কোরবানি উপলক্ষে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু

tcbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সরকারী বাজার নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা টিসিবি কোরবানি সামনে রেখে সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য বিক্রি শুরু করেছে। চলতি জুলাই মাসের ১২ তারিখ থেকে শুরু করে আগামী ২৮ জুলাই পর্যন্ত দেশের ২৬৪টি স্থানে চিনি, মশুর ডাল ও সয়াবিন তেল বিক্রি করা হবে।

টিসিবি এক দাপ্তরিক আদেশে বলা হয়, শুক্রবার ও শনিবার ছাড়া প্রতি দিন ক্রেতারা প্রত্যেকে ৫০ টাকা দরে দুই কেজি চিনি ও এক কেজি মশুর ডাল এবং ৮০ টাকা দরে ৫ লিটার করে সয়াবিন তেল নিতে পারবেন।

প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত সময়ে (পণ্য থাকা সাপেক্ষে) পণ্য বিক্রি করবেন নির্ধারিত ডিলাররা। ঢাকা মহানগরীতে ৪০টি, চট্টগ্রাম মহানগরীতে ১০টি, রংপুরে ৭টি, ময়মনসিংহে ৭টি, রাজশাহীতে ৫টি, খুলনায় ৫টি, বরিশালে ৫টি, সিলেটে ৫টি, বগুড়ায় ৫টি, কুমিল্লায় ৫টি, ঝিনাইদহে ৩টি, মাদারীপুরে ৩টি ট্রাকে করে পণ্য বিক্রি করা হবে। অন্যান্য ৫২ জেলার প্রতিটিতে দুইটি করে পণ্যবাহী ট্রাক থাকবে। এছাড়া প্রতিটি কার্যালয়ের অধীনে পাঁচটি করে ১২টি কার্যালয়ের অধীনে ৬০টি ট্রাকে করে ডিলাররা পণ্য বিপণন করবেন। প্রতিটি ট্রাকে সুস্পষ্ট অক্ষরে পণ্যের মূল্য তালিকা লেখা থাকবে।

এদিকে, দাম কমে প্রতিকেজি রসুন ৭৫-৯০, আদা ১০০-১২০, ভোজ্যতেল প্রতিলিটার ৮৩-৮৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে খুচরা বাজারে। টিসিবির তথ্য অনুযায়ী, এক সপ্তাহে দেশি রসুনের দাম কমেছে ১০ শতাংশ। দেশি রসুনের পাশাপাশি দাম কমেছে আমদানি করা রসুনের।

এক সপ্তাহে আমদানি করা রসুনের দাম ২ দশমিক ৯৪ শতাংশ কমে কেজি ৭৫ থেকে ৯০ টাকা হয়েছে, যা আগে ছিল ৮০ থেকে ৯০ টাকা। এছাড়া এক সপ্তাহে দেশি পেঁয়াজের দাম কমেছে ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ। বর্তমানে দেশি পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০-৩৫ টাকায় যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৩৫ থেকে ৪০ টাকা। দেশি ও আমদানি করা উভয় ধরনের শুকনা মরিচের দাম কমেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে দেশি শুকনা মরিচের দাম ৪ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ কমে কেজি ২১০ থেকে ২৬০ থেকে টাকা বিক্রি হচ্ছে।

আমদানি করা শুকনা মরিচের দাম ৬ দশমিক ৯০ শতাংশ কমে কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ৩০০ টাকা। মুদি পণ্যের ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করা গেলে কোন পণ্যের দাম আর বাড়বে না।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

জেনেক্স ইনফোসিসের ৯ মাসের ইপিএস ৩.৩১ টাকা

genexস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আইটি শিল্প খাতের কোম্পানি জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেডের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (জানু-মার্চ, ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসোলিডেটেড আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.২২ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৮১ টাকা।

আর (জুলাই ১৯-মার্চ, ২০) এ ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি কনসোলিডেটেড আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৩১ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৬২ টাকা।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের কনসোলিডেটেড মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৭.৪৪ টাকা। যা ২০১৯ সালের ৩০ জুন ছিল ১৬.৭০ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএ

৯ দিনেই ৭৫ কোটি ডলার রেমিটেন্স

bbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ের নয়দিনেই ৭৫ কোটি ডলারের রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বাংলাদেশ ব্যাংক রোববার রেমিটেন্সের যে তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যায়, ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ের নয়দিনে (১-৯ জুলাই) ৭৪ কোটি ৬৪ লাখ ডলার রেমিটেন্স এসেছে।

এরমধ্যে ১ জুলাই ছিল ব্যাংক হলিডে। ওইদিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকে কোনো রেমিটেন্স জমা হয়নি। পরের দিন ২ জুলাই একদিনেই ১১ কোটি ৯২ লাখ ডলার রেমিটেন্স আসে।

আর পরের সপ্তাহে (৫-৯ জুলাই) ৬২ কোটি ৭৩ লাখ ডলার রেমিটেন্স আসে। গত ২০১৯-২০ অর্থবছরে মোট এক হাজার ৮২০ কোটি ৫০ লাখ (১৮.২০ বিলিয়ন) ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরের শেষ মাস জুনে ১৮৩ কোটি ২৬ লাখ ডলার রেমিটেন্স এসেছিল, যা ছিল এক মাসের হিসাবে অতীতের যে কোনো মাসের চেয়ে বেশি।

গত ২ জুলাই প্রথম দেশের বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন বা রিজার্ভ ৩৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়। একই দিনে এক মাসে ১৮৩ কোটি ২৬ লাখ ডলারের রেকর্ড রেমিটেন্সের খবরও আসে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এর আগে কখনই রিজার্ভ ৩৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়নি। আর এক মাসে এত বেশি রেমিটেন্সও কখনও আসেনি।

এর আগে এক মাসে ১৭৪ কোটি ৮০ লাখ ডলারের রেমিটেন্স এসেছিল ২০১৯ সালের মে মাসে রোজার ঈদকে সামনে রেখে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

বিদ্যুত উৎপাদনে চীনের বড় বিনিয়োগ আসছে

electicic-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

এবার নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিদ্যুত উৎপাদনে চীনের বড় বিনিয়োগ আসছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে ৫০০ মেগাওয়াট সৌর এবং বায়ু বিদ্যুত উৎপাদনের লক্ষ্যে চীন এবং বাংলাদেশ একটি যৌথ মূলধনী কোম্পানি গঠনের চুক্তি করেছে।

এজন্য পাঁচ হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ প্রয়োজন। সরাসরি বিনিয়োগ পদ্ধতিতে চীন থেকে এই অর্থ আনা হবে।

মঙ্গলবার বিকেলে অনলাইনে চুক্তিটি করতে ঢাকা এবং বেজিং সংযুক্ত হয়। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন নর্থ ওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি (এনডব্লিউপিজিসিএল) এবং চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইমপোর্ট এ্যান্ড এক্সপোর্ট কর্পোরেশন (সিএমসি)’র মধ্যে চুক্তিটি সই হয়। বাংলাদেশ চায়না পাওয়ার কোম্পানি (বিসিপিসিএল) রিনিউএ্যাবল হবে নতুন এই কোম্পানির নাম।

বেজিং থেকে সিএমসির চেয়ারম্যান রুয়ান গুয়াং এবং ঢাকা থেকে এনডব্লিউপিজিসিএল’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) প্রকৌশলী এ. এম. খোরশেদুল আলম চুক্তিতে সই করেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সানলাইফ ইন্স্যূরেন্স ৪৫ কোটি টাকার জায়গা কিনবে

sunlife-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি সানলাইফ ইন্স্যূরেন্স লিমিটেড ঢাকায় জায়গা কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

ঢাকার মহাখালী বাণিজ্যিক এলাকায় এই জমি কিনবে। এই জমির দাম পড়বে ৪৫ কোটি টাকা।

এই জমিটি কেনার সিদ্ধান্ত ইতিমধ্যে অনুমোদন দিয়েছে কোম্পানিটির পরিচালনা বোর্ড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

কন্টিনেন্টাল ইন্স্যূরেন্সের ২য় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আহবান

continental-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি কন্টিনেন্টাল ইন্স্যূরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের দ্বিতীয় প্রান্তিক বোর্ড সভা আগামী ২০ জুলাই আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় বিমাটির ৩০ জুন ২০২০ সালের ২য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা সাড়ে ৩টায় রাজধানীতে কোম্পানির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় বিমাটির ১ম প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএ

আরএকে সিরামিকসের ২য় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আহবান

RAK-CERAMIKস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সিরামিকস খাতের কোম্পানি আরএকে সিরামিকস লিমিটেডের দ্বিতীয় প্রান্তিক বোর্ড সভা আগামী ২১ জুলাই আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ৩০ জুন ২০২০ সালের ২য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ২টা ৩০ মিনিটে রাজধানীতে কোম্পানির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির ২য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএ

পিপলস লিজিংয়ের লেনদেন বন্ধের সময় ১৯ দফা বাড়লো

peoplesস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি পিপলস লিজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার সময় আবারও বেড়েছে। কোম্পানিটিকে আগামীকাল ১৫ জুলাই থেকে ১৯ দফায় আরও ১৫ দিন শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার আদেশ দিয়েছে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, এ দফায় আগামী ৩০ জুলাই পর্যন্ত পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার লেনদেন বন্ধের ঘোষণা করে ডিএসই।

এরআগে প্রথম দফায় গত ১৪ জুলাই থেকে ২৭ আগস্ট পর্যন্ত পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার লেনদেন বন্ধের ঘোষণা দেয় ডিএসই।

এরপর আবারো দ্বিতীয় দফায় ২৮ আগস্ট থেকে ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এবং গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, চতুর্থ দফায় ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১৩ অক্টোবর, পঞ্চম দফায় ১৩ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর, ৬ষ্ঠ দফায় ২৮ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর, সপ্তম দফায় ১১ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর অষ্টম দফায় ২৬ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর, নবম দফায় ১১ ডিসেম্বর থেকে ২৪ ডিসেম্বর, দশম দফায় ২৬ ডিসেম্বর থেকে ৯ জানুয়ারি, ১১ দফায় ১২ জানুয়ারি থেকে ২৬ জানুয়ারি, ১২ দফায় ২৭ জানুয়ারি থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি, ১৩ দফায় ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি এবং ১৪ দফায় ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ মার্চ, ১৫ দফায় ১৩ মার্চ হতে ৩১ মে, ১৬ দফায় ১ জুন হতে ১৫ জুন আর ১৭ দফায় ১৬ জুন মার্চ হতে ৩০ জুন, ১৮ দফায় ৩০ জুন হতে ১৫ জুলাই আর ১৯ দফায় ১৫ জুলাই হতে ৩০ জুলাই পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয় ডিএসই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আর

৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দরে স্বর্ণ

goldস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

মহামারি করোভাইরাসে বিশ্ব অর্থনীতি যখন বিপর্যস্ত তখন নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচিত মূল্যবান এই স্বর্ণের দাম উঠতির দিকে। কিছুদিন ধরেই দাম বৃদ্ধির প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। বৃহস্পতিবার (৯ জুলাই) বিশ্ববাজারে স্বর্ণের মূল্য ছিল প্রতি আউন্স ১৮শ’ ডলারের বেশি, যা প্রায় ৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।

রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়ে বলা হচ্ছে, এর আগে ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল ১৮শ’ ডলারের বেশি। এরপর গত প্রায় ৯ বছর পর এবারই প্রথম প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ১৮শ’ ডলার ছাড়িয়ে গেল। বৃহস্পতিবার লেনদেনের একপর্যায়ে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৮২৩ ডলারে উঠে যায়।

চলতি বছরের শুরুতে স্বর্ণের দাম বাড়তে শুরু করে। গত বছরের শেষদিকে বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল ১ হাজার ৪৫৪ ডলার। এরপর করোনাভাইরাসের প্রকোপের মধ্যে ফেব্রুয়ারিতে ১ হাজার ৬৬০ ডলারে উঠে যায়। তবে মার্চে বড় পতনে এক ধাক্কায় দাম কমে ১ হাজার ৪৬৯ ডলারে নেমে আসে। এরপর তা আবার বাড়তে শুরু করে।

ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে ব্যাংক অব চায়নার আন্তর্জাতিক বিশ্লেষক জিয়াও ফু বলেছেন, ‘বিশ্বব্যাপী কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর মধ্যে অস্থিরতা, ভূ-রাজনৈতিক ঝুঁকি, ক্রমবর্ধমান মহামারি প্রভাব এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার মতো কারণগুলো মাঝারি মেয়াদে স্বর্ণের দাম আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।’

তিনি আরও বলেন, ‘সামনেই অস্থিরতা রয়েছে এবং আরও কিছু ভাল অর্থনৈতিক তথ্য থাকতে পারে বা (অর্থনীতির লক্ষণগুলো) স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারে, এটি দাম বৃদ্ধির লাগাম কিছুটা টানতে পারে।’ উল্লেখ্য, বিশ্ববাজারে দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে গত ২২ জুন বাংলাদেশে দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয় স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাজুস।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/