‘বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ’র উদ্বোধন সন্ধ্যায়

INvestor-week-bg-2010021046স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

“বাংলাদেশের উন্নয়নে শেয়ারবাজারের ভূমিকা” এই স্লোগান নিয়ে প্রতি বছরের মতো এবারও ৫ অক্টোবর থেকে ১১ অক্টোবর পর্যন্ত উদযাপন করা হবে ‘বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ’। এই দিবসটি কেন্দ্র করে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

শনিবার (০৩ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

তবে করোনাভাইরাসের কারণে এবার দিবসটির কর্মসূচি ভার্চুয়ালি অয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা মশিউর রহমান ও প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারিখাত বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। এতে সভাপতিত্ব করবেন বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। আর অনুষ্ঠানের কী নোট পাঠ করবেন বিএসইসির সদস্য মিজানুর রহমান।

অনুষ্ঠানে যারা অংশ নিতে চান তাদেরকে আগে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। সেজন্য এই লিংক https://bdren.zoom.us/j/69264790320 প্রবেশ করতে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

দুই মাসে সরকারের ঋণ ২ হাজার কোটি টাকা

soncoyস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

চলতি অর্থবছরের বাজেটে সরকার সঞ্চয়পত্র থেকে যে ২০ হাজার কোটি টাকা নেওয়ার লক্ষ্য ধরেছে, তার ৭ হাজার ৪৫৫ কোটি টাকা দুই মাসেই নিয়ে ফেলেছে। অর্থাৎ, বাজেট ঘাটতি মেটাতে সরকার সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ করার যে লক্ষ্য ধরেছিল তার ৩৭ দশমিক ২৭ শতাংশ দুই মাসেই নেওয়া হয়ে গেছে।

অর্থনীতির দুই গবেষক আহসান এইচ মনসুর ও জায়েদ বখত বলছেন, করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ‘অস্বাভাবিক’ বেড়ে যাওয়ায় এই খাতে সরকারের ঋণও বাড়ছে।

জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর বৃহস্পতিবার দুই মাসের (জুলাই-অগাস্ট) যে তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, এই সময়ে ৭ হাজার ৪৫৫ কোটি ৫ লাখ টাকার নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এই অংক গত ২০১৯-২০ অর্থবছরের একই সময়ের দ্বিগুণেরও বেশি।

গত অর্থবছরের জুলাই-অগাস্ট সময়ে ৩ হাজার ৭১২ কোটি ৩৬ লাখ টাকার নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছিল।

চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ৩ হাজার ৫৪৪ কোটি ৭৬ লাখ টাকার নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়। আর অগাস্টে নিট বিক্রির পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৭৪৬ কোটি ৮১ লাখ টাকা, যা এক মাসের হিসাবে গত দেড় বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।

এর আগে ২০১৯ সালের মার্চে ৪ হাজার ১৩০ কোটি ৭১ লাখ টাকার নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছিল। আর গত বছরের অগাস্টে এই বিক্রির পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৪৯৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকা।

এ হিসাবে দেখা যাচ্ছে, গত বছরের অগাস্টের চেয়ে এবার অগাস্টে নিট সঞ্চয়পত্র বিক্রি বেড়েছে ১৫০ শতাংশ।

২০১৯-২০ অর্থবছরের পুরো সময়ে মোট ১৪ হাজার ৪২৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছিল।

আগে বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের সুদ-আসল পরিশোধের পর যা অবশিষ্ট থাকে, তাকে বলা হয় নিট বিক্রি। ওই অর্থ সরকারের কোষাগারে জমা থাকে এবং সরকার তা রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নে কাজে লাগায়। বিনিময়ে সঞ্চয়পত্রের গ্রাহকদের প্রতি মাসে সুদ দিতে হয়। এ কারণে অর্থনীতির পরিভাষায় সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রিকে সরকারের ‘ঋণ’ বা ‘ধার’ হিসেবে গণ্য করা হয়।

করোনাভাইরাস মহামারী মানুষের জীবনে নিয়ে এসেছে অর্থনৈতিক সঙ্কট। মুনাফার উপর করের হার বৃদ্ধি এবং নানা ধরনের কড়াকড়ি আরোপের পরও সঞ্চয়পত্র বিক্রি বাড়ছে। এর কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত নন অর্থনীতিবিদরা। সূত্র : বিডি নিউজ২৪

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বিদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানও প্রণোদনার ঋণ পাবে

bbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক ক্ষতি পোষাতে কম সুদের প্রণোদনার ঋণ নিতে পারবে বিদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানও।

বাংলাদেশ ব্যাংক গত বৃহস্পতিবার নতুন এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। অর্থনৈতিক ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এরই মধ্যে ৮৫ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার আটটি প্যাকেজ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে আর্থিক প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা), বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেপজা) আওতায় থাকা ইপিজেডের কারখানা ও বাংলাদেশ হাইটেক পার্কে অবস্থিত ‘এ’, ‘বি’ ও ‘সি’ শ্রেণির শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোও ঋণসুবিধা পাবে। এ ক্ষেত্রে প্রণোদনার অর্থ বেজা, বেপজা, হাইটেক পার্কে অবস্থিত ‘এ’ শ্রেণির শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ঋণ হিসেবে যুক্ত হবে। রপ্তানি বাণিজ্যে জড়িত দেশীয় প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বিদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর উৎপাদন ও কর্মসংস্থান অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

ইপিজেডে অবস্থিত ‘এ’ শ্রেণির প্রতিষ্ঠানগুলো পুরোপুরি বিদেশি মালিকানাধীন, ‘বি’ শ্রেণির প্রতিষ্ঠানগুলো বিদেশি-দেশি যৌথ মালিকানার এবং ‘সি’ শ্রেণির প্রতিষ্ঠানগুলো দেশি মালিকানার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ডিএসইতে পিই রেশিও বেড়েছে ২.৭১%

PE-300x197স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সমাপ্ত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) বেড়েছে। গত সপ্তাহে ডিএসইতে পিই রেশিও বেড়েছে  দশমিক ৩৬ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ৭১ শতাংশ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর পিই ছিল ১৩.৬৬ পয়েন্টে। যা আগের সপ্তাহে ছিল ১৩.৩০ পয়েন্ট।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৮.৬ পয়েন্টে। সিমেন্ট খাতের ২৯.৬ পয়েন্টে, সিরামিকস খাতের ১৭২.২ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ২২.১ পয়েন্ট, আর্থিক খাতের ৪০.৪ পয়েন্ট, খাদ্য খাতের ১৭.৭ পয়েন্ট, জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতের ১৩.৫ পয়েন্ট, সাধারণ বিমা খাতের ১৯.৫ পয়েন্ট, আইটি খাতের ২১.১ পয়েন্ট, পাট খাতের ৬০.৪ পয়েন্ট, বিবিধ খাতের ৪২.৩ পয়েন্ট, কাগজ খাতের ৫৫.৪ পয়েন্ট, ওষুধ খাতের ১৭.৩ পয়েন্ট, সেবা-আবাসন খাতের ১৭.৪ পয়েন্ট, ট্যানারি খাতের ৯৪.৪ পয়েন্ট, টেলিকমিউনিকেশন খাতে ১২.৭ পয়েন্ট, বস্ত্র খাতের ১৮.৩ পয়েন্ট ও ভ্রমণ-অবকাশ খাতের ২৮.১ পয়েন্ট।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

মোটরযানের বিমা না থাকলেও মামলা নয়: বিআরটিএ

BRTcস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

২০১৮ সালের সড়ক পরিবহন আইন কার্যকর হয়েছে ২০১৯ সালের ১ নভেম্বর থেকে। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে অনেকের স্বচ্ছ ধারণা না থাকায় এখনও এই অভিযোগে মামলা দেওয়া হচ্ছে।

তাই কোনো মোটরযানের বিমা করা না থাকলেও ওই মোটরযান বা তার মালিকের বিরুদ্ধে মামলা না করতে পুলিশকে অনুরোধ জানিয়ে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ-বিআরটিএ।

শুক্রবার (২ অক্টোবর) বিআরটিএ সূত্রে এতথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত ৩০ সেপ্টেম্বর কোনো মোটরযানের বিমা করা না থাকলেও ওই মোটরযান বা তার মালিকের বিরুদ্ধে মামলা না করে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে পুলিশকে চিঠি দিয়েছে বিআরটিএ।

চিঠিতে বলা হয়, ১৯৮৩ সালের মোটরযান অধ্যাদেশের ১০৯ ধারা অনুযায়ী যানবাহনের জন্য তৃতীয় পক্ষের ঝুঁকি বিমা বাধ্যতামূলক ছিল। ওই আইনের ১৫৫ ধারায় এ জন্য দণ্ডেরও বিধান ছিল। কিন্তু ২০১৮ সালের সড়ক পরিবহন আইনের ধারা ৬০ এর ১, ২ ও ৩ উপধারা অনুযায়ী মোটরযানের জন্য বীমা বাধ্যতামূলক নয়।

উপধারা ১ এ বলা হয়েছে, কোনো মোটরযান মালিক বা প্রতিষ্ঠান ইচ্ছা করলে তার মালিকানায় থাকা যে কোনো মোটরযানের জন্য যে সংখ্যক যাত্রী পরিবহনের জন্য নির্দিষ্ট করা তাদের জীবন ও সম্পদের বিমা করতে পারবেন।

উপধারা ২ অনুযায়ী, মোটরযানের মালিক বা প্রতিষ্ঠান তাদের অধীনে পরিচালিত মোটরযানের জন্য নিয়ম অনুযায়ী বীমা করবেন এবং মোটরযানের ক্ষতি বা নষ্ট হওয়ার বিষয়টি বীমার আওতাভুক্ত থাকবে। বিমাকারী উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ পাবেন।

উপধারা ৩ এ বলা হয়েছে, মোটরযান দুর্ঘটনায় পড়লে বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা নষ্ট হলে ওই মোটরযানের জন্য ধারা ৫৩ অনুযায়ী গঠিত তহবিলের অধীনে গঠিত আর্থিক সহায়তা তহবিল থেকে কোনো ক্ষতিপূরণ দাবি করতে পারবেন না।

আইনের বিষয়টি উল্লেখ করে চিঠিতে বলা হয়েছে, এ ধারা অনুযায়ী তৃতীয় পক্ষের ঝুঁকি বিমা বাধ্যতামূলক নয় এবং এই আইনের অধীনে তা লংঘন হলেও কোনো দণ্ডের বিধান নেই। তৃতীয় পক্ষের ঝুঁকি বিমা না থাকলে মোটরযান বা মোটরযানের মালিকের বিরুদ্ধে সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ অনুযায়ী কোনো মামলা দেওয়ার সুযোগ নেই।

বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবগত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানানো হয়েছে ওই চিঠিতে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

৫ দিনে ডিএসইতে বাজার মূলধন বেড়েছে ৮,৭৭৪ কোটি টাকা

index upস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন আগের সপ্তাহের চেয়ে বেড়েছে। এসময় গত সপ্তাহের তুলনায় সূচক কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, বিদায়ী সপ্তাহে মোট ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে ৪৫৫৪ কোটি ৭৮ লাখ টাকার। যা আগের সপ্তাহের ৫ দিনে হয়েছিল ৪৫৭৩ কোটি ৭২ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ০.৪১ শতাংশ কমেছে।

ডিএসইতে সর্বশেষ সপ্তাহে গড় লেনদেন ৯১০ কোটি ৯৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ০.৪১ শতাংশ কম। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৯১৪ কোটি ৭৪ লাখ টাকার উপরে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৬.৫৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯৯৫ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ৯.৫২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৭১০ পয়েন্টে। আর শরিয়াহ সূচক ০.৩১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১২৬ পয়েন্টে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৩৬৩টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৪৮টির, কমেছে ১৯২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টির শেয়ার ও ইউনিট দর। আর ৪টি শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।

গত সপ্তাহের প্রথম দিন ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ৯৪ হাজার ৬৫১ কোটি টাকা আর সপ্তাহের শেষ দিনে এই মূলধন দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৩ হাজার ৩৯৫ কোটি টাকা। এই হিসাবে গত সপ্তাহে ডিএসইতে বাজার মূলধন বেড়েছে ৮,৭৭৪ কোটি টাকা বা ২.২২ শতাংশ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড/এম