অক্টোবরে মূল্যস্ফীতির হার ৫.৭০% : বিবিএস

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

করোনা পরিস্থিতি উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে মূল্যস্ফীতি যে বেশ ভোগাবে, আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর পূর্বাভাসে আগে থেকে বোঝা যাচ্ছিল। নতুন (২০২১-২২) অর্থবছরের শুরু থেকেই দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে। গ্রাম কিংবা শহর—সবখানেই পাল্লা দিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী। তেল, চিনি, আটাসহ স্বাস্থ্যসেবা, আসবাবেও খরচ বাড়ছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের পেছনে খরচ মেটাতেই হিমশিম খাচ্ছে সাধারণ মানুষ।

সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, অক্টোবরে গড় মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৫ দশমিক ৭ শতাংশে গিয়ে ঠেকেছে, যা আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ। তার আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ৫৪ শতাংশ। দেখা যাচ্ছে, অর্থবছরের শুরু থেকেই নিত্যপণ্যের বাজার অস্থির। প্রতি মাসেই তা বাড়ছে।

বিবিএস বলছে, অক্টোবরে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ২২ শতাংশ, যা আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ২১ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি একলাফে ৬ দশমিক ৪৮ শতাংশে ঠেকেছে, যা গত ৬২ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। যা আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক ১৯ শতাংশ।

চলতি অর্থবছরের বাজেটে সরকার মূল্যস্ফীতিকে ৫ দশমিক ৩ শতাংশের মধ্যে ধরে রাখার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। প্রতি মাসেই যেভাবে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ছে, তাতে বছর শেষে এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নিয়ে সংশয় আছে।

বিবিএসের তথ্য বলছে, অক্টোবরে শহরাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৫ শতাংশে, যা আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ২৫ শতাংশে। খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৪ দশমিক ৩১ শতাংশ, সেপ্টেম্বরে যা ছিল ৪ দশমিক ০৩ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৬ দশমিক ৮৯ শতাংশ হয়েছে, আগের মাসে যা ছিল ৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ। বিবিএস বলছে, খাদ্যপণ্যের চেয়ে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের দাম বাড়ছে অস্বাভাবিক হারে।

গ্রামাঞ্চলেও খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি বাড়ছে। গ্রামে অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৫ দশমিক ৮১ শতাংশ, যা আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ৭৭ শতাংশ। অবশ্য গ্রামে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ৫ দশমিক ৬২ শতাংশ হয়েছে, যা আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ৭৪ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৬ দশমিক ১৭ শতাংশ হয়েছে, যা আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ।

বিবিএসের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মধ্যে গত অক্টোবরে সবচেয়ে বেশি খরচ বেড়েছে পরিবহন খাতে। সেপ্টেম্বরে এ খাতে মূল্যস্ফীতি ছিল ০ দশমিক ৫৪ শতাংশ, অক্টোবরে তা বেড়ে হয়েছে ০ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এ ছাড়া স্বাস্থ্যসেবা, আসবাব, বাড়ি ভাড়া, পোশাক খাতেও খরচ বেড়েছে, যার প্রভাব পড়েছে গড় মূল্যস্ফীতির ওপর।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

লেনদেনের শীর্ষে ওয়ান ব্যাংক; ২য় বেক্সিমকো

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ১৮৯ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা বেক্সিমকো লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯৮ কোটি ৬২ লাখ টাকার।

৪৯ কোটি ১৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে বেক্স ফার্মা লিমিটেড।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইএফআইসি ব্যাংকের ৩৯ কোটি ১৫ লাখ, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ৩৯ কোটি ৮ লাখ, স্কয়ার ফার্মার ৩৮ কোটি ৫৪ লাখ, ওরিয়ন ফার্মার ৩৬ কোটি ৮১ লাখ, বিএটিবিসির ৩৪ কোটি ৪৩ লাখ, জেনেক্স ইনফোসিসের ৩২ কোটি ৭০ লাখ ও ফরচুন সুজ লিমিটেডের ২৮ কোটি ২০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

  1. ওয়ান ব্যাংক
  2. বেক্সিমকো লিমিটেড
  3. বেক্স ফার্মা
  4. আইএফআইসি ব্যাংক
  5. প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল
  6. স্কয়ার ফার্মা
  7. ওরিয়ন ফার্মা
  8. বিএটিবিসি
  9. জেনেক্স ইনফোসিস
  10. ফরচুন সুজ লিমিটেড।

সূচকের বড় পতন হলেও বেড়েছে লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের শেষে সূচকের বড় পতন হয়েছে। তবে এদিন সেখানে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কবেড়েছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার দিন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৯২.২৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬৭০৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ২৫.৩২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪০৫ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫১.১০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২৫১৬ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১১৪৬ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭০৮ কোটি ১৮ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৭১টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৬৫টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ২৬৬টির, আর দর অপরিবর্তিত আছে ৪০টির দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- ওয়ান ব্যাংক, বেক্সিমকো লিমিটেড, বেক্স ফার্মা, আইএফআইসি ব্যাংক, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, স্কয়ার ফার্মা, ওরিয়ন ফার্মা, বিএটিবিসি, জেনেক্স ইনফোসিস ও ফরচুন সুজ লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ২৬২.৯০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৯ হাজার ৬১৪ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৭৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৬৩টির, কমেছে ১৮৮টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি ২৮ লাখ টাকা। গতকাল সোমবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ৩৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে বেক্স ফার্মা ও বিএটিবিসি লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

ব্যবসা বাড়াবে প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের পরিচালনা বোর্ড বিএমআরই প্রকল্প সম্প্রসারণ এবং নতুন প্রকল্পে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, কোম্পানিটি কারখানার উৎপাদন ক্ষমতা বাড়াতে মূলধনী যন্ত্রপাতি, সিভিল কনস্ট্রাকশন এবং অন্যান্য কাজের জন্য ৮ কোটি ৫৪ লাখ টাকা বিনিয়োগ করবে।

নতুন বিনিয়োগে কোম্পানিটির মাসে অতিরিক্ত ৭ কোটি টাকার রাজস্ব বাড়াতে সাহায্য করবে।

কোম্পানিটি আরও জানায়, মেয়াদী ঋণ সুবিধার মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রায় পণ্য আমদানি করা হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ডিসেম্বর মাসে তিন কোম্পানির আইপিও আবেদন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আগামী ডিসেম্বর মাসে তিন কোম্পানির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে অর্থ উত্তোলনের জন্য আবেদন গ্রহণ করা হবে। কোম্পানি ৩টি হলো- ইউনিয়ন ইন্সুরেন্স কোম্পানি, বিডি থাই ফুড এন্ড বেভারেজ এবং ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড। কোম্পানিগুলো সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানি ৩টির আইপিও আবেদেনর তারিখ ডিসেম্বর মাসে নির্ধারণ করা হয়েছে। শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমোদনের প্রেক্ষিতে কোম্পানি ৩টি আইপিও আবেদনের তারিখ নির্ধারণ করেছে।

এর মধ্যে ইউনিয়ন ইন্সুরেন্সের আবেদন ১৫-২২ ডিসেম্বর, বিডি থাই ফুড এন্ড বেভারেজের আবেদন ২৩-২৯ ডিসেম্বর এবং ইউনিয়ন ব্যাংকের আবেদন ২৬-৩০ ডিসেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।

ইউনিয়ন ইন্সুরেন্স কোম্পানি:

আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানিটি শেয়ারবাজার থেকে ১৯ কোটি ৩৬ টাকা উত্তোলন করবে। ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতির মাধ্যমে কোম্পানিটি অভিহিত মূল্য তথা ১০ টাকা মূল্যে ১ কোটি ৯৩ লাখ ৬০ হাজার শেয়ার ইস্যু করবে।

উত্তোলিত অর্থ মেয়াদি আমানত (Fixed Deposit), শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ, ফ্লোর কেনা ও আইপিওর ব্যয় বাবদ ব্যবহার করবে।

সর্বশেষ আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে, কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস ৯৩ পয়সা।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) ছিল ১৬ টাকা ২ পয়সা (সম্পদ পুনঃমূল্যায়নসহ)।

ব্যাংকটির ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছে সোনার বাংলা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

বিডি থাই ফুড এন্ড বেভারেজ:

কোম্পানিটিকে ১০ টাকা ইস্যু মূল্যের ১ কোটি ৫০ লাখ সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ১৫ কোটি টাকা উত্তোলনের অনুমোদন দেয়া হয়।

উত্তোলিত অর্থে যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম কেনা, ভবন নির্মাণ, ভূমি উন্নয়ন ও আইপিও প্রক্রিয়ার খরচ খাতে ব্যয় করা হবে।

৩০ জুন সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুসারে পুনর্মূল্যায়ন ছাড়া কোম্পানিটির নিট সম্পদমূল্য (এনএভি) ১২ টাকা ৮২ পয়সা। আর পুনর্মূল্যায়নসহ এনএভি ১৪ টাকা ২৩ পয়সা।

গত পাঁচ বছরের ভারিত গড় হারে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৬৩ পয়সা। কোম্পানিটির বর্তমান পরিশোধিত মূলধন ৬৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

কোম্পানিটির শেয়ারধারীদের স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ার লেনদেন শুরুর দিন থেকে পরবর্তী তিন বছর পর্যন্ত লকইন আরোপ করা হয়েছে।

এছাড়া কোম্পানিটির ইপিএস ১ টাকা বা এর বেশি না হওয়া পর্যন্ত উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা কোনো প্রকার লভ্যাংশ নিতে পারবেন না। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির আগে কোম্পানিটি কোনো ডিভিডেন্ড ঘোষণা, অনুমোদন বা বিতরণ করতে পারবে না।

বিডি থাই ফুড অ্যান্ড বেভারেজের কর্মীদের অনুকূলে ১৫ শতাংশ শেয়ার ইস্যু করতে পারবে। তবে এক্ষেত্রে এ শেয়ারের ওপর দুই বছরের লকইন থাকবে।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে বিএলআই ক্যাপিটাল লিমিটেড ও ইউনিক্যাপ ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

ইউনিয়ন ব্যাংক:

কোম্পানিটি শেয়ারবাজারে ৪২ কোটি ৮০ লাখ সাধারণ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ৪২৮ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা।

শেয়ারবাজার থেকে ব্যাংকটি অর্থ উত্তোলন করে এসএমই ও প্রজেক্ট অর্থায়ন, সরকারি সিকিউরিটিজ ক্রয়, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।

কোম্পানিটির ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী পুন:মূল্যায়ন ছাড়া নেট অ্যাসেটভ্যালু হয়েছে ১৬.৩৮ টাকা (কোম্পানিটি কোনো সম্পদ পুন:মূল্যায়ন করেনি) এবং শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হগয়েছে ১.৭৭ টাকা।

বিগত ৫ বছরের ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৮২ টাকা।

ব্যাংকটি ২০২১ সালের মধ্যে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে ২০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।

এছাড়াও শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির পূর্বে ব্যাংকটি কোনো প্রকার ডিভিডেন্ড ঘোষণা, অনুমোদন বা বিতরণ করতে পারবে না।

আইপিওতে কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে যথাক্রমে প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট এবং ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

রাজধানীতে সী পার্লসের হোটেল ব্যবসা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত ভ্রমণ ও প্রণোদনা শিল্প খাতের কোম্পানি সী পার্লস রিসোর্ট এন্ড স্পা লিমিটেডের পরিচালনা বোর্ড রাজধানীতে হোটেল ব্যবসা শুরু করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

রাজধানীর বারিধারা কূটনৈতিক পাড়ায় কোম্পানিটি লা ভিলা ওয়েষ্টার্ণ নামে একটি হোটেল করবে। এজন্য কোম্পানিটি ১০ হাজার বর্গ ফুট জায়গা ভাড়া করেছে।

হোটেলটিতে ১০০০ হাজার এবং ১৭০০ বর্গফুটের ২৬ রুম থাকবে। এছাড়াও থাকবে দুটি রেস্টুরেন্ট।

এই হোটেল তৈরিতে ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। আর হোটেল ব্যবসাটি করে কোম্পানিটির প্রতিবছর ৪ কোটি টাকা আয় করবে বলে ধারণা করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

এ্যারামিট লিমিটেডের আয় বেড়েছে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত এ্যারামিট লিমিটেডের চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

সোমবার (২৯ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা বোর্ডের সভায় এ প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়।

চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর-২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.১৪ টাকা। গত বছরের এই প্রান্তিকে আয় ছিল ০.৬৭ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৯২.৫৩ টাকা। যা চলতি বছরের ৩০ জুন ছিল ১৮১.৪২ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

এ্যারামিট সিমেন্টের লোকসান বেড়েছে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত সিমেন্ট খাতের কোম্পানি এ্যারামিট সিমেন্ট লিমিটেডের চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির লোকসান বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

সোমবার (২৯ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা বোর্ডের সভায় এ প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়।

চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর-২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১.৯৬ টাকা। গত বছরের এই প্রান্তিকে লোকসান ছিল ১.৩২ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৭.১৯ টাকা। যা চলতি বছরের ৩০ জুন ছিল ২৯.১৩ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্সের আয় কমেছে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত বীমা খাতের কোম্পানি সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্সের লিমিটেডের চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

গতকাল সোমবার অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়। এই প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২১) বিমাটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬ পয়সা। গত বছরের এ সময়ের বিমাটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২৬ পয়সা। এ হিসাবে চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে বিমার আয় কমেছে।

চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে বিমাটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১.৯৭ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৮৬ টাকা। এহিসাবে কোম্পানিটির আয় কমেছে।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর বিমাটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২০.৪২ টাকা। যা ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ছিল ১৯.৬২ টাকা

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম