২০১০ সালে ধসের পর নানামুখী সংস্কারের পর চলতি বছরের শুরু থেকে নতুন মাত্রা পেয়েছে বাজার। নতুন কম্পানির তালিকাভুক্তি আগের চেয়ে কমলেও মন্দাবস্থার উন্নতি হয়েছে। বেড়েছে তলানিতে পড়ে থাকা কম্পানির শেয়ারের দাম। কম্পানির রাইট ইস্যু ও বোনাস শেয়ার বৃদ্ধিতে বেড়েছে পুঁজিবাজারের মূলধন। আর এই মূলধন চার লাখ কোটি টাকার দ্বারপ্রান্তে। মূল্যসূচকও ছয় হাজার পয়েন্টের কাছাকাছি অবস্থান করছে।
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে তিন লাখ ৯৯ হাজার ৮৬৫ কোটি ৬৫ লাখ ৪১ হাজার ৩২২ টাকা, যা শেয়ারবাজারের সর্বোচ্চ বাজার মূলধন। আর প্রধান সূচক দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ৯৪৭ পয়েন্ট, যা ডিএসইক্স সূচক চালুর পর সর্বোচ্চ। গতকাল সোমবার দেশের দুই শেয়ারবাজারেই সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। একই সঙ্গে বেশির ভাগ কম্পানির শেয়ারের দামও বেড়েছে।
আগের দিনও দুই বাজারেই সূচক ও লেনদেন বেড়েছিল। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৩২ কোটি ৮১ লাখ টাকা। আগেরদিন লেনদেন হয়েছিল ৯৩০ কোটি ২২ লাখ টাকা। আর সূচক বেড়েছিল ৩০ পয়েন্ট।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, লেনদেন শুরুর পর থেকে সূচক ক্রমাগত ঊর্ধ্বমুখী হয়। দিনশেষে সূচক দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ৯৪৭ পয়েন্ট।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/শুভ/মোদক.