স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশী বলেন, ওয়ালটন বাংলাদেশের আইকন। আমাদের কাছে একটা বিষ্ময় ও আলোকবর্তিতা। এমন কোনো নিত্য প্রয়োজনীয় ইলেকট্রনিক্স পণ্য নেই যা ওয়ালটন তৈরি করছে না। ওয়ালটনের জন্য দেশের বিলিয়ন ডলারের আমদানি ব্যয় সাশ্রয় হয়েছে। প্রচুর পরিমাণ কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি দেশের রপ্তানি আয় ও অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে অবদান রাখছে ওয়ালটন।
আমাদের এখন এমন অর্গানাইজেশন প্রয়োজন, যারা উৎপাদন করে দেশের মানুষের চাহিদা পূরণ করবে এবং বাইরে রপ্তানি করবে। দেশের বাইরে রপ্তানির মাধ্যমে আমাদের আয় বাড়াবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১০ আগষ্ট) দুপুরে রাজধানীর আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরার হল-১ এটিএস এক্সপো ২০২৩ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এটিএস এক্সপো ২০২৩ এর এককভাবে আয়োজন করে ওয়ালটন।
অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, এখন দেশেই ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট তৈরি হচ্ছে। এসব প্রোডাক্ট যদি দেশে উৎপাদন না হত, তাহলে আমাদের অনেক পরিমাষ ইমপোর্ট করা লাগতো। কম্পানিগুলো মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যেই এসব ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট তৈরি করছে। এই যে ৬ লাখ রেফ্রিজারেটর এক মাসেই কেনা, এটি একটি রিফ্লেকশন যে দেশের মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বাড়ছে।
টিপু মুনশি বলেন, ওয়ালটনের পণ্য সারা দেশে পাওয়া যায়। কোথাও গেলে ৫ মিনিট পর পর ওয়ালটনের কোনো না কোনো নেমপ্লেট দেখা যায়। আমি শুনলাম গত কোরবানির মাসে তাদের ৬ লাখ রেফ্রিজারেটর বিক্রি হয়েছে। অন্য মাসে তো বিক্রি রেগুলার আছেই।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএসইসি চেয়ারম্যান প্রফেসর শিবলি রুবাইয়েত-উল-ইসলাম, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট সামির সাত্তার ও ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র এমডি অ্যান্ড সিইও গোলাম মুর্শেদ।
স্টকমার্কেটবিডি.কম////