুষের বেতন বৈষম্য কমলেও নারী কর্মসংস্থানের হার কমেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসটি