একনেকে ১,২৬৬ কোটি টাকার ৫ প্রকল্প অনুমোদন

ECNECস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

একনেকে এক হাজার ২৬৬ কোটি ১৩ লাখ টাকা খরচে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভায় পাঁচটি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে চারটি নতুন প্রকল্প এবং একটি সংশোধিত প্রকল্প। প্রকল্পগুলোর পুরো টাকাই দেবে সরকার।

মঙ্গলবার (২২ সেপ্টেম্বর) একনেক সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়। সভার সভাপতিত্ব করেন একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী ও পরিকল্পনামন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গণভবন থেকে এবং অন্যান্য মন্ত্রী-সচিবরা রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে অবস্থিত এনইসি সম্মেলন কক্ষ থেকে একনেক সভায় অংশ নেন। একনেক সভা পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পরীকল্পনামন্ত্রী।

অনুমোদিত প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে- সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের ‘জামালপুর জেলার দিগপাইত-সরিষাবাড়ি-তারাকান্দি সড়ক যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ’ প্রকল্প। এতে খরচ হবে ২৭৬ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বাস্তবায়ন করা হবে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ‘সীমান্ত এলাকায় বিজিবির ৭৩টি কম্পোজিট/আধুনিক বর্ডার অবজারভেশন পোস্ট (বিওপি) নির্মাণ’ প্রকল্প। এতে খরচ হবে ২৩৩ কোটি ৫২ লাখ টাকা। ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।

সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ‘৮টি সরকারি শিশু পরিবারে ২৫ শয্যাবিশিষ্ট শান্তিনিবাস স্থাপন’ প্রকল্প। এতে খরচ হবে ৭৩ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন মেয়াদে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।

প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ‘৪০টি উপজেলায় ৪০টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও চট্টগ্রামে একটি ইনস্টিটিউট অব মেরিন টেকনোলজি স্থাপন (প্রথম সংশোধন)’ প্রকল্প। এতে খরচ হচ্ছে ৩৩৫ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা’ প্রকল্প। এতে খরচ হবে ২৪৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা। ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ডিএসইতে ৭২৯ ও সিএসইতে ১৭ কোটি টাকার লেনদেন

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন লেনদেন শেষে সূচকের পাশাপাশি কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। আর টাকার অংকেও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৪২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪৯৭০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১১২৬ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক পয়েন্ট ১২ কমে অবস্থান করছে ১৭১৪ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৫টির, কমেছে ২৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টির।

দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৭২৯ কোটি ৯২ লাখ ১১ হাজার টাকা। এর আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল ৯৭৭ কোটি ৫৮ লাখ ৭৮ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২৪৭ কোটি ৬৬ লাখ ৬৭ হাজার টাকা।

অপরদিকে, দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএসইএক্স ৭৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৫১৮ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৮১টি কোম্পানির ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৫০টির, কমেছে ১৯৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৭ কোটি ১৬ লাখ ৩২ হাজার টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

এআইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

mutualfundsস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত এআইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড প্রথম প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর,১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

আজ মঙ্গলবার (২২ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে আলোচিত প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।

আলোচ্য প্রান্তিকে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান (ইপিইউ) হয়েছে দশমিক ৬৮৬৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল দশমিক ১৬৬৯ পয়সা।

এদিকে ৯ মাসে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে দশমিক ৫৯৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় আয় ছিল দশমিক ৫৭৭৭ পয়সা।

তিন প্রান্তিকে ফান্ডটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ১২ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে ক্যাশ ফ্লো ছিল মাইনাস ৪২ পয়সা।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে ফান্ডটির বাজার মূল্য অনুযায়ী ইউনিট প্রতি নিট সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ৯ টাকা ৪৩ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

৩৯ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ

dollerস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স আসছে বানের পানির মত।গত অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছিল, এই অর্থবছরের প্রথম আড়াই মাসেই তার চেয়ে ১৪৭ কোটি ৭৩ লাখ ডলার বেশি এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। রেমিট্যান্সে ভর করে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে গেছে। অতীতের সব রেকর্ড ছাপিয়ে রিজার্ভ ৩৯ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের দেয়া প্রতিবেদন বলছে,অন্যান্য স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে করোনাকালে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স বেশি পাঠিয়েছেন। দেখা যাচ্ছে, অর্থবছরের আড়াই মাসে প্রায় ৬ বিলিয়ন (৫৯৯ কোটি ৬৫ লাখ) ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫০ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা) দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এই অঙ্ক গত বছরের একই সময়ের চেয়ে দেড় গুণ বেশি।

করোনাভাইরাসের মধ্যে প্রবাসী আয় বেড়ে যাওয়ার কারণে ব্যাংকগুলোতে ডলারের উদ্বৃত্ত দেখা দিয়েছে। এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ডলার কিনে দাম স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছে। এরই মধ্যে ডলারের বিপরীতে টাকা কিছুটা শক্তিশালী হয়েছে। দীর্ঘদিন ৮৪ টাকা ৯৫ পয়সায় প্রতি ডলারের দাম আটকে রেখেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক, এখন কমে ৮৪ টাকা ৮০ পয়সায় নেমেছে। শুধু তাই নয়, রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ার কারণে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। এই রেমিট্যান্সের টাকায় দেশের লাখ লাখ পরিবার চলছে। এই রেমিট্যান্সের কারণে ছোট ছোট ব্যবসাও হচ্ছে।

এর আগে অর্থনীতিবিদরা ধারণা করেছিলেন, কোরবানির ঈদের পর রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে আসবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো প্রতি মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ছেই।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি সেপ্টেম্বর মাসের ১৭ দিনে প্রায় ১৪৩ কোটি ৪৪ লাখ (১.৪৩ বিলিয়ন) ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এই অঙ্ক গত বছরের সেপ্টেম্বরের পুরো মাসের প্রায় সমান। ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসীরা ১৪৭ কোটি ৬৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসেবে, ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে প্রবাসীরা ৪৫১ কোটি ৯২ লাখ ডলার পাঠিয়েছিলেন। আর ২০২০-২১ অর্থবছরের আড়াই মাসে (১ জুলাই থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর) ৫৯৯ কোটি ৬৫ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।

রেমিট্যান্স বাড়ার নেপথ্যের কারণ হিসেবে হুন্ডি বন্ধ হওয়া এবং সরকারের দুই শতাংশ নগদ প্রণোদনাকে দেখা হচ্ছে। এছাড়া রেমিট্যান্স পাঠাতে যে ফরম পূরণ করতে হয়, তা সহজ করা হয়েছে।

রেমিট্যান্স বাড়ার বিষয়ে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর বলেন, করোনাকালে ইউরোপ এবং আমেরিকা থেকে আগের চেয়ে বেশি বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। এটাকে তিনি দীর্ঘমেয়াদের জন্য ভালো লক্ষণ বলে মন্তব্য করেছেন। তবে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে যারা দেশে ফিরে আসার জন্য দিন গুনছেন তাদের পাঠানো রেমিট্যান্সের কারণেও রেমিট্যান্স আসার ক্ষেত্রে রেকর্ড হয়েছে বলে মনে করেন তিনি। এর সঙ্গে ২ শতাংশ প্রণোদনা এবং দীর্ঘদিন বিমান চলাচল বন্ধ থাকায় হুন্ডি কমে যাওয়ার কারণেও ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স বেড়ে গেছে বলে জানান তিনি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

 

দুই রেস্টুরেন্টকে ২৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকার ভ্যাট ফাঁকি

Vatস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ভ্যাট গোয়েন্দা বিভাগ অভিযান চালিয়ে এসআর গ্রুপের মালিকানাধীন দু’টি হাইওয়ে রেস্টুরেন্টে ২৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকার ভ্যাট ফাঁকির তথ্য উদঘাটন করেছে। গত ১৪ সেপ্টেম্বর ভ্যাট গোয়েন্দার দল নিকুঞ্জ ১ এলাকায় এসআর গ্রুপের হেড অফিসে অভিযান চালিয়ে প্রতিষ্ঠানের বাণিজ্যিক হিসাবপত্র জব্দ করে।

এসব জব্দকৃত কাগজপত্র যাচাই করে ভ্যাট গোয়েন্দা দল দেখতে পায় উত্তরবঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি দু’টি হাইওয়ে রেস্টুরেন্ট পরিচালনা করছে। এগুলো হলো বগুড়ার শেরপুরে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে ফুড ভিলেজ লিমিটেড ও একই মহাসড়কের সিরাজগঞ্জের হাটিকুমরলে অবস্থিত ফুড ভিলেজ প্লাস ।

সিরাজগঞ্জ ভ্যাট সার্কেলের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠানটি ফেব্রুয়ারি ২০১৭ থেকে জুলাই ২০২০ পর্যন্ত ৩ বছর ৬ মাসে ফুড ভিলেজ প্লাস রেস্টুরেন্টে বিক্রয় প্রদর্শন করেছে ২৩ কোটি ১ লাখ টাকা। এর বিপরীতে ভ্যাট পরিশোধ করা হয়েছে ২ কোটি ৫২ লাখ টাকা। কিন্তু জব্দকৃত কাগজে দেখা যায় প্রকৃত বিক্রয়ের পরিমাণ ১২৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা। ফুড ভিলেজ প্লাস এই সময়ে বিক্রয় গোপন করেছে ১০০ কোটি টাকা। এখানে ভ্যাট ফাঁকি হয়েছে ৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। এই ভ্যাট যথাসময়ে পরিশোধ না করায় ভ্যাট আইন অনুযায়ী মাসিক ২ শতাংশ হারে সুদ বর্তায় ৪ কোটি ৭ লাখ টাকা।

অন্যদিকে, একই মালিকানাধীন ফুড ভিলেজ লিমিটেড ফেব্রুয়ারি ২০১৭ থেকে জুন ২০২০ পর্যন্ত ৩ বছর ৫ মাসে মাসিক ভ্যাট রিটার্নে বিক্রয় দেখানো হয়েছে ২৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। এতে ভ্যাট দেওয়া হয়েছে ২ কোটি ৫১ লাখ টাকা।

তবে ভ্যাট গোয়েন্দাদের অভিযানে এই সময়ে ফুড ভিলেজ লিমিটেডের প্রকৃত বিক্রয় ১২২ কোটি ২২ লাখ টাকা পাওয়া যায়। এই তথ্য গোপন করায় ফুড ভিলেজ লিমিটেড ভ্যাট ফাঁকি হয়েছে ৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। এতে সুদ আরোপযোগ্য হয়েছে ৩ কোটি ৯৯ লাখ টাকা।

দু’টি রেস্টুরেন্টে প্রকৃত বিক্রয় গোপন করা হয়েছে মোট ১৯৮ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। ভ্যাট রিটার্নে এসআর গ্রুপ প্রায় ৭২ শতাংশ তথ্য গোপন করে ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে। এই অসৎ উপায়ে তথ্য গোপন করায় সরকার এই দুই রেস্টুরেন্টে থেকে ২৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকার ভ্যাট থেকে বঞ্চিত হয়েছে।

রেস্টুরেন্ট দুটো মূলত ঢাকা-রংপুর হাইওয়েতে বাসের যাত্রীদের খাবার পরিবেশন করে। এতে নন-এসি, এসি ডিলাক্সে খাবার বিক্রয় এবং একটি কর্নারে মিষ্টি ও মিষ্টি জাতীয় পণ্য বিক্রি করা হয়।

ভ্যাট গোয়েন্দারা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এসআর গ্রুপের হেড অফিস বাড়ি ৪৬, লেক রোড, নিকুঞ্জ ১ এ অভিযান পরিচালনা করে এবং অফিসের কাগজপত্র ও কম্পিউটারের তথ্যাদি জব্দ করে। এই অভিযানে দু’টি রেস্টুরেন্ট ছাড়াও দি গ্রেট কাবাব ফ্যাক্টরি,সুং ফুড গার্ডেন,এসআর ট্রাভেল ও পার্সেলসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের কাগজপত্রও আটক করা হয়। এসব তথ্য সংশ্লিষ্ট ভ্যাট রিটার্নের সাথে আড়াআডি যাচাই করে প্রতিবেদন চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়া চলছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

কেয়া কসমেটিকসের শেয়ার দর বাড়ার কারণ নেই

keyaস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রসায়ন  খাতের কোম্পানি কেয়া কসমেটিকস  লিমিটেডের শেয়ার দর সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিক হারে বাড়ার কোনো ধরণের মূল্য সংবেদনশীল কোনো অপ্রকাশিত তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা যায়।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত কয়েকদিন ধরে শেয়ারটির দর অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। এই দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কে এ কথা জানানো হয়।

শেয়ারটির এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছেন ডিএসই কর্তৃপক্ষ। এজন্য নোটিস করলে কেয়া কসমেটিকস  জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসএম

এ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের লভ্যাংশ ঘোষণা

apex foot-smbdস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত চামড়া শিল্প খাতের কোম্পানি  এ্যাপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের পরিচালনা বোর্ড  সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ ডিভিডেন্ড  ঘোষণা করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫.৬২ টাকা।

৩০ জুন,২০২০ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৪৯.৯৫ টাকা।

কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ১২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। আর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ অক্টোবর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/