টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু রবিবার, কমলো ডালের দাম

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পণ্য বিক্রি শুরু হচ্ছে রোববার থেকে। এবার ঢাকা মহানগরীসহ সারা দেশে ভর্তুকি মূল্যে চালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করা হবে।

ঢাকা উত্তরের ১ নম্বর ওয়ার্ডে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। আর বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

শনিবার (১৫ জুলাই) টিসিবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, টিসিবি মসুর ডালের দাম কেজিতে ১০ টাকা কমানো হয়েছে। এ ছাড়া এবার সয়াবিন তেল, চিনি ও ডালের সঙ্গে ৩০ টাকা দরে ৫ কেজি ওএমএসের (ওপেন মার্কেট সেলস) চাল কিনতে পারবেন ক্রেতারা।

রবিবার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের এক নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জুলাই মাসের বিক্রয় কার্যক্রম ১৬ জুলাই থেকে ঢাকা মহানগরীসহ সারা দেশে শুরু হচ্ছে। টিসিবির কার্ডধারী এক কোটি পরিবার ভর্তুকি মূল্যে চিনি, মসুর ডাল ও ভোজ্যতেলের সঙ্গে চালও কিনতে পারবেন। কার্ডধারীরা নিজ নিজ এলাকার পরিবেশকদের দোকান বা নির্ধারিত জায়গা থেকে পণ্য নিতে পারবেন।

টিসিবির বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, কার্ডধারী একজন ক্রেতা দুই লিটার তেল, দুই কেজি ডাল, এক কেজি চিনি ও পাঁচ কেজি চাল কিনতে পারবেন। প্রতি লিটার তেল ১০০ টাকা, মসুর ডাল ৬০ টাকা, চিনি ৭০ টাকা ও চাল ৩০ টাকা দরে বিক্রি হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম///

সাতদিন ঢাকায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট হতে পারে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আগামী ১৬ থেকে ২২ জুলাই সাতদিন রাজধানী ঢাকায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট হতে পারে।

শনিবার বিদ্যুৎ বিভাগের পক্ষ থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ‘পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লি. (পিজিসিবি) -এর রামপুরা ২৩০/১৩২ কেভি গ্রিড উপকেন্দ্রের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নতুন একটি ২৩০/১৩২ কেভি, ৪৫০ এমভিএ ট্রান্সফরমার স্থাপনের কাজ আগামী ১৬ জুলাই সকাল ৭ টা থেকে আগামী ২২ জুলাই বিকাল ৫টা পর্যন্ত চলবে।’

‘এর জন্য ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লি. (ডিপিডিসি) এবং ঢাকা ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লি. (ডেসকো) এর আওতাধীন কিছু কিছু এলাকায় আগামী ৭ দিন আংশিক বিদ্যুৎ ব্যাহত হতে পারে।’

‘জাতীয় গ্রিডের উন্নয়নমূলক কাজের স্বার্থে বিদ্যুৎ গ্রাহকগণের সাময়িক অসুবিধার জন্য বিদ্যুৎ বিভাগ আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছে’,- বলা হয় বিজ্ঞপ্তিতে ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////

বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানি কমেছে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

কোভিড-১৯ এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট বৈশ্বিক অর্থনীনৈতিক মন্দার কারণে সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্যের রপ্তানি কমেছে। দেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি গন্তব্যে চালান ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৬ দশমিক ৮২ শতাংশ কমে ৯.৭০ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুসারে, ২০২১-২২ অর্থবছরে এটি ছিল ১০ দশিমিক ৪১ বিলিয়ন ডলার।

তবে স্থানীয় রপ্তানিকারকদের প্রত্যাশা কয়েক মাস পর রপ্তানির পরিমাণ আবারও বৃদ্ধি পাবে। রপ্তানি আদেশ কমায় চ্যালেঞ্জের মুখে তৈরি পোশাক শিল্প। বাংলাদেশই একমাত্র দেশ নয় যুক্তরাষ্ট্রে যাদের রপ্তানি কমে গেছে। প্রকৃতপক্ষে, উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির চাপ, অবিক্রীত পণ্যের মজুদ এবং কাজের গতি কমে যাওয়ায় সামগ্রিকভাবে আমদানি হ্রাস পেয়েছে।

করোনা মহামারি থেকে পুনরুদ্ধারের পর চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় গত অর্থবছরের আগে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে অনেক বেশি পণ্য বিক্রি দেশের রপ্তানিকারকরা। পরের বছর ২০২১-২২ অর্থবছরে এর পরিমাণ ৫০ শতাংশের বেশি বেড়ে যায়। বাংলাদেশ অন্যান্য রপ্তানিকারক দেশ যেমন- চীন, ভিয়েতনাম ও ভারতের তুলনায় বেশি রপ্তানি করেছে।

১৫ দশমকি ৬২ শতাংশ শুল্ক থাকা সত্ত্বেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক। যা যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা আয়ের ৯০ শতাংশেরও বেশি। ২০২৩ সালের প্রথম ৪ মাসে মার্কিন টেক্সটাইল এবং পোশাকের আমদানি ২২ দশমিক ৫ শতাংশ কমে ৩৩.৭৮ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। ২০২২ সালের একই সময়ে এটি ছিল ৪৩ দশমিক ৩৩৩ বিলিয়ন ডলার। ৬ জুলাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল রিটেইল ফেডারেশন (এনআরএফ) এক বিবৃতিতে বলেছে, বছরের অর্ধেক শেষ হয়ে গেছে এবং অর্থনীতি এখনও সঠিক পথে এগুচ্ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

বাংলাদেশের মাথাপিছু ঋণ ৯৫ হাজার টাকা: বাংলাদেশ ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ প্রায় ১৬ দশমিক ১৪ লাখ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের (বিবি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, দেশে মাথাপিছু ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৫ হাজার ১৯ টাকা। কিন্তু আয় এখনো মাথাপিছু ঋণের চেয়ে বেশি। দেশের জনগণের বর্তমান বার্ষিক মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৭৯৩ ডলার; যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা।

অর্থনীতিবিদ আহসান এইচ মনসুর বলেন, বিশ্বের অনেক দেশের তুলনায় ঋণ ও জিডিপি অনুপাতের দিক থেকে বাংলাদেশ এখনও ভালো অবস্থানে। কিন্তু ঋণের সুদ পরিশোধ করতে জাতীয় বাজেটের বড় একটি অংশ ব্যয় হয়। তিনি বলেন, আয় বেশি হলেও রাজস্ব সংগ্রহ কম হওয়ার কারণে ঋণের ঝুঁকি এখন মাথাব্যথা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে এবং বাণিজ্য ঘাটতির কারণে সরবরাহ শৃঙ্খলা ব্যাহত হওয়ায় সরকারের ঋণ পরিশোধের ক্ষমতা কমে যাচ্ছে।

ইউএনবিকে তিনি বলেন, ‘ঋণ ও জিডিপির অনুপাত বিবেচনায় এটি এখনো ঝুঁকিপূর্ণ নয়। তবে একটি সমস্যা হলো রাজস্ব আয়ে ধীরগতি এবং দেশের সর্বনিম্ন কর ও জিডিপির অনুপাত। তিনি আরও বলেন, ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে ঝুঁকির বিষয়গুলো হলো- বৈদেশিক মুদ্রার সংকট, অলস ঋণের উচ্চহার, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা এবং অভ্যন্তরীণ রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে যাওয়ার প্রবণতা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

শ্যামলীতে ওয়ালটন মোবাইলের নতুন ব্র্যান্ড শপ ‘এ জে টেলিকম’

রাজধানীর শ্যামলীতে ওয়ালটন মোবাইলের নতুন এক্সক্লুসিভ স্মার্ট পয়েন্ট ‘এ জে টেলিকম’।

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সম্প্রতি রাজধানী ঢাকার শ্যামলীতে যাত্রা শুরু করেছে বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ প্রযুক্তিপণ্যের ব্র্যান্ড ওয়ালটন মোবাইলের নতুন স্মার্ট পয়েন্ট ‘এ জে টেলিকম’। শ্যামলী স্কয়ার সুপার মার্কেটে চালু হওয়া ওই এক্সক্লুসিভ ব্র্যান্ড শপে পাওয়া যাচ্ছে ওয়ালটনের সব মডেলের স্মার্ট ও ফিচার ফোন এবং এক্সেসরিজ।

উল্লেখ্য, গ্রাহকপ্রিয়তা এবং দেশব্যাপী ওয়ালটন মোবাইলের চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মোবাইলের জন্য বিশেষায়িত ব্র্যান্ড শপ স্মার্ট পয়েন্ট চালু করছে ওয়ালটন। উদ্দেশ্য, স্মার্টফোনের মাধ্যমে ডিজিটাল সেবা মানুষের হাতের নাগালে নিয়ে আসা। এর আগে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ওয়ালটন মোবাইলের প্রায় এক ডজন স্মার্ট পয়েন্ট চালু করেছে ওয়ালটন।

‘এ জে টেলিকম’ এর আগে ঢাকার মিরপুর-১০ এর রোকেয়া স্মরণীর মাতবর ম্যানশনে উদ্বোধন করা হয়েছিলো ওয়ালটন মোবাইলের স্মার্ট পয়েন্ট ‘মোবাইল নীড়’।

‘এ জে টেলিকম’ ব্র্যান্ড শপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন মোবাইলের হেড অব বিজনেস ইন্টেলিজেন্স রেজাউল হাসান, ওয়ালটন মোবাইলের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) আবু জাহিদ, রিসার্চ এন্ড ইনোভেশন (আরএন্ডআই) প্রধান শামীম ইসলাম এবং ন্যাশনাল সেলস ম্যানেজার ওয়াহিদুজ্জামান।

ওয়ালটন মোবাইলের সিবিও আবু জাহিদ বলেন: “মোবাইল ফোন কেনায় ক্রেতাদের সর্বোচ্চ সুবিধা ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা নিশ্চিত করছে ওয়ালটন মোবাইল। ক্রেতারা ওয়ালটনের পণ্য গ্রহণ করছেন বলেই ওয়ালটন দেশের শীর্ষ ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে। এজন্য ক্রেতাদের সুবিধা বিবেচনায় নিয়ে সারাদেশে মোবাইলের স্মার্ট পয়েন্ট খোলা হচ্ছে। দিন দিন এর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মোবাইল ফোন ডিভাইস উৎপাদন ও বিপণনের পাশাপাশি বিক্রয়োত্তর সেবা ও গুণগতমান উন্নয়নে নিজেদের সামর্থ্যের প্রমাণ দিচ্ছে ওয়ালটন।

তিনি বলেন, ক্রেতাদের সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবায় কোনো ছাড় দিচ্ছে না ওয়ালটন। এ প্রেক্ষিতে মোবাইল ফোনের সার্ভিস নিশ্চিতে ওয়ালটন ডিজি-টেকের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় রাজধানীর লক্ষ্মীবাজারে নগর সিদ্দিকী প্লাজায় সম্প্রতি চালু করা হয়েছে দেশের প্রথম ওয়ালটন মোবাইল টাচ পয়েন্ট। এভাবে ক্রেতাদের জন্য বিক্রয়োত্তর সেবা নিশ্চিতে সারা দেশে স্মার্ট পয়েন্ট চালুর পাশাপাশি সার্ভিস পয়েন্টও খোলা হচ্ছে।

দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের স্মার্ট পয়েন্টগুলোতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে ইতোমধ্যে এসব ব্র্যান্ড শপে ক্রেতারা আগ্রহের সঙ্গে ভিড় করছেন। ব্যাপকহারে বিক্রি হচ্ছে ওয়ালটনের মোবাইল ফোন। বেস্ট সেলার হিসেবে ইতোমধ্যেই ওয়ালটনের পক্ষ থেকে পুরস্কৃত হয়েছে মিরপুর-১০ এর শাহ আলী প্লাজায় ওয়ালটনের স্মার্ট পয়েন্ট ‘জুহী ইলেকট্রনিক্স’। এ উপলক্ষে কেক কাটার আয়োজন করা হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

 

ডিএসইতে বিদায়ী পিই রেশিও অপরিবর্তীত রয়েছে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে (৯ থেকে ১৩ জুলাই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) অপরিবর্তীত রয়েছে।

ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্য মতে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৪.৩১ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৪.৩১ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও অপরিবর্তীত রয়েছে।

এর আগের সপ্তাহের শুরুতে (২ থেকে ৬ জুলাই) ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৪.৩৫ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৪.৩১ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর পিই রেশিও ০.০৪ পয়েন্ট বা ০.২৮ শতাংশ কমে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ফু-ওয়াং ফুডস; ২য় লুব-রেফ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ফু-ওয়াং ফুডস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ৩২৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা লুব-রেফ বিডির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৭২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার।

ডেল্টা লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির ১৪১ কোটি ৩২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেনের ১২১ কোটি ২৯ লাখ, সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পার ১০৯ কোটি ৭৩ লাখ, জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনসের ৯৬ কোটি ৮৮ লাখ, রূপালি লাইফ ইন্সুরেন্সের ৯১ কোটি ১৭ লাখ, ফু-ওয়াং সিরামিক ইন্ডাস্ট্রির ৮২ কোটি ৭১ লাখ, এডিএন টেলিকমের ৮১ কোটি ৫৫ লাখ ও খান ব্রাদার্স পি.পি. ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ৭৮ কোটি ৫৯ লাখ শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রাজু

সপ্তাহের ব্যবধানে মূলধন কমেছে ১০ হাজার কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন ১০ হাজার কোটি টাকা কমেছে। এই সপ্তাহে সেখানে মোট লেনদেন আগের সপ্তাহের চেয়ে ১৮.৭৩ শতাংশ বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, গত সপ্তাহে মোট ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে ৪ হাজার ২৫৭ কোটি টাকার। যা আগের সপ্তাহের ৫ দিনে লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ১৮.৭৩ শতাংশ বেড়েছে।

ডিএসইতে সর্বশেষ সপ্তাহে দিনের গড় লেনদেন ৮৫১ কোটি ৪৪ লাখ টাকার হয়েছে। আগের সপ্তাহে এই লেনদেন হয়েছিল ৭১৭ কোটি ১৪ লাখ টাকার উপরে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে প্রতিদিনের গড় লেনদেন ১৮.৭৩ শতাংশ বেড়েছে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৬.৩১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৩৪১ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ৫.৫৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১৯৭ পয়েন্টে। আর শরিয়াহ সূচক ৪.১৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৭৯ পয়েন্টে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৪০৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৭০টির, কমেছে ২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯৪টির শেয়ার ও ইউনিটের দর। আর ১২টি শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।

গত সপ্তাহের প্রথম দিন ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৬১ হাজার ১৯৫ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ দিনে এই মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫২৯ কোটি টাকা। এই হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন ১০,১৩৬ কোটি টাকা বা ১.৩১ শতাংশ কমেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রাজু

এফবিসিসিআইয়ের বাণিজ্য সম্মেলন আজ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

‌স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণ বিষয়ক বাণিজ্য সম্মেলন আজ শনিবার। এতে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে উন্নীত করার আওয়ামী লীগ সরকারের অন্যতম ভিশন এটি।

দেশের বাণিজ্য সংক্রান্ত সর্ববৃহৎ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এ সম্মেলনের আয়োজন করছে। সম্মেলনে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠায় বেসরকারি সেক্টরের অবদানের পাশাপাশি বর্তমান প্রেক্ষাপট ও করণীয় গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরা হবে।

নগরীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) ‘বিজনেস কনফারেন্স অন বিল্ডিং স্মার্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি থাকবেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এবং প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।

শুক্রবার (১৪ জুলাই) সংবাদ সম্মেলনে এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতারা সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সরাসরি কথা বলার বলার সুযোগ পাবেন এবং তাদের চাহিদার কথা জানাতে পারবেন। তিনি আরও বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বেসরকারি খাত কী ভূমিকা রাখবে, সেসব বিষয় নিয়ে সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হবে। কিছুদিন আগে আমরা যে বড় পরিসরে আন্তর্জাতিক বিজনেস সামিট করেছিলাম সেখানকার আলোচনা, পরামর্শ, সিদ্ধান্ত সামিটের প্রাপ্তির বিষয়গুলো একটি বই আকারে প্রধানমন্ত্রীর হাতে তুলে দেওয়া হবে। পরবর্তী সময়ে এ বই সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।

এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, আমরা ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে যেতে চাই। সেখানে যেসব সম্ভাবনা আছে, বাধা আছে সে বিষয়গুলো এ রিপোর্টে সংযুক্ত থাকবে। সেইসঙ্গে সম্মেলনে ব্যবসায়ীরা তাদের অভিমত, সুবিধা ও অসুবিধার বিষয়গুলো তুলে ধরবেন।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ, বর্তমান সিনিয়র সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, সহসভাপতি এম এ মোমেন, সালাউদ্দিন আলমগীর, মো. হাবীব উল্লাহ ডন, এইচএসবিসি বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাহবুব উর রহমান, এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক ও অন্যান্য ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////