পিপলস লিজিংয়ের লেনদেন বন্ধের সময় ৪৪ দফা বাড়লো

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি পিপলস লিজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার সময় আবারও বেড়েছে। কোম্পানিটিকে আগামী ২৭ জুলাই থেকে ৪৪ দফায় আরও ১৫ দিন শেয়ার লেনদেন বন্ধ রাখার আদেশ দিয়েছে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত বছরের ১৪ জুলাই থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত পিপলস লিজিংয়ের শেয়ার লেনদেন বন্ধের ঘোষণা করে ডিএসই। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ৯৩২তম বোর্ড সভায় সেই স্থগিতাদেশই বর্ধিত করে গত ১৩ আগস্ট থেকে ২৭ আগস্ট করা হয়।

এরপর আবারো দ্বিতীয় দফায় ২৮ আগস্ট থেকে ১২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এবং গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, চতুর্থ দফায় ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ১৩ অক্টোবর, পঞ্চম দফায় ১৩ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর, ৬ষ্ঠ দফায় ২৮ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর, সপ্তম দফায় ১১ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বর অষ্টম দফায় ২৬ নভেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর, নবম দফায় ১১ ডিসেম্বর থেকে ২৪ ডিসেম্বর, দশম দফায় ২৬ ডিসেম্বর থেকে ৯ জানুয়ারি, ১১ দফায় ১২ জানুয়ারি থেকে ২৬ জানুয়ারি, ১২ দফায় ২৭ জানুয়ারি থেকে ১১ ফেব্রুয়ারি, ১৩ দফায় ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি, ১৪ দফায় ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ মার্চ, ১৫ দফায় ১৩ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ, ১৬ দফায় ৩১ মে থেকে ১৪ জুন, ১৭ দফায় ১৫ জুন থেকে ২৯ জুন ১৮ দফায় ৩০ জুন থেকে ১৪ জুলাই, ১৯ দফায় ১৫ জুলাই থেকে ২৯ জুলাই, ২০ দফায় ৩০ জুলাই থেকে ১৩ আগস্ট, ২১ দফায় ১৪ আগস্ট থেকে ২৮ আগস্ট এবং ২২ দফায় ২৯ আগস্ট থেকে ১০ সেপ্টেম্বর, ২৩ দফায় ১৩ সেপ্টেম্বর হতে ২৭ সেপ্টেম্বর আর ২৪ দফায় ২৮ সেপ্টেম্বর হতে ১২ অক্টোবর আর ২৫ দফার ১৩ অক্টোবর থেকে ২৮ অক্টোবর, ২৬ দফায় ২৮ অক্টোবর হতে ১২ নভেম্বর, ২৭ দফায় ১৪ নভেম্বর হতে ২৬ নভেম্বর, ২৮ দফায় ২৭ নভেম্বর হতে ১১ ডিসেম্বর, ২৯ দফায় ১১ ডিসেম্বর হতে ২৬ ডিসেম্বর, ৩০ দফায় ২৭ ডিসেম্বর হতে ১১ জানুয়ারি আর ৩১ দফায় ১২ জানুয়ারি হতে ২৭ জানুয়ারি, ৩২ দফায় ২৮ জানুয়ারি হতে ১০ ফেব্রুয়ারি, ৩৩ দফায় ১১ ফেব্রুয়ারি হতে ২৫ ফেব্রুয়ারি ও ৩৪ দফায় ২৬ ফেব্রুয়ারি ১২ মার্চ, ৩৫ দফায় ১৩ মার্চ হতে ২৫ মার্চ, ৩৬ দফায় ২৮ মার্চ থেকে ১২ এপ্রিল ও ৩৭ দফায় ১৩ এপ্রিল থেকে ২৭ এপ্রিল, ৩৮ দফায় ২৮ এপ্রিল থেকে ১১ মে, ৩৯ দফায় ১২ মে থেকে ২৭ মে, ৪০ দফায় ২৮ মে থেকে ১০ জুন, ৪১ দফায় ১১ জুন থেকে ২৫ জুন, ৪২ দফায় ২৭ জুন ১১ জুলাই, ৪৩ দফায় ১২ জুলাই থেকে ২৬ জুলাই ও ৪৪ দফায় ২৭ জুলাই থেকে ১৫ দিন পর্যন্ত লেনদেন বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয় ডিএসই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

শীর্ষে বারাকা পতেঙ্গা; ২য় সাইফ পাওয়ারটেক

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ৭৫ কোটি ৩২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪০ কোটি ৬৮ লাখ টাকার।

৪০ কোটি ২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে বিএটিবিসি লিমিটেড।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- বেক্সিমকো লিমিটেডের ৩৫ কোটি, ফুয়াং সিরাকিমসের ৩৩ কোটি ৯৪ লাখ, জিপিএইচ ইস্পাত কমপ্লেক্সের ৩১ কোটি ৬১ লাখ, এ্যাক্টিভ ফাইনের ২৪ কোটি ২৫ লাখ, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ২৩ কোটি ৩৪ লাখ, এসএস স্টিলের ২৩ কোটি ১৮ লাখ , ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেডের ২২ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

  1. বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার
  2. সাইফ পাওয়ারটেক
  3. বিএটিবিসি
  4. বেক্সিমকো লিমিটেড
  5. ফুয়াং সিরাকিমস
  6. জিপিএইচ ইস্পাত কমপ্লেক্স
  7. এ্যাক্টিভ ফাইন
  8. সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স
  9. এসএস স্টিল
  10. ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড।

দিনশেষে সূচকের পতন হলেও বেড়েছে লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের শেষে সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে এদিন সেখানে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সোমবার দিন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২০.১৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬৪০৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ৩.৫৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৩৯০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৩.৭৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২৩৩২ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৪২৮ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। গতকাল রবিবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১৩৫৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৭৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১১১টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ২২৯টির, আর দর অপরিবর্তিত আছে ৩৪টির।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার, সাইফ পাওয়ারটেক, বিএটিবিসি, বেক্সিমকো লিমিটেড, ফুয়াং সিরাকিমস, জিপিএইচ ইস্পাত কমপ্লেক্স, এ্যাক্টিভ ফাইন, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স, এসএস স্টিল ও ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৫৬.৯৪ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৬১৬ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১০৮টির, কমেছে ১৫৫টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৫৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। । গতকাল রবিবার সেখানে লেনদেন হয়েছিল ৪০ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। ।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার ও এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৩ হাজার কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে ভর করে বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ সন্তোষজনক অবস্থায় রয়েছে। রোববার দিন শেষে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল প্রায় ৪৫ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার।

কোরবানির ঈদের আগে ১৯ দিনে ১৫৫ কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বর্তমান বাজারদরে টাকার অঙ্কে (প্রতি ডলার ৮৪ টাকা ৮০ পয়সা) এই অর্থের পরিমাণ ১৩ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা।

এর মধ্য দিয়ে গত অর্থবছরের ধারাবাহিকতায় ২০২১-২২ অর্থবছরের শুরুতেও উল্লম্ফন দেখল বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান এই সূচক।

করোনা মহামারির মধ্যেও অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গত অর্থবছরে ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ (২৪.৮ বিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। এই অঙ্ক আগের বছরের চেয়ে ৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার বা ৩৬ দশমিক ১ শতাংশ বেশি।

টাকার অঙ্কে ওই অর্থের পরিমাণ ছিল ২ লাখ ১০ হাজার ১১৫ কোটি টাকা, যা ১ জুলাই থেকে শুরু হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছরের ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকার জাতীয় বাজেটের এক-তৃতীয়াংশের বেশি।

বাংলাদেশের ইতিহাসে এক বছর বা অর্থবছরে এত বেশি রেমিট্যান্স কখনই আসেনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, প্রতিবারের মতো এবারও কোরবানির ঈদের আগে পরিবার-পরিজনের প্রয়োজনীয় কেনাকাটার বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। সে কারণেই ঈদের ছুটির আগে ১৯ দিনেই দেড় বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। এই উল্লম্ফন মহামারি মোকাবিলা করতে সরকারকে ‘সাহস’ জোগাচ্ছে বলে জানান তিনি।

সিরাজুল ইসলাম বলেন, প্রায় ২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে গত অর্থবছরে, যা কল্পনারও বাইরে ছিল। সবাইকে অবাক করে দিয়ে আমাদের প্রবাসী ভাইবোনেরা এই কঠিন সময়ে বেশি বেশি অর্থ দেশে পাঠিয়ে অর্থনীতির চাকা সচল রেখেছেন।

এই ইতিবাচক ধারা ধরে রাখতে মাসে ৫০০ ডলার পর্যন্ত রেমিট্যান্সে ১ শতাংশ বাড়তি প্রণোদনা দিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

বাংলাদেশ ব্যাংক রোববার রেমিট্যান্স প্রবাহের সাপ্তাহিক যে তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যায়, চলতি জুলাই মাসের ১৯ দিনে (১ জুলাই থেকে ১৯ জুলাই) প্রবাসীরা মোট ১৫৫ কোটি ১ লাখ ২০ হাজার ডলার (১.৫৫ বিলিয়ন) ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। এর আগে কোনো মাসের ১৯ দিনে এত বেশি রেমিট্যান্স কখনই আসেনি।

এই রেমিট্যান্সের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ছয় বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৬ কোটি ১৯ লাখ ডলার। বিশেষায়িত কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ২ কোটি ৪২ লাখ ডলার।

বেসরকারি ৪০ ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১১৫ কোটি ৯২ লাখ ডলার। আর বিদেশি ৯ ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৪৮ লাখ ৩০ হাজার ডলার।

২১ জুলাই বুধবার কোরবানির ঈদ উদযাপিত হয়। তার আগে ১৯ জুলাই মঙ্গলবার ছিল ঈদের ছুটির আগে শেষ কর্মদিবস।

মহামারির মধ্যে গত অর্থবছরে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসে অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে; ওই মাসে ২ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার পাঠান প্রবাসীরা, যা এক মাসের হিসাবে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে মে মাসে ২১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার।

গত অর্থবছরের ১২ মাসের মধ্যে ৭ মাসেই ২০০ কোটি (২ বিলিয়ন) ডলারের বেশি করে রেমিট্যান্স এসেছে। গড় হিসাবে প্রতি মাসে ২ দশমিক ০৬ বিলিয়ন ডলার করে এসেছে।

তার আগে ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১ হাজার ৮২০ কোটি ৫০ লাখ (১৮ দশমিক ২০ বিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে, যা ছিল এক অর্থবছরে সবচেয়ে বেশি।

মহামারির কারণে রেমিট্যান্স কমার আশঙ্কা করা হলেও বাস্তবে তা ঘটেনি। গত বছরের মার্চে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কোভিড-১৯-এর প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়ার পর এপ্রিল মাসে রেমিট্যান্সপ্রবাহে ভাটা পড়ে।

ওই মাসে ১০৯ কোটি ৩০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে। এরপর আর রেমিট্যান্স কমেনি, প্রতি মাসেই বেড়ে চলেছে। রেকর্ডের পর রেকর্ড হয়েছে।

বিশ্বব্যাংক পূর্বাভাস দিয়েছিল, কোভিড-১৯ মহামারির ধাক্কায় ২০২০ সালে দক্ষিণ এশিয়ার রেমিট্যান্স ২২ শতাংশ কমবে। বাংলাদেশে কমবে ২০ শতাংশ।

তবে ২০২০ সাল শেষে দেখা যায়, বাংলাদেশে রেমিট্যান্স বেড়েছিল ১৮ দশমিক ৬৬ শতাংশ।

পরে অবশ্য বিশ্বব্যাংক তাদের অবস্থান থেকে সরে আসে। মহামারি করোনাভাইরাসের মধ্যেও বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে রেমিট্যান্সপ্রবাহ বাড়ার ছয়টি কারণ খুঁজে বের করে এই সংস্থাটি। কারণগুলো হচ্ছে, সঞ্চয় দেশে পাঠানো, বৈধ পথে অর্থ প্রেরণ, পরিবারের প্রতি সহানুভূতি, নতুন নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন, কর ছাড় বা আর্থিক প্রণোদনা এবং বড় দেশের প্রণোদনা অর্থ।

গত ১৩ জুলাই এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটি বলেছে, ২০২০ সালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ এই সূচকটি কমলেও দক্ষিণ এশিয়ায় ৫ দশমিক ২ শতাংশ বেড়েছে।

দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বিভিন্ন দেশে থাকা সোয়া কোটি বাংলাদেশির পাঠানো অর্থ। দেশের জিডিপিতে সব মিলিয়ে রেমিট্যান্সের অবদান ১২ শতাংশের মতো।

রেমিট্যান্সপ্রবাহ বাড়াতে ২০১৯-২০ অর্থবছর থেকে ২ শতাংশ হারে নগদ প্রণোদনা দিচ্ছে সরকার। ১ জুলাই থেকে শুরু হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটেও এই প্রণোদনা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেয় সরকার।

তবে, ঈদের ছুটির আগে অর্থমন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক চিঠিতে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রবাহের ইতিবাচক ধারা ধরে রাখতে মাসে ৫০০ ডলার পর্যন্ত রেমিট্যান্সে ১ শতাংশ বাড়তি প্রণোদনা দিতে সরকারকে অনুরোধ করে বাংলাদেশ ব্যাংক।

চিঠিতে বলা হয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ৩০০-এর বেশি এক্সচেঞ্জ হাউজ থেকে বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশে রেমিট্যান্স আসে। একেক দেশের এক্সচেঞ্জ হাউজ একের ধরনের ফি বা চার্জ নিয়ে থাকে। এটি সমন্বয় করা কঠিন।

তাই প্রতি মাসে সর্বোচ্চ ৫০০ মার্কিন ডলার কিংবা এর চেয়ে কম রেমিট্যান্স পাঠানো প্রবাসীদের বিদ্যমান ২ শতাংশ প্রণোদনার পাশাপাশি অতিরিক্ত আরও ১ শতাংশ প্রণোদনা দিলে যারা কম আয় করেন, সেই প্রবাসীদের খুব উপকার হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

শেয়ারবাজারে আসেনি প্রণোদনার টাকা: রকিবুর রহমান

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

করোনাভাইরাস অতিমারির প্রভাব মোকাবেলায় শিল্পখাতে দেওয়া সরকারের প্রণোদনার টাকার সিংহভাগ শেয়ারবাজারে চলে গেছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক ও সাবেক প্রেসিডেন্ট মো. রকিবুর রহমান। তিনি দাবি করেছেন, প্রণোদনার কোনো টাকা শেয়ারবাজারে আসেনি।

রবিবার (২৫ জুলাই) রাতে দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি এই দাবি করেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, অনেক দিন পর সবার সম্মিলিত চেষ্টায় দেশের শেয়ারবাজার যখন স্থিতিশীলতার দিকে যাচ্ছে, তখন এই ধরনের বক্তব্য দায়িত্বজ্ঞানহীন ও দুঃখজনক। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন। পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, তারা যেন এতে বিভ্রান্ত ও আতঙ্কিত না হন। মুদ্রাবাজার ও শেয়ারবাজার গভীরভাবে সম্পৃক্ত। তাই বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত শেয়ারবাজারে নেতিবাচক কোনো মন্তব্য না করা, কোনো পদক্ষেপ না নেওয়া।

রকিবুর রহমান বলেন, শেয়ারবাজারের বর্তমান গতিশীলতা প্রণোদনার টাকার কারণে হয়নি। এর পেছনে অনেকগুলো কারণ আছে। শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার নানামুখী উদ্যোগের ফলে বাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বেড়েছে। ব্যাংকগুলোতে আমানতের সুদের হার কমতে কমতে ৫ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে। তাই ব্যাংকে আমানত রাখা আর লাভজনক নয়। তাই অসংখ্য মানুষ ব্যাংকে মেয়াদী আমানত না রেখে সেই টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করছেন। অন্যদিকে নানা ধরনের বিধিনিষেধের কারণে এখন চাইলেও নির্দিষ্ট সীমার বেশি টাকার সঞ্চয়পত্র কেনা যায় না। সেখানে বিনিয়োগের সুযোগ সংকোচিত হয়ে আসায় উদ্বৃত্ত সঞ্চয় শেয়ারবাজারমুখী হয়েছে।

ডিএসইর সাবেক এই প্রেসিডেন্ট বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক যে প্রতিবেদনে প্রণোদনার টাকা শেয়ারবাজারে এসেছে বলে উল্লেখ করেছে, সেখানে কতগুলো প্রতিষ্ঠানের টাকা এসেছে, কত টাকা এসেছে তার কোনো নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান দেওয়া হয়নি। তিনি দাবি করেন, বাজারে ১০ কোটি, ২০ কোটি বা ৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে, এমন অসংখ্য বিনিয়োগকারীকে চেনেন তিনি। তাদের কেউ প্রণোদনার টাকা পাননি। কারণ এদের কারোরই কোনো শিল্প-কারখানা নেই। তাই বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনের দাবির ব্যাপারে তিনি ও শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা এতে সন্দিহান।

তিনি ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, যদি প্রণোদনার কিছু টাকা শেয়ারবাজারে এসেও থাকে, তাহলে তার দায় বাংলাদেশ ব্যাংকের। তাদের মনিটরিং ফাঁকি দিয়ে শেয়ারবাজারে টাকা স্থানান্তরের কোনো সুযোগ থাকার কথা নয়। যথাসময়ে মনিটরিং না করে এতদিন পর এমন দাবি করার বিষয়টি নিজেদের দায়িত্ব পরিপালনে ব্যর্থতার নামান্তর।

ডিএসইর এই পরিচালক বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতি আহ্বান জানান, যদি কিছু প্রতিষ্ঠান সত্যিই প্রণোদনার টাকার অংশবিশেষ শেয়ারবাজারে নিয়ে এসে থাকে, তাহলে এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে টাকা ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পর্যাপ্ত সময় দিতে হবে, যাতে বাজারে নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে। হার্ড ল্যান্ডিংয়ের পরিবর্তে যেন সফটল্যান্ডিং হয়।

তিনি বলেন, ২০১০ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের গাফিলতি আর উদাসীনতার সুযোগে অনেক ব্যাংক শেয়ারবাজারে সীমার অতিরিক্ত বিনিয়োগ করেছিল। বাজারে যখন বাবল তৈরির আলামত দেখা যাচ্ছিল, তখনই আমরা সবাইকে সতর্ক করেছিলাম। তখন বাংলাদেশ ব্যাংকের টনক নড়েনি। কিন্তু বাবল তৈরি হওয়ার পর হঠাৎ তারা নড়েচড়ে বসে। ব্যাংকগুলোকে মাত্র ৬ মাস সময় দিয়ে তার মধ্যে বিনিয়োগ নির্ধারিত সীমা নামিয়ে আনতে বলে। বিনিয়োগ সমন্বয়ের জন্য ব্যাংকগুলোকে অল্প সময়ে বিপুল পরিমাণ শেয়ার বিক্রি করতে হয়। কিন্তু এত শেয়ার কেনার মত ক্রেতা না থাকায় বাবল বাস্ট করে। বাজারে বিপর্যয় নামে। লাখ লাখ বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হন। অনেকে এখনো সেই ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারেনি। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক যদি তখন ২ বছর সময় দিয়ে প্রতি তিন মাস অন্তর বিনিয়োগ কমিয়ে আনার ধাপ নির্ধারণ করে দিত তাহলে বাজারে ওই বিপর্যয় নামতো না।

রকিবুর রহমান বলেন, শুধু ২০১০ সালে নয়, এর পরেও বহুবার বাংলাদেশ ব্যাংককে শেয়ারবাজারের স্বার্থ বিরোধী নানা সিদ্ধান্ত নিতে দেখা গেছে। বছরখানেক আগে তারা ব্যাংকগুলোর লভ্যাংশ ঘোষণা করা টাকা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিতরণে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। পরে আমাদের দাবির মুখে সেই অবস্থান থেকে তারা সরে আসে।

তিনি বলেন, পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর অজুহাতে বাংলাদেশ ব্যাংক তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোকে নগদ লভ্যাংশ না দিয়ে বোনাস দিতে উৎসাহ যুগিয়ে গেছে। এতে কিছু সুযোগসন্ধানী অসাধু ব্যাংকের উদ্যোক্তা ক্রমাগত বোনাস দিতে দিতে মূলধনের আকার অস্বাভাবিকরকম বাড়িয়ে ফেলেছে। শেয়ার সংখ্যা অনেক বেশি বেড়ে যাওয়ায় একদিকে শেয়ার প্রতি আয় ডাইলুটেড হয়ে অনেক কমে গেছে, অন্যদিকে বাজার এই শেয়ারে সয়লাব হয়ে যাওয়ায় এর দাম আর বাড়ে না।

তিনি আরও বলেন, তালিকাভুক্ত কোম্পানি হিসেবে ব্যাংকের মালিক এর শেয়ারহোল্ডাররা। তাই ব্যাংকগুলো নগদ লভ্যাংশ দেবে না বোনাস দেবে, মূলধনের আকার কী হবে তা শেয়ারহোল্ডারাই নির্ধারণ করবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো অধিকার নেই এখানে হস্তক্ষেপ করার।

ডিএসইর পরিচালক রকিবুর রহমান বলেন, জাতিরজনকের কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শেয়ারবাজারকে শক্তিশালী করতে নানা নির্দেশনা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, শিল্প-উদ্যোক্তারা ব্যাংক থেকে নয়, শিল্পকারখানার জন্য দীর্ঘমেয়াদী অর্থ শেয়ারবাজার থেকে সংগ্রহ করবে। আর এটি করার জন্য একটি স্থিতিশীল ও গতিময় শেয়ারবাজার দরকার। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকাণ্ডে মনে হয়, তারা চায় না শেয়ারবাজার স্থিতিশীল, গতিময় ও বিকশিত হোক। যতই খেলাপি ঋণ বাড়ুক, তবু প্রতিষ্ঠানগুলো শেয়ারবাজারে না এসে, ব্যাংক থেকে ঋণ নিক এটিই বোধ হয় চায় তারা। কিন্তু এই চাওয়া প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার বরখেলাপ, দেশ ও অর্থনীতির স্বার্থের পরিপন্থী এটি মনে রাখতে হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

আজ থেকে ফের সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য বিক্রি করছে টিসিবি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঈদুল আজহার ছুটির পর আবারো সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য বিক্রি শুরু করেছে সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। আজ সোমবার (২৬ জুলাই) থেকে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ট্রাকে করে পণ্য বিক্রি করছে সংস্থাটি।

টিসিবি সূত্র জানায়, সাশ্রয়ী মূল্যে ট্রাকে পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে মসুর ডাল, চিনি ও সয়াবিন তেল বিক্রি করা হচ্ছে। ঈদের আগের মতো এ পর্যায়েও দেশে ৪৫০টি ট্রাকে পণ্য বিক্রি কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। এর মধ্যে ঢাকা শহরে ৮০টি এবং চট্টগ্রাম নগরীতে ২০টি ট্রাকে পণ্য বিক্রি করা হবে।

সূত্র আরো জানায়, ক্রেতারা প্রতি কেজি চিনি ও মসুর ডাল ৫৫ টাকায় কিনতে পারবেন টিসিবি ট্রাকগুলো থেকে। একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ চার কেজি চিনি এবং দুই কেজি ডাল কিনতে পারবেন। এছাড়া ১০০ টাকা লিটারে সয়াবিন তেল দেওয়া হবে। একজন ক্রেতা দুই থেকে সর্বোচ্চ পাঁচ লিটার তেল কিনতে পারবেন।

এর আগে গত ৫ জুলাই ট্রাকে পণ্য বিক্রি কার্যক্রম শুরু করেছিল টিসিবি। কোরবানির ঈদের আগে গত ১৮ জুলাই পর্যন্ত তা চলে। টিসিবির এবারের ট্রাকে পণ্য বিক্রি কার্যক্রম আগামী ২৬ আগস্ট পর্যন্ত চলবে। তবে সরকারি ছুটির দিন বন্ধ থাকবে এ কার্যক্রম।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

স্যোসাল ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা ২৮ জুলাই

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান স্যোসাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের দ্বিতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ২৮ জুলাই আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিন বেলা ২:৩০টায় রাজধানী মতিঝিলস্থ ব্যাংকটির নিজেদের প্রধান ভবনে এ বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) আইন-২০১৫ এর ১৬/১ অনুযায়ী, এ বোর্ড সভায় গত ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২১ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করবে ব্যাংকটির পরিচালনা বোর্ড।

সভাশেষে ব্যাংকটির দ্বিতীয় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভ শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা ৩১ জুলাই

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের দ্বিতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ৩১ জুলাই আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিন বেলা ১২টায় রাজধানী মতিঝিলস্থ ব্যাংকটির নিজেদের প্রধান ভবনে এ বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) আইন-২০১৫ এর ১৬/১ অনুযায়ী, এ বোর্ড সভায় গত ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২১ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করবে ব্যাংকটির পরিচালনা বোর্ড।

সভাশেষে ব্যাংকটির দ্বিতীয় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভ শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের দ্বিতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ২৯ জুলাই আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিন বেলা ৩টায় রাজধানীর মালিবাগে বিমাটির নিজেদের প্রধান ভবনে এ বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) আইন-২০১৫ এর ১৬/১ অনুযায়ী, এ বোর্ড সভায় গত ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২১ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করবে বিমাটির পরিচালনা বোর্ড।

সভাশেষে বিমাটির দ্বিতীয় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভ শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি