বছরে সর্বোচ্চ তিনটি উৎসাহ বোনাস পাবেন ব্যাংকাররা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংক কর্মীদের বছরে সর্বোচ্চ তিনটি ‘উৎসাহ বোনাস’ দিতে পারবে। এমন শর্ত আরোপ করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ থেকে ‘উৎসাহ বোনাস’ নামে গাইডলাইন প্রকাশ করেছে।

গত রবিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. শাহ আলমের সই করা এই গাইডলাইন প্রকাশ করা হয়। এর ফলে এখন সরকারি ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ চাইলেও অতিরিক্ত বোনাস দিতে পারবে না।

যদিও দীর্ঘদিন ধরে ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের অঙ্ক কমাতে ব্যর্থ হচ্ছে, রয়েছে মূলধনের ঘাটতিও। বছর শেষে মুনাফার পরিবর্তে গুনছে লোকসান। এখন তারল্য সংকটে হিমশিম খাচ্ছে ব্যাংকগুলো। এসব নেতিবাচক সূচকের পরও রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোতে বন্ধ নেই কর্মীদের উৎসাহ বোনাস।

নতুন গাইডলাইনে বলা হয়, ‘উৎসাহ বোনাস’ কোনো অধিকার নয়, এটি আর্থিক সুবিধা, যা পর্ষদের বিশেষ বিবেচনায় দেওয়া হয়। এই বোনাস দেওয়ার ফলে সরাসরি নগদ অর্থের ওপর চাপ পড়ে এবং হ্রাস পায়। গাইডলাইনে আরো বলা হয়েছে, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংকের আর্থিক সুবিধা দিতে ২০১৪ সালে খসড়া গাইডলাইন করা হয়। ওয়ার্কিং ফান্ডের ওপর নিট মুনাফার হারের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়ার সুপারিশ ছিল কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রভিশন সংরক্ষণের সুবিধা নিয়ে পরবর্তী প্রদর্শন করছে।

ফলে প্রকৃতপক্ষে ব্যাংকগুলোর প্রভিশন ঘাটতি সমন্বয় করলে নিট মুনাফার পরিবর্তে লোকসান হতো, অর্থ মন্ত্রণালয়ের তথ্য এমটি বলছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম///

২০২৩ সালে খেলাপি ঋণ বেড়ে ১,৪৫,৬৩৩ কোটি টাকা : বাংলাদেশ ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের চলমান অর্থনৈতিক চাপের মধ্যে ব্যাংকিং খাতের ঋণ আদায়ে ধীরগতি অব্যাহত আছে। ফলে, এই খাতে খেলাপি ঋণের অনুপাত এক বছর আগের ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২৩ সালে ৯ শতাংশ হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকা, যা তাদের মোট ঋণের ৯ শতাংশ।

২০২২ সাল শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ২০ হাজার ৬৫৬ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ। ২০২২ সালের তুলনায় গত বছর খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা বা ২০ দশমিক ৭০ শতাংশ।

তবে, অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে খেলাপি ঋণ কমেছে ৯ হাজার ৭৬৫ কোটি টাকা, যা সেপ্টেম্বর শেষে ছিল ১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৮ কোটি টাকা।

খেলাপি ঋণ বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটি বড় উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই কেন্দ্রীয় ব্যাংক গত সপ্তাহে এটিকে যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনতে ও ব্যাংকিং খাতে সুশাসন ফিরিয়ে আনতে একটি রোডম্যাপ নিয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম///

ওষুধ রপ্তানিতে ১০ শতাংশ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশে উৎপাদিত ওষুধ বিদেশে রপ্তানিতে উৎসাহিত করতে সরকারিভাবে প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে এবং চলতি বছরও ১০ শতাংশ হারে প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

মঙ্গলবার স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য মুহাম্মদ সাইফুল ইসলামের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এ সময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, বাংলাদেশ ঔষধ শিল্পে উত্তরোত্তর উন্নতি করছে। দেশের মোট চাহিদার ৯৮ শতাংশ ভাগ ওষুধ দেশেই উৎপাদিত হয়। বর্তমানে ইউরোপ ও আমেরিকাসহ সারা বিশ্বের ১৫৭টিরও বেশী দেশে বাংলাদেশে উৎপাদিত প্রায় সব ধরনের ওষুধ রপ্তানি করা হচ্ছে।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী দেশে উৎপাদিত ওষুধ বিদেশে রপ্তানিতে উৎসাহিত করার নিমিত্ত উৎপাদনকারীদের সরকারিভাবে প্রণোদনা প্রদান করা হয়। ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাস হতে দেশে উৎপাদিত ওষুধের Active Pharmaceutical Ingredient রপ্তানির জন্য ১০ শতাংশ হারে এবং ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য (মেডিকেল/সার্জিক্যাল Ingredients and Appliance সহ) রপ্তানির জন্য ৮ শতাংশ হারে সরকারিভাবে প্রণোদনা প্রদান করা হবে বলে ফিনান্সিয়াল সার্কুলার জারি করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, বিগত বছরে দেশে উৎপাদিত ঔষধের Active Pharmaceutical Ingredient রপ্তানির জন্য ২০ শতাংশ হারে এবং ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য (মেডিকেল/সার্জিক্যাল Ingredients and Appliance সহ) রপ্তানির জন্য ১০ শতাংশ হারে সরকারিভাবে প্রণোদনা প্রদান করা হয়েছে।

স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য ড. আওলাদ হোসেনের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা বার্ন ইউনিটে সিট বাড়ানোর কোনো সিদ্ধান্ত নাই।

ডলারের দাম বাড়ায় হজের ব্যয় কমানো সম্ভব হয়নি : ধর্মমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ডলারের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় রিয়ালের মূল্য অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে, তাই সরকারের ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও হজের ব্যয় কমানো সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছেন ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।

আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে ঢাকা-৫ আসনের সংসদ সদস্য মশিউর রহমান মোল্লা সজলের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে তিনি এ কথা জানান। এসময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

তিনি বলেন, বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম হজে প্রেরণকারী দেশ। ২০২৪ সালে বাংলাদেশের হজযাত্রীর কোটা ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন বিগত বছর সমূহের ন্যায় ২০২৪ সালেও যাতে পূর্ণ কোটায় হজযাত্রী হজে যেতে পারে সেজন্য ২০২৩ সালের হজের চেয়ে ৯২ হাজার ৪৫০ টাকা কময়ে ২০২৪ সালে হজে ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকা মূল্যের সাধারন হজ প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে। যাতে সকল শ্রেণি পেশার মানুষ হজে গমন করতে পারে।

মন্ত্রী বলেন, সৌদি আরবে মক্কা ও মদিনায় অনেক এলাকায় বাড়ি ও হোটেল ভেঙে ফেলায় বাড়ি ভাড়া ব্যয় এ বছর অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। বৈশ্বিক নানা কারণে ডলারের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় রিয়ালের মূল্য অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া মিনায় মিনা আরাফায় তাবু ভাড়াসহ মেয়াল্লেম ফি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সকল কারণে সরকারের ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও হজের ব্যয় আর কমানো সম্ভব হয়নি।

তিনি আরও বলেন, অধিক সুযোগ-সুবিধা আশা করেন এই রকম হজযাত্রীদের ক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি উভয় মাধ্যমের জন্য বিশেষ প্যাকেজের ব্যবস্থা রয়েছে। সরকারি মাধ্যমের বিশেষ প্যাকেজের মূল্য ৯ লাখ ৩৬ হাজার টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম///

হাক্কানী পাল্পের নগদ লভ্যাংশ প্রেরণ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কাগজ ও প্রকাশনা শিল্প খাতের কোম্পানি হাক্কানী পাল্প এন্ড পেপার মিলস লিমিটেডের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে কাছে প্রেরণ করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

৩০ জুন ২০২৩ সালের সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

জাহিন স্পিনিংয়ের নগদ লভ্যাংশ প্রেরণ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র শিল্প খাতের কোম্পানি জাহিন স্পিনিং লিমিটেডের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক হিসাবে কাছে প্রেরণ করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

৩০ জুন ২০২৩ সালের সমাপ্ত হিসাব বছরে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ০.২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

লেনদেনের শীর্ষে বেষ্ট হোল্ডিং; ২য় স্থানে ওরিয়ন ইনফিউশন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবার দিনশেষে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বেষ্ট হোল্ডিং লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, এদিন কোম্পানিটির ৯৯ কোটি ৩৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৬৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকা।

ওরিয়ন ফার্মার ৪৯ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- উত্তরা ব্যাংকের ৪৪ কোটি ২ লাখ, আইএফআইসি ব্যাংকের ৩৯ কোটি ৬৯ লাখ, ফুয়াং সিরামিকসের ৩৬ কোটি ৯৯ লাখ, মালেক স্পিনিংর ৩৬ কোটি ৮৯ লাখ, আরডি ফুডসের ৩২ কোটি ২৭ লাখ, আইটিসির ৩২ কোটি ২৩ লাখ ও এবি ব্যাংকের ২৫ কোটি ৯৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসবি

  1. বেষ্ট হোল্ডিং
  2. ওরিয়ন ইনফিউশন
  3. ওরিয়ন ফার্মা
  4. উত্তরা ব্যাংক
  5. আইএফআইসি ব্যাংক
  6. ফুয়াং সিরামিকস
  7. মালেক স্পিনিং
  8. আরডি ফুডস
  9. আইটিসি
  10. এবি ব্যাংক।

দিনশেষে কমেছে লেনদেন ও সূচকের বড় পতন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনশেষে সূচকের পতন হযেছে। এদিন সেখানে লেনদেনও আগের দিনের চেয়ে কমেছে। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক ও লেনদেন কমেছে । ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবার ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩০.১১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬৩৯৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ২.৭০৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৩৯১ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫.৫৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২১৭১ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৬৪৬ কোটি ৪১ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১৬৯৩ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

ডিএসইতে দিনভর ৩৯৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৬৫টি শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ২৯৫টির আর অপরিবর্তিত আছে ৩৯টির দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো – বেষ্ট হোল্ডিং, ওরিয়ন ইনফিউশন, ওরিয়ন ফার্মা, উত্তরা ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, ফুয়াং সিরামিকস, মালেক স্পিনিং, আরডি ফুডস, আইটিসি ও এবি ব্যাংক।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৬১.০৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৫০০ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৮৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৮৭টির, কমেছে ১৬৬টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি ৯২ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ৪০ কোটি ২৮ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে বেষ্ট হোল্ডিং ও বিডি থাই এলুমিনিয়াম।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসবি

পিপলস লিজিংয়ের লেনদেন বন্ধের সময় ১০৪ দফা বাড়লো

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি পিপলস লিজিং এন্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার সময় আবারও বেড়েছে। কোম্পানিটিকে আগামীকাল ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ১০৪ দফায় আরও ১৫ দিন শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার আদেশ দিয়েছে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত ২০১৮ সালের ১৪ জুলাই থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার লেনদেন বন্ধের ঘোষণা করে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ৯৩২তম বোর্ড সভায় সেই স্থগিতাদেশই বর্ধিত করে গত ১৩ আগস্ট থেকে ২৭ আগস্ট করা হয়।

এরপর আবারো দ্বিতীয় দফায় ২৮ আগস্ট থেকে ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, ৩য় দফায় গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, ৪র্থ দফায় ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১৩ অক্টোবর, ৫ম দফায় ১৩ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর, ৬ষ্ঠ দফায় ২৮ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর, ৭ম দফায় ১১ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর ৮ম দফায় ২৬ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর, ৯ম দফায় ১১ ডিসেম্বর থেকে ২৪ ডিসেম্বর ও ২০১৯ সালের ১০ম দফায় থেকে ৩০ দফায় এই লেনদেন বন্ধ রাখা হয়।

৩০ দফায় ২০২০ সালের ২৭ ডিসেম্বর হতে ২০২১ সালের ১১ জানুয়ারি আর ৩১ দফায় ১২ জানুয়ারি হতে ২৭ জানুয়ারি। একই বছরের ৫২ দফায় ২৪ নভেম্বর হতে ৮ ডিসেম্বর, ৫৩ দফায় ৯ ডিসেম্বর হতে ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ রাখা হয়।

আর ৫৪ দফায় ২০২১ সালের ২৪ ডিসেম্বর হতে ২০২২ সালের ৭ জানুয়ারি থেকে ৭৮ দফায় ২১ ডিসেম্বর থেকে ৯ জানুয়ারি, ৭৯ দফায় ১০ জানুয়ারি হতে ২৪ জানুয়ারি, ৮০ দফায় ২৫ জানুয়ারি হতে ৭ ফেব্রুয়ারি এবং ৮১ দফায় ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৩ ফেব্রুয়ারি, ৮২ দফায় ২৬ ফেব্রুয়ারি হতে ১২ মার্চ, ৮৩ দফায় ১৩ মার্চ হতে ২৭ মার্চ, ৮৪ দফায় ২৮ মার্চ থেকে ১১ এপ্রিল, ৮৫ দফায় ১২ এপ্রিল হতে ২৬ এপ্রিল, ৮৬ দফায় ২৭ এপ্রিল থেকে ১১ মে, ৮৭ দফায় ১৪ মে থেকে ২৭ মে, ৮৮ দফায় ২৮ মে থেকে ১২ জুন, ৮৯ দফায় ১৩ জুন থেকে ২৬ জুন , ৯০ দফায় ২ জুলাই থেকে ১৬ জুলাই, ৯১ দফায় ১৬ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই, ৯২ দফায় ১ আগষ্ট থেকে ১৪ আগষ্ট, ৯৩ দফায় ১৬ আগষ্ট থেকে ৫ সেপ্টেম্বর, ৯৪ দফায় ৭ সেপ্টেম্বর হতে ২১ সেপ্টেম্বর, ৯৫ দফায় ২৪ সেপ্টেম্বর হতে ৮ অক্টোবর, ৯৬ দফায় ৯ অক্টোবর হতে ২৩ অক্টোবর, ৯৭ দফায় ২৫ অক্টোবর হতে ১১ নভেম্বর , ৯৮ দফায় ১২ নভেম্বর হতে ২৬ নভেম্বর, ৯৯ দফায় ২৭ নভেম্বর হতে ১১ ডিসেম্বর, ১০০ দফায় ২৭ নভেম্বর হতে ২৭ ডিসেম্বর, ১০১ দফায় ২৮ ডিসেম্বর হতে ১৪ জানুয়ারি, ১০২ দফায় ১৫ জানুয়ারি হতে ২৭ জানুয়ারি, ১০৩ দফায় ২৮ জানুয়ারি হতে ১৩ ফেব্রুয়ারি এবং পরবর্তীতে ১০৪ দফায় আগামীকাল ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে আরো ১৫ দিন পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয় ডিএসই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////