কোম্পানি আইপিও প্রক্রিয়ায় স্টক এক্সচেঞ্জগুলোকে সম্পৃক্ত করে নতুন লিস্টিং রেগুলেশন করা হয়েছে। বিএসইসি স্টক এক্সচেঞ্জগুলোকে ক্ষমতা দিয়েছে। যাতে একদিকে ইস্যুয়ার শেয়ারের ন্যায্য দাম পায়, ইস্যুম্যানের ভালো ক্ষেত্র তৈরি হয় এবং বিনিয়োগকারীরাও যাতে প্রতারিত না হয়।
বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের জিইসি কনভেনশন সেন্টারে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) আয়োজিত ৫ম শেয়ারবাজার মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেন এ কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ড. এম খায়রুল হোসেন বলেন, ডিসক্লোজার বেজড সিস্টেমে শুধু ফেস ভ্যালুতে শেয়ার ইস্যুর প্রস্তাব বিবেচনা করা হবে। প্রিমিয়াম নিয়ে আসতে চাইলে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে আসতে হবে। প্রয়োজনে বুক বিল্ডিং পদ্ধতি সংশোধন করা হবে। আমাদের যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তাতে আগামীতে এই প্রক্রিয়া আরও সহজতর করা হবে।
তিনি বলেন, ২০১৬ সাল হবে দেশের শেয়ারবাজারের জন্য অগ্রগতির বছর। তবে এর জন্য দরকার একটি স্থিতিশীল পরিবেশ। দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা ঠিক থাকলে আগামী ২০১৬ সাল শেয়ারবাজারের জন্য অগ্রগতির বছর হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
সিএসই চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্যে রাখেন বিএসইসির কমিশনার অধ্যাপক মো: হেলাল উদ্দিন নিজাম, সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশের (সিডিবিএল) চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. স্বপন কুমার বালা, সালমান ইস্পাহানীসহ শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ