ইয়াকিন পলিমারের আইপিও লটারির ফলাফল প্রকাশ

yeakin-220x140নিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজার থেকে টাকা উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া ইয়াকিন পলিমার লিমিটেডের আইপিওর লটারির ড্র আজ বুধবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ফলাফল দেখতে ক্লিক করুন…..

 

 

জানা যায়, ইয়াকিন পলিমার লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন জমা নেয়া শুরু হয় ১০ জুলাই। আর তা চলে ২০ জুলাই পর্যন্ত।

জানা গেছে, ৫০০ শেয়ার নিয়ে এর মার্কেট লট। তাই একটি আবেদনের জন্য ৫ হাজার টাকা জমা নেওয়া হয়। গত ১৯ মে বিএসইসির ৫৭৩তম কমিশন সভায় এ কোম্পানির আইপিও অনুমোদন পায়।

ইয়াকিন পলিমার বাজারে দুই কোটি শেয়ার ছেড়ে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। অভিহিত মূল্যে তথা ১০ টাকা দরে শেয়ার ইস্যু করছে কোম্পানি। কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল লিমিটেড এবং এফএএস ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

২০১৫ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ১ টাকা ৪১ পয়সা। শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) ১৪ টাকা ৬১ পয়সা।

বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, আইপিওর অর্থে মেশিনারিজ ক্রয়, কারখানা ও প্রশাসনিক ভবন নির্মাণ ও আনুষঙ্গিক অন্যান্য খাতে ব্যয় করবে কোম্পানিটি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এ

কেডিএস এক্সেসরিজের ১৮ মাসের লভ্যাংশ চুড়ান্ত

kds-smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে প্রকৌশল খাতের কোম্পানি কেডিএস এক্সেসরিজের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ বোনাস ও ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। গত ১৮ মাসের হিসাব পর্যালোচনা করে এই লভ্যাংশ চৃড়ান্ত করে পর্ষদ। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা যায়।

২০১৫ সালে জানুয়ারি হতে ২০১৬ সালে জুন পর্যন্ত ১৮ মাসের আলোচিত এ বছরে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় করেছে ৪ টাকা । আর শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য হয়েছে ২৪.৯৯ টাকা।

কোম্পানিটি বার্ষিক সাধারণ সভা করবে ১ সেপ্টেম্বর আর রেকর্ড ডেট অপরিবর্তিত থাকবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এআর/সি

বিডি থাইয়ের ১৮ মাসের লভ্যাংশ ঘোষণা

bd thaiস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে প্রকৌশল খাতের কোম্পানি বিডি থাইয়ের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ বোনাস ও ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। গত ১৮ মাসের হিসাব পর্যালোচনা করে এই লভ্যাংশ দিয়েছে পর্ষদ। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা যায়।

কোম্পানির ৩০ জুন ২০১৫ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়।

২০১৫ সালে জানুয়ারি হতে ২০১৬ সালে জুন পর্যন্ত ১৮ মাসের আলোচিত এ বছরে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় করেছে ৩ টাকা ২০ পয়সা। আর শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য হয়েছে ৫০ টাকা ২৪ পয়সা।

কোম্পানিটি বার্ষিক সাধারণ সভা করবে ২০ সেপ্টেম্বর আর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করেছে ৩১ আগষ্ট।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এআর/সি

‘শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে মুনাফা বেশি, তবে ঝুঁকিও আছে’

(JPEG Image, 295 × 171 pixels)নিজস্ব প্রতিবেদক :

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা এ বি মির্জ্জা মো. আজিজুল ইসলাম বলেছেন, বর্তমান বাস্তবতায় ব্যাংকের চেয়ে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করলে বেশি মুনাফা পাওয়া যায়। কিন্তু শেয়ারবাজারে মুনাফা যেমন বেশি, তেমনি ঝুঁকিও বেশি।

মির্জ্জা আজিজ বলেন, বর্তমানে ব্যাংকগুলো বিভিন্ন ধরনের আমানতের বিপরীতে যে সুদ দেয়, মূল্যস্ফীতিকে বিবেচনায় নিলে সেই সুদহার হবে আসলে শূন্য। অর্থাৎ ব্যাংকে টাকা জমা রেখে তার বিপরীতে আমানতকারীরা প্রকৃত অর্থে কোনো মুনাফা পাচ্ছেন না। সেই তুলনায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে মুনাফা বেশি পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।

তবে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের পক্ষে ঝুঁকি মোকাবিলা করে অধিক মুনাফা অর্জন বেশ কষ্টসাধ্য। কিন্তু পেশাদার তহবিল ব্যবস্থাপকদের পক্ষে ঝুঁকি মোকাবিলা করে মুনাফা তুলে নেওয়া অনেক সহজ। এ ক্ষেত্রে পেশাদারদের মাধ্যমে পরিচালিত স্কিমে বিনিয়োগ করে সেখান থেকে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মুনাফা তুলে নেওয়া অনেক সহজ হয়।

মার্চেন্ট ব্যাংক আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টসের ‘ইজি ইনভেস্ট’ নামের কিস্তিভিত্তিক নতুন বিনিয়োগ স্কিমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মির্জ্জা আজিজ এসব কথা বলেন। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের বর্তমান ও সাবেক নেতারা বলেন, পুঁজিবাজারে এখন ভাবমূর্তির (ইমেজ) সংকট চলছে। ইমেজ সংকটের কারণে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বাজারবিমুখ হয়ে পড়েছেন। এসব সাধারণ বিনিয়োগকারীকে আবার বাজারে ফিরিয়ে আনতে হলে নিরাপদ বিনিয়োগ পণ্য দরকার।

ডিএসইর একাধিক নেতা বলেন, মিউচুয়াল ফান্ড ছিল সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য নিরাপদ বিনিয়োগ উপকরণ। কিন্তু মিউচুয়াল ফান্ড ব্যবস্থাপকদের মধ্যে পেশাদারির অভাব থাকায় সেখান থেকে আশানুরূপ ফল পাননি বিনিয়োগকারীরা। সে কারণে এখন মিউচুয়াল ফান্ডের প্রতিও বিনিয়োগকারীদের কোনো আস্থা নেই।

এই অবস্থায় আইডিএলসি মাসিক কিস্তিভিত্তিক যে বিনিয়োগ প্রকল্প চালু করেছে, তা সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মাঝে আস্থা ফেরাতে সহায়ক হবে। এতে যেকোনো বিনিয়োগকারী ৩, ৫ ও ১০ বছর মেয়াদে মাসিক কিস্তিভিত্তিক বিনিয়োগ করতে পারবেন।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এ স্কিমে মাসিক সর্বনিম্ন কিস্তি হতে হবে তিন হাজার টাকা। তবে সর্বোচ্চ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। মাসিক কিস্তির বাইরে কেউ এককালীন অর্থ জমা করতে চাইলে সেই সুযোগও রয়েছে।

আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, মাসিক সঞ্চয় প্রকল্পের মতো এ স্কিমেও যেকোনো বিনিয়োগকারী তাঁর সামর্থ্য অনুযায়ী বিনিয়োগ করতে পারবেন। যা মুনাফা হবে, তা ওই বিনিয়োগকারীর হিসাবে থেকে যাবে। বিনিয়োগকারী প্রতি তিন মাস পর হালনাগাদ তথ্য জানতে পারবেন। স্কিমটির মেয়াদ শেষে মুনাফা ও বিনিয়োগের সম্পূর্ণ অর্থ পাবেন বিনিয়োগকারী। তবে বিনিয়োগকারীর অর্থের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার জন্য ৩ শতাংশ হারে মাশুল আদায় করা হবে।

ডিএসইর পরিচালক শাকিল রিজভী বলেন, অতীতে বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। তাই আইডিএলসির নতুন এ পণ্যে বিনিয়োগ করে, যাতে বিনিয়োগকারীরা সে ধরনের পরিস্থিতির মুখোমুখি না হন, সে জন্য তহবিল ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে সততা ও দক্ষতা নিশ্চিত করতে হবে।

ডিএসইর সাবেক সভাপতি রকিবুর রহমান বলেন, দেশের অর্থনীতির বিভিন্ন সূচক বেশ ভালো অবস্থায় রয়েছে। কিন্তু পুঁজিবাজারে তার কোনো প্রতিফলন নেই।
আইডিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ খান বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পুঁজিবাজারে নানা ধরনের সঞ্চয় প্রকল্প রয়েছে। বাংলাদেশের বাজারে প্রথমবারের মতো এ ধরনের একটি প্রকল্প চালু করেছে আইডিএলসি। এ প্রকল্পে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থকেই সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হবে, যাতে কোনোভাবেই তাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত না হন।

ডিএসইর সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহমেদ রশিদ লালী বলেন, পুঁজিবাজারে এখন ইমেজ সংকট চলছে। এ সংকট কেটে গেলে আবারও বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরবে। এ জন্য দরকার বিনিয়োগকারীদের জন্য নিরাপদ ও আকর্ষণীয় বিনিয়োগ পণ্য।

ডিএসইর সাবেক পরিচালক মিনহাজ মান্নান বলেন, ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা বাজার ছেড়ে চলে যাচ্ছে। তাদের বাজারে ফিরিয়ে আনতে হলে ‘ইজি ইনভেস্ট’-এর মতো নতুন নতুন পণ্য চালু করতে হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এআর/সি

৯টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ ঘোষণা

mutualস্টকমার্কেট ডেস্ক :

আইসিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড কর্তৃক পরিচালিত ৯টি মেয়াদি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত এসব ফান্ডের ট্রাস্টি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র থেকে জানা যায়, আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৩৫ শতাংশ ক্যাশ, আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড ১০ শতাংশ ক্যাশ, আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৫ শতাংশ ক্যাশ, আইসিবি এমপ্লয়ীজ প্রভিডেন্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড-স্কীম ওয়ান ৬ শতাংশ ক্যাশ, প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৭ শতাংশ ক্যাশ, ফিনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৫ শতাংশ ক্যাশ, আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৫ শতাংশ ক্যাশ, আইএফআইএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ার ১০ শতাংশ ক্যাশ এবং আইসিবি এএমসিএল সোনালী ব্যাংক লিমিটেড ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৭.৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে।

এদিকে, ডিবিএইচ ফার্স্ট এবং গ্রীণডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড ৩০ জুন, ২০১৬ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ৫ শতাংশ করে ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। এর জন্য দুই ফান্ডেরই রেকর্ড ডেট আগামী ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬।

আলোচিত সময়ে ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড কর পরিশোধের পর নীট মুনাফা করেছে ৬৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা এবং ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ০.৫৬ টাকা। বাজারমুল্যে ফান্ডটির নীট সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১০.৬০ টাকা।

এদিকে, আলোচিত সময়ে গ্রীণডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ড কর পরিশোধের পর নীট মুনাফা করেছে ৯১ লাখ ৬০ হাজার টাকা এবং ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ০.৬১ টাকা। বাজারমুল্যে ফান্ডটির নীট সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ১০.৬৬ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এআর/সি

ইয়াকিন পলিমারের আইপিও লটারির ড্র আজ

yakinনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজার থেকে টাকা উত্তোলনের অনুমোদন পাওয়া ইয়াকিন পলিমার লিমিটেডের আইপিওর লটারির ড্র আজ বুধবার অনুষ্ঠিত হবে। সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এ ড্র অনুষ্ঠিত হবে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, ইয়াকিন পলিমার লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন জমা নেয়া শুরু হয় ১০ জুলাই। আর তা চলে ২০ জুলাই পর্যন্ত।

জানা গেছে, ৫০০ শেয়ার নিয়ে এর মার্কেট লট। তাই একটি আবেদনের জন্য ৫ হাজার টাকা জমা নেওয়া হয়। গত ১৯ মে বিএসইসির ৫৭৩তম কমিশন সভায় এ কোম্পানির আইপিও অনুমোদন পায়।

ইয়াকিন পলিমার বাজারে দুই কোটি শেয়ার ছেড়ে ২০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। অভিহিত মূল্যে তথা ১০ টাকা দরে শেয়ার ইস্যু করছে কোম্পানি। কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল লিমিটেড এবং এফএএস ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

২০১৫ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ১ টাকা ৪১ পয়সা। শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) ১৪ টাকা ৬১ পয়সা।

বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, আইপিওর অর্থে মেশিনারিজ ক্রয়, কারখানা ও প্রশাসনিক ভবন নির্মাণ ও আনুষঙ্গিক অন্যান্য খাতে ব্যয় করবে কোম্পানিটি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এ