সার্কুলার ইকোনমি মডেল অনুসরণ করতে হবে: শিল্পমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

এলডিসি গ্রাজুয়েশনের পর দেশের টেকসই উন্নয়নের ধারা চলমান রাখতে বাংলাদেশকে সার্কুলার ইকোনমি মডেল অনুসরণ করে কাজ করতে হবে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন। এর জন্য যথাযথ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা জরুরি বলেও জানান তিনি।

রবিবার (১৬ জানুয়ারি) ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (এফবিসিসিআই) ভবন অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘বাংলাদেশে সার্কুলার ইকোনমির বর্তমান অবস্থা: সমস্যা ও সমাধান’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এফবিসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট মো. জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সুজাউদ্দিন। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. এ কে এনামুল হক, আইসিসিসিএডি এর উপ-পরিচালক অধ্যাপক ড. মিজান আর খান, ন্যাচারাল রিসোর্স এন্ড ব্লু ইকোনমি গ্লোবাল প্রাকটিসের সিনিয়র পরিবেশ বিশেষজ্ঞ ইয়ান জু আলিসন ই এবং আইএফইএস চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন প্রমুখ।

শিল্পমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর অন্যতম ঘনবসতিপূর্ণ দেশ হিসেবে আমাদের সার্কুলার ইকোনমির গুরুত্ব অনেক। বর্ধিত নগরায়নের সঙ্গে সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে পড়েছে। শিল্প বর্জ্য, মেডিক্যাল বর্জ্য, প্রাণীজ বর্জ্যসহ বিভিন্ন রাসায়নিক বর্জ্যে দুষিত হচ্ছে বায়ু, পানি, মাটি ইত্যাদি। এর প্রভাব পড়ছে জীববৈচিত্র্যের ওপর। পড়ছে জলবায়ুর ওপর প্রতিকূল প্রভাব। জলবায়ু পরিবর্তনে বিভিন্ন প্রাণীর জটিল ও কঠিন রোগ দেখা দিচ্ছে। পরিবেশের ওপর জলবায়ুর প্রভাবের জন্য ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া জনিত, খাদ্যাভাবজনিত রোগসহ নানা জটিল ও অপরিচিত রোগ দেখা দিচ্ছে।

তিনি বলেন, সম্প্রতি ফেলে দেওয়া ব্যাটারি, মুঠোফোন, কম্পিউটার, টেলিভিশনসহ ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম (ই-বর্জ্য) থেকে পরিবেশ দূষণের ঝুঁকি মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। সম্প্রতি আমরা দেখতে পেয়েছি ২০২০ সালের জাপান অলিম্পিকে ই-বর্জ্য ব্যবহার করে তৈরি করে অলিম্পিকের পদক। আমাদেরকেও ইলেক্ট্রনিক বর্জ্যের মধ্যে মূল্যবান ধাতু পুনরায় কাজে লাগানোর উদ্যোগ নিতে হবে।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেন, দেশে সার্কুলার ইকোনমি বা বৃত্তাকার অর্থনীতি বাস্তবায়ন হলে ভূগর্ভস্থ ও ভূ-উপরিস্থ সম্পদ আহরণের পরিমাণ হ্রাস পাবে, কাঁচামালের টেকসই ব্যবহার নিশ্চিত হবে, সম্পদের অপচয় কমবে, প্রক্রিয়া চলাকালীন উৎপন্ন বর্জ্যের পরিমাণ হ্রাস পাবে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জলবায়ু পরিবর্তনে দায়ী গ্রিন হাউজ গ্যাস নির্গমনের পরিমাণ হ্রাস করা সম্ভব হবে।

সভাপতির বক্তব্যে এফবিসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট মো. জসিম উদ্দিন বলেন, বর্তমানে অর্থনীতিতে এ সময়ের এক বহুল আলোচিত বিষয় হচ্ছে ‘সার্কুলার ইকোনমি’। অনেক সরকার, প্রতিষ্ঠান, কোম্পানি ও পরিবেশ সংগঠনের পরিকল্পনার একটি মুখ্য উপাদান হয়ে উঠেছে এই ‘সার্কুলার ইকোনমি’। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে কার্বনের উদগীরণ কমিয়ে আনা। অন্যান্য টেকসই উন্নয়ন মডেলের মতো, সার্কুলার ইকোনমির মাধ্যমে সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার, উৎপাদন বৃদ্ধি করে তুলনামূলক কম প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার নিশ্চিত করে অপচয় কমিয়ে আনা এবং বর্জ্য উৎপাদন হ্রাস করা সম্ভব হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

গ্রিন হাই-টেক শিল্পে চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড পেলো ওয়ালটন

পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নানের কাছ থেকে গ্রিন হাই-টেক শিল্প ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ান পুরস্কার নিচ্ছেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রির ডিএমডি আলমগীর আলম সরকার এবং ওয়ালটন কম্প্রেসরের সিবিও মো. রবিউল আলম।

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

‘গ্রিন ইনক্লুসিভ বিজনেস চ্যাম্পিয়ন্স অ্যাওয়ার্ড- ২০২১’ অর্জন করলো দেশের সুপারব্র্যান্ড ও ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। পরিবেশবান্ধব গ্রিন হাই-টেক শিল্প ক্যাটাগরিতে এ পুরস্কার পেলো ওয়ালটন। পাশাপাশি একটি আধুনিক, রিসোর্স-ইফিশিয়েন্ট ও অন্তর্ভূক্তিমূলক, ন্যায্য এবং প্রতিযোগিতামূলক অর্থনীতিতে রূপান্তরে বিশেষ অবদান রাখায় ওয়ালটনকে ওই পুরস্কার দেয় গ্রিন টেক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ।

উল্লেখ্য, ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন। এজন্য ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) গোলাম মুর্শেদ নিয়েছেন ‘বেটার বাংলাদেশ টুমরো’ শীর্ষক উদ্যোগ। এর মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে ব্যাপক কাজ করছে ওয়ালটন। ‘বেটার বাংলাদেশ টুমরো’র কার্যক্রমে জলবায়ু পরিবর্তন ও এর প্রভাব মোকাবেলা, জলজ প্রাণ ও পরিবেশ সংরক্ষণ, স্থলজ বাস্তুতন্ত্রের সুরক্ষাসহ এসডিজির ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অবদান রাখছে ওয়ালটন। যার প্রেক্ষিতে গ্রিন হাই-টেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান হিসেবে ওয়ালটন পুরস্কৃত হয়েছে।

মঙ্গলবার (জানুয়ারি ১১, ২০২২) রাজধানীর বাংলাদেশ শুটিং ফেডারেশনে ‘গ্রিন ইনক্লুসিভ বিজনেস চ্যাম্পিয়ন্স- ২০২১’ শীর্ষক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান আয়োজন করে গ্রিন টেক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ। সে সময় প্রধান অতিথি পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নানের কাছ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর (ডিএমডি) আলমগীর আলম সরকার এবং ওয়ালটন কম্প্রেসরের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) মো. রবিউল আলম।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জম্ম শতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের টেকসই আর্থিক বিভাগের সহযোগিতায় ‘গ্রিন ইনক্লুসিভ বিজনেস চ্যাম্পিয়ন্স অ্যাওয়ার্ড- ২০২১’ আয়োজন করে গ্রিন টেক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ আয়োজন। উদ্দেশ্য, বাংলাদেশে টেকসই সবুজ পরিবেশগত ইন্ডাস্ট্রি স্থাপনে অগ্রগামীদের চিহ্নিত ও স্বীকৃতি দেয়ার পাশাপাশি ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

দেশের নির্মাণখাত রক্ষায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে এফবিসিসিআইয়ের চিঠি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

করোনাকালে গত কয়েক মাসে অবকাঠামো খাতের মূল কাঁচা মালের দাম ২০ শতাংশ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পাওয়ায় সরকার গৃহীত অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পগুলো যথাসময়ে সম্পন্ন করতে প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা চেয়েছে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই)।

সম্প্রতি এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি জসিম উদ্দিন প্রধানমন্ত্রী বরাবার একটি চিঠি প্রদান করেন।

চিঠিতে বলা হয়, গত পাঁচ থেকে ছয় মাস ধরে, বিশেষ করে গত এক মাসে অবকাঠামো খাতের মূল কাঁচামাল যেমন রড, সিমেন্ট, পাথর, বিটুমিন, কপার, অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদির মূল্য ২০ শতাংশ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে যা নির্মাণশিল্পের ওপর অকল্পনীয় বিরুপ প্রভাব ফেলছে। বর্তমানে বাংলাদেশে নির্মাণ ব্যয় এমন একটি পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, ঠিকাদারদের পক্ষে তাদের চলমান এবং আসন্ন প্রকল্পগুলোর কাজ যথাযথ মান বজায় রেখে চুক্তিতে নির্ধারিত মূল্যে সম্পন্ন করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।

এই অবস্থা দীর্ঘায়িত হলে দেশের নির্মাণ খাত অপুরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন হবে এবং বিদেশি ঠিকাদারদের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে বেশিরভাগ স্থানীয় নির্মাণ প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।

শুধু তাই নয়, দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো দেউলিয়া হয়ে গেলে তাদের অর্থায়ন করা দেশের ৯০ শতাংশ থেকে ৯৫ শতাংশ ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানও খেলাপি ঋণের কারণে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে বলে উল্লেখ করেছে এফবিসিসিআই।

চিঠিতে আরও বলা হয়, গত তিন মাস ধরে দেশের ইস্পাত ও সিমেন্ট উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলো সিন্ডিকেট করে অযৌক্তিকভাবে রড ও সিমেন্টের মূল্য বাড়িয়ে চলেছে। এই লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধি শুধু নির্মাণ ও আবাসন শিল্পের ওপরই বিরূপ প্রভাব ফেলছে তা নয়, বরং সামগ্রিকভাবে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ডকেও ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্ত করছে।

ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) চিঠিতে বলেছে, বাংলাদেশের বেসরকারি খাতে প্রতিনিধিত্বকারী শীর্ষ সংগঠন হিসেবে সবসময় দেশের বেসরকারি খাতের উন্নয়নে কাজ করে আসছে এবং প্রতিষ্ঠানটি কখনই কোনো ব্যবসা বা ব্যবসায়িক সংগঠনের বিরুদ্ধে নয়। তবে তারা মনে করে যে, কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে তাদের উৎপাদিত পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি করার পূর্বে সেই পণ্যগুলোর সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ব্যবসাগুলোর লাভ-ক্ষতির কথাও বিবেচনায় রাখা উচিত। উল্লেখ্য যে, আমাদের দেশীয় রড উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ইতোমধ্যেই সরকারের কাছ থেকে নানারকম সুবিধা পাচ্ছে। তা সত্ত্বেও তারা তাদের অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধির পরবর্তী পরিণতির প্রতি বিন্দুমাত্র ভ্রুক্ষেপ না করে দিনের পর দিন রডের দাম বাড়িয়েই চলেছে। তাই দেশের নির্মাণখাতে চলমান অস্থিরতা নিরসনে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ একান্তভাবে কামনা করেন তারা।

দেশের নির্মাণখাত এবং স্থানীয় নির্মাণ প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বার্থ রক্ষার্থে এফবিসিসিআই কিছু স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি সুপারিশ জানিয়েছেন।

স্বল্পমেয়াদি সুপারিশগুলো হল-

১. বিদ্যমান এবং আসন্ন সরকারি প্রকল্পগুলো যথাসময়ে সম্পন্ন করার নিমিত্তে অনতিবিলম্বে বাইরের যেকোনো দেশ থেকে রড (এমএস রড) আমদানি করার অনুমতি দেওয়া প্রয়োজন। কতটুকু পরিমাণ রড আমদানি করতে হবে তা সংশ্লিষ্ট প্রকল্প পরিচালক এবং ক্রয় কমিটির প্রধান প্রকল্পের নকশা এবং বিল অব কোয়ান্টিটি যাচাই পূর্বক প্রত্যয়ন করে দিবেন। অতঃপর এফবিসিসিআই এটি অনুমোদন করবে এবং এরপরই কেবল ব্যাংকগুলো সরকারি নির্মাণ প্রকল্পগুলোর জন্য এলসি খোলার সুবিধা দেবে। এছাড়াও, আমদানি সংক্রান্ত ট্যারিফ এবং ডিউটি কাঠামো এমনভাবে নির্ধারণ করতে হবে যাতে প্রকল্প সাইটে পৌঁছনো অব্দি রডের টনপ্রতি মূল্য ৬০ হাজার টাকার নিচে থাকে।

২. দরপত্র জমা দেওয়ার পর আইনগত কোন পরিবর্তনের কারণে যদি প্রকল্পের ব্যয় বৃদ্ধি পায়, তাহলে ঠিকাদারকে অবশ্যই সেই বর্ধিত ব্যয়ের সমমূল্য প্রদান করতে হবে। সরকারি কিংবা বিদেশি অর্থায়ন নির্বিশেষে সকল চলমান, আসন্ন (চূড়ান্তের অপেক্ষায় থাকা প্রকল্প) এবং ভবিষ্যত প্রকল্পগুলোর দরপত্রের নথিতে সংশ্লিষ্ট ধারাগুলো অবিলম্বে সংযোজন বা সংশোধন করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, এ বছর হঠাৎ করেই ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে যার ব্যাপারে কোনো ঠিকাদারই দরপত্র জমা দেয়ার পূর্বে অবহিত ছিলেন না। সুতরাং এ ধরনের ব্যয় বৃদ্ধির ক্ষেত্রে নিয়োগকর্তাকে অবশ্যই ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করতে হবে।

৩. সরকারি কিংবা বিদেশি অর্থায়নকৃত সকল চলমান, আসন্ন (চূড়ান্তের অপেক্ষায় থাকা প্রকল্প) এবং ভবিষ্যত প্রকল্পগুলোতে মূল্যের তারতম্য বিষয়ক ধারা সংযুক্ত করতে হবে।

৪. ব্যালাস্টের মূল্য মূলত পরিবহন খরচের সাথে সম্পর্কিত এবং আন্তর্জাতিক বাজার থেকে ব্যালাস্ট বাংলাদেশে আনার পরিবহন খরচ ব্যালাস্টের মূল দামের ২ গুণ থেকে ৩ গুণ বেশি। তাই ব্যালাস্টের ক্ষেত্রে আমদানি শুল্ক কেবলমাত্র এফওবির ওপর প্রযোজ্য হওয়া উচিত এবং এজন্য একটি নির্দিষ্ট ট্যারিফও ধার্য করা যেতে পারে যাতে ব্যালাস্টের ল্যান্ডেড কস্ট আসে।

দীর্ঘমেয়াদি সুপারিশসমূহ হল-

১. সরকার কর্তৃক অর্থ্যায়িত প্রকল্পগুলোতে বিদেশি দরদাতাদের অংশগ্রহণ জোরালোভাবে নিরুৎসাহিত করতে হবে। কিন্তু অপেক্ষাকৃত বড় এবং জটিল প্রকল্প- যেখানে দেশের স্থানীয় ঠিকাদারদের প্রয়োজনীয় অভিজ্ঞতার ঘাটতি রয়েছে, কেবলমাত্র এ ধরনের প্রকল্পে বিদেশি দরপত্রদাতারা অংশগ্রহণ করতে পারবে, তবে সেক্ষেত্রেও তাদের বাধ্যতামূলকভাবে কোন স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের সাথে জয়েন্ট-ভেঞ্চার গঠন করতে হবে।

২. সরকার কর্তৃক অর্থায়িত প্রকল্পগুলোতে স্থানীয় নির্মাণ প্রতিষ্ঠানসমূহকে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ অগ্রাধিকার দিতে হবে।

৩. সরকারি কিংবা বিদেশি অর্থায়নকৃত সকল দরপত্র যতটা সম্ভব ফিডিকনির্ভর হওয়া প্রয়োজন। এছাড়াও, ঠিকাদারদের অর্থ পরিশোধ করার ক্ষেত্রে ফিডিকের নিয়মনীতি অনুসরণ করার ব্যাপারে জোর সুপারিশ জানিয়েছে এফবিসিআই। উল্লেখ্য, প্রকল্পগুলোতে নগদ অর্থের প্রবাহ নিশ্চিত করতে ঠিকাদারদের সময়মত অর্থপ্রদানের কোন বিকল্প নেই এবং প্রাপ্য অর্থ প্রদানে ৫৬ দিনের বেশি বিলম্বের ক্ষেত্রে ঠিকাদারকে বিলম্ব-সংক্রান্ত সুদও প্রদান করার বিধান থাকা প্রয়োজন।

৪. নিয়োগকর্তার অদক্ষতা বা অদূরদর্শিতার কারণে ঘটা বিলম্বের জন্য ঠিকাদারকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ প্রদানের বিধান সরকারি কিংবা বিদেশি অর্থায়নকৃত- নির্বিশেষে সকল দরপত্রে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। একইভাবে, কোন ঠিকাদার যদি চুক্তিতে উল্লেখিত সময় এবং মান অনুযায়ী প্রকল্পের কাজ শেষ করতে ব্যর্থ হয়, তবে সে ঠিকাদারের উপরও ক্ষতিপূরণ আরোপের বিধান থাকা উচিত।

৫. সরকারি কিংবা বিদেশি অর্থায়নকৃত সকল দরপত্রে ১০% অগ্রিম অর্থ প্রদানের বিধান অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন।

৬. দেশের নির্মাণশিল্পের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কনসালটেন্সি খাতে সরকারকে বিশেষ মনোযোগ প্রদান করতে হবে। এজন্য সকল কনসালটেন্সি দরপত্রের শর্ত এমনভাবে আরোপ করতে হবে যাতে বিদেশি কনসালটেন্সি প্রতিষ্ঠানগুলো দরপত্রে অংশগ্রহণ করার সময় কমপক্ষে একটি স্থানীয় কনসালটেন্সি কোম্পানিকে তাদের অংশীদার (সাব-কনসালট্যান্ট হিসাবে নয়) হিসেবে নিতে বাধ্য থাকে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

মঙ্গলবারের মধ্যে ব্যাংকগুলোর জমা টাকার তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজার স্থিতিশীলকরণ তহবিলে (ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড) ব্যাংকগুলো অবণ্টিত ও অদাবিকৃত লভ্যাংশ হিসেবে কত টাকা দিয়েছে তা জানতে চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

গত বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৩২ ব্যাংকের কাছে এ বিষয়ে তথ্য চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আগামী মঙ্গলবারের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে এ তথ্য পাঠাতে বলা হয়। গত ৩০ নভেম্বর ওই তহবিলে ব্যাংকগুলো কত টাকা জমা দিয়েছে তার তথ্যও দিতে বলা হয়েছে।

স্থানীয় মুদ্রা, বিদেশি মুদ্রা ও কত শেয়ার ব্যাংকগুলো তহবিলে জমা দিয়েছে, তার তথ্য আলাদা আলাদাভাবে দিতে বলা হয়েছে চিঠিতে। পাশাপাশি শেয়ারের বাজারমূল্যও জমা দিতে বলা হয়। অবণ্টিত নগদ লভ্যাংশ বলতে এমন লভ্যাংশকে বোঝাবে, যা গ্রাহকের কাছে পাঠানো হলেও যেকোনো কারণে গ্রাহক তা গ্রহণ করেননি। আর অদাবিকৃত মুনাফা বলতে এমন লভ্যাংশকে বোঝাবে, যা শেয়ারধারীদের কাছে পাঠানো হয়েছে, কিন্তু তা নগদায়নের জন্য ব্যাংকের কাছে উপস্থাপন করা হয়নি।

এই তহবিলে ব্যাংকগুলোর টাকা জমা নিয়ে শুরু থেকে আপত্তি জানিয়ে আসছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বলছে, তালিকাভুক্ত সব প্রতিষ্ঠানকে এটা মানতে হবে। এ অবস্থায় বাংলাদেশ ব্যাংকের এ চিঠি দুই সংস্থার মধ্যে চলমান দূরত্ব আরও বাড়াবে বলে মনে করছেন শেয়ারবাজার–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

সিরাজগঞ্জে মিল্কভিটা কারখানায় অগ্নিকাণ্ড

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার বাঘাবাড়ি মিল্কভিটা কারখানার পাউডার প্লান্ট-২ এর ডায়া মেশিনে শনিবার রাতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে।

শাহজাদপুর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রেজাউল করিম জানান, শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে হঠাৎ বৈদ্যুতিক শর্টসাকিট থেকে মিল্কভিটা কারখানার পাউডার প্লান্ট -২ এর চতুর্থ তলার ডায়া মেশিনের ভিতরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। প্রাথমিক অবস্থায় অফিসের ফায়ারকর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলেও তা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। ফলে বাঘাবাড়ি নৌ-ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হয়। খবর পেয়ে বাঘাবাড়ি নৌ-ফায়ার সার্ভিস ও শাহজাদপুর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ওই ভবনের ৪তলার ভ্যান্টিলেশন কেটে পানি ও ফোম ব্যবহার করে প্রায় দেড় ঘণ্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।

তিনি আরও জানান, ডায়া মেশিনের ভিতরে থাকা বেশ কিছু গুড়োদুধ পুড়ে গেছে। এছাড়া ডায়া মেশিনেরও বেশ ক্ষতি হয়েছে। তবে ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিকভাবে নিরুপণ করা সম্ভব হয়নি। মিলভিটা কর্তৃপক্ষ বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটের কথা বললেও আমাদের প্রাথমিকভাবে ধারণা অসাবধাণতাবসত ডায়া মেশিনের ভিতরে অতিরিক্ত তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।

বাঘাবাড়ি মিল্কভিটা কারখানার ডিজিএম অমীয় মন্ডল জানান, এদিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে হঠাৎ বৈদ্যুতিক শর্টসাকিট থেকে মিল্কভিটা কারখানার পাউডার প্লান্ট -২ এর ৪ তলার ডায়া মেশিনের ভিতরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে কিছু পাউডার দুধ পুড়ে গেলেও মেশিনের তেমন কোনও ক্ষতি হয়নি। এটি সামান্য ওয়াস করলেই আবারও চালু করা সম্ভব হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

কপারটেক লভ্যাংশ কম দেওয়ায় ‘বি’ ক্যাটাগরিতে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড লভ্যাংশ কম দেওয়ায় ‘এ’ থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে নামানো হয়েছে। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়।

আগামীকাল ১৭ জানুয়ারি থেকে কোম্পানিটি ‘বি’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে উভয় শেয়ারবাজারে।

জানা গেছে, কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড গত অর্থ বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে।

এর আগে কোম্পানিটি লেনদেন এ ক্যাটাগতি লেনদেন হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

এস্কয়ার নিট কম্পোজিটের বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র শিল্প খাতের কোম্পানি এস্কয়ার নিট কম্পোজিট লিমিটেডের চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক বোর্ড সভা আগামী ৩০ জানুয়ারি আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটি চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ৩টায় রাজধানী তেজগাঁয়ে অবস্থিত নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

দ্যা ইবনে সিনা ফার্মাসিটিক্যালসের বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রসায়ন ও ঔষুধ শিল্প খাতের কোম্পানি দ্যা ইবনে সিনা ফার্মাসিটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক বোর্ড সভা আগামী ২০ জানুয়ারি আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটি চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ৩টায় রাজধানী মোহাম্মদপুরে অবস্থিত নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো; ২য় ফরচুন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বেক্সিমকো লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ৮৭ কোটি ২৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা ফরচুন সুজ লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭৪ কোটি ৯০ লাখ টাকার।

৭১ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে আরএকে সিরামিকস লিমিটেড।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ৬৯ কোটি ৬৩ লাখ, পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির ৫৭ কোটি ২৩ লাখ, ফারইষ্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৪৯ কোটি ৪৬ লাখ, জিপিএইচ ইস্পাতের ৩৭ কোটি ৭০ লাখ, দ্যা পেনিনসুলা চিটাগাংয়ের ৩২ কোটি ২৫ লাখ, তাওফিকা ফুডসের ৩০ কোটি ৬৩ লাখ ও তিতাস গ্যাস লিমিটেডের ২৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

দিনের শেষে সূচকের মিশ্রাবস্থায় লেনদেন বৃদ্ধি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের শেষে সূচকের মিশ্রাবস্থা দেখা গেছে। তবে এদিন সেখানে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার দিন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২.৩৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৭০১৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ০.২৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৫০২ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১৭.৯৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২৫৯৮ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৫০৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১২৪২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৭৮টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৮২টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১৫১টির, আর দর অপরিবর্তিত আছে ৪৫টির দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, ফরচুন সুজ, আরএকে সিরামিকস, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি, ফারইষ্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স, জিপিএইচ ইস্পাত, দ্যা পেনিনসুলা চিটাগাং, তাওফিকা ফুডস ও তিতাস গ্যাস লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ২১.৪৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০ হাজার ৫৬৭ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫২টির, কমেছে ১১৫টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে বিবিএস ক্যাবলস ও আরএকে সিরামিকস লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/