করোনা মহামারিতেও ওয়ালটন টিভির রপ্তানি বেড়েছে ১০ গুণ

২০২০ সালে ১০ গুণ বেশি টেলিভিশন রপ্তানির সাফল্য উদযাপন অনুষ্ঠানে ওয়ালটনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

করোনা মহামারির প্রভাবে ২০২০ সালে বৈশ্বিক বাণিজ্যে অচলাবস্থার সৃষ্টি হলেও বাংলাদেশের রপ্তানি খাত ও অর্থনীতিতে স্বস্তির খবর দিলো ওয়ালটন। ২০১৯ এর তুলনায় ২০২০ সালে ১০ গুণ বেশি টেলিভিশন রপ্তানির মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতি ও রপ্তানি আয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে বাংলাদেশি ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন।

এ উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার (জানুয়ারি ১৪) রাজধানীতে ওয়ালটন করপোরেট অফিসে ‘হাইয়েস্ট টেলিভিশন এক্সপোর্ট ইন ২০২০’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। যাতে ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাফিজুর রহমান, গ্রিসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আশুদ আহমেদ, বাংলাদেশে অবস্থিত ডেনমার্ক দূতাবাসের ডেপুটি অ্যাম্বাসেডর রেফিকা হায়াত এবং হেড অব ডেনিশ ট্রেড মিশন আলী মুশতাক বাট।

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ভাইস-চেয়ারম্যান এসএম শামছুল আলম, পরিচালক রাইসা সিগমা হিমা ও রিফাহ তাসনিয়া স্বর্ণা, ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর হুমায়ূন কবীর, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ইউনিটের (আইবিইউ) প্রেসিডেন্ট এডওয়ার্ড কিম, ওয়ালটন টিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা প্রকৌশলী মোস্তফা নাহিদ হোসেন, নির্বাহী পরিচালক ফিরোজ আলম এবং ইউরোপে ওয়ালটনের হেড অব বিজনেস প্রকৌশলী তাওসিফ আল মাহমুদ।
এদিকে, কোভিড-১৯ পরিস্থিতির মধ্যেও সর্বোচ্চ পরিমাণ টিভি রপ্তানির জন্য এক ইমেইল বার্তায় ওয়ালটনকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত পিটার ফাহরেনহল্টজ।

২০২০ সালে ১০ গুণ বেশি ওয়ালটন টেলিভিশন রপ্তানির সাফল্য উদযাপন অনুষ্ঠানে অনলাইনের মাধ্যমে উপস্থিত অতিথিরা।

বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, আমাদের লক্ষ্য ২০২১ সালে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি। সে লক্ষ্য অর্জনে ওয়ালটন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে টেলিভিশন রপ্তানির ক্ষেত্রে আমরা জায়ান্ট হয়ে উঠছি। শুধু টেলিভিশন নয়, ইলেকট্রনিক্স খাতের সব ক্ষেত্রেই আমাদের দেশীয় প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন চমৎকার কাজ করছে।

অতিরিক্ত সচিব হাফিজুর রহমান বলেন, রপ্তানি আয় ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ওয়ালটন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। করোনা মহামারিতেও স্থানীয় চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি ওয়ালটন দেশের রপ্তানি আয় বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে। আমার বিশ্বাস সাশ্রয়ী মূল্যে উচ্চমানের পণ্য সরবাহের কারণে ওয়ালটন বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের বাজার ধরতে পেরেছে। ওয়ালটন দেশের জন্য খ্যাতি ও সম্মান বয়ে আনছে।

স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে ওয়ালটনের প্রবৃদ্ধির বর্তমান ধারাকে যৌবনকাল বলে আখ্যায়িত করেন ওয়ালটন হাই-টেকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ। তিনি বলেন, ইতোমধ্যেই বিশ্ববাজারে ওয়ালটনের যুগ শুরু হয়েছে। ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য খাতে আমরা বিশ্বে বাংলাদেশের পতাকা আরো উঁচুতে তুলে ধরে দেশকে সম্মানিত করতে এবং দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে অবদান রাখতে চাই। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি রপ্তানির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় নীতি সহায়তা পেলে ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক্স শিল্পখাত হবে বাংলাদেশের শীর্ষ রেমিটেন্স অর্জনকারী খাত।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, স্থানীয় চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি ওয়ালটন ২০১০ সাল থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নিজস্ব কারখানায় তৈরি টেলিভিশন রপ্তানি করছে। বর্তমানে বিশ্বের ৩৫টিরও বেশি দেশে রপ্তানি হচ্ছে ওয়ালটনের তৈরি টিভি। ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২০ সালে জার্মানি, গ্রিস, আয়ারল্যান্ড, পোল্যান্ড, স্পেনসহ বিশ্বের অনেকগুলো দেশে ১০ গুণ বেশি রপ্তানি হয়েছে ওয়ালটন টেলিভিশন।

ওয়ালটন টিভির সিইও প্রকৌশলী মোস্তফা নাহিদ হোসেন বলেন, বাংলাদেশের শীর্ষ টিভি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন। আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ওয়ালটন যুগোপযোগি ডিজাইন ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তির টেলিভিশন উৎপাদন করছে। ওয়ালটন টিভির অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও উচ্চমানের প্রতি আতœবিশ্বাস তৈরি হওয়ায় বৈশ্বিক ক্রেতাদের কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া মিলছে। বিশ্বের সেরা ৫টি টেলিভিশন প্রস্তুতকারি প্রতিষ্ঠানের তালিকায় পৌঁছানোর মিশন নিয়ে আমরা কাজ করছি। পাশাপাশি ২০২৩ সালের মধ্যে ৫টি মহাদেশীয় অঞ্চলের সবগুলো দেশে ওয়ালটনের তৈরি টেলিভিশন রপ্তানির টার্গেট নেয়া হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, এই রপ্তানির সাফল্য উদযাপন আয়োজনের উদ্দেশ্য হচ্ছে বিশ্বব্যাপী ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত টেলিভিশন ছড়িয়ে দিয়ে দেশের অর্থনীতিতে মূল্য যুক্ত করার উদ্যোগকে উৎসাহিত করা এবং বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল করা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

আগামী বছরের মধ্যে ঢাকা-কক্সবাজার পথে ট্রেন: রেলমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আগামী বছর ডিসেম্বরের মধ্যে কক্সবাজার পর্যন্ত রেললাইনের কাজ সম্পন্ন হবে এবং ঢাকা থেকে সরাসরি কক্সবাজার ট্রেন চালু হবে বলে জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন।

মন্ত্রী বৃহস্পতিবার কক্সবাজারে রেলওয়ে স্টেশন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে এ ঘোষণা দেন বলে মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, “আগামী বছরেই মানুষ কক্সবাজারে ট্রেনে করে আসতে পারবে। সরকারের দশটি মেগা প্রকল্পের মধ্যে দুটি হচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ের। যার একটি হচ্ছে দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত নতুন রেললাইন নির্মাণ প্রকল্প।”

প্রকল্পের পরিকল্পনা নিয়ে মন্ত্রী জানান, ভবিষ্যতে রেলপথটি কক্সবাজার থেকে রামু হয়ে ঘুনদুম পর্যন্ত নেওয়া হবে, যা চীন পর্যন্ত সম্প্রসারিত হবে।

কক্সবাজার রেললাইন চালু হলে পর্যটনের ব্যাপক প্রসার ঘটবে জানিয়ে তিনি বলেন, “দেশের অগ্রগতিতে পর্যটন খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এই প্রকল্পটি পরিকল্পনা মাফিক করা হচ্ছে। আইকনিক স্টেশন ভবনটি আন্তর্জাতিক মানে তৈরি হবে। এর মাধ্যমে দেশি-বিদেশি প্রচুর পর্যটক আসবে। এ আইকনিক ভবনটিতে আন্তর্জাতিকমানের সব সুবিধা রাখা হচ্ছে ।”

২১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে কক্সবাজারে ঝিনুকের আদলে একটি আইকনিক রেলওয়ে স্টেশন ভবন নির্মিত হচ্ছে। ছয়তলা এ ভবনে সব ধরনের সুবিধা রাখা হবে।

কক্সবাজার পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণে বর্তমান সরকারের এ প্রকল্প গৃহীত হয় ২০১১ সালে। প্রথমে অর্থের সংস্থান ও পরে জমি অধিগ্রহণ জটিলতায় প্রকল্পটি শুরু করতেই অনেক দেরি হয়ে যায়।

১৮ হাজার ৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্পের জন্য শেষ পর্যন্ত এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সঙ্গে ১৫০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি হয়।

২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে কাজ শেষ করার লক্ষ্য থাকলেও দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত অংশ আগেই শেষ করতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছে। প্রকল্পটি স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে উদ্বোধন করার আগ্রহ প্রধানমন্ত্রীর।

রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. শামসুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে কক্সবাজারের সংসদ সদস্য জাফর আলম সাইমুম, সরওয়ার কমল, কানিজ ফাতেমা আহমেদ, নাদিরা ইয়াসমিন জলি, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ সেলিম রেজা, জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশিদ বক্তব্য রাখেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ধান উৎপাদন আরো বাড়ানোর কাজ করুন: কৃষিমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের বর্ধিত জনসংখ্যার চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে ধান উৎপাদন আরো বাড়ানোর পাশাপাশি কৃষকের জীবন যাত্রার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করার জন্য ব্রির বিজ্ঞানীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, এমপি।

একই সঙ্গে তিনি ধানি জমিতে ফসলের নিবিরতা বাড়ানো, ফসলের উন্নত প্রক্রিয়াজাতকরণ, উন্নত পুষ্টিগুণ সম্পন্ন নিরাপদ রফতানি সম্ভাবনাময় ধানের জাত উদ্ভাবনের বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করেন।

বৃহস্পতিবার দুপুরে গাজীপুরে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিটের (ব্রি) বার্ষিক গবেষণা পর্যালোচনা কর্মশালা ২০১৯-২০ এর উদ্বোধনী সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি।

কর্মশালায় মন্ত্রী আরো বলেন, প্রতি বর্গকিলোমিটারে সর্বাধিক ঘনবসতির দেশ হওয়া সত্ত্বেও ব্রির বিজ্ঞানীদের কল্যাণে দেশ খাদ্য উৎপাদনে স্বনির্ভর অবস্থানে রয়েছে। এখন নতুন চ্যালেঞ্জ সামনে এসেছে, আর সেটি হলো উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষির যথাযথ যান্ত্রিকায়ন ও বাণিজ্যিকীকরণ এবং ধান উৎপাদন তথা সার্বিক কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থাকে কৃষকের জন্য লাভজনক করা। এজন্য তিনি বিভিন্ন প্রকল্প ও কর্মসূচি বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।

ব্রির মহাপরিচালক ড. মো. শাহজাহান কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল এমপি, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মেসবাহুল ইসলাম, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মো. সায়েদুল ইসলাম, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান কৃষিবিদ ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার, ব্রির পরিচালক (প্রশাসন ও সাধারণ পরিচর্যা) ড. মো. আবুবকর ছিদ্দিক সহ অন্যরা বক্তব্য রাখেন। কর্মশালায় ‘গবেষণা অগ্রগতি ও অর্জন ২০১৯-২০’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ব্রির পরিচালক (গবেষণা) ড. কৃষ্ণপদ হালদার।

ব্রি, বারি, বিএআরসি, ডিএই, ইরিসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিরা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। পরবর্তী ছয়দিন ধরে চলবে কর্মশালার বিভিন্ন কারিগরি অধিবেশন।

কর্মশালার কারিগরি অধিবেশনগুলোতে গত এক বছরে ব্রির ১৯টি গবেষণা বিভাগ ও নয়টি আঞ্চলিক কার্যালয়ের গবেষণা ফলাফল সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের সামনে তুলে ধরা হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ব্লক মার্কেটে ১৬ কোটি টাকা লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে বৃহস্পতিবার (১৪ জানুয়ারি) সাড়ে ১৬ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে এসএস স্টিলের।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, এসএস স্টিলের ২ কোটি ২৩ লাখ ৯০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ব্লক মার্কেটে লেনদেনে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে সিঙ্গার বিডি। কোম্পানির ২ কোটি ১১ লাখ ১২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ১ কোটি ৯৬ লাখ ৪৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন করে তৃতীয় অবস্থানে আছে মতিন স্পিনিং।

ব্লক মার্কেটে অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৭ হাজার টাকার, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ১০ লাখ ৩৬ হাজার টাকার, রবির ৮৪ লাখ ৪৭ হাজার টাকার, অ্যাডভেন্ট ফার্মার ১৭ লাখ ৭০ হাজার টাকার, আমান ফিডের ১৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার, এসোসিয়েটেড অক্সিজেনের ১৮ লাখ ২০ হাজার টাকার, এপেক্স ফুডসের ১০ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ১ কোটি ৪৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, বিডি থাইয়ের ২৮ লাখ ৪০ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ১ কোটি ১৫ লাখ ৮৫ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক‌্যাবলের ৫ লাখ ১০ হাজার টাকার, সিটি ব্যাংকের ৪৫ লাখ ৮০ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ৫ লাখ ৯৯ হাজার টাকার, ডেল্টা ব্রাক হাউজিংয়ের ৫ লাখ টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ৫ লাখ ২৭ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ৪৪ লাখ ৬৫ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ৭৬ লাখ ৮ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ১ কোটি ৮ লাখ ৮২ হাজার টাকার, এনসিসি ব্যাংকের ২৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ন্যাশনাল পলিমারের ৪৩ লাখ ৩৩ হাজার টাকার, ফিনিক্স ফাইন্যান্সের ৫৫ লাখ ৮০ হাজার টাকার, সাইফ পাওয়ারটেকের ১২ লাখ ২৫ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ৪৭ লাখ ৯৫ হাজার টাকার, সোনারগাঁও টেক্সটাইলের ৫ লাখ ৩৩ হাজার টাকার এবং ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের ৭৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

তদন্ত স্থগিত করায় সর্বোচ্চ দর সীমায় রবি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে শেয়ার দামের অস্বাভাবিক উত্থান-পতনের তদন্ত স্থগিত করার পর বৃহস্পতিবার আবার দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করেছে নতুন তালিকাভুক্ত হওয়া রবি আজিয়াটা।

তদন্তের নির্দেশ দেয়ার একদিন পরেই বুধবার বিকেলে তা স্থগিত করার নির্দেশ দেয় বিএসইসি। এরপর বৃহস্পতিবার লেনদেন শুরু হতেই আবার রবির শেয়ার দাম বাড়তে থাকে। কয়েক মিনিটের মধ্যে দাম বাড়ার সর্বোচ্চ সীমা স্পর্শ করে হল্টেড হয়েছে কোম্পানিটি।

এদিন লেনদেনের শুরুতে ৬৯ টাকা করে কোম্পানিটির আট হাজার ১০০ শেয়ার কেনার প্রস্তাব আসে। তবে বিনিয়োগকারীরা এ দামে বিক্রি করতে রাজি হননি। এরপর দফায় দফায় দাম বেড়ে ৭০ টাকা ১০ পয়সা করে শেয়ার কেনার প্রস্তাব আসে, যা দিনের সর্বোচ্চ দাম। দিনশেষে কোম্পানির শেয়ার দর ৭০.১০ টাকা দাড়ায়।

এর আগে মঙ্গলবার বিএসইসি থেকে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক উত্থান-পতন তদন্ত করতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জকে (সিএসই) নির্দেশ দেয়া হয়।

বিএসইসির এ-সংক্রান্ত নির্দেশনায় ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে যেসব কোম্পানির শেয়ারের দাম ৫০ শতাংশ বেড়েছে বা কমেছে, এর পেছনে কোনো কারসাজি রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে বলা হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

পিকে হালদারের এক হাজার কোটি টাকা ফ্রিজ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

প্রায় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ মাথায় নিয়ে বিদেশে পাড়ি দেয়া ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিস লিমিটেডের পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদার (পিকে হালদার) ৬২ সহযোগীর মাধ্যমে অর্থপাচার করেছেন বলে জানিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বৃহস্পতিবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুরে দুদক সচিব ড. মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, বিভিন্ন ব্যাংকে রাখা পিকে হালদারের প্রায় এক হাজার ৫৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা ফ্রিজ করা হয়েছে।

দুদক সচিব বলেন, ‘পিকে হালদারের ইস্যুটা অনেক বড়। বিভিন্ন জনের মাধ্যমে তার বিভিন্ন দিকে সূত্র আছে। ইতোমধ্যে অনেককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। মোটামুটি ৬২ জনের সঙ্গে তার লিংকের সূত্র পাওয়া গেছে। এসব তথ্য আমাদের তদন্তকারী কর্মকর্তা জানিয়েছেন।’

পিকে হালদারের বান্ধবী অবন্তিকা বড়ালকে গ্রেফতারের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পিকে হালদারের সংশ্লিষ্টতায় একজন নারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এখন তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড চাওয়া হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদ হয়ে গেলে আমরা বিস্তারিত জানাতে পারবো।’

এর আগে পিকে হালদারের ৭০ থেকে ৮০ জন গার্লফ্রেন্ডের সন্ধানের কথা জানায় দুদক। গত ২০ ডিসেম্বর দুদকের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান বলেন, ‘পিকে হালদারের এসব গার্লফ্রেন্ডের অ্যাকাউন্টে কোটি কোটি টাকা লেনদেনের তথ্য মিলেছে।’

প্রশান্ত কুমার হালদার, ব্যাংকপাড়ায় পিকে হালদার নামে পরিচিত। তিনি বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করে লাপাত্তা রয়েছেন। মাঝে একবার টাকা ফেরতের শর্তে দেশে ফিরতে চাইলেও দেশে ফিরলে গ্রেফতার হতে হবে হাইকোর্টের এমন আদেশের পর অসুস্থতার কথা বলে আর ফেরেননি তিনি। জানা গেছে, কানাডার বেগমপাড়ায় বাড়ি করে রাজকীয় জীবনযাপন করছেন তিনি।

গত ৩ ডিসেম্বর পিকে হালদারের কানাডার হোল্ডিংয়ের ঠিকানা বাংলাদেশ সরকারকে জানায় কানাডা সরকার। এরপর সেদিন জানানো হয়, যেকোনো দিন পিকে হালদারের বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারি করতে পারে ইন্টারপোল। সেটা দু-একদিনের মধ্যেই হতে পারে। চাইলে আজও রেড অ্যালার্ট জারি করতে পারে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন দুদকের আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ডিএসইতে রেকর্ড বাজার মূলধন ৫ লাখ কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের শেয়ারবাজারে প্রতিনিয়তই নতুন নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হচ্ছে বাজারে। এবার বাজার মূলধনে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের বাজার মূলধন বৃহস্পতিবার (১৪ জানুয়ারি) ৫ লাখ ১ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

জানা গেছে, বৃহস্পতিবার ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ১ হাজার ৭০৯ কোটি ৬৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা। যা ডিএসইতে সর্বোচ্চ বাজার মূলধন। আগের দিনের চেয়ে বাজার মূলধন ১১ হাজার ৩৯৩ কোটি ৩৭ লাখ ৫২ হাজার টাকা বেড়েছে। বুধবার (১৩ জানুয়ারি) ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৯০ হাজার ৩১৬ কোটি ৩৭ লাখ ৫২ হাজার টাকা।

এর আগে ১২ জানুয়ারি বাজার মূলধন ১২ হাজার ৫০০ কোটি ৬ লাখ ৮৬ হাজার টাকা বেড়ে ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৭৫১ কোটি ১২ লাখ ৯৪ হাজার টাকায় পৌঁছায়। এদিনটি বাজার মূলধন রেকর্ড পরিমাণে অবস্থান করে। আগের দিন ১১ জানুয়ারি বাজার মূলধন ছিল ৪ লাখ ৮১ হাজার ২৫১ কোটি ৬ লাখ ৮ হাজার টাকায়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

দিনশেষে লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো লিমিটেড

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, এদিন কোম্পানিটির ১৮৪ কোটি ১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা বেক্সিমকো ফার্মার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১২৩ কোটি ৭২ লাখ টাকার।

৯৭ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে রবি অজিয়াটা লিমিটেড।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে- সামিট পাওয়ার, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ, আইএফআইসি ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, পাওয়ার গ্রীড, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ও ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

৭ কোম্পানির লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের প্রেরণ

স্টকমার্কেবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সাত কোম্পানির ঘোষিত বোনাস ও নগদ শেয়ার শেয়ারহোল্ডারদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাবে পাঠানো হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ন্যাশনাল ফিড মিলের নগদ, খুলনা পাওয়ার কোম্পানির নগদ, বিডি কমের নগদ, বিডি ল্যাম্পসের নগদ, ওআইমেক্স ইলেক্ট্রোডসের বোনাস, শাইনপুকুর সিরামিকসের নগদ, ভিএফএস থ্রেডসের বোনাস লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের প্রেরণ করা হয়েছে।

সম্প্রতি কোম্পানিগুলো ঘোষিত লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাবে প্রেরণ করা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

  1. বেক্সিমকো লিমিটেড
  2. বেক্সিমকো ফার্মা
  3. রবি আজিয়াটা
  4. সামিট পাওয়ার
  5. লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ
  6. আইএফআইসি ব্যাংক
  7. সিটি ব্যাংক
  8. পাওয়ারগ্রিড কোম্পানি
  9. লংকা বাংলা ফাইন্যান্স
  10. বিএটিবিসি লিমিটেড।