মিনিস্টার মাইওয়ান কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে শতকোটি টাকার ক্ষতি

210339Agun_kalerkantho_picস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

গাজীপুর সি‌টি কর‌পো‌রেশ‌নের ধীরাশ্রম দক্ষিণখান এলাকায় মিনিস্টার মাইওয়ান কারখানায় শুক্রবার ভোর সা‌ড়ে ৫টার দি‌কে আগুন লাগে। ভয়াবহ এ অগ্নিকাণ্ডে ১০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে কারখানা কর্তৃপক্ষ।

আজ শনিবার বেলা ১১টার দি‌কে মিনিস্টার মাইওয়ান গ্রু‌পের চেয়ারম্যান এম এ রাজ্জাক খান রাজ প্র‌তিষ্ঠা‌নের সাম‌নে প্রেস ব্রিফিং ক‌রে অগ্নিকাণ্ডে শতকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানিয়েছেন।

সাংবাদিকদের কারখানার চেয়ারম্যান বলেন, কারখানাটির ছয়তলায় এলই‌ডি টি‌ভি, ফ্রিজ ও মে‌শিনপত্রসহ সব তৈরি করা মালামাল পু‌ড়ে গে‌ছে। কারখানায় আগুন নেভানোর নিজস্ব ব্যবস্থাপনা র‌য়ে‌ছে। কিন্তু আগুন এতটা ব্যাপক ছিল যে কারখানার নিজস্ব ফায়ার ইউনিট ব্যবহার করে তা নেভানো সম্ভব ছিল না। কারখানাটির বিল্ডিং কোড মেনে এবং ফায়ার সার্ভিসের সব নীতিমালা অনুসরণ করা হয়েছে।

তি‌নি ব‌লেন, ২০০৯ সালে এ কারখানাটি স্থাপন করা হয়। বর্তমানে দেশের চাহিদা মিটিয়ে এ কারখানার পণ্য বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হচ্ছে। এ সময় পুনরায় কারখানা‌টি চালু কর‌তে সবার সহযোগিতা চান প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান।

তিনি ব‌লেন, শুক্রবার ভোর সা‌ড়ে ৫টার দি‌কে কারখানায় আগুন লা‌গে।

এ সময় কারখানার নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় আগুন নেভা‌নোর চেষ্টা করা হয়। প‌রে প্রায় দুই ঘণ্টা পর ফায়ার সা‌র্ভি‌সে খবর দেওয়া হয়। শর্টসা‌র্কিট থে‌কে আগু‌নের সূত্রপাত হ‌য়ে‌ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদের সভাপতি শওকত, সা. সম্পাদক সাব্বির

Bankers20190913222103স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদের ১১১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে শওকত হোসেন (রূপালী ব্যাংক) সভাপতি এবং সাব্বির আহমেদ (জনতা ব্যাংক) সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন।

গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদের পূর্ণাঙ্গ এ কমিটি ঘোষণা করা হয়। আগামী দুই বছর নতুন কমিটি দায়িত্ব পালন করবে।

স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কমিটির সহসভাপতি মনোনীত হয়েছেন মো. আক্কাস আলী(সোনালী ব্যাংক), মো. ফেরদৌস আলম (বাংলাদেশ ব্যাংক), মো. শামীম হোসেন (অগ্রণী ব্যাংক), মো. রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ (রূপালী ব্যাংক); যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মারুফ জামান কল্লোল (অগ্রণী ব্যাংক), বি এম মনির হোসেন (রূপালী ব্যাংক), সরদার মো. রাসেল (অগ্রণী ব্যাংক); সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ইয়াসিন (জনতা ব্যাংক), সজীব সরদার (রূপালী ব্যাংক), মো. আলমগীর হোসেন (রূপালী ব্যাংক); প্রচার সম্পাদক জসীম রেজা (অগ্রণী ব্যাংক), দপ্তর সম্পাদক আনিছুর রহমান (রূপালী ব্যাংক), পাঠাগার সম্পাদক মো. সাইফুল ইসলাম (অগ্রণী ব্যাংক), সাংস্কৃতিক সম্পাদক লায়লা কাজী (অগ্রণী ব্যাংক), নির্বাহী সদস্য শংকর তালুকদার (বেসিক ব্যাংক), পরিমল (অগ্রণী ব্যাংক), শামছুল হক জিদান (কৃষি ব্যাংক) ও নজরুল ইসলাম (বিডিবিএল)।

একই সঙ্গে অগ্রণী ব্যাংকের ইউনিট কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে মো. জাকির হোসেন সভাপতি ও মাহফুজুর রহমান জুয়েলকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড

ডিএসইতে পিই রেশিও ২.১৮ শতাংশ কমেছে

PE-300x197স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের ব্যবধানে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ২.১৮ শতাংশ কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৩.৩৩ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৩.০৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.২৯ পয়েন্ট বা ২.১৮ শতাংশ কমেছে।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৭.৩৪ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৮.৯৪ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ১৪.৬৭ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৮.১১ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৬.৫৫ পয়েন্টে, বীমা খাতের ১৩.৬২ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ২৪.৩৭ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ১৬.৩৮ পয়েন্টে, চামড়া খাতের ২৫.২৯ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ২৬.৪২ পয়েন্টে।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১২.১৪ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ১৮.০৯ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ২০.৩০ পয়েন্টে, পেপার খাতের ৩০.১৫ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ১১.৪৭ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ১৫.১৩ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ১৯.৯৫ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই ৪৮৮.১৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে সূচক ও লেনদেন

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বিদায়ী সপ্তাহে শেয়ারবাজারে সূচকের সঙ্গে ডিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন এবং বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। ডিএসইতে সপ্তাহজুড়ে ২৮৭ কোটি টাকা লেনদেন কম হয়েছে।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে সব সূচক কমেছে। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, বিদায়ী সপ্তাহে ৪ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১ হাজার ৬৮৬ কোটি ১৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ২৮৭ কোটি ১৩ লাখ টাকার কম। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৯৭৩ কোটি ৩১ লাখ টাকার।

ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ৪২১ কোটি ৫৪ লাখ টাকার। আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ৩৯৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন ২৬ কোটি ৮৮ লাখ টাকা কমেছে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৯৩৩ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১০ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ২১ পয়েন্ট দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১১৫৬ পয়েন্ট এবং ১৭৩৭ পয়েন্টে।

ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে ৩৫৫টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৬৬টির, কমেছে ২৭৬টির এবং ১৩টির প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড