খুচরায় নির্ধারিত দামে বিক্রি হচ্ছে না আলু, ক্রেতাদের ক্ষোভ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

পেঁয়াজের পর আলু নিয়ে তেলেসমাতি কারবার চলছে খুচরা বাজারে। গত বেশ কয়েকদিন ধরে আলুর বাজারের অস্থিরতায় বাজার নিয়ন্ত্রণে এর দাম নির্ধারণ করে দেয় সরকার। নির্ধারিত দামে আলু বিক্রি না করলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও ভোক্তা অধিকার কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

তবে বাজারের বিক্রেতারা সরকারের (কৃষি বিপণন অধিদপ্তর) নির্ধারিত দাম এখনো মানছেন না। তারা নানা অজুহাতে খুচরায় এখনো ৫০ টাকা কেজিদরে আলু বিক্রি করছেন।

গতকাল শুক্রবার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীর কারওয়ান বাজারের খুচরা বাজার, মগবাজার, রামপুরা, মালিবাগ, মালিবাগ রেলগেট, শান্তিনগর, সেগুনবাগিচা, ফকিরাপুল, মতিঝিল টিঅ্যান্ডটি কলোনি বাজার এবং খিলগাঁও বাজার ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে।

এসব বাজারে খুচরায় প্রতিকেজি রাজশাহী ও রংপুরের আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি দরে, আর বিক্রমপুরের প্রতিকেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৪৮ টাকা। আর কারওয়ান বাজারের পাইকারি আড়তে রাজশাহীর প্রতিকেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকা, বিক্রমপুরে আলু ৪১ টাকা, লাল আলু ৪০ টাকা, আর ছোট-বড় মিশ্রিত প্রতিকেজি আলুর দাম চাওয়া হচ্ছে ৩৮ টাকা।

এদিকে সরকারের নির্ধারিত দামে আলু বিক্রি না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। আর বিক্রেতা বলছেন, আগের বেশি দামে আলু কেনায় সরকারের নির্ধারিত দামে আলু বিক্রি করলে তাদের লোকসানে পড়তে হবে। তবে কম দামের আলু বাজারে এলে তখন তারা কম দামে আলু বিক্রি করবে।

সরকারের নির্ধারিত দামে আলু বিক্রি না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে মালিবাগ বাজারের ক্রেতা অ্যাডভোকেট এরফান জানান, ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে আলুর দাম বাড়িয়েছেন। অথচ নির্ধারিত দামে আলু বিক্রি করা হচ্ছে না। এর মাধ্যমে ব্যবসায়ীরা সরকারকে বৃদ্ধাঙ্গলি দেখাচ্ছেন। এ বিষয়ে সরকারকে আরো কঠোর হওয়ার পরামর্শ দেন এ ক্রেতা।

সরকারের নির্ধারিত দাম না মানার বিষয়ে খিলগাঁও বাজারের বিক্রেতা শিপন জানান, আমার প্রতিকেজি আলু কেনা আছে ৪৬ থেকে ৪৮ টাকায়। এর মধ্যে অন্যান্য আরো খরচ আছে। তাহলে আমি কীভাবে ৩০ টাকায়  আলু বিক্রি করবো।

এর আগে বুধবার (১৪ অক্টোবর) প্রতিকেজি আলুর দাম হিমাগারে ২৩ টাকা, পাইকারিতে ২৫ টাকা এবং খুচরা বাজারে ৩০ টাকা কেজিদরে বিক্রি নিশ্চিত করতে সারাদেশের জেলা প্রশাসকদের চিঠি দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর। একই সঙ্গে উল্লেখিত দামে কোল্ডস্টোরেজ, পাইকারি বিক্রেতা ও ভোক্তা পর্যায়ে খুচরা বিক্রেতাসহ তিন পক্ষই যাতে আলু বিক্রি করেন সেজন্য কঠোর মরিটরিং ও নজরদারির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানিয়ে ডিসিদের কাছে পাঠানো হয়েছে চিঠি।

চিঠিতে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর জানায়, বাংলাদেশে গত আলুর মৌসুমে প্রায় ১ দশমিক নয় কোটি মেট্রিক টন আলু উৎপাদিত হয়েছে। দেশে মোট আলুর চাহিদা প্রায় ৭৭ দশমিক নয় লাখ মেট্রিক টন। এতে দেখা যায় যে, গত বছর উৎপাদিত মোট আলু থেকে প্রায় ৩১ দশমিক ৯১ লাখ মেট্রিক টন আলু উদ্বৃত্ত থাকে। কিছু পরিমাণ আলু রপ্তানি হলেও ঘাটতির আশঙ্কা নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম

ফার ইস্ট নিটিংয়ের বাৎসরিক বোর্ড সভা আজ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের প্রতিষ্ঠান ফার ইস্ট নিটিং এন্ড ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড বাৎসরিক বোর্ড সভা আজ শনিবার আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র থেকে জানা যায়, আজ বেলা ৩টা ৩০ মিনিটে রাজধানীতে কোম্পানিটির প্রধান কার্যালয়ে বোর্ড সভাটি অনুষ্ঠিত হবে।

আসন্ন বোর্ড সভায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লিস্টিং রেগুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) অনুযায়ী গত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এ সভায় কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করা হতে পারে। এছাড়া রেকর্ড ডেট ও এজিএমের দিন ঘোষণা করা হবে।

এর আগের বছর কোম্পানিটি ৫ শতাংশ বোনাস ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদান করেছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

কাল থেকে ৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে ডিস-ইন্টারনেট

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশে আগামীকাল রবিবার থেকে প্রতিদিন ৩ ঘণ্টা করে ইন্টারনেট ও ক্যাবল টিভি (ডিশ) সংযোগ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে আইএসপিএবি ও কোয়াব। ঝুলন্ত ক্যাবল (তার) অপসারণের প্রতিবাদে তারা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে। এরইমধ্যে তারা বিভিন্ন এলাকার ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রাহকদের মুঠোফোনে এসএমএস ও ই-মেইলের মাধ্যমে জানিয়ে দিচ্ছে।

এদিকে, রাজধানীর বিভিন্ন স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের অভিভাবকরা আছেন উৎকণ্ঠায়। রাজধানীর এক গৃহিণী জানান, সমন্বয়হীনতার এই বেড়াজালে বলির পাঠা হচ্ছি আমরা। মেয়ের ক্লাস, পরীক্ষা সব হচ্ছে ইন্টারনেটে। এরজন্য ব্রডব্যান্ড সংযোগই ভরসা। মোবাইল ইন্টারনেট সহজলভ্য না আবার নেটওয়ার্কের গতিও স্থির থাকে না। আবার নাকি ডিস বন্ধ থাকবে। আমরা গ্রাহকেরা অর্থ খরচ করেও সেবা পাবো না। উল্টো ভোগান্তিতে পড়তে হবে।
দেশজুড়ে আরও বেশি আতঙ্কে আছেন ব্যবসায়ীরা। যত ছোট উদ্যোক্তা আতঙ্ক তত বেশি। কারণ তার পুঁজি হারানোর ভয় বেশি। ইন্টারনেট বন্ধ থাকলে করোনা মহামারীর এই সময়ে অনেকেই আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।

কর্মসূচির ঘোষণায়ও অনড় অবস্থানে আছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি র্কপোরেশন (ডিএসসিসি)। আইএসপিএবি, কোয়াব ও এনটিটিএন অপারেটরদের সঙ্গে বৈঠক করে মাটির নিচ দিয়ে তার সম্প্রসারণ না হওয়া পর্যন্ত তার না কাটার এক প্রকার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। তবে তার অপসারণ এখনও অব্যাহত রেখেছে ডিএসসিসি।

অন্যদিকে, ঝুলন্ত ক্যাবল (তার) অপসারণের প্রতিবাদে আগামীকাল থেকে প্রতিদিন তিন ঘণ্টা ইন্টারনেট ও ক্যাবল টিভি (ডিশ) সংযোগ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তে অনড় আছে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি) ও ক্যাবল অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ (কোয়াব)। মাটির নিচ দিয়ে তার সম্প্রসারণের সুযোগ না দিয়েই ঝুলন্ত তার কাটায় সংগঠন দুটির এই সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছে।

আইএসপিএবি’র সভাপতি এম এ হাকিম গণমাধ্যমকে বলেন, বিকল্প ব্যবস্থা না করেই সিটি কর্পোরেশন তার কেটে দিয়েছে। ফলে, এরিমধ্যে আইএসপিএবি এবং কোয়াবের আনুমানিক ২০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। ইন্টারনেট সংযোগ না থাকায় ৩৩টি টিভি চ্যানেলের সাংবাদিক, এক লাখের বেশি চাকরিজীবী এবং এক হাজার আইএসপিএবি ও কোয়াব সদস্য চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে আছেন।

তথ্যপ্রযুক্তি খাতের শীর্ষ সংগঠন বেসিসের পরিচালক দিদারুল আলম সানি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন বাস্তবায়নে যে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আমরা এগোচ্ছি, এমন সিদ্ধান্ত সেই পথে একটা বড় বাধা। তবে তাদের এমন ধর্মঘট ডাকার সিদ্ধান্তও যৌক্তিক। তার সম্প্রসারণের বিকল্প না করেই যদি তার কাটা হয় তাহলে তারাই বা কী করবে?

‘একটা সুপারশপের পজ (পয়েন্ট অব সেল) মেশিনও ইন্টারনেটে চলে। একদম তৃণমূল পর্যায়েও এর বিরূপ প্রভাব পড়বে। আমরা সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে ইতোমধ্যে যোগাযোগ রাখছি যেন বিষয়টির একটা সুরাহা হয়।’

তিনি আরও বলেন, ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন থাকলে আমাদের প্রচুর ক্ষতি হবে। আমরা সার্ভিস দিতে না পারলে বিদেশি গ্রাহকেরা আমাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে পারেন। এটা তো আর সাবমেরিন ক্যাবলের সমস্যা না যে পুরো পৃথিবীজুড়ে হচ্ছে। বিদেশি ব্যবসায়ীদের কাছে এই বার্তাই যাবে যে, এই দেশে সরকার আর ব্যবসায়ীদের মধ্যে সম্পর্কের টানাপড়েনে এমনটা হচ্ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য দুবাই ভ্রমণে কড়াকড়ি

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বাংলাদেশসহ পাঁচটি দেশ থেকে আগত ব্যক্তিদের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই নতুন নিয়ম জারি করছে। গত বৃহস্পতিবার দেশটির বিমান সংস্থা ও ট্রাভেল এজেন্টরা এ তথ্য জানান। অন্য দেশগুলো হলো ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও নেপাল। গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

কর্তৃপক্ষের সর্বশেষ নির্দেশ অনুসারে পাকিস্তান, ভারত, আফগানিস্তান, নেপাল ও বাংলাদেশের সফর ও পর্যটক ভিসাধারীদের দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও আল মাকতুম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রবেশের জন্য অবশ্যই বৈধ ফিরতি টিকিট থাকতে হবে। কোনো যাত্রীর ফিরতি টিকিট না থাকলে তিনি যে দেশ থেকে এসেছেন, বিমানবন্দর থেকেই তাঁকে সে দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

নতুন করে আরোপ করা শর্ত পূরণ করার পরই কেবল বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও নেপালের নাগরিকেরা দুবাইয়ে ঢুকতে পারবেন। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট বিমান সংস্থাগুলোকে অবহিত করা হয়েছে।
বিজ্ঞাপন

এর আগে ফিরতি টিকিট না থাকায় ভারত ও পাকিস্তানের কয়েক শ যাত্রীকে দুবাইয়ের বিমানবন্দর থেকে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়। এ বিষয়ে ভারতের ইনডিগো এয়ারলাইনস আর এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস জানিয়েছে, বৈধ ফিরতি টিকিট না থাকলে বিদেশভ্রমণে যাওয়া যাত্রীদের নিজ খরচে নিজ দেশে ফিরতে হবে।

দুবাইয়ে নিযুক্ত পাকিস্তানি কনস্যুলেট জানান, পাকিস্তানি ৫৬১ জন যাত্রীর মধ্যে মাত্র ২৩ জন যাত্রীর প্রবেশ নিশ্চিত করতে পেরেছেন তাঁরা। ৩৮৬ জন যাত্রীকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়।

অন্যদিকে, দুবাইয়ে নিযুক্ত ভারতের কনস্যুলেট জানান, ২০০ যাত্রীর মধ্যে ১২০ জনকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। ৩০ জনকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। যাঁদের ফেরত পাঠানো হয়েছে, তাঁদের মধ্যে অধিকাংশই এশিয়া আর ইউরোপের শ্রমিক। সূত্র : রয়টার্স

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে পিই রেশিও ০.০১ পয়েন্ট কমেছে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বিদায়ী সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কিছুটা কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৩.৫২ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৩.৫১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.০১ পয়েন্ট বা ০.০৭ শতাংশ কমেছে।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৬.৯৫ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৬.২৮ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ১৫.৯২ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৯.৭১ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৪.৮৩ পয়েন্টে, বীমা খাতের ১৯.০৮ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ২৩.৫৮ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ১৩.৪৭ পয়েন্টে, চামড়া খাতের ১৫.৯৯ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ২৬.৯৪ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১২.২৭ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ২৯.৪১ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৩০.৯৩ পয়েন্টে, পেপার খাতের ৪৬.১৮ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ১৩.২৬ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ১৩.৮৪ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ২৩.৩৬ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই ৩৭.২৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড/এম

সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ২৭.০৭% কমেছে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন আগের সপ্তাহের চেয়ে কমেছে। এসময় গত সপ্তাহের তুলনায় সূচকও কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, বিদায়ী সপ্তাহে মোট ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে ৩৩৫৮ কোটি ২৪ লাখ টাকার। যা আগের সপ্তাহের ৫ দিনে হয়েছিল ৪৬০৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ২৭.০৭ শতাংশ কমেছে।

ডিএসইতে সর্বশেষ সপ্তাহে গড় লেনদেন ৬৭১ কোটি ৬৬ লাখ টাকার হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ২৭.০৭ শতাংশ কম। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৯২০ কোটি ৯৯ লাখ টাকার উপরে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪৪.৬৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৮৭২ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ১.০৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬৭০ পয়েন্টে। আর শরিয়াহ সূচক ৪.১৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১১২ পয়েন্টে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৩৬৩টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৬৮টির, কমেছে ২৬২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির শেয়ার ও ইউনিটের দর। আর ৪টি শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।

গত সপ্তাহের প্রথম দিন ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ৯৯ হাজার ৬৭৪ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ দিনে এই মূলধন দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৯৮ হাজার ৫৫১ কোটি টাকা। এই হিসাবে গত সপ্তাহে ডিএসইতে বাজার মূলধন বেড়েছে ১,১২৩ কোটি টাকা বা ০.২৮ শতাংশ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড/এম