পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, করোনা ভাইরাস মহামারির মধ্যেও ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি পাঁচ দশমিক ২৪ শতাংশ অর্জিত হয়েছে। তবে করোনার প্রভাবে প্রবৃদ্ধি কমলেও মাথাপিছু আয় বেড়েছে।
গড় আয় হয়েছে দুই হাজার ৬৪ ডলার। অর্থাৎ প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরলে বার্ষিক আয় এক লাখ ৭৫ হাজার ৪৪০ টাকা। এক্ষেত্রে গড়ে প্রত্যেকের মাসিক আয় ১৪ হাজার ৬২০ টাকা। গত অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল এক হাজার ৯০৯ ডলার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে ১৫৫ ডলার আয় বেড়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ জুলাই) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত একনেক সভা শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) দেওয়া তথ্য নিয়ে সমালোচনা করেছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী মান্নান বলেন, সিপিডি একটা গবেষণা প্রতিষ্ঠান। আমরা সব গবেষণা প্রতিষ্ঠানকে সম্মান করি। সেই জন্য সিপিডির সঙ্গে বাহাসে যাবো না। তবে একটা কথা বলতে পারি বিবিএস একটা নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান। বিবিএসের তথ্য সঠিক। বিবিএসে অনেক যোগ্য কর্মকর্তা আছেন।
জিডিপি ও মাথাপিছু আয় প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, আমি আগেই বলেছি এটা সাময়িক আরও তিন মাস হাতে আছে। সম্পূর্ণভাবে যখন জিডিপি ও মাথাপিছু আয় প্রকাশ হবে তখন হয়তো আরও বেটার হবে। বিবিএস একটা নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/কে