লকডাউনে লেনদেনের সময় বাড়ালো শেয়ারবাজারও

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ব্যাংকের লেনদেনের সময় বাড়ানোর ঘোষণার পর শেয়ারবাজারেও লেনদেনের সময়সীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।

গত সোমবার থেকে শেয়ারবাজারে লেনদেন হচ্ছে তিন ঘণ্টা। সকাল ১০টায় শুরু হয়ে একটানা এ লেনদেন চলছে বেলা ১টা পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার থেকে লেনদেনের সময় এক ঘণ্টা বাড়ছে।

বিএসইসি জানিয়েছে, আগামী বৃহস্পতিবার থেকে শেয়ারবাজারে লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত।

বিএসইসি সূত্রে জানা যায়, ‘আজকে সম্ভব না হলেও কালকের মধ্যে এ–সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হবে। যেহেতু ব্যাংকের লেনদেনের সময় বাড়ানো হচ্ছে, আমরাও তার সঙ্গে সমন্বয় করে লেনদেনের সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

এদিকে সরকারের পক্ষ থেকে গতকাল সোমবার কঠোর বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হয়। তারই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার দুপুরে ব্যাংকের লেনদেনের বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্তের কথা জানায় বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার থেকে ব্যাংকে লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত। আর রোববার লেনদেন বন্ধ থাকবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই সিদ্ধান্তের সঙ্গে সমন্বয় করে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাও লেনদেনের সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

ইডটকোকে নিরাপত্তা সেবা দিবে জেনেক্স ইনফোসিস

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আইটি খাতের কোম্পানি জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেড ও ইডটকো বাংলাদেশ লিমিটেডের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ইডটকো বাংলাদেশ লিমিটেড একটি মাল্টিন্যাশনাল টেলিকম টাওয়ার কোম্পানি। এই চুক্তির আওতায় জেনেক্স ইনফোসিস এই কোম্পানিটিকে ৩৬০ ডিগ্রী আইওটি সেবা প্রদান করবে।

তিন বছর মেয়াদি এই চুক্তির ফলে ইডটকো বাংলাদেশ লিমিটেডের নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট যাবতীয় সেবা প্রদান করবে জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেড।

এর ফলে জেনেক্স ইনফোসিস লিমিটেড বাৎসরিক আয় আনুমানিক ২৪ কোটি টাকা হবে ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

লকডাউনে ব্যাংক লেনদেনের সময় বাড়ল

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সরকার ঘোষিত সর্বাত্মক লকডাউনের মেয়াদ আরো সাত দিন বাড়ানো হয়েছে। আগামী ১৪ জুলাই পর্যন্ত লকডাউনের এই সময়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম এক ঘণ্টা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী ৮ জুলাই থেকে সকাল ১০টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত চলবে লেনদেন।

আজ মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

নির্দেশনায় বলা হয়, করোনাভাইরাস সংক্রমণের রোধে সরকারি বিধিনিষেধের মেয়াদ ১৪ জুলাই পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে সীমিত পরিসরে ব্যাংকিং কার্যক্রম অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে ৩০ জুন জারি করা ডিওএস সার্কুলার লেটারে কিছুটা পরিবর্তন এনে নতুন এ চিঠি দেওয়া হয়েছে। সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্র ও শনিবার ছাড়াও ১১ জুলাই রবিবার ব্যাংক বন্ধ থাকবে। ৮ জুলাই থেকে ১৪ জুলাই পর্যন্ত ব্যাংক লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত। লেনদেন পরবর্তী কাজ গোছানোর জন্য ব্যাংক খোলা রাখা যাবে বেলা ৪টা পর্যন্ত।

এতে আরো জানানো হয়, আগের চিঠির উল্লেখিত বিভাগ/শাখাগুলো ছাড়াও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা নিশ্চিত করে ব্যাংক তার নিজস্ব বিবেচনায় সীমিত সংখ্যক লোকবলের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শাখা খোলা রাখতে পারবে। এছাড়া আগের চিঠির অন্যান্য নির্দেশনা অপরিবর্তিত থাকবে।

এর আগে সপ্তাহে চারদিন ব্যাংক খোলা রাখার (শুক্র, শনি ও রবিবার বন্ধ) নির্দেশনা দিয়ে ৩০ জুন সার্কুলার জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

সাউথ বাংলা ব্যাংকের সঙ্গে ডিএসই ও সিএসই’র চুক্তি স্বাক্ষর

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে আইপিও ব্যবস্থাপনায় ইলেকট্রনিক সাবক্রিপশন সিস্টেম ব্যবহারের লক্ষ্যে সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার এন্ড কমার্স ব্যাংকের সঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) মধ্যকার এক ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর খিলক্ষেতে অবস্থিত ডিএসই কার্যালয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়েছে।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এসবিএসি ব্যাংকের এসভিপি ও কোম্পানি সেক্রেটারি মোঃ মোকাদ্দেস আলী, ডিএসই’র লিস্টিং অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র ম্যানেজার মোঃ রবিউল ইসলাম এবং সিএসই’র ডেপুটি ম্যানেজার মোঃ জাহিদুল ইসলাম স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এসময়ে ডিএসই’র চিফ অপারেটিং অফিসার এম. সাইফুর রহমান মজুমদার এফসিএ, এসবিএসি ব্যাংকের ইভিপি ও হেড অব ট্রেজারি মোহাম্মদ আসাদুল হক, আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের স্বপ্না রায় প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

রিয়েলমি স্মার্টফোন কিনলে ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন পুরস্কার

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে তরুণদের পছন্দের স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি ‘ঈদের খুশি রিয়েলমি-তেবেশি’ স্লোগানে শুরু করেছে ‘মেগা ঈদ ক্যাম্পেইন’।

এই ক্যাম্পেইনে ক্রেতাদের জন্য থাকছে রিয়েলমি স্মার্টফোন কিনে ডিপফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিনসহ অসংখ্য পুরস্কার জিতে নেওয়ার সুযোগ। এছাড়া ওরবি, এয়ারটেল ও বাংলালিংক গ্রাহকদের জন্য রয়েছে নিশ্চিত ডেটাবান্ডল অফার।

পরিস্থিতি বিবেচনায়, নিকটস্থ আউটলেট থেকে হোম ডেলিভারির মাধ্যমে রিয়েলমি স্মার্টফোন কেনা যাবে এবং দুর্দান্ত এসব অফার পাওয়া যাবে। হোম ডেলিভারি এবং দুর্দান্ত ঈদ অফার পেতে ক্লিকঃ https://myrealmeoffer.com

ক্যাম্পেইনটি চলবে আগামী ২০ জুলাই পর্যন্ত। এই ক্যাম্পেইনে প্রত্যেক ক্রেতার জন্যই থাকছে নিশ্চিত পুরস্কার। পুরস্কার হিসেবে রয়েছে ডিপফ্রিজ, ওয়াশিংমেশিন, রিয়েলমি ৮ প্রো, রিয়েলমি ৮, রিয়েলমি ৮ গিফটবক্স, রিয়েলমি সি২১ গিফটবক্স, রিয়েলমি বাডস ক্লাসিক, রিয়েলমি টি-শার্ট ও তাৎক্ষণিক ক্যাশ ব্যাক অফার। ক্যাম্পেইন, অফার ও শর্তসমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আগ্রহীরা কল করুন – ০৯৬১০৫৫৫৫৫৫ নম্বরে।

এই অফারগুলো শুধুমাত্র রিয়েলমি’র অফিশিয়াল স্মার্টফোনের জন্য প্রযোজ্য।

স্মার্টফোন কিনে পুরস্কার জেতার পর বিজয়ীর মোবাইল নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে পুরস্কার বিজয়ীকে তার পুরস্কার সম্পর্কে জানিয়ে দেওয়া হবে।

রিয়েলমি’র এই অসাধারণ ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণ করে চমৎকার সব পুরস্কার লুফে নিয়ে এবারের ঈদটাকে আনন্দময় করে নিতে পারেন আপনিও।

৫জি পপুলারাইজার রিয়েলমি বিভিন্ন ফাইভজি পণ্য তৈরি করছে। তাদের লক্ষ্য হচ্ছেআগামী তিন বছরের মধ্যে তরুণদের জন্য ১০ কোটি ফাইভজি স্মার্টফোন নিয়ে আসা। ফাইভজি ফোন ছাড়াও, রিয়েলমি তরুণদের জন্য এআইওটি পণ্য আনার ক্ষেত্রে ব্র্যান্ডটির অ্যাডভান্স ‘১+৫+টি’ কৌশলের মাধ্যমে এআইওটি ২.০ ডেভেলপমেন্টফেস’ এ প্রবেশ করেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

এনআরবিসি ব্যাংকের আমানত ১০ হাজার কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চতুর্থ প্রজন্মের এনআরবিসি ব্যাংক আর্থিক সূচকগুলোতে দ্রুত এগোচ্ছে। ব্যাংকের সংগৃহীত আমানতের পরিমান প্রথমবারের মত ১০ হাজার কোটি টাকার অতিক্রম করেছে। চলতি বছরের ৩০ জুন ভিত্তিক ষান্মামাসিক হিসাবে ব্যাংকটির আমানত পরিমান দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৫৭৭ কোটি টাকা। করোনাকালে আমানত প্রবৃদ্ধির হারও ছিল রেকর্ড পরিমান।

 

সময়কাল                          আমানত (কোটি টাকা)                          প্রবৃদ্ধি (%)
জুন’২১                              ১০৫৭৭                                                  ৩২.৫১
জুন’২০                              ৭৯৮২                                                    ২৫.৫২
জুন’১৯                              ৬৩৫৯                                                     ২৫.২০
জুন’১৮                              ৫০৭৯                                                          –

ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, গত বছরের জুনে এনআরবিসি ব্যাংকের আমানতের পরিমান ছিল ৭ হাজার ৯৮২ কোটি টাকা। সেটি এক বছরের ব্যবধানে ৩২ দশমিক ৫১ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১০ হাজার ৫৭৭ কোটি টাকা। ২০২০ সালের জুনে আমানত বাড়ে ২৫ দশমিক ৫২ শতাংশ। তার আগের বছর আমানত ছিল ৬ হাজার ৩৫৯ কোটি টাকা, যা ২০১৮ সালের জুনের তুলনায় ২৫ দশমিক ২০ শতাংশ বেশি। ২০১৮ সালের জুনে আমানত ছিল ৫ হাজার ৭৯ কোটি টাকা।

ব্যাংকের চেয়ারম্যান এসএম পারভেজ তমাল বলেন, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। এই সংকটকালেও আমরা জনগণের জন্য সেবার দরজা খোলা রেখেছি। তাদের হাতের নাগালে নতুন নতুন উপশাখাসহ বিভিন্ন সার্ভিস পয়েন্ট স্থাপন করছি। ঘোষিত লকডাউনেও গ্রাহকদের স্বার্থ বিবেচনা করে শতভাগ স্বাস্থ্যসুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শাখা, উপশাখা ও অন্যান্য বুথগুলো চালু রেখেছি। এসব উদ্যোগ গ্রহণ করার ফলে সংকটের বছরের ব্যাংকের আমানত সংগ্রহ রেকর্ড পরিমান বেড়েছে। ব্যাংকের প্রতি গ্রাহকদের আস্থার প্রতিফলন এটি।

তিনি বলেন, জনগণের টাকা নিয়ে আমরা জনগণের মাঝে বিতরণ করছি। আমাদের লক্ষ্য প্রান্তিক জনগণের ব্যাংকের পরিণত হওয়া। গ্রামের মানুষদেরকে স্বল্প সুদে ঋণ দিয়ে তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা। গ্রামীণ অর্থনীতি সচল করার মাধ্যমে দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে অবদান রাখতে কাজ করছে এনআরবিসি ব্যাংক।

আমানত সংগ্রহের পাশাপাশি ব্যাংকের ঋণ বিতরণ কার্যক্রম জোরদার হয়েছে। সংকটে পড়া মানুষদের তাৎক্ষণিক সুবিধা দিতে বিশেষায়িত ঋণ প্রকল্প চালু করে এনআরবিসি ব্যাংক। এজন্য সংকটের সময়ও ব্যাংকের ঋণের প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩৩ দশমিক ৭২ শতাংশ। ২০২১ সালের জুনে ঋণের পরিমান দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা, যা আগের বছরের একই সময় র্ছিল ৬ হাজার ৪৩৫ কোটি টাকা। ২০২০ সালের জুনে ঋণের প্রবৃদ্ধি হয় ১৭ শতাংশ। তার আগের বছর ঋণের পরিমান ছিল ৫ হাজার ৫০১ কোটি টাকা। আর ২০১৮ সালের জুনে ব্যাংকের ঋণ ছিল ৪ হাজার ৪০২ কোটি টাকা।

ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) গোলাম আউলিয়া বলেন, এনআরবিসি ব্যাংকের মূল লক্ষ্য জনগণের প্রয়োজনকে অগ্রাধিকার দিয়ে সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করা। এজন্য প্রযুক্তিনির্ভর বিভিন্ন সেবা চালু করেছি। মানুষের অর্থের নিরাপত্তা শতভাগ নিশ্চিত করা হচ্ছে। আবার সেই অর্থ সঠিকভাবে ব্যবহার করে সারাদেশের মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টিসহ বিভিন্ন প্রয়োজন মেটানো হচ্ছে। এজন্য আমানত সংগ্রহের পাশাপাশি আমরা ঋণদান কার্যক্রমও জোরদার করেছি।

উল্লেখ্য, শতভাগ প্রবাসী উদ্যোক্তাদের উদ্যোগে ব্যাংকটি কার্যক্রমে আসে ২০১৩ সালের এপ্রিলে। প্রান্তিক ও নি¤œ আয়ের মানুষদের সেবার আওতায় আনতে ব্যাংকটি উপশাখা ও পার্টনারশিপ ব্যাংকিংয়ের ধারণা নিয়ে কাজ শুরু করে সফল হয়েছে। ৮৩টি শাখার পাশাপাশি ৪৫০ উপশাখা রয়েছে ব্যাংকটির, যা সব ব্যাংকগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ। এছাড়া শরীয়াহভিত্তিক ইসলামিক ব্যাংকিং উইন্ডো আল আমিন ব্যাংকিং চালুর মাধ্যমে সব শাখা ও উপশাখায় সেবা দেওয়া হচ্ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

১১ কোম্পানির শেয়ারের ছিল না বিক্রেতা

 

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ১১ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট বিক্রেতা শূন্য হয়ে পড়েছে। আজ মঙ্গলবার লেনদেন চলাকালীন কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর বেড়ে হল্টেড হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

বিক্রেতাশূন্য কোম্পানিগুলোর হলো: ফারইস্ট ফাইন্যান্স, পেপার প্রসেসিং, সোনালী লাইফ, ফাস ফাইন্যান্স, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল, অ্যাপোলো ইস্পাত, প্রিমিয়ার লিজিং, তুংহাই নিটিং, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, বিআইএফসি ও তাল্লু স্পিনিং।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

চলতি অর্থবছরে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ৫১ বিলিয়ন ডলার : বাণিজ্যমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চলতি ২০২১-২০২২ অর্থবছর ৫১ বিলিয়ন ডলার বা ৫ হাজার ১০০ কোটি ডলার রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পণ্য খাতে ৪৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন এবং সেবা খাতে ৭ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার।

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি আজ মঙ্গলবার (৬ জুলাই) ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এ লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করেন। এ সময় লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে উদ্যোক্তাদের সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, গত বছর ১৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি, চলতি অর্থবছরের বাজেটে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ নাম দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিল্পগুলোতে বিশেষ নীতি সহায়তা, রপ্তানি পণ্যের বৈচিত্র্যকরণে সরকারি বিভিন্ন উদ্যোগ বিবেচনায় নিয়ে এই লক্ষ্যমাত্র ঠিক করা হয়েছে। চলমান মহামারির মধ্যেও রপ্তানিমুখী খাতগুলো যেভাবে সাহসিকতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে তাদের এই লক্ষ্যমাত্রা খুবই বাস্তবসম্মত এবং অর্জন করার মতো।

টিপু মুনশি বলেন, দেশের ২০২১-২০২২ অর্থবছরের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের সময় দেশের এবং আন্তর্জাতিক সব বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, এর মধ্যে ৪৩ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হবে এবং ৭ দশমিক ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সেবা খাতে রপ্তানি হবে। এবার ১২ দশমিক ৩৭ শতাংশ রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ধরে এ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আমাদের দেশের রপ্তানির ধারা অব্যাহত থাকলে এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব।

রপ্তানির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বিশ্ব করোনা পরিস্থিতিতেও বাংলাদেশের রপ্তানি খাত সচল রয়েছে এবং রপ্তানি খাত ঘুরে দাঁড়িয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ উদ্যোগে আমাদের রপ্তানি খাতকে প্রণোদনা দেওয়াসহ প্রয়োজনীয় সবধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখা হয়েছে। রপ্তানি পণ্য সংখ্যা বাড়ানো এবং বাজার সম্প্রসারণে সরকার বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। আমাদের রপ্তানি বাড়ানোর সুযোগ এসেছে। রপ্তানি বাড়ানোর জন্য রপ্তানিকারক এবং রপ্তানির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। আমরা সম্মিলিতভাবে প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখলে ঘোষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কোনো কঠিন কাজ হবে না।

বাণিজ্যমন্ত্রী আরো বলেন, বর্তমান ব্যবসা বান্ধব সরকার দেশের রপ্তানি বাড়ানোর জন্য আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। সরকার বেশকিছু সেক্টরকে পণ্য রপ্তানিতে দক্ষ করে গড়ে তোলার জন্য প্রকল্প হাতে নিয়েছে। আমাদের দেশের তৈরি পোশাকের পাশাপাশি লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, আইসিটি, লেদার ও লেদারগুডস, প্লাস্টিক এবং কৃষিজাত পণ্য রপ্তানির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। এ খাতগুলোকে শক্তিশালী করে গড়ে তোলার জন্য বিশ্বব্যাংকের সহযোগিতায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয় একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। আশা করা যায়, এ খাতগুলোর রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বাড়বে।

দেশের রপ্তানি বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন দেশের সঙ্গে পিটিএ বা এফটিএ এর মতো বাণিজ্য চুক্তি করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে এবং এই লক্ষে বিভিন্ন দেশে নিযুক্ত কমার্শিয়াল কাউন্সিলররা কাজ করছেন বলেও উল্লেখ করেন মন্ত্রী।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

ব্লক মার্কেটে ৯৬ কোটি টাকার লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৪৪টি কোম্পানির ৯৬ কোটি ২৯ লাখ ৬২ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ২১ লাখ ৪১ হাজার ১৭০টি শেয়ার ৬৩ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৯৬ কোটি ২৯ লাখ ৬২ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৪ কোম্পানির বিশাল লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে রেনাটার লিমিটেডের। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫২ কোটি ৬৭ লক্ষ ৬০ হাজার টাকার।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে প্রাইম ব্যাংকের ১০ কোটি ৩৮ লক্ষ টাকার টাকার, তৃতীয় সর্বোচ্চ লিন্ডি বিডির ৫ কোটি ৭০ লক্ষ ২৯ হাজার টাকার এবং চতুর্থ সর্বোচ্চ ফরচুন সুজের ৪ কোটি ৮৪ লক্ষ ১০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।

তাছাড়া, ঢাকা ডাইংয়ের ৩ কোটি ৬২ লক্ষ ২ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ৩ কোটি ৫৮ লক্ষ টাকার, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর ১ কোটি ৯২ লক্ষ ৬৪ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ১ কোটি ৬১ লক্ষ টাকার, এনআরবিসি ব্যাংকের ১ কোটি ৩০ লক্ষ ৭৬ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ১ কোটি ৯ লক্ষ টাকার, আমান কটনের ৯৪ লক্ষ টাকার, সিলকো ফার্মার ৮৭ লক্ষ ৩৬ হাজার টাকার, এবি ব্যাংকের ৭৫ লক্ষ ৮৪ হাজার টাকার, মালেক স্পিনিংয়ের ৬৮ লক্ষ ৬০ হাজার টাকার, গ্রীন ডেল্টার ৬৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার, রিপাবলিকের ৪৮ লক্ষ ৫৬ হাজার টাকার, সিঙ্গার বিডির ৪৪ লক্ষ ১২ হাজার টাকার, ডেল্টা লাইফের ৪৩ লক্ষ ৬৬ হাজার টাকার, ক্রিস্টাল ইন্সুরেন্সের ৩৯ লক্ষ ৫৩ হাজার টাকার, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ৩৬ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকার, ম্যাকসন স্পিনিংয়ের ৩৬ লক্ষ ৩৪ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্সুরেন্সের ৩৩ লক্ষ ৯ হাজার টাকার, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৩১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকার, অ্যাডভেন্টের ২৭ লক্ষ ৮৩ হাজার টাকার, সফকো স্পিনিংয়ের ২৫ লক্ষ ৩০ হাজার টাকার, সালভো কেমিক্যালের ২৪ লক্ষ ৭ হাজার টাকার, ফনিক্স ফাইন্যান্স ১ম মিউচুয়াল ফান্ডের ১৭ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ব্যাংকের ১৬ লক্ষ টাকার, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ১৫ লক্ষ ৬৮ হাজার টাকার, কেয়া কসমেটিকের ১৫ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকার, হামিদ ফেব্রিক্সে ১৫ লক্ষ ৪০ হাজার টাকার, এম পেট্রোলিয়ামের ৯ লক্ষ ৪০ হাজার টাকার, সোনারগাঁও টেক্সটাইলের ৯ লক্ষ ১৭ হাজার টাকার, ইস্টার্ন হাউজিংয়ের ৮ লক্ষ ৬৩ হাজার টাকার, আইএফআইসি ব্যাংকের ৮ লক্ষ ৫৩ হাজার টাকার, ইউনিয়ন ক্যাপিটালের ৮ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার, প্রগ্রেসিভ লাইফের ৭ লক্ষ ৬৪ হাজার টাকার, পূরবী জেনারেলের ৭ লক্ষ ৩৭ হাজার টাকার, অগ্রাণী ইন্স্যুরেন্সের ৬ লক্ষ ৭২ হাজার টাকার, ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের ৬ লক্ষ ৬০ হাজার টাকার, আমান ফিডের ৬ লক্ষ ১৬ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ৬ লক্ষ ১৫ হাজার টাকার, এনার্জিপ্যাকের ৫ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার, গ্রামীণ-২ এর ৫ লক্ষ ৪০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি