সিএসইর ভারপ্রাপ্ত এমডি গোলাম ফারুক

CSEনিজস্ব প্রতিবেদক :

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পেয়েছেন উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. গোলাম ফারুক। গত ১ নভেম্বর থেকে তিনি দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন।

সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে নতুন কেউ দায়িত্বভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্বে বহাল থাকবেন। সিএসইর পরিচালনা পর্ষদ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে।

এ দিকে সিএসইর সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ সাজিদ হোসেনের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মেয়াদ গত ৩১ অক্টোবর শেষ হয়েছে। তবে চুক্তিপত্রে সাজিদ হোসেনের আরও এক মেয়াদ (তিন বছর) বাড়ানোর সুয়োগ রয়েছে উল্লেখ থাকলেও সিএসইর পরিচালনা পর্ষদ তা বিবেচনা করেনি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ/সি

অবশেষে উভয় শেয়ারবাজারে সূচক-পতন

indexনিজস্ব প্রতিবেদক :

উত্থানে শুরু হলেও সূচকের পতনে শেষ হয়েছে দেশের উভয় শেয়ারবাজারের লেনদেন। সূচকের সঙ্গে কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার দর। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন সামান্য বেড়েছে। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় সূচকের উত্থানে শুরু হয় লেনদেন।

দিন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৬৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫১০৫ পয়েন্টে। মোট ৩০৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৭১টির, কমেছে ২০৪টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ার। আর টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৭৩২ কোটি ৫৬ লাখ টাকার।

এদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) দিন শেষে সিএসসিএক্স সূচক ১৫১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯৫৫০ পয়েন্টে। মোট ২১৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৩৬টির, কমেছে ১৭০টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ার। টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ৭৪ কোটি ৮ লাখ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এআর

শেয়ারবাজারে সূচক ও লেনদেনে মিশ্রভাব

high indexনিজস্ব প্রতিবেদক :

ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় দেশের উভয় শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হলেও ১ ঘণ্টার মাথায় বাজার নিম্নমুখী হয়। দিনের দেড় ঘণ্টার মাথায় টাকার অংকে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা কম লক্ষ্য করা গেছে।

দুপুর ১২টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ১১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫১৬১ পয়েন্টে।

এ সময়ে লেনদেন হওয়া ২৫৮টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯৬টির, কমেছে ১২৬টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ার দর। লেনদেন হয়েছে ২৬৯ কোটি ৬১ লাখ ৯৫ হাজার টাকা। আগের দিন সকাল সাড়ে ১১টা পর্যন্ত লেনদেন হয়েছিল ২০৯ কোটি ৭ লাখ ৫৭ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট।

দুপুর ১২টা পর্যন্ত ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপিইয়ার্ডের। এ সময়ে এ কোম্পানির ৬০ লাখ ৮০ হাজার ৪০০ শেয়ার ৩৫ কোটি ৭৩ লাখ ২১ হাজার ৯০০ টাকায় লেনদেন হয়েছে।

রবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স অবস্থান করে ৫১৭৩ পয়েন্টে। ওইদিন লেনদেন হয় ৭২৪ কোটি ৮৪ লাখ ৮ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক দুপুর ১২টায় ৪৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯৬৫৫ পয়েন্টে। এ সময়ে লেনদেন হওয়া ১৪৬টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৩২টির, কমেছে ৯৫টির এবং দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টি কোম্পানির। লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এআর

প্রাইম টেক্সটাইল ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ

primস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের প্রাইম টেক্সটাইল ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ২০১৪ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়া অর্থ বছরের জন্য উভয় কোম্পানির পক্ষ থেকে লভ্যাংশ সংক্রান্ত এ সব সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রাইম টেক্সটাইলের পক্ষ থেকে আগামী ১৩ নভেম্বর রেকর্ড ডেট ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া ঘোষিত লভ্যাংশে বিনিয়োগকারীদের সম্মতি নিতে আগামী ২৭ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় মিল প্রাঙ্গণ, নারায়নগঞ্জে বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আহ্বান করা হয়েছে।

শেষ হওয়া অর্থ বছরে প্রাইম টেক্সটাইলের প্রতি শেয়ারে আয় হয়েছে (ইপিএস) ১.১৭ টাকা, প্রতি শেয়ারে সম্পদ হয়েছে ৫৬.৫৬ টাকা ও প্রতি শেয়ারে নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ঋণাত্মক ৭.৬০ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এলকে

কাঁচামাল বরাদ্দ পাচ্ছে সিভিও

CVO_logo2স্টকমার্কেট ডেস্ক :
প্রতি বছর ১৫ হাজার মেট্রিক টন কনডেনসেট (গ্যাস ফিল্ডের নির্গত তরল) কাঁচামাল পাবে সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল। এজন্য বিদ্যুৎ জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সিভিও পেট্রোকেমিক্যালকে চূড়ান্ত বরাদ্দপত্র দেওয়া হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বিষয়টি চিঠির মাধ্যমে অবহিত করা হয়েছে বলে সিভিওর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

২০১১ সালের ৩ অক্টোবর বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া অনাপত্তিপত্রের শর্ত অনুযায়ী গত বছরের নভেম্বর মাসে প্রতি বছর ৫০ হাজার এবং প্রতিদিন ১৫০ মেট্রিক টন জ্বালানী তেল উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন কনডেনসেট ফ্লাকশনেশন প্লান্ট স্থাপন করে সিভিও।

এ দিকে, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি লিমিটেডের কাছ থেকে ৩০ হাজার টন পেট্রোল ও ডিজেল কেনার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি)। এ জন্য উভয় পক্ষের মধ্যে গত ১৫ সেপ্টেম্বর বিপিসির বোর্ড রূমে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

এর আগে পরীক্ষামূলক জ্বালানি উৎপাদনের লক্ষ্যে গত ২ এপ্রিল কনডেনসেট প্ল্যান্ট উদ্বোধন করে সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল। পরীক্ষামূলক উৎপাদন সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ায় চুক্তি অনুযায়ী মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কাঁচামাল বরাদ্দ পাচ্ছে কোম্পানিটি।

উল্লেখ্য, ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত চিটাগাং ভেজিটেবল অয়েল (সিভিও) ২০১০ সালে সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি লিমিটেডে রূপান্তরিত হয়। এর আগে চিটাগাং ভেজিটেবল অয়েল ফুলকপি সয়াবিন তেল, গোল্ড কাপ ঘিসহ বিভিন্ন পণ্য উৎপাদন করত।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এলকে

অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের বোর্ড সভা ৯ নভেম্বর

olimpicস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের কোম্পানি অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের বোর্ড সভা দিন ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ৯ নভেম্বর রোববার বিকেল ৪টায় এই সভাটি অনুষ্ঠিত হবে । ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা যায়।

বৈঠকে কোম্পানির ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে আসতে পারে কোম্পানির বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ।

২০১৩ সালে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ বিনিয়োগকারীদের ৬০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল। এর মধ্যে ১০ শতাংশ নগদ ও ৫০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ। ওই বছর কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় করেছিল ৭ টাকা  ৮৫ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এআর

ফাইন ফুডস ‘বি’ থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে

fineস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফাইন ফুডস লিমিটেড আগামীকাল সোমবার থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হবে। সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের কোনো লভ্যাংশ দেয়নি। এতে ফাইন ফুডসকে ‘বি’ থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে জানা গেছে।

কোম্পানিটি স্টক এক্সচেঞ্জের নিয়ম অনুযায়ী আগামীকাল থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে।

উল্লেখ্য, ফাইন ফুডস ২০১৩ সালে বিনিয়োগকারীদের ২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল। কোম্পানিটি  ২০০২ সালে তালিকাভুক্ত হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এআর

মার্জিন ঋণের চড়া সুদে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বিনিয়োগকারীরা

biniogনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের দুঃস্বপ্ন কাটছে না। গত দুই মাস ধরে সামগ্রিক বাজার ইতিবাচক থাকলেও মার্জিন ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করা বিনিয়োগকারীদের কোনোই লাভ হচ্ছে না। কারণ তাদের পোর্টফোলিও থেকে যে লাভ হচ্ছে তা মার্জিণ ঋণের সুদ হিসেবে কেটে রাখা হচ্ছে।

এদিকে, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে আমানত এবং ঋণের সুদ হার কমলেও এর কোনো প্রভাব নেই শেয়ারবাজারের মার্জিন ঋণে। বিনিয়োগকারীদের শেয়ার কেনার জন্য মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারহাউজের দেয়া এই ঋণে এখনো আদায় করা হচ্ছে উচ্চ সুদ। ফলে মার্জিন ঋণের বিনিয়োগে এখনো বাড়তি ঝুঁকি নিতে হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রতিষ্ঠান ভেদে মার্জিন ঋণে ১৬ থেকে ১৮ শতাংশ সুদ আদায় করছে। গত কয়েক বছর ধরেই এই হারে ঋণ দিচ্ছে তারা। সম্প্রতি ব্যাংকিং চ্যানেলে বিপুল নগদ টাকার চাপে বিভিন্ন খাতে ঋণের সুদ হার কমেছে।

কিন্তু তার কোনোই প্রভাব নেই মার্জিন ঋণে। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান সুদ হার কমালেও তা ০.৫ থেকে ০.৭৫ শতাংশের বেশি নয়।

রাজনৈতিক অস্থিরতাসহ নানা কারণে নতুন বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না উদ্যোক্তারা। টাকা খাটাতে না পারায় আমানতের সুদ হার কমিয়ে দিয়েছে ব্যাংকগুলো। মেয়াদি আমানতের সুদ হার নেমে এসেছে ৭-৮ শতাংশে। একই কারণে কমিয়েছে বিভিন্ন ধরনের ঋণের সুদ হারো।

মার্চেন্ট ব্যাংক ও ট্রেকহোল্ডারের (ব্রোকারহাউজ) কর্মকর্তারা বলছেন, তাদের নিজেদের তেমন কোনো তহবিল নেই। তারা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে গ্রাহকদের ঋণ দিয়ে থাকেন।

ব্যাংকগুলো তাদের কম সুদে ঋণ না দেয়ায় তারা মার্জিন ঋণের সুদ কমাতে পারছেন না। তাছাড়া তারা সুদ হারকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে মার্জিন ঋণকে কিছুটা নিরুৎসাহিত করতে চান।

এদিকে, বিনিয়োগকারীরা বলছেন, বিনিয়োগ স্থবিরতার জন্য ব্যাংকের সুদ হার কমছে। কিন্তু পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের জন্য মার্জিন ঋণের সুদের হার কমছে না। অনেকেই চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ নিচ্ছে। এটা তাদের ওপর জুলুম।

আইআইডিএফসির বিনিয়োগকারী আলমগীর হোসাইন বলেন, লোকসান দিতে দিতে আমাদের পুঁজি শেষ। এখন আমাদের যদি বাঁচতে হয় তাহলে মার্জিন ঋণ নিয়ে ব্যবসা করতে হবে। কিন্তু উচ্চ হারে সুদ দিয়ে আমরা বিনিয়োগ করতে সাহস পাচ্ছি না।

ব্যাংকগুলো আমানতের সুদ হার কমালেও মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো কেন কমাচ্ছে না এমন প্রশ্নের জবাবে ব্র্যাক ইপিএল স্টক ব্রোকারেজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) রহমত পাশা বলেন, আমরা এ প্রোডাক্টিকে (মার্জিন ঋণ) বাদ দেয়ার চিন্তা করছি।

যার কারণে ব্যাংকে এফডিআর রেট কমার পরেও আমরা কামাচ্ছি না। তিনি বলেন, ২০১০ সালে বাজার ধসের অন্যতম একটি কারণ ছিল মার্জিন ঋণ। এ জন্য আমরা এটি থেকে বিনিয়োগকারীদের দূরে রাখার চেষ্টা করছি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস