স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেছেন, কৃষকরা মাঠ পর্যায়ে এ মৌসুমে ১০ থেকে ১২ টাকার মধ্যে আলু বিক্রি করেছেন। যা অন্যান্য খরচসহ ব্যবসায়ীরা হিমাগারে ১৮ থেকে ২০ টাকা দামের মধ্যে সংরক্ষণ করেছিলেন। প্রতি কেজি আলুতে হিমাগারে সংরক্ষণের খরচ ৫ টাকা। এরপর সেটি রাজধানীতে পাইকারি ও খুচরা বাজার হয়ে ভোক্তা পর্যায় পর্যন্ত পৌঁছাতে সর্বোচ্চ ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা হতে পারে।
কিন্তু বর্তমানে খুচরা বাজারে আলুর দাম ৪৮ থেকে ৫০ টাকা, যা অযৌক্তিক।
মঙ্গলবার অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষে আলুর মূল্য স্থিতিশীল ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে পাইকারি, খুচরা বিক্রেতা ও সংশ্লিষ্টদের অংশগ্রহণে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব তথ্য দেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন তিনি। এসময় খুচরা ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে হিমাগার মালিক সমিতির প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বলেন, স্থানীয় পর্যায়ে মনিটরিং বাড়ানোর জন্য সব পক্ষের কাছে আগামীকাল বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনা যাবে। কৃষি মন্ত্রণালয় কাজ করছে, আমরা কাজ করছি, আশা করা যায় আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে আলুর বাড়তি দাম কমিয়ে আনতে সক্ষম হবো।
সভায় ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা আলুর দাম বাড়ার বিষয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করেন। পাইকারি বাজারের ব্যবসায়ীরা বলেন, বাজারে অন্যান্য সবজির দাম বাড়ায় আলু ভোগের পরিমাণ বেড়েছে।
স্টকমার্কেটবিডি.কম///