প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের কোম্পানি প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২১-জুন’২১) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

আজ বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে ওই প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (Earning Per Share-EPS) হয়েছে ৭৪ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ৩৬ পয়সা ছিল।

অন্যদিকে প্রথম দুই প্রান্তিকে তথা হিসাববছরের প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৮২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ৯২ ছিল।

গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৯ টাকা ৮৬ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের কোম্পানি স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২১-জুন’২১) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

আজ বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে ওই প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (Earning Per Share-EPS) হয়েছে ৭৩ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ৫২ পয়সা ছিল।

অন্যদিকে প্রথম দুই প্রান্তিকে তথা হিসাববছরের প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ১ টাকা ৭ পয়সা ছিল।

গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২০ টাকা ৪৯ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :.

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের কোম্পানি ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল’২১-জুন’২১) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

আজ বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে ওই প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (Earning Per Share-EPS) হয়েছে ৭৬ পয়সা। গত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস ৬৭ পয়সা ছিল।

অন্যদিকে প্রথম দুই প্রান্তিকে তথা হিসাববছরের প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি’২১-জুন’২১) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৮১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ইপিএস ১ পয়সা ৫৭ ছিল।

গত ৩০ জুন, ২০২১ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৮ টাকা ৫৭ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

গত এক বছরে মে পর্যন্ত বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ যত হয়েছে, আগামী এক বছরে তার দ্বিগুণ লক্ষ্যমাত্রা ধরে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার বেসরকারি খাতে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত ঋণ বাড়ানোর প্রক্ষেপণ করা হয়েছে ১৪.৮০ শতাংশ।

২০২০-২০২১ অর্থবছরেও একই লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা ছিল। তবে করোনার বছরে গত মে পর্যন্ত অর্জিত হয়েছে এর অর্ধেকের মতো, ৭.৫৫ শতাংশ।

আজ, বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) ঘোষিত নতুন মুদ্রানীতিতে সরকারের লক্ষ্যমাত্রার আলোকে ৭৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ঋণ যোগান রাখা হয়েছে। মোট অভ্যন্তরীণ ঋণের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ১৭.৮০ শতাংশ।

প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা গত বছরের সমান রাখার পরেও অর্জিত পৃবদ্ধির তুলনায় লক্ষ্যমাত্রা দ্বিগুণ করার পর এই মুদ্রানীতিতে ‘সম্প্রসারণমূলক’ বলছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এর আগে সংবাদ সম্মেলন করে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হলেও গতবাবের মতো এবারও মহামারির কারণে স্বাস্থ্য ঝুঁকির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে তা প্রকাশ করা হয়। এর সংক্ষিপ্তসার সংবাদ বিজ্ঞপ্তি আকারেও প্রকাশ করা হয়।

দীর্ঘদিন ধরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক অর্থবছরে দুটি মুদ্রানীতি (জুলাই-ডিসেম্বর এবং জানুয়ারি-জুন) ঘোষণা করে আসছিল। কিন্তু ‘বিশেষ তাৎপর্য’ নেই বলে ২০১৯-২০ অর্থবছর থেকে একটি মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হচ্ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

শীঘ্রই সকল শিল্প কারখানা সচল চায় এফবিসিসিআই

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেছেন, যত শীঘ্রই সম্ভব দেশের রপ্তানিখাতের সকল প্রকার উৎপাদনমুখি শিল্প-কারখানা স্বাস্থ্যবিধি মেনে খুলে দেওয়া প্রয়োজন। অন্যথায় রপ্তানিখাতের অর্ডার সমূহ বাতিল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে সকল প্রকার রপ্তানি বাণিজ্য। পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে যেতে পারে। পাশাপাশি রপ্তানি কার্যক্রমে নিয়োজিত সকল শ্রমিক-কর্মচারীদের টিকা প্রদানের আওতায় নিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানিয়েছে, সকালে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিনের নেতৃত্বে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সঙ্গে ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দলের অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সব কথা বলেন তিনি।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন বিকেএমইএ সভাপতি এ কে এম সেলিম ওসমান এমপি, এক্সপোর্টার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী এমপি, বিজিএমইএ সভাপতি মো. ফারুক হাসান, ডিসিসিআই সভাপতি রিজওয়ান রহমান, এফবিসিসিআই’র সাবেক সহ-সভাপতি ও বিজিএমইএ সাবেক সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান, বিটিএমএ ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফজলুল হক সহ অন্যান্য ব্যবসায়ী নেতারা। এছাড়াও ওই বৈঠকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আলী আজম উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠকে এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়ে বলেন, কোভিডজনিত বিধি-নিষেধের আওতায় সকল প্রকার শিল্প-কারখানা বন্ধ রাখায় অর্থনৈতিক কার্যক্রমের প্রাণশক্তি উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। ফলে সাপ্লাই চেইন (সরবরাহ ব্যবস্থা) সম্পূর্ণভাবে বিঘ্নিত হওয়ার উপক্রম। এতে উৎপাদন থেকে ভোক্তা পর্যন্ত প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত সকলেই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। আগামীতে পণ্য-সামগ্রী সঠিকভাবে সরবরাহ ও বাজারজাত না হলে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাবে। এতে স্বল্প আয়ের ক্রেতারা ভোগান্তির শিকার হবেন। পাশাপাশি রপ্তানি খাতের উৎপাদন ব্যবস্থা বন্ধ থাকলে সময়মত পরবর্তী রপ্তানি অর্ডার অনুযায়ী সাপ্লাই দেয়া সম্ভব হবে না। এতে রপ্তানি অর্ডার বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, সর্বোপরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্ব ও দিক-নির্দেশনায় বিদ্যমান বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা পরিস্থিতির মধ্যেও দেশের অর্থনৈতিক কার্যক্রম সচল রয়েছে এবং জাতীয় প্রবৃদ্ধি ৬.১% অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ। যদি উৎপাদন ব্যবস্থা সম্পূর্ণ বন্ধ রাখা হয়, তাহলে অর্থনীতির চলমান গতিধারা ব্যাহত হবে। জীবন ও জীবিকার মধ্যে সমন্বয়ের বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অর্থনৈতিক কার্যক্রমকেও সচল রাখতে উৎপাদন ব্যবস্থাকে সচল রাখা জরুরি।

তিনি বলেন, বর্তমান কোভিড পরিস্থিতিতে জীবন রক্ষাকে অবশ্যই অগ্রাধিকার দিতে হবে। এ প্রেক্ষাপটে শিল্প-কারখানাকে বিধি-নিষেধের আওতার বাহিরে রেখে উৎপাদন প্রক্রিয়াকে সচল রাখতে হবে।

মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ক্ষুদ্র ও ছোট কারখানাসমূহ বন্ধ রাখায় উদ্যোক্তাগণ আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। কারখানাসমূহ পুনরায় চালু রাখা অসম্ভব হয়ে পড়তে পারে। এ অবস্থায় রপ্তানি ও উৎপাদনের সাথে সংশ্লিষ্ট এসোসিয়েশনসমূহ ও চেম্বারসমূহ শিল্প-কারখানার উৎপাদন কার্যক্রম সচল রাখার বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়ার জন্য এফবিসিসিআই এর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

ঢাকার শ্রমিকদের নিয়ে কারখানা খুলতে চায় বিজিএমইএ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চলমান করোনা বিধিনিষেধের মধ্যে সব ধরনের শিল্প প্রতিষ্ঠান খুলে দিতে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ। বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সঙ্গে বৈঠক করে এ অনুরোধ জানান তারা।

বৈঠক শেষে বিজিএমইএ সভাপতি জানান, বৈঠকে সব ধরনের শিল্প প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। যেসব শ্রমিক ঢাকায় আছেন, তাদের নিয়ে শিল্প প্রতিষ্ঠান চালানোর প্রস্তাব দিয়েছে বিজেএমইএ। শ্রমিকদের ঢাকা ফিরতে কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।

তিনি জানান, সরকার শিল্প প্রতিষ্ঠান খোলার অনুমতি দিলেই শ্রমিকদের ঢাকায় ফিরতে বলা হবে।

বৈঠকের পর এ বিষয়ে কোনো ব্রিফ করেননি মন্ত্রিপরিষদ সচিব। তবে বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, মন্ত্রিপরিষদ সচিব বৈঠকে বিজিএমই নেতৃবৃন্দকে বলেছেন, এ সংক্রান্ত কোর কমিটি গত মঙ্গলবার একটি বৈঠক করেছেন। সেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ব্রিফ করে জানিয়েছেন যে ৫ আগস্টের আগে শিল্প কারখানা খোলার অনুরোধ রাখা তাদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এই মন্তব্যই বৈঠকে পুনর্ব্যক্ত করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

কৃষি ঋণের লক্ষমাত্রা বাড়লেও সুদহার ১ শতাংশ কমল

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালায় প্রাণিসম্পদ খাতের আওতায় সোনালী মুরগী, মহিষ ও গাড়ল পালনে ঋণ দেওয়ার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব ওয়েবসাইটে কৃষি ও পল্লী ঋণের নতুন এ নীতিমালা প্রকাশ করা হয়।

এবার কৃষি ও পল্লী ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৮ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা; যা গত অর্থবছরে তুলনায় ৭ দশমিক ৯৮ শতাংশ বেশি। এছাড়া কৃষি ঋণের সুদের হার ১ শতাংশ কমিয়ে ৮ শতাংশ করা হয়েছে।

নীতিমালায় বলা হয়, করোনা মহামারীর কারণে সৃষ্ট আর্থিক সংকট মোকাবেলায় এবং সরকারের কৃষি ও কৃষকবান্ধব নীতির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে দেশের টেকসই উন্নয়নের নির্ধারিত লক্ষ্যের প্রথম ও প্রধান তিনটি লক্ষ্য তথা দারিদ্র্য বিমোচন, ক্ষুধা মুক্তি এবং গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়নের উদ্দেশ্যে পল্লী অঞ্চলে পর্যাপ্ত কৃষি ঋণ প্রবাহ বৃদ্ধির মাধ্যমে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য এবারের কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালা ও কর্মসূচি প্রণয়ন করা হয়েছে।

নীতিমালা অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে রাষ্ট্র মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর জন্য ১১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা এবং বেসরকারী ও বিদেশী বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর জন্য ১৭ হাজার ৩৪৬ কোটি টাকা কৃষি ও পল্লী ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

পরিবেশবান্ধব ও টেকসই কৃষি ব্যবস্থা গড়ে তুলে জনসাধারণের খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টি নিশ্চিতকরণের ক্ষেত্রে উদ্ভূত সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা এবং কৃষকদের নিকট কৃষি ঋণ সহজলভ্য করার লক্ষ্যে নতুন নীতিমালায় বেশ কিছু সময়োপযোগী বিষয় যুক্ত করাহয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- প্রাণিসম্পদ খাতের পোল্ট্রি উপখাতের আওতায় সোনালী মুরগী পালনের জন্য ঋণ প্রদান এবং পশুসম্পদ উপখাতের আওতায় মহিষ ও গাড়ল পালনের জন্য ঋণ প্রদান। ফসলভিত্তিক ঋণ নিয়মাচারে একর প্রতি ঋণসীমা কৃষকদের প্রকৃত চাহিদা ও বাস্তবতার নিরিখে ১৫% পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। এছাড়া মৎস্য চাষের ঋণ নিয়মাচারে একর প্রতি ঋণ সীমাও বৃদ্ধি করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা ঋণের তদারকি অধিকতর জোরদার করণের লক্ষ্যে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণনের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।

গত অর্থবছরের কৃষি ও পল্লী ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ২৬ হাজার ২৯২ কোটি টাকা। এর বিপরীতে ব্যাংকগুলো বিতরণ করতে সক্ষম হয় ২৫ হাজার ৫১১ কোটি টাকা, যা লক্ষ্যমাত্রা প্রায় ৯৭ দশমিক ০৩ শতাংশ। গত অর্থবছরে মোট ৩০ লাখ ৫৫ হাজার ১৬৬ জন কৃষি ও পল্লী ঋণ পেয়েছেন, যার মধ্যে ব্যাংকগুলোর নিজস্ব নেটওয়ার্ক ও এমএফআই লিংকেজের মাধ্যমে ১৬ লাখ ৫ হাজার ৯৪৭ জন নারী প্রায় ৯ হাজার ২৮৮ কোটি টাকা ঋণ পেয়েছেন। এছাড়া ২২ লাখ ৪৫ হাজার ৫১২ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষি বিভিন্ন ব্যাংক থেকে প্রায় ১৭ হাজার ৬৩৯ কোটি টাকা এবং চর, হাওর প্রভৃতি অনগ্রসর এলাকার ৭ হাজার ৭৯৬ জন কৃষক প্রায় ৩৪ কোটি টাকা কৃষি ও পল্লী ঋণ পেয়েছেন।

এদিকে করোনার কারণে সৃষ্ট আর্থিক সংকট মোকাবেলার লক্ষ্যে চলতি মূলধন ভিত্তিক কৃষি খাতে চলতি মূলধন সরবরাহের উদ্দ্যেশ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব অর্থায়নে ৫ হাজার কোটি টাকার একটি পুনঃঅর্থায়ন স্কীম গঠন করা হয়। এ স্কীমটির মেয়াদ জুন মাসে শেষ হয়েছে। এ স্কীমের আওতায় তফসিলি ব্যাংকগুলো কতৃক ৪ হাজার ২৯২ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া সুদ-ক্ষতি সুবিধার আওতায় শস্য ও ফসল খাতে ব্যাংকগুলো কর্তৃক কৃষক পর্যায়ে ৪ শতাংশ সুদে ঋণ বিতরণ করা হয়, যার মেয়াদও ৩০ জুন মাসে সমাপ্ত হয়েছে। এর আওতায় ব্যাংকগুলো কর্তৃক জুন পর্যন্ত ৪ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

ডিএসই’র নতুন এমডিকে ডিবিএ’র শুভেচ্ছা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

তারিক আমিন ভুঁইয়া ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে যোগদান করায় ডিএসই ব্রোকারস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ’র)এর পরিচালনা পর্ষদ আজ ২৯ জুলাই ২০২১ তারিখে শুভেচ্ছা প্রদান করেন৷ যার নেতৃত্ব দেন সংগঠনের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রিচার্ড দি` রোজারিও৷

এসময় ডিএসই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক সকলকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ডিবিএ’র দেশের শেয়ারবাজারের একটি গুরুত্বপূর্ণ সংগঠন৷ আপনাদের রয়েছে দীর্ঘদিনের বহুমূখী অভিজ্ঞতা৷ আপনাদের মাঝে আছে নতুন এবং পুরাতনের সংমিশ্রণ৷ পুরাতনদের অভিজ্ঞতা আর নতুনদের কর্মস্পৃহায় দেশের শেয়ারবাজারকে আগামীতে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে বিশ্বাস করি৷

ডিএসই’র এমডি আরো বলেন, ডিএসই’র উন্নয়নের জন্য আমি কিছু লক্ষ্য নির্ধারণ করেছি৷ যাকে বলতে পারি ফাইভ পি-পিপলস, প্রোডাক্ট, প্লাটফর্ম, প্রসেস এবং পলিসি৷ এই ফাইভ পি বাস্তবায়ন করা গেলে ডিএসই অবশ্যই পূর্নাঙ্গরূপে ডিজিটাল হবে৷ এ কাজের জন্য সর্বপ্রথম প্লাটফর্মের উপর গুরুত্ব দেওয়া হবে৷ একটি ভাল প্লাটফর্ম স্টক এক্সচেঞ্জকে অনেক বেশি গতিশীল করে তুলতে পারে৷ তাই ডিএসই প্লাটফর্মের উপর আমাদের অধিক গুরুত্ব থাকবে৷ এভাবে ধারাবাহিকভাবে ফাইভ পি বাস্তবায়ন করবো৷

তিনি আরো বলেন, এখানে শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্ট সকলের সাথে আলোচনার মাধ্যমে সকলের সুযোগ-সুবিধা দেখা সবার দায়িত্ব৷ দেশের শেয়ারবাজারের প্রতি জনগনের যে আস্থা তৈরী হয়েছে তা যাতে ব্যাহত না হয় সেদিকে বিশেষ নজর দেয়া জরুরি৷ বিশেষ করে শেয়ারবাজার বর্তমানে যে অবস্থায় আছে তাকে আরও গতিময় করা এবং সকল ক্ষেএে আধুনিকায়ন করা দরকার৷ ডিএসইকে এখন চিন্তা করতে হবে বিশ্ব যেভাবে আধুনিকায়ন হচ্ছে সেভাবে শেয়ারবাজারকে-কে এগিয়ে নেয়া৷ পাশাপাশি আইনের মধ্যে থেকে সঠিকভাবে স্টক একচেজ্ঞের কার্যক্রম বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেয়ার কথা জানান৷

ডিবিএর প্রতিনিধিগণ বলেন, আপনার দীর্ঘ কর্মময় জীবনে রয়েছে বহুমুখী অভিজ্ঞতা৷ বিশেষ করে ডিজিটাল অ্যান্ড ফিনান্সিয়াল টেকনোলজি এবং আইটি উন্নয়নে আপনার অবদান অনস্বীকার্য৷ আমরা আশা করি, আপনার গতিশীল নেতৃত্বে ডিএসই-এর সকল ক্ষেএে আধুনিকায়ন করে বাস্তবতার নিরীখে সমন্বয়ের মাধ্যমে উক্ত প্রতিষ্ঠানের সেবাদানের পেশাদারীত্বের আরো উন্নয়ন ঘটবে৷ ডিএসই এমডি’র মেধা ও ডাইনামিক লিডারশিপ ব্যবহার করে ব্রোকারহাউজের প্রতিনিধি দল উপকৃত হতে চায়৷

প্রতিনিধিগণ আরও বলেন, শেয়ারবাজারের পণ্যের বৈচিএতার আরও প্রসার ঘটিয়ে ডিএসই ইনকামের বিভিন্ন সোর্স তৈরি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকল মহল আপনার নেতৃত্বে তাদের স্বার্থ সংরক্ষণ করে দেশের অর্থনীতির চাকাকে আরও সচল করবে এবং ডিএসইর কর্মকাণ্ড আরও গতিশীল ও কার্যকর হবে, এ প্রত্যাশা আমাদের সকলের৷ এব্যাপারে ডিবিএ’র সহযোগিতা সব সময় ডিএসই পাশে থাকবে বলে ব্রোকার প্রতিনিধিরা আশ্বস্ত করেন৷

এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিবিএ’র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ সাজেদুল ইসলাম, পরিচালক ড. ওসমান গনি চৌধুরী, ওয়ালিউল ইসলাম, দাস্তাগির মোঃ আদিল, মাসুদুল হক, জায়েদ রহমান, ওমর হায়দার। ডিএসই’র পক্ষে ছিল ডিএসই’র প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা আবদুল মতিন পাটওয়ারি, এফসিএমএ; প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা এম. সাইফুর রহমান মজুমদার, এফসিএ, এফসিএমএ, মহাব্যবস্থাপক (মানবসম্পদ ও প্রশাসন) মোঃ ছামিউল ইসলাম, মহাব্যবস্থাপক ও কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ আসাদুর রহমান, এফসিএস।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো; ২য় জিপিএইচ ইস্পাত

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ফুয়াং সিরাকিমস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ৬০ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা জিপিএইচ ইস্পাত কমপ্লেক্স লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫১ কোটি ৪১ লাখ টাকার।

৩৫ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- বিএটিবিসির ২৭ কোটি ৭১ লাখ, এ্যাক্টিভ ফাইনের ২৪ কোটি ৪৩ লাখ, ফার কেমিক্যালসের ২২ কোটি ৪৮ লাখ, ফুয়াং সিরাকিমসের ২১ কোটি ৭৭ লাখ, ম্যাকসন স্পিনিং মিলসের ২০ কোটি ৯৪ লাখ, রহিমা ফুড করপোরেশনের ২০ কোটি ১৩ লাখ ও আমান ফিড লিমিটেডের ১৯ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

  1. বেক্সিমকো লিমিটেড
  2. জিপিএইচ ইস্পাত কমপ্লেক্স
  3. সাইফ পাওয়ারটেক
  4. বিএটিবিসি
  5. এ্যাক্টিভ ফাইন
  6. ফার কেমিক্যালস
  7. ফুয়াং সিরাকিমস
  8. ম্যাকসন স্পিনিং মিলস
  9. রহিমা ফুড করপোরেশন
  10. আমান ফিড লিমিটেড।