এবি ব্যাংকের ১২.৫০ লভ্যাংশ ঘোষণা

ab-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান এবি ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা বোর্ড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১২.৫০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। শনিবার ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র জানায়, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে এই লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে ব্যাংকটি।

এ বছর ব্যাংকটি শেয়ার প্রতি কনসোলিডেটেড আয় করেছে ২.২৫ টাকা যা আগের বছর ছিল একই সময়ে ছিল ২.১৫ টাকা।

৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৬.১০ টাকা, যা আগের বছর ছিল একই সময়ে ছিল ৩৪.৯৮ টাকা।

আগামী ১৭ আগষ্ট এবি ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। আর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ হয়েছে ১২ জুন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএস

ইফাদ অটোসের ২০৯% আয় বেড়েছে

ifadস্টকমার্কেট ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি ইফাদ অটোস লিমিটেড পরিচালনা বোর্ডের সভায় চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারী-মার্চ) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। শনিবার কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

চলতি বছরের প্রথম ৩ মাসে (জানুয়ারী-মার্চ) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.০১ টাকা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ৯৬ পয়সা। যা আগের বছরের তুলনায় ১.০৫ পয়সা বা ২০৯ শতাংশ বেশি।

একই বছরে প্রথম ৯ মাসে (জুলাই ১৬ – মার্চ ১৭) সর্বমোট ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৫.০৫ টাকা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩.৬১ টাকা। এই হিসাব অনুযায়ী গত বছরের তুলনায় শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ১.৪৪ টাকা।

এ বছরের ৯ মাসে কোম্পানিটির ন্যাভ দাঁড়িয়েছে ৩৬.৯৫ টাকা। যা গত বছর ৩০ জুন সময়ে ছিল ৩৩.৫৮ টাকা।

এই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কার্যকর নগদ অর্থ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ঋনাত্বক ৯.৯৫ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএস

প্যাসিফিক ডেনিমসের ৯ মাসে আয় ১.৪৫ টাকা

pacific_coverস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি প্যাসিফিক ডেনিমস লিমিটেডের পরিচালনা সভা চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারী-মার্চ) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। শনিবার কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

চলতি বছরের প্রথম ৩ মাসে (জানুয়ারী-মার্চ) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৩ পয়সা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬১ পয়সা।

একই বছরে প্রথম ৯ মাসে (জুলাই ১৬ – মার্চ ১৭) সর্বমোট ইপিএস দাঁড়িয়েছে ১.৪৫ টাকা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১.৮৬ টাকা।

এ বছরের ৯ মাসে কোম্পানিটির ন্যাভ দাঁড়িয়েছে ১৬.৭৮ টাকা। যা গত বছর ৩০ জুন সময়ে ছিল ২৭.৮৭ টাকা।

এই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কার্যকর নগদ অর্থ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৮১ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএস

ন্যাশনাল ফিডের তৃতীয় প্রান্তিক আয় কমেছে

natinalস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিবিধ খাতের কোম্পানি ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেডের পরিচালনা সভা চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারী-মার্চ) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। শনিবার কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

চলতি বছরের প্রথম ৩ মাসে (জানুয়ারী-মার্চ) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৮ পয়সা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩৮ পয়সা। এই হিসাব অনুযায়ী গত বছরের তুলনায় শেয়ার প্রতি আয় কমেছে ১০ পয়সা।

একই বছরে প্রথম ৯ মাসে (জুলাই ১৬ – মার্চ ১৭) সর্বমোট ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৭৯ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১.০১ টাকা। এই হিসাব অনুযায়ী গত বছরের তুলনায় শেয়ার প্রতি আয় কমেছে ২২ পয়সা।

এ বছরের ৯ মাসে কোম্পানিটির ন্যাভ দাঁড়িয়েছে ১৩.৫৮ টাকা। যা গত বছর ৩০ জুন সময়ে ছিল ১৪.৭১ টাকা।

এই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কার্যকর নগদ অর্থ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ঋনাত্বক ৩২ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএস

রাইট শেয়ার ছাড়বে জাহিন স্পিনিং : ইপিএস বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

zahinস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি জাহিন স্পিনিং লিমিটেডের পরিচালনা বোর্ড রাইট শেয়ার ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একই বোর্ড সভায় কোম্পানিটি চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারী-মার্চ) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। শনিবার কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র থেকে জানা যায়, জাহিন স্পিনিং লিমিটেড ১:১ হারে রাইট শেয়ার ছাড়বে। এর মাধ্যমে বাজার থেকে ৮৫ কোটি ৭৯ লক্ষ টাকার মুলধন বৃদ্ধি করবে বলে জানায় কোম্পানিটি।

কোম্পানির মুলধন বাড়ানোর লক্ষে দশ টাকা অভিহিত মুল্যে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে একটি করে রাইট শেয়ারের মাধ্যমে এই মুলধন বৃদ্ধি করা হবে।

সাধারণ বার্ষিক সভায় (এজিএম) সাধারণ শেয়ার হোল্ডারদের সম্মতি এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমোদন সাপেক্ষে এই রাইট শেয়ার ছাড়া হবে।

একই বছরে প্রথম ৯ মাসে (জুলাই ১৬ – মার্চ ১৭) সর্বমোট ইপিএস দাঁড়িয়েছে ১.১৭ টাকা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ০.৬৮ টাকা। এই হিসাব অনুযায়ী গত বছরের তুলনায় শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ৪৯ পয়সা বা ৭৯ শতাংশ।

অন্যদিকে চলতি বছরের প্রথম ৩ মাসে (জানুয়ারী-মার্চ) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। যা এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ২২ পয়সা। এই হিসাব অনুযায়ী গত বছরের তুলনায় শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ৩৬ শতাংশ বা ৮ পয়সা।

এ বছরের ৯ মাসে কোম্পানিটির ন্যাভ দাঁড়িয়েছে ১৩.৮৫ টাকা। যা গত বছর ৩০ জুন সময়ে ছিল ১৪.৫৮ টাকা।

এই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কার্যকর নগদ অর্থ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ৫৯ পয়সা, যা গত বছর ছিল ১.৫৫ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএস

সাইফ পাওয়ারটেকের তৃতীয় প্রান্তিক ইপিএসে চমক

saifস্টকমার্কেট ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সেবা ও আবাসন খাতের কোম্পানি সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড পরিচালনা বোর্ডের সভায় চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারী-মার্চ) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

চলতি বছরের প্রথম ৩ মাসে (জানুয়ারী-মার্চ) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫১ টাকা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ৮৭ পয়সা। যা আগের বছরের তুলনায় ৬৪ পয়সা বেশি।

একই বছরে প্রথম ৯ মাসে (জুলাই ১৬ – মার্চ ১৭) সর্বমোট ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৪.৫২ টাকা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২.৫৭ টাকা টাকা। এই হিসাব অনুযায়ী গত বছরের তুলনায় শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ১.৯৫ টাকা।

এ বছরের ৯ মাসে কোম্পানিটির ন্যাভ দাঁড়িয়েছে ২২.৪১ টাকা। যা গত বছর ৩০ জুন সময়ে ছিল ২৩.২২ টাকা।

এই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কার্যকর নগদ অর্থ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ২.৮৯ টাকা, যা গত বছর ছিল ৭.৪৯ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএস

আইপিও ইস্যুতে নিয়ম পরিবর্তন করবে বিএসইসি

bsecনিজস্ব প্রতিবেদক :

প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) ইস্যুর ক্ষেত্রে বেশ পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন। এ উদ্দেশ্যে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (পাবলিক ইস্যু) রুলস-২০১৫ সংশোধনের প্রস্তাব চূড়ান্ত করা হয়েছে। কমিশনের ৬০৩তম সভায় প্রস্তাবটি অনুমোদন দেয়া হয়।

সংশোধনীতে ইস্যুয়ার কোম্পানির স্পন্সর, পরিচালক ও ১০ শতাংশের বেশি শেয়ারহোল্ডারদের ওপর ৩ বছর এবং অন্য শেয়ারহোল্ডারদের ধারণকৃত শেয়ারের ওপর ১ বছর লক-ইন এর প্রস্তাব করা হয়েছে। এখানে অন্য শেয়ারহোল্ডার বলতে আইপিওর আগে থেকে বিদ্যমান শেয়ার শেয়ারহোল্ডারদের বুঝানো হয়েছে। স্পন্সর, পরিচালক ও আইপিও পূর্ববর্তী শেয়ারহোল্ডাররা লক-ইন মেয়াদে শেয়ার বিক্রি, উপহার কিংবা স্থানান্তর করতে পারবে না। প্রস্তাবে স্থির মূল্য পদ্ধতির আইপিওর ক্ষেত্রে নূ্যনতম বিদ্যমান পরিশোধিত মূলধন ১৫ কোটি টাকা এবং ইস্যুর পরিমাণ ৩০ কোটি টাকা নির্ধারণের কথা বলা হয়েছে।

অন্যদিকে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে বাজারে আসতে আগ্রহী কোম্পানির বিদ্যমান পরিশোধিত মূলধন ৩০ কোটি টাকা এবং ইস্যুর পরিমাণ ৫০ কোটি টাকা হতে হবে। একজন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী তাদের কোটার সর্বোচ্চ ২ শতাংশ পরিমাণ সিকিউরিটিজ প্রাপ্তির জন্য আবেদন করতে পারবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ