ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ০.৫৪ শতাংশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে (১৮ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ০.৫৪ শতাংশ বেড়েছে।

ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তথ্য মতে, গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৪.৭১ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করছে ১৪.৭৯ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.০৮ পয়েন্ট বা ০.৫৪ শতাংশ বেড়েছে।

এর আগের সপ্তাহের শুরুতে (১১ থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর) ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৪.৫৬ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা অবস্থান করে ১৪.৭১ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.১৫ পয়েন্ট বা ১.০১ শতাংশ কমেছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ফার্মা; ২য় বেক্সিমকো

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ১২৪০ কোটি ৪৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা বেক্সিমকো লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১১৩৬ কোটি ৩৩ লাখ টাকার।

বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন লিমিটেড ৪৭৯ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে-  জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিটি ৩৫৮ কোটি ৩ লাখ, লাফার্জ হোলসিম বিডির ২৪২ কোটি ৯১ লাখ, ইউনিক হোটেলের ২০২ কোটি ৮০ লাখ, ইষ্টার্ণ হাউজিংর ১৯৭ কোটি ৬০ লাখ, একমি ল্যাবরেটরিজের ১৯৭ কোটি ৫৬ লাখ, শাইন পুকুর সিরামিকসের ১৯১ কোটি ৭৩ লাখ ও শাহজিবাজার পাওয়ার লিমিটেডের ১৮৬ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

৫ দিনে বাজার মূলধন বেড়েছে ২৬০০ কোটি কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন ২৬০০ কোটি টাকা বেড়েছে। এসপ্তাহে সেখানে লেনদেন বাড়লেও সূচক কমেছে।ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, গত সপ্তাহে মোট ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে ১০ হাজার ১১০ কোটি ৩৯ লাখ টাকার। যা আগের সপ্তাহের ৫ দিনে লেনদেন হয়েছিল ৭ হাজার ৮২ কোটি ৯২ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ৪২.৭৪ শতাংশ বেড়েছে।

ডিএসইতে সর্বশেষ সপ্তাহে গড় লেনদেন ২০২২ কোটি ৭ লাখ টাকার হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১,৪১৬ কোটি ৫৮ লাখ টাকার উপরে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে প্রতিদিনের গড় লেনদেন ২ ৪২.৭৪ শতাংশ বেড়েছে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৪৮.৯৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬ হাজার ৫৬৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ১৯.৩৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২৩৬৫ পয়েন্টে। আর শরিয়াহ সূচক ৭.১৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৪৩৬ পয়েন্টে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৩৯৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৮৬টির, কমেছে ১৬৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩৪টির শেয়ার ও ইউনিটের দর। আর ১০টি শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।

গত সপ্তাহের প্রথম দিন ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৫ লাখ ২০ হাজার ১২৬ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ দিনে এই মূলধন দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ২২ হাজার ৭৪৩ কোটি টাকা। এই হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন ২৬১৬ কোটি টাকা বা ০.৫০ শতাংশ বেড়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম///

স্টক এক্সচেঞ্জে আবারও প্রি-ওপেনিং সেশন চালু হচ্ছে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরু হওয়ার আগে আবারও প্রি-ওপেনিং সেশন চালু করছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এবারের প্রি-ওপেনিং সেশন থাকবে ৫ মিনিটের জন্য।

আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর (রবিবার) থেকে এ প্রি-ওপেনিং সেশন কার্যকর হবে।

বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) এ সংক্রান্ত নির্দেশ জারি করে বিএসইসি।

নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়, আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর সকাল ৯ টা ২৫ থেকে ৯টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরুর আগেই শেয়ার কেনা-বেচার অর্ডার দিতে পারবেন বিনিয়োগকারীরা। আর লেনদেন যথা নিয়মে সকাল ৯টা ৩০ মিনিট থেকে শুরু হবে এবং চলবে দুপুর ১টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত।

চলতি বছরের ১৯ মে প্রি-ওপেনিং সেশন বাতিল করে বিএসইসি। ওই সময়ে প্রি-ওপেনিং সেশন ছিল ১৫ মিনিট।

স্টকমার্কেটবিডি.কম///

আবারও নীতি সুদহার বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

এ সপ্তাহেই বিশ্বব্যাংক বলল, মূল্যস্ফীতি মোকাবিলায় বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো যেভাবে নীতি সুদহার বৃদ্ধি করছে, তাতে আগামী বছর বিশ্বে মন্দার আশঙ্কা আছে। সেই পূর্বাভাসের রেশ কাটতে না কাটতেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ আবারও নীতি সুদহার বৃদ্ধির ঘোষণা দিল।

এবার একধাক্কায় শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশীয় পয়েন্ট হারে নীতি সুদহার বৃদ্ধি করেছে ফেডারেল রিজার্ভ। এ নিয়ে চলতি বছর মোট পাঁচবার নীতি সুদহার বৃদ্ধি করল বিশ্বের শীর্ষ পর্যায়ের অর্থনীতির দেশটি। ফেডারেল রিজার্ভ যে ব্যবস্থা নিয়েছে, সেটিকে এভাবে ব্যাখ্যা করা যায়: মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে যা যা করা দরকার সবই করা হবে, তাতে মন্দা দেখা দিলেও কিছু আসে–যায় না।

ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল নীতি সুদহার বৃদ্ধির ঘোষণায় বলেন, ‘মূল্যস্ফীতির রাশ টানতে হবে আমাদের। তবে আমরা যদি নির্বিঘ্নে এ কাজ করতে পারতাম, তাহলে ভালো হতো। কিন্তু নির্বিঘ্নে করার জো নেই।’

বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর অন্যতম প্রধান কাজ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখা। যখন কোনো দেশে মূল্যস্ফীতির হার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, তখন অর্থপ্রবাহের রাশ টানা হয়। আর সেটি করতে গিয়ে বাড়ানো হয় নীতি সুদহার। অর্থাৎ কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে যে হারে ঋণ দেয়, তা কিছুটা বাড়িয়ে দেয়। তাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ঋণের খরচ বেড়ে যায়।

এতে মানুষ ঋণ গ্রহণে নিরুৎসাহিত হন। যাঁদের নিতান্ত প্রয়োজন, তাঁরা ছাড়া অন্য কেউ সাধারণত ঋণ নিতে আগ্রহী হন না।Ñএতে বাজারে চাহিদায় ভাটা পড়ে, মূল্যস্ফীতিও নিয়ন্ত্রণে আসে।

ফেডারেল রিজার্ভের নীতি সুদহারের লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ৩ থেকে ৩ দশমিক ২৫ শতাংশ। তবে এখন তারা বলছে, চলতি বছর তা ৪ শতাংশ অতিক্রম করে যেতে পারে।

তবে এবারের মূল্যস্ফীতি ঠিক চাহিদা বৃদ্ধির কারণে নয়, এটি ঘটছে মূলত সরবরাহব্যবস্থার কারণে। গত বছরের মাঝামাঝি সময় থেকে বিশ্বের প্রায় সব দেশ থেকে কোভিডজনিত বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করা হয়। তখন হুট করেই চাহিদা অনেকটা বেড়ে যায়। তখন থেকেই মূল্যস্ফীতি বাড়তে শুরু করে, তবে ফেডারেল রিজার্ভ বা বিশ্বের অন্যান্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক তখন মনে করেছিল, এটা সাময়িক। ফলে তারা তখন নীতি সুদহার বৃদ্ধি করেনি।

তবে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হলে পরিস্থিতির ভয়াবহ অবনতি হয়। সরবরাহব্যবস্থা বিঘ্নিত হওয়ার কারণে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই মূল্যস্ফীতি বাড়তে শুরু করে। তখন নিরুপায় হয়ে বিশ্বের প্রায় সব দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার বৃদ্ধি করার পথে হাঁটতে থাকে।

ব্যাংক অব ইংল্যান্ড, ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংক, রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া থেকে শুরু করে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ডের মতো দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো নীতি সুদহার কয়েক দফায় বাড়িয়ে দেয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম//

চলতি বছর রেমিট্যান্স ৩০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে : প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ এমপি বলেছেন, বিদেশ থেকে জুলাই মাসে দুই বিলিয়ন, আগস্টে দুই বিলিয়ন, সেপ্টেম্বরের ১৫ দিনে এক বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। রেমিট্যান্সের প্রবাহের কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ কমেনি।

তিনি আরও বলেন, আমদানি বেড়ে গেলে রিজার্ভ কমে যায়, আবার আমদানি কমে গেলে রিজার্ভ বেড়ে যায়। এটা সাময়িক, রিজার্ভ কেন কমছে আর কেন বাড়ছে এটা নিয়ে চিন্তা করার কিছু নেই। আশা করি এ বছর রেমিট্যান্স ৩০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলায় কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
এ সময় তিনি আরও বলেন, দক্ষ হয়ে বিদেশে গেলে রেমিট্যান্স আরও বাড়বে। অদক্ষ শ্রমিকের চেয়ে দক্ষ শ্রমিক বেশি আয় করে।

মেলান্দহ কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মেলান্দহ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম মিঞার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ এমপি, বিশেষ অতিথি হিসেবে মির্জা আজম এমপি, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব আহমেদ মনিরুছ সালেহীন, জেলা প্রশাসক শ্রাবস্তী রায়, জেলা পরিষদ প্রশাসক ফারুক আহাম্মেদ চৌধুরী, মেলান্দহ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. কামরুজ্জামান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

উল্লেখ্য, ২২ কোটি ৮ লাখ ৮৬ হাজার টাকা ব্যয়ে মেলান্দহ কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়। এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে কম্পিউটার, অটোমোবাইল, গার্মেন্টস, ইলেকট্রিক ও ওয়েল্ডিং এন্ড ফেব্রিকেশন ট্রেডে প্রতি বছর মোট ১ হাজার ২ জনকে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে গড়ে তোলা হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম//

দায় সমন্বয়ে শেয়ার ইস্যু করবে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের (আইএলএফএসএল) প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকার বিভিন্ন মেয়াদি দায় রয়েছে। এ দায় ও কোম্পানিটির কাছে রাখা আমানতকে শেয়ারে রূপান্তর করার লক্ষ্যে সোনার বাংলা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের (এসবিসিএমএল) সঙ্গে উপদেষ্টা ও ইস্যু ব্যবস্থাপনা পরিষেবা-সংক্রান্ত একটি চুক্তি করা হয়েছে। গতকাল আইএলএফএসএল প্রধান কার্যালয়ে এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।

চুক্তি অনুসারে, এ শেয়ার ইস্যুর পরে কোম্পানিটির সমুদয় দায়ের অর্ধেক বা প্রায় ২ হাজার কোটি টাকায় দায় সমন্বয় করা সম্ভব হবে। বাকি দায় ব্যবসা সচল করার মাধ্যমে আস্তে আস্তে সমন্বয় করা হবে।

ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম খানের উপস্থিতিতে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. মশিউর রহমান ও সোনার বাংলা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইমাম হোসেন নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। এ সময় আইএলএফএসএলের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ, সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ (অব.) মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ মেফতাউল করিম, ব্যারিস্টার মুহাম্মদ আশরাফ আলী, মোহাম্মদ এনামুল হাসান ও এসবিসিএমএলের সঙ্গে উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের পরিচালনা পর্ষদে সংশ্লিষ্ট সব নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন সাপেক্ষে সোনার বাংলা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে আমানত ও দায়কে শেয়ারে রূপান্তর করার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম//

কোনোক্রমেই যেন ডিম আমদানি করা না হয় : কৃষিমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

কোনো ক্রমেই দেশে ডিম আমদানি করা হবে না বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক। বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে কৃষিমন্ত্রীর নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

এক প্রশ্নের জবাবে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘কোনোক্রমেই যেন ডিম আমদানি করা না হয়। আমরা একটু কষ্ট করি, তার পরও আমরা ডিম আমদানি করব না।

এ ছাড়া দেশের উন্নয়নের স্বার্থে যুদ্ধ চান না বলেও জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ডা. মো. আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেছেন, ‘যুদ্ধ দিয়ে দেশটাকে পিছিয়ে দিতে চাই না। ’

আমাদের প্রতিবেশী দেশ মিয়নমারের সঙ্গে বৈরী সম্পর্ক নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার কোনো উদ্বেগের মধ্যে রয়েছে কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের সেনাবাহিনী ও আর্মড ফোর্সের যথেষ্ট সক্ষমতা রয়েছে। মিয়ানমারের মতো দেশকে আমরা অবশ্যই মোকাবিলা করতে পারব। আর জাতি ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে। ’

যেকোনো দেশ রক্ষায় জাতিরও বিরাট ভূমিকা রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় পুরো জাতি ঐক্যবদ্ধভাবে সরকারকে সহযোগিতা করবে। তবে আমরা মানবিক দিক বিবেচনা করছি। কিন্তু পশ্চিমা বিশ্ব যারা মানবতার কথা বলে, তারা তো কাউকে জায়গা দিচ্ছে না। বাংলাদেশ লাখ লাখ রোহিঙ্গা জায়গা, খাবার দিচ্ছে। এখন আমাদের ঝুঁকি হলো নিরাপত্তার। তার পরও আমরা চাই না যে যুদ্ধ হোক। ’

মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আমাদের উন্নয়নটাকে সামনে নিয়ে যেতে চাই। উন্নয়নের যে ধারা বইছে সেটা যুদ্ধ দিয়ে দেশটাকে পিছিয়ে দিতে চাই না। আমাদের সরকারের সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রয়েছে মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে। তারাও বারবার আশ্বস্ত করেছে, এগুলো অভ্যন্তরীণ বিষয়, মোকাবিলা করতে গিয়ে কিছু ইনসিডেন্ট হচ্ছে। ইনশাআল্লাহ যুদ্ধ হবে না। আর মিয়ানমারও সে অবস্থায় নেই। ’

স্টকমার্কেটবিডি.কম//