বার্জার পেইন্টস বিডির ৪৮তম এজিএম অনুষ্ঠিত

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়েছে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের ৪৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম)। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের চেয়ারম্যান জেরাল্ড কে অ্যাডামস।

সভায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরীর সাথে অন্যান্য পরিচালকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অনীল ভাল্লা, আনিস এ. খান, মাসুদ খান, রিশমা কাউর, কানওয়ারদ্বীপ সিং ধিঙরা, সুনীল শর্মা, পারভীন মাহমুদ, অভিজিৎ রায় ও সাজ্জাদ রহিম চৌধুরী।

চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য পরিচালনা পর্ষদের প্রতেিবদন, নিরীক্ষা প্রতিবেদন এবং নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী শেয়ারহোল্ডারদের সামনে উপস্থাপন করেন জেরাল্ড কে অ্যাডামস। শেয়ারহোল্ডারদের প্রশ্নের জবাব দেন রূপালী চৌধুরী।

সভায় ২০২০- ২০২১ অর্থবছরের জন্য ৩৭৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়। এ বছরের ৩১ মার্চ শেষে প্রতষ্ঠিানটির রাজস্ব প্রবৃদ্ধি হয় ২.৮ শতাংশ এবং ভলিউম প্রবৃদ্ধি হয় প্রায় ৬ শতাংশ। ২০২০- ২০২১ অর্থ বছরে প্রতিষ্ঠানটি বাজার হিস্যা অর্জন করেছে। বছরের প্রথম প্রান্তকিরে প্রায় দুই মাস কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারির কারণে লকডাউন ছিল।

২.৮ শতাংশ রাজস্ব প্রবৃদ্ধরি পরিপ্রক্ষেতি প্রতিষ্ঠানটি কর পূর্ববর্তী মুনাফা অর্জন করে ১২.৩ শতাংশ। এই সময়ে বিক্রির ক্ষেত্রে ব্যয় ৬১.৫ শতাংশ থেকে হ্রাস পেয়ে ৬০.২ শতাংশ নিট বিক্রিতে নেমে আসে। ২০২০- ২১ অর্থবছরে বেশি বিক্রয় সত্ত্বেও ২০২০- ২১ অর্থবছরে অধিক লাভ হয়েছে।

এ বছরে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড ম্যানুফাকচারিং ক্যাটাগরিতে ২০১৮-২০১৯ র্বষরে জন্য ‘সেরা করদাতা’র স্বীকৃতি অর্জন করেছে। এছাড়াও, প্রতষ্ঠিানটি মাল্টিন্যাশনাল ম্যানুফাকচারিং ইন্ডাস্ট্রিজ ক্যাটাগরিতে ‘আইসিএমএবি বেস্ট করপোরেট অ্যাওয়ার্ড ২০১৯’ অর্জন করেছে। পাশাপাশি, নিয়েলসন বাংলাদেশের সাথে পার্টনারশিপে আয়োজিত বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের (বিবিএফ) আয়োজনে বার্জার টানা দশ বছরের মতো পেইন্ট ক্যাটাগরিতে ‘সেরা পেইন্ট ব্র্যান্ড’র স্বীকৃতি পেয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ই-কমার্সে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকের দায় সরকার নেবে না: বাণিজ্যমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর দ্বারা যেসব গ্রাহক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদের দায় সরকার নেবে না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেছেন, ‘তারা (গ্রাহক) আসল মূল্যের অর্ধেক দামে পণ্য পাওয়ার প্রলোভনে পড়ে অর্থলগ্নি করেছিলÑএর দায় আমরা নেব কেন?’

গতকাল শুক্রবার বিকালে রংপুর নগরীর জাহাজ কোম্পানি মোড় এলাকায় গোল্ডেন টাওয়ার কমপ্লেক্সে একটি জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানের শাখার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, ‘দেশে চালু থাকা ২০ হাজার ই-কমার্সের মধ্যে ১০ থেকে ১২টির মাধ্যমে গ্রাহকরা প্রতারণার শিকার হয়েছেন এবং সরকার তাদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘আমদানিনির্ভর পণ্য পেঁয়াজ, চিনি, ভোজ্যতেলের দাম বৃদ্ধির কারণ হচ্ছেÑএসব পণ্যের ৯০ শতাংশ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। কিন্তু এবার বিশ্ববাজারে এসব পণ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় আমাদের দেশেও বেড়েছে। তবে পূজা ও বন্যা শেষে ভারত থেকে আমদানির মাধ্যমে কমবে পেঁয়াজ, মরিচসহ অন্যান্য পণ্যের দাম।’

সেখানে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার আব্দুল আলীম মাহমুদ, রংপুর এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, চেম্বার সভাপতি মোস্তফা সোহরাব টিটু চৌধুরী, রংপুর মেট্রোপলিটন চেম্বার সভাপতি রেজাউল ইসলাম মিলন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, মহানগর সাধারণ সম্পাদক তুষার কান্তি মণ্ডলসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বিশ্ববাজারে তেলের দাম সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

মহামারি করোনাভাইরাসের ধকল কাটিয়ে বেশ চাঙ্গা হয়ে উঠেছে তেলের বাজার। দফায় দফায় দাম বেড়ে বিশ্ববাজারে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৮০ ডলারে উঠে গেছে। এতে সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠে এসেছে তেলের দাম।

বিশ্ববাজারে তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যাচ্ছে গত বছরের নভেম্বর থেকেই। তবে চলতি বছরের জুন থেকে তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতায় নতুন হাওয়া লাগে। ২০১৮ সালের অক্টোবরের পর গত জুনে করোনার প্রকোপের মধ্যে প্রথমবারের মতো অপরিশোধিত তেলের ব্যারেল ৭৫ ডলারে উঠে আসে।

গত এক সপ্তাহে তেলের দামে বড় উত্থান হওয়ায় এখন অপরিশোধিত তেলের ব্যারেল ৮০ ডলার স্পর্শ করেছে। এর মাধ্যমে ২০১৪ সালের নভেম্বরের পর আবারও অপরিশোধিত তেলের ব্যারেল ৮০ ডলারের দেখা পেলো। অপরিশোধিত তেলের পাশাপাশি ব্রেন্ট ক্রুড অয়েল ও হান্টিং অয়েলের দামও সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে উঠেছে।

তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, অপরিশোধিত তেলের পাশাপাশি ব্রেন্ট ক্রুড অয়েল ও হান্টিং অয়েলের দাম ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। গত এক মাসে বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ১৭ শতাংশ। ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম বেড়েছে প্রায় সাড়ে ১৫ শতাংশ। আর হান্টিং অয়েলের দাম বেড়েছে ১৭ শতাংশের ওপরে।

গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ১ দশমিক ২৯ ডলার বেড়ে ৭৯ দশমিক ৫৯ ডলারে দাঁড়িয়েছে। এতে সপ্তাহের ব্যবধানে অপরিশোধিত তেলের দাম বেড়েছে ৪ দশমিক ৮৯ শতাংশ। আর মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ১৬ দশমিক ৮০ শতাংশ।

ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দশমিক ৬৩ ডলার বেড়ে প্রতি ব্যারেল ৮২ দশমিক ৫০ ডলারে উঠে এসেছে। এতে গত এক সপ্তাহে ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম বেড়েছে ৪ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। আর মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ১৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ।

অপরদিকে গত এক সপ্তাহে ৩ দশমিক ৮২ শতাংশ বেড়ে প্রতি গ্যালন হান্টিং অয়েলের দাম ২ দশমিক ৪৭ ডলারে উঠে এসেছে। এর মাধ্যমে মাসের ব্যবধানে হান্টিং অয়েলের দাম ১৭ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ বেড়েছে।

বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া মহামারি করোনাভাইরাসের প্রকোপ ভয়াবহ রূপ নিলে গত বছরের ২০ এপ্রিল বিশ্ববাজারে ইতিহাসের সর্বোচ্চ দরপতনের মধ্যে পড়ে তেল। সেদিন প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ঋণাত্মক ৩৭ ডলারের নিচে নেমে যায়।

রেকর্ড এই দরপতনের পরেই অবশ্য তেলের দাম বাড়তে থাকে। এতে রেকর্ড দরপতনের ধকল সামলে গত বছরের বেশিরভাগ সময় প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৪০ ডলারে আশেপাশে ঘুরপাক খাচ্ছিল। কিন্তু বিশ্বজুড়ে মহামারি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নতুন করে বৃদ্ধি পাওয়া এবং লিবিয়ার তেল উত্তোলন বৃদ্ধি পাওয়ায় মাঝে বিশ্ববাজারে তেলের বড় দরপতন হয়। অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে অপরিশোধিত ও ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম প্রায় ১০ শতাংশ কমে যায়।

তবে এই পতনের ধকল কাটিয়ে গত বছরের নভেম্বর থেকে আবার তেলের দাম বাড়তে শুরু করে। অবশ্য প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৫০ ডলারের নিচে থেকেই ২০২০ সাল শেষ হয়।

চলতি বছরের শুরুতেও তেলের দামের এই বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যায়। কয়েক দফা দাম বেড়ে করোনার মধ্যে প্রথমবার ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৬০ ডলারে উঠে আসে। এর মাধ্যমে মহামারি শুরু হওয়ার আগের দামে ফিরে যায় তেল।

এদিকে গত এক মাসের তেলের দামে বড় উত্থান হওয়ার মাধ্যমে চলতি বছরে অপরিশোধিত তেলের দাম ৬৪ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ, ব্রেন্ট ক্রুড অয়েলের দাম ৫৯ দশমিক ২৭ শতাংশ এবং হান্টিং অয়েলের দাম ৬৬ দশমিক ৬৯ শতাংশ বেড়েছে। সূত্র : জাগো নিউজ

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

মুকেশ আম্বানির সম্পত্তির পরিমাণ ছাড়াল ১০০ বিলিয়ন ডলার

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

রিলায়েন্স বস মুকেশ আম্বানির সাফল্যের মুকুটে নতুন পালক। এবার ১০০ বিলিয়ন ডলার ক্লাবের সদস্য হলেন তিনি। জেফ বেজোস, অ্যালন মাস্কের মতো শীর্ষ ধনকুবেরদের মতো তাঁরও সম্পত্তির পরিমাণ ছাড়াল ১০০ বিলিয়ন ডলারের গণ্ডি।

‘ব্লুমবার্গ বিলিওনেয়ার্স ইনডেক্স’-এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী এই মুহূর্তে তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১০০.৬ বিলিয়ন ডলার। এ বছর তাঁর সম্পত্তি বেড়েছে ২৩.৮ বিলিয়ন ডলার। নিজের সম্পদের পরিমাণে নতুন মাইলফলক স্পর্শ করলেন তিনি।

৬৪ বছরের মুকেশ আম্বানি ২০০৫ সালে বাবার বাণিজ্য সাম্রাজ্যে পা রাখেন। তিনিই সংস্থার ব্যবসার ক্ষেত্রকে বাড়িয়ে প্রযুক্তি, ই-কমার্সের সঙ্গেও যুক্ত করেন। ২০১৬ সালে টেলিকমিউনিকেশনের দুনিয়ায় কার্যত বিপ্লব এনে দেয় জিও। শুধু জিও থেকেই গত বছর ২৭ বিলিয়ন ডলার আয় করেছে আম্বানির সংস্থা।

সব সময়ই নতুন নতুন ক্ষেত্রে পা রাখতে চেয়েছেন মুকেশ। গত জুনেই তাঁর সংস্থা পা রেখেছে পুনর্ব্যবহারযোগ্য শক্তির ক্ষেত্রে। তিন বছরের জন্য ওই খাতে ১০ লাখ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছেন তিনি। এই নতুন নতুন ক্ষেত্রে বিনিয়োগের সাহসই তাঁকে বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিতে পরিণত করেছে।

গত ১০ বছরে ভারতের ধনীতম মুকেশ আম্বানি হলেও খুব দ্রুত তাঁর কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছেন গৌতম আদানি। ২০২১ সালে যেখানে আম্বানির রোজগার বেড়েছে ৯ শতাংশ, সেখানে আদানির উপার্জন বেড়েছে ২৬১ শতাংশ। তাঁর সংস্থার বাজার মূলধন ৯ লাখ কোটি টাকা। পরিসংখ্যান বলছে, তিনি ১ লাখ কোটি টাকার পাঁচটি সংস্থার মালিক। এশিয়ার ধনীদের তালিকাতেও তিনি রয়েছেন রিলায়েন্স কর্ণধারের পরেই। তবে এবার ১০০ বিলিয়ন ডলার ক্লাবে প্রবেশ করে আম্বানি যে চমকে দিলেন তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীদের, তা বলাই বাহুল্য।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

পেঁয়াজের দাম কমল কেজি প্রতি ৮ থেকে ১০ টাকা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

দুই দিনের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলিতে কমেছে ভারত থেকে আমদানিকৃত পেঁয়াজের দাম। কেজি প্রতি কমেছে ৮ থেকে ১০ টাকা।

গত দুই দিন আগে প্রকারভেদে যে পেঁয়াজ কেজি প্রতি বিক্রি হয়েছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা। আজ সেই পেঁয়াজ প্রকারভেদে কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৪২ টাকা।

হিলি বাজারের পাইকারি বিক্রেতারা জানান, ক্রেতা না থাকায় এবং আমদানি বৃদ্ধি পাওয়াতেই কমতে শুরু করেছে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম। পেঁয়াজ আমদানি কারকদের কাছ থেকে কম দামে কিনে কম দামে বিক্রি করছেন তারা। দাম কমাতে বিক্রি বেড়েছে।

হিলি কাস্টমসের তথ্য মতে, বৃহস্পতিবার (০৭ অক্টোবর) ভারতীয় ২০ ট্রাকে ৫০৪ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে এই স্থলবন্দর দিয়ে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে ডিএসই’র পিই রেশিও

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কিছুটা বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ২০.১১ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ২০.২১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.১০ পয়েন্ট বা ০.৫০ শতাংশ বেড়েছে।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৭.৭৪ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ৩১.৬২ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ৪৮.৬৫ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২১.৫০ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৭.৫১ পয়েন্টে, বীমা খাতের ২০.৬৬ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ৩৬.১৩ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ৩৮.৫৯ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১৩.৮৯ শতাংশ, চামড়া খাতের ৯১.০২ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ৩৩.১০ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ৮৩.৮৩ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৪০৩.০১ পয়েন্টে, পেপার খাতের ৪৯.৬২ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ১৪.৫২ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ৩৬.৪৯ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ৩৭.৭৩ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই (-) ৩৭.৯৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে লাফার্জ; ২য় ওরিয়ন ফার্মা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের ব্যবধানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে লাফার্জ হোলসিম বিডি লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৯৩০ কোটি ১৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭০১ কোটি ৮৯ লাখ টাকার।

বেক্সিমকো লিমিটেড তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ৬৩৪ কোটি ৯২ লাখ টাকার।

এই তালিকায় থাকা শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- পাওয়ার গ্রিডে ৩২৩ কোটি ৪৪ লাখ, লংকা বাংলা ফাইন্যান্সের ৩০২ কোটি ৬৯ লাখ, জিপিএইচ ইস্পাতের ২৭৭ কোটি, বেক্সিমকো ফার্মার ২৫৭ কোটি ৯২ লাখ, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ২২৭ কোটি ২৮ লাখ, সাইফ পাওয়ারটেকের ২১৪ কোটি ৩৮ লাখ, ও বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেডের ১৯৫ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে ডিএসই’র বাজার মূলধন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন ৫৮১ কোটি টাকা বেড়েছে। এসময় সেখানে সূচকগুলোও বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, গত সপ্তাহে মোট ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে ১২ হাজার ৭২৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকার। যা আগের সপ্তাহের ৫ দিনে হয়েছিল ১১ হাজার ১৪৫ কোটি ৬৬ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ১৪.১৭ শতাংশ বেড়েছে।

ডিএসইতে সর্বশেষ সপ্তাহে গড় লেনদেন ২ হাজার ৫৪৪ কোটি ৯৯ লাখ টাকার হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ২২৯ কোটি ১৩ লাখ টাকার উপরে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে প্রতিদিনের গড় লেনদেন ১৪.১৭ শতাংশ বেড়েছে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৩.৯৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭ হাজার ৩৪২ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ৫৬.৮৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭৬৭ পয়েন্টে। আর শরিয়াহ সূচক ৩.৬৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫৯৫ পয়েন্টে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৩৮২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৯৩টির, কমেছে ২৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টির শেয়ার ও ইউনিটের দর। আর ৪টি শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।

গত সপ্তাহের প্রথম দিন ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ৮২ হাজার ১২৪ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ দিনে এই মূলধন দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৮১ হাজার ৫৪৩ কোটি টাকা। এই হিসাবে গত সপ্তাহে ডিএসইতে বাজার মূলধন ৫৮১ কোটি টাকা বা ০.১০ শতাংশ বেড়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস