লেনদেনের শীর্ষে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স

lankaস্টকমার্কেট ডেস্ক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ রবিবার লেনদেনের শীর্ষ ১০এর কোম্পানির ৪টিই ব্যাংকিং খাতের। আর তালিকায় শীর্ষে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড রয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, শীর্ষ ১০এর তালিকায় শীর্ষে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড রয়েছে। এদিন কোম্পানিটির ৩ হাজার ৬০৬টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার দর ৬১ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। সর্বোচ্চ দর ছিল ৬৪.৫০ টাকা। সর্বনিম্ন দর ছিল ৬১.৯০ টাকা। আর সর্বশেষ ৬৩.৯০ টাকায় লেনদেন হয়।

লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড। এদিন কোম্পানিটির ২ হাজার ৯৫৫টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার দর ৩৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। সর্বোচ্চ ১৭.৪০ টাকা। সর্বনিম্ন দর ছিল ১৬.১০ টাকা। আর সর্বশেষ ১৬.২০ টাকায় লেনদেন হয়।

তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড। এদিন কোম্পানিটির ৩ হাজার ১৪৩টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার দর ৩৫ কোটি ১৮ লাখ টাকা। সর্বোচ্চ ৩০৮.৮০ টাকা। সর্বনিম্ন দর ছিল ২৯১.৮০ টাকা। আর সর্বশেষ ২৯৮.৭০ টাকায় লেনদেন হয়।

লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের বাজার দর ৩১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা, লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট লিমিটেডের বাজার দর ৩১ কোটি ২৬ লাখ, গ্রামীণফোন লিমিটেডের বাজার দর ৩০ কোটি ৭৯ লাখ, সামিট পাওয়ার লিমিটেডের বাজার দর ২৯ কোটি ৮৩ লাখ টাকা, ফরচুন সুজ লিমিটেডের বাজার দর ২৯ কোটি ১২ লাখ টাকা, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের বাজার দর ২৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকা ও এক্সিম ব্যাংক লিমিটেডের বাজার দর ২৫ কোটি ৩১ লাখ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/সোনিয়া/মোদক.

যে ৫টি মৌলিক বিষয় শেয়ারবাজার বিনিয়োগকারীর জানা উচিত

sbগনেশ মোদক :

কেউ-ই চান না আপনার অর্থ লোকসান দিতে। অধিকন্তু মূল্যবান কিছু হারানোর যন্ত্রণা অন্য কোনো মূল্যহীন কিছু হারােনার চেয়ে নি:সন্দেহে অনেক বেশি। যদি আপনি শেয়ারবাজারে কোনো বিনিয়োগ করার বিষয় বিবেচনা করেন এবং এর লোকসানের চিন্তা আপনাকে হতাশ করে, তাহলে অবশ্যই এখাতে বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্তই আপনার সঠিক হবে না। যাহোক এ কথা বাদ দিন, যখন আপনি বিনিয়োগ করবেন আপনার উচিত কয়েকটি বিষয় সম্পর্কে অবগত হওয়া। যা আপনার লাভবান হওয়ার সুযোগ বাড়াবে। এক্ষেত্রে শেয়ারবাজারের মৌলিক সূচকগুলো কিভাবে কাজ করে এই প্রবন্ধ আপনাকে সাহায্য করবে। এবং কেন বাজার প্রতিক্রিয়া করলে আপনি এতে সাড়া দেন। এর জন্য আমরা আলোচনা করবো শেয়ারবাজারের পঞ্চ বেদ নিয়ে যা প্রত্যেক বিনিয়োগকারীর জানা উচিত। সূত্র : ফোর্বস ম্যাগাজিন।

১. শেয়ারবাজার কি ?

শেয়ারবাজার একটি জটিল পদ্ধতি যেখানে সর্বজনীনভাবে লেনদেনকৃত কোম্পানিগুলোর শেয়ার ক্রয় ও বিক্রয় করা হয়। এটি কিছুটা কুয়াশাচ্ছন্ন, অন্ধকার অতল জায়গা যেখানে মানুষ অর্থ উপার্জনের জন্য ব্যবসা করে। তবে সত্যিকার অর্থে এটি আদৌ জুয়া খেলার মতো নয়। কেন তা নয়, যদি লাভ বা লোকসান দুটির একটি হতে পারে এমন খাতে আপনি ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলেন। লাভবান হলে বড় বিনিয়োগ করার পুঁজি পাবেন। আর লোকসান হলে পুরো প্রায় ১ লাখ টাকা হারাতে পারেন। শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করলে আপনি ২০ বা ৩০ হাজার টাকা লাভ বা লোকসান দিবেন। কিন্তু খুবই কম ক্ষেত্রেই পুরোটা টাকার লোকসান ঘটে। যদি না আপনি তল্পিতল্পনাহীন কোনো কোম্পানিতে বিনিয়োগ না করেন। তাহলে বলতে আপনি পারেন শেয়ারবাজার এমন একটি জায়গা যেখানে একে অন্যের বিরুদ্ধে তাদের অর্জিত অভিজ্ঞতা কাজে লাগায়।

২. শেয়ারবাজার লেনদেনের দ্বান্দ্বিক পদ্ধতি

শেয়ারবাজার লাখো লাখো বিনিয়োগকারীর সমষ্টি। যারা গতিশীল বিরোধাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি ধারণ করেন। কারণ এক বিনিয়োগকারী একটি সুনির্দিষ্ট শেয়ার বিক্রয় করলে অন্য কেউ এটি অবশ্যই কিনতে ইচ্ছা পোষণ করবেন। এক্ষেত্রে উভয় বিনিয়োগকারীই সঠিক নয়। এ জন্য এটি একটি দ্বান্দ্বিক পদ্ধতি। সংক্ষেপে বলা যায়, এখানে একজন বিনিয়োগকারী লাভবান হবেন। আরেকজন লোকসানের শিকার হবেন। সুতরাং আপনি বিনিয়োগের কথা চিন্তা করলে এ বিষয়ে আপনার অভিজ্ঞ হওয়া দরকার।

৩. কেন শেয়ার দর ওঠানামা করে?

শেয়ার দর কেন ওঠে অথবা নামে এর জন্য অনেক কারণ আছে। এদের মধ্যে রয়েছে সংবাদমাধ্যম, অভিজ্ঞ বিনিয়োগকারীদের মতামত, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা, ঝুঁকি, সরবরাহ ও চাহিদা, এবং অসংখ্য বা উপযুক্ত বিকল্পের অভাব। এসব কারণের সমন্বয়, সকল প্রাসঙ্গিক তথ্যের বিস্তৃতি বিশেষ ধরনের (ঊর্ধ্বমুখি ও নিম্নগামী) মনোভাব বিক্রেতা ও ক্রেতাদের মধ্যে যোগাযোগ সৃষ্টি করে। ক্রেতার চেয়ে বিক্রেতা বেশি হলে শেয়ার দর কমে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। বিপরীতভাবে, বিক্রেতার চেয়ে ক্রেতা বেশি হলে শেয়ার দর কমে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়।

৪. কেন শেয়ারবাজার সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করা এত কঠিন ?

ধরা যায়, কয়েকবছর যাবৎ শেয়ারদর বাড়ছে। বিনিয়োগকারীরা বুঝতে পারলেন যে, একটি সংশোধন আসবে এবং শেয়ার দর কমবে। আমরা বুঝতে পারি না যে কি কারণে শেয়ার দর বাড়ে অথবা কেন এটি ঘটে। সেজন্য কিছু বিনিয়োগকারী সুযোগের অপেক্ষায় ব্রোকারেজ হাউজে বসে থাকে। এটি কাজে লাগানোর জন্য। এই বিষয় আপনার মনে কিছু মৌলিক প্রশ্নের উদয় ঘটায়। আপনি সাইডলাইনে বসে থেকে কিভাবে বুঝবেন সুযোগ কখন আসবে। ইতিমধ্যে আপনি শেয়ার ক্রয় করলে কিভাবে বুঝবেন কখন তা বিক্রয় করবেন। শেয়ারবাজার নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করা গেলে এসব প্রশ্নের উত্তর সহজে দেয়া যেত। যাহোক, প্রকৃতঅর্থে একজন বিনিয়োগকারীকে তিনটি ইস্যু বিবেচনা করতে হবে। প্রথমটি হলো বোঝেন কোন বিষয়টির মাধ্যমে শেয়ার দর ন্যায্যভাবে মূল্যায়ন করা হয়। দ্বিতীয়টি হলো কোন ঘটনা দর কমায় এবং শেষেরটি হলো সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়া সম্পর্কে ভালাে বোঝাপড়া অর্জন করুন।

ক. শেয়ার মূল্যায়ন

শেয়ারের প্রকৃত দরকে ন্যায্য মূল্যের সাথে তুলনা করুন। উদারণস্বরূপ ৩০ টাকায় লেনদেন হলে এর ন্যায্য মূল্য ৩৫ টাকায় বিপরীতভাবে, ৩০ টাকায় লেনদেন হলে এর ন্যায্য মুল্য ২৫ টাকা। এই ধরনের অতিমূল্যায়ন বর্জন করা দরকার। এসব বাদ দিয়ে কোম্পানির সম্পদ মূল্য, ব্যালান্সশিট, অবচয় ও দায় বিতারণ সমন্বয় করুন। আরো করতে পারেন কোম্পানির বর্তমান মূল্য ভবিষ্যতে কেমন লাভ দেবে।

খ. মূল ঘটনা

এই ঘটনা জানা কঠিন ইট ভবনের প্রতিটি দিক পর্যবেক্ষণ করার মতো রিহার্সেল প্রবণতা। এটুকুই কি যথেষ্ট নয় ?

গ. সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়া

বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় একটি পক্ষ শেয়ার বিক্রয়ের জন্য প্রস্তুত থাকে। আরেকটি পক্ষ ক্রয়ের জন্য প্রস্তুত থাকে। এক্ষেত্রে পর্যাপ্ত তথ্য প্রক্রিয়াকরণ করে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা দরকার। যাহোক, আপনার পক্ষে সবকিছু জানা অসম্ভভব। তবে পক্ষপাতদুষ্ট না হয়ে আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এই কারণে আমরা মাঝেমধ্যে সনাতনী ধ্যাণ-ধারণা বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। এসব কাজে লাগাতে পারবেন যদি আপনার সবচেয়ে সেরা বিশ্লেষক বিনিয়োগকারী হোন।

৫. কখন কেনাবেচার উত্তম সময়

কেনার সময় আপনার মনে রাখা উচিত দর বাড়ার পর নয়, দর কমার পর কেনা ভালো। এতে প্রচুর লাভ পাবার সম্ভবনা থাকে। কিন্তু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। উদাহরণস্বরূপ কোনো কোম্পানির দর ৩০ বা ৪০ শতাংশের বেশি কমল। চিন্তা করুন কেন দর কমল। উত্তর খুঁজুন একখাতের অন্য কোম্পানির দর কমেছে কিনা। ? এটা চরম মাত্রায় কিনা? পুরো বাজারে কি ধস পড়েছে? যদি বাজারের বড় অংশ বা অন্য খাতের কোম্পানিগুলো তুলনামূলকভাবে লাভবান থাকে। তাহলে আপনার বোঝা উচিত ওই সুনির্দিষ্ট কোম্পানির সমস্যা আছে। শৃঙ্খলাবদ্ধ হয়ে কেনাবেচা করুন ও লেগে থাকুন। বিনিয়োগ মূল্যায়নের জনক বেঞ্জামিন গ্রাহাম বলেছেন, পরিচিত কোম্পানির ক্রেতা নিজেকে সান্ত্বনা দেন যে, তিনি এমন শেয়ার ক্রয় করছেন না যখন স্থিতিশীল সীমা সুনিশ্চিতভাবে ঊর্ধ্বমুখী। সঠিক মূল্যায়নের মাধ্যমে পরিচিত শেয়ার মূল্যের আর্দশ প্রতিষ্ঠিত হয়।

সারাংশ

শেয়ারবাজার জটিল জায়গা যেখান নবীনরা সহজে খাপখাওয়ে নিতে পারেন না। এজন্য আপনারা গুজবে কান দেবেন না। বিনিয়োগ করার সময় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হাতে রেখে বিনিয়োগ করুন। তা না পারলে আপনি একজন দক্ষ বিনিয়োগকারীকে খুঁজে বের করুন যাকে আপনি বিশ্বাস করতে পারবেন এবং তার নির্দেশনা অাপনি মেনে চলবেন। এটি আপাতত দৃষ্টিতে অপব্যয় মনে হলেও বিশ্বাস রাখুন আপনি একা লোকসান দেয়ার চেয়ে এটা অনেকটা ফলদায়ক।

স্টকমার্কেট ডেস্ক/শুভ/মোদক.

দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌ল সংযোগ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

pmবিশেষ প্রতিবেদক :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বল্প খরচে উন্নত মানের নিরবচ্ছিন্ন ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করতে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় অবস্থিত দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌ল ল্যান্ডিং স্টেশনের কার্যক্রম উদ্বোধন করেছেন।

এই ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ের (আইআইজি) মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ড ১ হাজার ৫০০ গিগাবাইট ডেটা আদান-প্রদান সম্ভব হবে।

প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সাবমেরিন কেব্‌ল (এসএমডব্লিউ-৫) এবং এর ল্যান্ডিং স্টেশন উদ্বোধন করেন।

প্রধানমন্ত্রী দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌লের সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারায় সন্তোষ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে তাঁর সরকার ক্ষমতায় আসার পর দেশকে ডিজিটালাইজড করার যে পদক্ষেপ শুরু করে, এর মাধ্যমে তার একটি ধাপ পূর্ণ হলো।

শেখ হাসিনা বলেন, বিনা খরচে বাংলাদেশ আইআইজির সঙ্গে যুক্ত হতে ১৯৯১ ও ১৯৯৪ দুবার সুযোগ পেয়েছিল। তবে বিএনপি সরকার দেশের ‘তথ্য ফাঁস’ হয়ে যাবে—এই অজুহাতে এ প্রস্তাব গ্রহণ করেনি। একটি অদক্ষ সরকারের অধীনে দেশ কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, এটি তার সেরা নিদর্শন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দ্বিতীয় সাবমেরিন কেব্‌ল উন্নত ও দ্রুততর ইন্টারনেট সংযোগ পেতে জনগণের জন্য সহায়ক হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

ডিবিএস ও এনডিবি ব্যাংক বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী

bidaবিশেষ প্রতিবেদক :

সিঙ্গাপুরভিত্তিক বহুজাতিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান দি ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক অব সিঙ্গাপুর লিমিটেড (ডিবিএস) এবং শ্রীলঙ্কাভিত্তিক ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক অব শ্রীলঙ্কা (এনডিবি) বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী মো. আমিনুল ইসলামের সঙ্গে আলাপকালে ব্যাংক দুটির প্রতিনিধিরা এ আগ্রহের কথা জানান। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানিয়েছে বিডা।

ডিবিএস ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুরজিত সোম গতকাল শনিবার বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে বলেন, বাংলাদেশে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও অবকাঠামো উন্নয়নসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি এ দেশের আর্থিক খাতে বিনিয়োগ করতে চায় ব্যাংকটি।

এর আগে গত ৪ আগস্ট সিঙ্গাপুরে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-জাপান ব্যবসায়িক সম্মেলনে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের সঙ্গে ব্যাংকটির একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল দেখা করে একই আগ্রহ প্রকাশ করে।

এদিকে গত বুধবার শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোয় অনুষ্ঠিত হয় ‘সার্ক ইনভেস্টমেন্ট ফোরাম-২০১৭’। এতে অংশ নেওয়া বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী আমিনুল ইসলামের সঙ্গে ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক অব শ্রীলঙ্কার গ্রুপ প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা দিমান্থা সেরেভিরাত্নে দেখা করে বাংলাদেশের আর্থিক খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

  1. লংকাবাংলা ফাইন্যান্স
  2. প্রাইম ব্যাংক
  3. স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যালস
  4. ন্যাশনাল ব্যাংক
  5. লাফার্জ সুরমা
  6. গ্রামীণফোন
  7. সামিট পাওয়ার
  8. ফরচুন সুজ
  9. আল-আরাফাহ্
  10. এক্সিম ব্যাংক

ডিএসইতে লেনদেন ১১৫ কোটি বেড়েছে, সিএসইতে ২৪ কোটি টাকা

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সব ধরনের সূচক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন ১১৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকা বেড়েছে। তবে কমেছে কোম্পানির শেয়ারদর । এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১২৫৯ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সব ধরনের সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদন ২৪ কোটি ৮৫ লাখ টাকা বাড়লেও কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। এসময় সেখানে লেনদেন হয়েছে ৭৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার।

ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ রবিবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইতে দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১২৫৯ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার। যা গতকালের চেয়ে ১১৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকা বেশি। গত বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছিল ১১৪৪ কোটি ২৭ লাখ টাকা।

এদিন প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫২.৫০ পয়েন্ট বেড়ে পয়েন্টে অবস্থান করছে ৬১৬৭ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ২০.৩৮ বেড়ে ১৩৬৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই-৩০ সূচক ২২.৯৩ বেড়ে ২২০১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসইতে এসময় ডিএসইতে লেনদেনকৃত ৩২৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার এ সময়ে দর বেড়েছে ১৪৩টির, কমেছে ১৫৮টির ও অপরিবর্তিত ছিল ২৮টির দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে– লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, প্রাইম ব্যাংক, স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যালস, ন্যাশনাল ব্যাংক, লাফার্জ সুরমা,  গ্রামীণফোন, সামিট পাওয়ার, ফরচুন সুজ, আল-আরাফাহ্ ও এক্সিম ব্যাংক।

এদিকে, আজ রবিবার  দিনশেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ৭৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা গতকালের চেয়ে ২৪ কোটি ৮৫ লাখ টাকা বেশি। গত বৃহস্পতিবার এই লেনদেন ৫২ কোটি ৭৩ লাখ টাকা ছিল।

এদিন দিন সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৬৭.৪৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ১১৪ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট লেনদেন হয় ২৬৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৭টির, কমেছে ১৩১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল  লাফার্জ সুরমা ও স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যালস।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/মোদক.

ব্যাংক উদ্দ্যোক্তার আড়াই লাখ শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা

mercantilস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেডের একজন উদ্দ্যোক্তা শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। রবিবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

মো. মিজানুর রহমান চৌধুরী নামে এই উদ্দ্যোক্তা তার থাকা ৬৮ লাখ ৩ হাজার শেয়ারের মধ্যে ২ লাখ ৫০ হাজার শেয়ার চলমান বাজার দরে বিক্রয়ের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

ঘোষণার পর ৩০ দিনের মধ্যে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার বিক্রয় করবেন বলে ব্যাংকটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

এ ব্যাংকটি এসব শেয়ার চলমান বাজার দরে পাবলিক মার্কেটে বিক্রয় করবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/মোদক.

সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের লেনদেন বন্ধ সোমববার

Shurid-Industries-Logoস্টকমার্কেট ডেস্ক  :

শেয়ারবাজারে প্রকৌশল খাতের তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড আগামীকাল সোমবার বন্ধ থাকবে। সোমববার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, কাল মঙ্গলবার কোম্পানিটি রেকর্ড ডেটের জন্য লেনদেন একদিন ট্রেডিং বন্ধ রাখবে। আগামী মঙ্গলবার থেকে পুনরায় কোম্পানির লেনদেন শুরু হবে বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে কোম্পানিটি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বি

সোমবার থেকে স্পট মার্কেটে যাচ্ছে জাহিন স্পিনিং

zahinস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি জাহিন স্পিনিং লিমিটেড দুই দিনের জন্য আগামীকাল সোমবার থেকে স্পট মার্কেটে যাচ্ছে। রবিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই সূত্রে জানা যায়, কোম্পানিটি আগামী ১১ ও ১২ সেপ্টেম্বর টানা ২ দিন স্পট মার্কেটে লেনদেন করবে । এ কারণে রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩ সেপ্টেম্বর বুধবার। এদিন কোম্পানির লেনদেন বন্ধ থাকবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/মোদক.

মেঘনা পেট্রোলিয়ামের দর বাড়ার কারণ নেই

megnaস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের কোম্পানি মেঘনা পেট্রোলিয়াম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। এ বিষয়ে গত ৭ সেপ্টেম্বর জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে। রবিবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত ১৩ আগস্ট শেয়ার দর ছিল ৫২ টাকা। গত ৭ সেপ্টেম্বর সর্বশেষ তা ১৬৭ টাকার উপরে লেনদেন হয়েছে। এসময়ে বেড়েছে ২২১.১৫ শতাংশ।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় মেঘনা পেট্রোলিয়াম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি শেয়ারটির দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্য সংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/মোদক.