ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিংয়ের নাম পরিবর্তন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বেসরকারি খাতের ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান ‘ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফিন্যান্স কর্পোরেশন লিমিটেডের’ নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির নতুন দেওয়া হয়েছে ‘ডিবিএইচ ফিন্যান্স পিএলসি’।

রবিবার (৩১ জুলাই) বাংলাদেশ ব্যাংক এক সার্কুলারের মাধ্যমে দেশে কার্যরত সব আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও তফসিলি ব্যাংককে তা জানিয়েছেন।

নাম পরিবর্তন করা ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন লিমিটেড ১৯৯৬ সালে আন্তর্জাতিক যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৯৭ সাল থেকে কার্যক্রম শুরু করে। ডিবিএইচ নামেও পরিচিত প্রতিষ্ঠানটি দেশের পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকাভুক্ত লিমিটেড কোম্পানি। ২০০৮ সালে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে ৫০ কোটি টাকা মূলধন উত্তোলন করে।

শেয়ারবাজারে ২০০৮ সালে তালিকাভুক্ত হয়েছে ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং। কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন ২০০ কোটি টাকা এবং পরিশোধিত মূলধন ১৯৫ কোটি টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

ডলারসংকটে নিবন্ধন স্থগিত তিন মানি চেঞ্জারের

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রাজধানীর তিনটি মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন স্থগিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। খোলাবাজারে নিয়ম না মেনে ডলার কেনাবেচা করায় এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া নিবন্ধন ছাড়াই বিদেশি মুদ্রা লেনদেন করায় ১১টি মানি এক্সচেঞ্জের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে চিঠি দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, খোলাবাজারে নিয়ম না মেনে ডলার কেনাবেচা করায় ফকিরাপুলের বিসমিল্লাহ মানি চেঞ্জার, পুরানা পল্টনের অঙ্কন মানি চেঞ্জার এবং নয়াপল্টনের ফয়েজ মানি এক্সচেঞ্জের নিবন্ধন স্থগিত করা হয়েছে। এ ছাড়া ১১টি এক্সচেঞ্জের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। যদিও এসব প্রতিষ্ঠানের নাম প্রকাশ করেনি বাংলাদেশ ব্যাংক।

সিরাজুল ইসলাম আরো বলেন, ডলারের বাজার নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১০টি পরিদর্শক দল অভিযান পরিচালনা করছে। বাজার স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে।

রাজধানীর বাজারে ডলারের দাম গতকাল সোমবার কিছুটা কমে বিক্রি হয়েছে ১০৮ টাকায়। খোলাবাজারে ব্যবসায়ীরা ১০৭ টাকা ৫০ পয়সায় কিনে ১০৮ টাকায় বিক্রি করেছেন। গত মঙ্গলবার একলাফে যা ১১২ টাকায় উঠেছিল।

রাজধানীর পল্টন, মতিঝিল ও বায়তুল মোকাররম এলাকার বেশ কয়েকটি মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, গতকাল সকাল থেকে তারা ডলার কিনছে ১০৭ টাকা ৫০ পয়সা রেটে।

এক বছরে আন্ত ব্যাংক মুদ্রাবাজারে টাকার বিপরীতে ডলারের দাম বেড়েছে ১১.৭০ শতাংশ। আর ব্যাংক ও খোলাবাজারে বেড়েছে ৩০ শতাংশের বেশি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া দরের চেয়ে ব্যাংকে ক্ষেত্রবিশেষে ১০ টাকা আর খোলাবাজারে ১৮ টাকা বেশিতে বিক্রি হতে দেখে অভিযান শুরু করে বাংলাদেশ ব্যাংক।

গুলশানের একটি মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা জানান, ডলার কেনার জন্য অনেকেই আসছেন, তবে বিক্রি করার লোক কম। এ ছাড়া আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর তদারকির কারণে অনেক ব্যবসায়ীই ডলার কেনাবেচা করতে ভয় পাচ্ছেন।

এর আগে গত ২৬ জুলাই রেকর্ড ১১২ টাকায় পৌঁছেছিল ডলারের দাম। মনিটরিংয়ের কারণে পরদিন বুধবার দাম ১০৮ টাকায় নেমে আসে। গত বৃহস্পতিবার দাম দুই টাকা বেড়েছিল। গত সপ্তাহে কয়েকজন মানি চেঞ্জার ডলারপ্রতি ১১২ টাকা চার্জ নেওয়ার পর বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন পরিদর্শনের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক রাজধানীতে ১০টি দল মোতায়েন করে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

২০২১-২২ অর্থবছরের বাণিজ্য ঘাটতি ৩,৩২৫ কোটি ডলার

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রপ্তানির তুলনায় আমদানি বেশি এবং বিশ্ববাজারে পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী হওয়ায় রেকর্ড পরিমাণ বাণিজ্য ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ। ২০২১-২২ অর্থবছর শেষে বাণিজ্য ঘাটতি তিন হাজার ৩২৫ কোটি ডলারে (তিন লাখ ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি) দাঁড়িয়েছে, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। একই সময় বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যের ঘাটতিও সাড়ে ১৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে।

গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাবের ভারসাম্যের (ব্যালান্স অব পেমেন্ট) যে হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এখন আমাদের সতর্ক হতে হবে। অপ্রয়োজনীয় আমদানি বন্ধ করতে হবে। বৈদেশিক মুদ্রার ব্যয় রোধে ব্যবস্থা নিতে হবে।
সদ্যঃসমাপ্ত ২০২১-২২ অর্থবছরের জুলাই থেকে জুন পর্যন্ত পণ্য বাণিজ্যে বাংলাদেশের ঘাটতির পরিমাণ তিন হাজার ৩২৪ কোটি ৯০ লাখ ডলার। বর্তমান বিনিময় হার (প্রতি ডলার ৯৪.৭০ টাকা) হিসাবে দেশীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ তিন লাখ ১৪ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকার বেশি। ২০২০-২১ অর্থবছরে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৩৭৭ কোটি ডলার।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সদ্যঃসমাপ্ত ২০২১-২২ অর্থবছরের জুলাই থেকে জুন পর্যন্ত পণ্য বাণিজ্যে বাংলাদেশের ঘাটতির পরিমাণ তিন হাজার ৩২৪ কোটি ৯০ লাখ ডলার। বর্তমান বিনিময় হার (প্রতি ডলার ৯৪.৭০ টাকা) হিসাবে দেশীয় মুদ্রায় এর পরিমাণ তিন লাখ ১৪ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকার বেশি। ২০২০-২১ অর্থবছরে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৩৭৭ কোটি ডলার।

পরিসংখ্যান অনুযায়ী, আগের অর্থবছরের জুলাই থেকে জুন পর্যন্ত সময়ে রপ্তানি বেড়েছে ৩৩.৪৫ শতাংশ। অন্যদিকে আমদানি বেড়েছে ৩৫.৯৫ শতাংশ। আলোচিত সময়ে রপ্তানি থেকে দেশ আয় করেছে চার হাজার ৯২৫ কোটি ডলার। এ সময়ে পণ্য আমদানির পেছনে ব্যয় হয়েছে আট হাজার ২৫০ কোটি ডলার। আমদানি ব্যয় থেকে রপ্তানি আয় বাদ দিলে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়ায় তিন হাজার ৩২৫ কোটি ডলার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

ডলারে আমানত রাখলে ৪-৫% সুদ মিলবে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

অনাবাসী বৈদেশিক মুদ্রা হিসেবে ডলারে আমানত রাখলে তার ওপর এখন বেশি সুদ দেবে ব্যাংকগুলো। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই সুদের হার নির্ধারণ করে দিয়েছে। এতে করে ডলারে আমানতকারীরা ৪ থেকে ৫ শতাংশ পর্যন্ত সুদ পাবেন। তবে বেঞ্চমার্ক রেফারেন্স রেটের (বিশেষ সুদের ভাসমান হার) কারণে এই হার কমবেশি হবে।

গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংক এক প্রজ্ঞাপনে জানিয়েছে, অনাবাসী বৈদেশিক মুদ্রার বেঞ্চমার্ক রেফারেন্স রেটের সঙ্গে নতুন করে দেওয়া সুদের হার যোগ হবে। তাতে এক থেকে তিন বছর মেয়াদি ডলার আমানতের ওপর বেঞ্চমার্ক রেফারেন্স রেটের সঙ্গে ২ দশমিক ২৫ শতাংশ সুদহার প্রযোজ্য হবে। অন্যদিকে ৩ থেকে ৫ বছর পর্যন্ত সময়ের জন্য বেঞ্চমার্ক রেফারেন্স রেটের সঙ্গে ৩ দশমিক ২৫ শতাংশ সুদ যোগ হবে।

আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান এসওএফআর একাডেমির তথ্যানুযায়ী, ডলারের জন্য বেঞ্চমার্ক রেফারেন্স রেট হিসেবে বিবেচ্য এসওএফআর হার এখন ২ দশমিক ২৭ শতাংশ, যার গত ৩০ দিনের গড় হলো ১ দশমিক ৬৩ শতাংশ। বর্তমান হার হিসেবে এক বছর থেকে তিন বছর পর্যন্ত ডলারে আমানতের ক্ষেত্রে মোট সুদ দাঁড়াবে ৪ দশমিক ৫২ শতাংশ। তবে ৩০ দিনের গড় হিসেবে সুদ কমে দাঁড়াবে ৩ দশমিক ৮৮ শতাংশ।

এদিকে তিন থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত সময়ের জন্য বর্তমান বেঞ্চমার্ক রেফারেন্স রেটের সঙ্গে ৩ দশমিক ২৫ শতাংশ যোগ হলে মোট সুদ দাঁড়ায় ৫ দশমিক ৫২ শতাংশ। তবে ৩০ দিনের গড় করলে সেটা কমে দাঁড়ায় ৪ দশমিক ৮৮ শতাংশ। অর্থাৎ ডলারে আমানত রাখলে মেয়াদভেদে সুদের হার গড়ে ৪ থেকে ৫ শতাংশের মধ্যে থাকবে। সময়-সময় পরিবর্তন হলেও এই হার ওঠানামার গতি তুলনামূলকভাবে কম। তবে ডলারে আমানত না রেখে অন্য মুদ্রায় রাখলে ভিন্ন হিসাব কার্যকর হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

বিশ্ববাজারে কমেছে জ্বালানি তেলের দাম

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে টানা বেড়ে চলার পর জ্বালানি তেলের দাম উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। গত জুলাই মাসে বৃহৎ অর্থনীতির দেশ চীন ও জাপানে শিল্পোৎপাদন কম হওয়ায় বাজারে তেলের চাহিদা কমেছে। অদূর ভবিষ্যতে চাহিদা বাড়ার সম্ভাবনা কম থাকায়ই জ্বালানি তেলের দাম কমেছে বলে উল্লেখ করেছেন বিশ্লেষকরা।

বাজারসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং ইকোনমিকসের হিসাবে গতকাল সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের ডাব্লিউটিআই অপরিশোধিত (ক্রুড) তেলের দাম প্রায় ৫ শতাংশ কমে প্রতি ব্যারেল হয় ৯৩.৩০ ডলার।

এর পাশাপাশি লন্ডনের ব্রেন্ট অপরিশোধিত তেলের দাম প্রায় ৪ শতাংশ কমে প্রতি ব্যারেল হয় ১০০.১৫ ডলার।

চলতি সপ্তাহেই বিশ্বের তেল রপ্তানিকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেক ও অন্য বড় তেল উৎপাদনকারী দেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন বিনিয়োগকারীরা। বৈঠকে তেলের সরবরাহে সামঞ্জস্য আনা নিয়ে আলোচনা হবে। এর আগে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমল।

বিশ্বে অপরিশোধিত তেলের বৃহত্তম আমদানিকারক দেশ চীনে গত জুনে উৎপাদনের গতি বেড়েছিল। কিন্তু দেশটিতে নতুন করে করোনা সংক্রমণ বাড়ায় লকডাউন ঘোষণা করায় জুলাইয়ে প্রত্যাশিত উৎপাদন হয়নি। উল্লেখ্য, চীন করোনা নিয়ন্ত্রণে ‘শূন্য সংক্রমণ’ নীতি অনুসরণ করে আসছে।

যুক্তরাজ্যের আর্থিক তথ্য ও সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান মার্কিটের ম্যানুফ্যাকচারিং ম্যানেজারস ইনডেক্সে (পিএমআই) গত জুনে চীনের পয়েন্ট ছিল ৫১.৭। গত ১৩ মাসের মধ্যে জুনে উৎপাদন ছিল সবচেয়ে বেশি। কিন্তু জুলাইয়ে এই সূচক কমে হয় ৫০.৪, যা প্রত্যাশার চেয়ে বেশ কম। জাপানেও উৎপাদন কমেছে। গতকাল প্রকাশিত তথ্য-উপাত্তে দেখা যায়, জাপানে গত ১০ মাসের মধ্যে জুলাইয়ে সবচেয়ে কম উৎপাদন হয়েছে।

বাজার বিশ্লেষক টিনা টেং জানান, তেলের দাম কমার প্রথম ও মূল কারণ চীনের উৎপাদন হতাশাজনকভাবে কমে যাওয়া। তিনি বলেন, ‘তথ্য-উপাত্তে দেখা যাচ্ছে, চীনের অর্থনৈতিক কার্যক্রম আশ্চর্যজনকভাবে সংকুচিত হয়েছে। এর মাধ্যমে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, লকডাউন থেকে চীনের অর্থনীতি পুনরুদ্ধার কার্যক্রম প্রত্যাশা অনুযায়ী ইতিবাচক না-ও হতে পারে। এতে বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের চাহিদা কমেছে। ’ সূত্র : রয়টার্স

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

জুলাইয়ে এলো ২০৯ কোটি ডলার, ১৪ মাসে সর্বোচ্চ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঈদের মাসে প্রবাস আয়ে সুবাতাস লেগেছে। সদ্যঃসমাপ্ত জুলাইয়ে প্রবাসীরা ২০৯ কোটি ৬৯ লাখ ১০ হাজার (২.১ বিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা বর্তমান বিনিময় হার (প্রতি ডলার ৯৪ টাকা ৭০ পয়সা) অনুযায়ী হয় ১৯ হাজার ৮৫৬ কোটি টাকা। গতকাল সোমবার রেমিট্যান্সের ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

মুসলমানদের অন্যতম বড় এ উৎসব ঘিরে প্রবাসীরা তাঁদের পরিবার-পরিজনের জন্য বেশি বেশি অর্থ পাঠিয়েছেন। এসব কারণে রেমিট্যান্সপ্রবাহ বেড়েছে।

এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্সপ্রবাহ বাড়াতে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন প্রক্রিয়া সহজ করেছে। সরকারও রেমিট্যান্সের প্রণোদনা বাড়ানোর পাশাপাশি নীতি সহায়তা দিচ্ছে। এখন ডলারের রেটও বেশি পাচ্ছে। এ ছাড়া গত মাসে ঈদুল আজহা ছিল, প্রবাসীরা পরিবারের ঈদ উৎসব সুন্দরভাবে পালনের জন্য অর্থ পাঠিয়েছেন। এসব কারণে রেমিট্যান্স বেড়েছে। আশা করছি এ ধারা অব্যাহত থাকবে। ’

তথ্য অনুযায়ী, জুলাই মাসে দুই বিলিয়নের বেশি অর্থাৎ ২০৯ কোটি ৬৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। একক মাস হিসেবে এ অঙ্ক গত ১৪ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রবাস আয়। এর আগে সর্বশেষ ২০২০ সালের মে মাসে দুই বিলিয়নের বেশি অর্থাৎ ২১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।

জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৮৩ কোটি ৭২ লাখ ডলার। এর আগের মাস মে’তে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৮৮ কোটি ৫৩ লাখ ডলার। এ ছাড়া চলতি বছরের জুলাইয়ে আগের বছরের জুলাইয়ের তুলনায় ২২ কোটি ৫৪ লাখ ডলার বেশি এসেছে। গত বছরের জুলাই মাসে প্রবাসীরা পাঠিয়েছিলেন ১৮৭ কোটি ১৫ লাখ ডলার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

ওয়ালটন হাইটেকের বাৎসরিক বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি লিমিটেডের বাৎসরিক বোর্ড সভা আগামী ৮ আগষ্ট আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র থেকে জানা যায়, সেদিন বেলা সাড়ে ৩টায় কোম্পানিটির প্রধান কার্যালয়ে বোর্ড সভাটি অনুষ্ঠিত হবে।

আসন্ন বোর্ড সভায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লিস্টিং রেগুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) অনুযায়ী সর্বশেষ বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এ সভায় কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করা হতে পারে। এছাড়া রেকর্ড ডেট ও এজিএমের দিন ঘোষণা করা হবে।

এর আগের বছর কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদান করেছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস