‘শেয়ারবাজারের মার্কেট ক্যাপিটাল অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে’

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

গভর্নমেন্ট ট্রেজারি বন্ড বাজারে আসার সাথে-সাথেই মার্কেট ক্যাপিটাল অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছেন, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। তিনি বলেন, দেশে বন্ডের জনপ্রিয়তা দিনে দিনে বাড়ছে, পাশাপাশি বাড়ছে মানুষের আগ্রহ। আমরা পারপিচুয়াল বন্ড দিচ্ছি, সাব-অর্ডিনেট বন্ড দিচ্ছি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক সহযোগিতা করছে। সেজন্য গভর্নরকে ধন্যবাদ।

মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) রাজধানীর মতিঝিলে দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) আয়োজিত বন্ড মার্কেট: দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়নের চূড়ান্ত সমাধান শীর্ষক সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।

বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, শেয়ারবাজারে এখন পারপিচুয়াল বন্ড লেনদেন শুরু হয়েছে। এটি করা না হলে ব্যাংকগুলো ক্ষতির মধ্যে পড়ে যাচ্ছিল। আমরা এখন ক্যাপিটাল মার্কেটে বসে বসে ব্যাংকগুলোকে বাঁচাচ্ছি।

শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, আমাদের কাছে বন্ড নিয়ে অনেক অনুরোধ আসছে। আমরা দুই বছর ধরে চেষ্টা করছিলাম বন্ড পপুলার করার। প্রাইভেট সেক্টরে প্রথম সুকুক বন্ড এসেছে, দ্বিতীয় সুকুক বন্ড নিয়ে আসছে প্রাণ। প্রাণ গ্রুপ আরও কয়েকটা বন্ড নিয়েছে, আর সেগুলো পুরোপুরি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের দ্বারা সাবস্ক্রাইবকৃত।

তিনি বলেন, আজ এক ঐতিহাসিক দিন। জানিনা কীভাবে এফবিসিসিআইয়ের আজকের অনুষ্ঠানের সময়টা মিলে গেছে। আজ (মঙ্গলবার) সকাল থেকেই পৌনে ৩ লাখ কোটি টাকার গভর্মেন্ট সিকিউরিটিজ বন্ডের ট্রেডিং শুরু হয়ে গেছে। যদিও সেটা গতকাল (সোমবার) থেকে শুরু হবার কথা ছিলো। কিন্তু কিছু সমস্যার কারণে আমরা সেটার লেনদেন শুরু করতে পারিনি। কিন্তু আজকে সেই বিশেষ দিন। গভর্নমেন্ট ট্রেজারি বন্ড বাজারে আসার সাথে-সাথেই মার্কেট ক্যাপিটাল অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।

বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, ব্যাংকের লাভ হয় অনেক টাকা, প্রভিশন করতেই চলে যায় অর্ধেকের বেশি। লোন প্রভিশনিং করতে গিয়ে এত টাকা তাদের আটকে যাচ্ছে যে, তারাও লাভ করতে পারে না। সব দিক থেকেই সমস্যার সৃষ্টি। লাভ করেও লাভ তুলতে পারছে না। যেজন্য ব্যাংকগুলোকেও শেয়ার বাজারে আসতে হচ্ছে। বিভিন্ন বিষয় রক্ষা করতে গিয়ে তাদের টকসিড এসিড বেড়ে গেছে। এখন তারা বাধ্য হয়ে আমাদের কাছে আসছে।

শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম আরও বলেন, আমাদের পণ্যের উৎপাদন খরচ কমানো হবে সব থেকে বড় কাজ। যত খরচ কমিয়ে আনবেন তত আপনার লাভ বাড়বে। যেটা বলছি- ক্রয় খরচ, উৎপাদন ব্যয় এবং ব্যয়ের উৎস (কস্ট অব ফান্ড) তিন জায়গায় এখন নজর দেওয়া খুব জরুরি। আমাদের বস্ত্রখাতে রপ্তানি বেড়ে যাচ্ছে। তৈরি পোশাক খাতে আমরা সফল তা প্রমাণ হয়ে গেছে। এখন অন্যান্য খাতে বহুমুখী করণ চলছে। সব খাতে আমাদের ভালো করার সুযোগ আছে।

অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএসইসির সাবেক কমিশনার এবং শান্তা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান আরিফ খান।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

‘পর্যাপ্ত ধান-চালের মজুত থাকায় দেশে দুর্ভিক্ষের কোনো সম্ভাবনা নেই’

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সরকারের কাছে পর্যাপ্ত ধান-চালের মজুত থাকায় দেশে দুর্ভিক্ষের কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক।

তিনি বলেন, আমনের যে লক্ষ্যমাত্রা ছিল, তার চেয়ে বেশি ফলন হয়েছে। যুদ্ধের জন্য সারা পৃথিবীতে সমস্যা হলে আমরা তো আলাদা নয়। সেজন্য প্রধানমন্ত্রী সতর্ক করেছেন সজাগ ও সচেতন থাকার জন্য।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে কৃষিমন্ত্রী এ তথ্য জানান।

আব্দুর রাজ্জাক বলেন, এ মুহূর্তে চালের মজুদ আছে প্রায় ১৬ লাখ টন। ধান ৩৭ হাজার টন ও গম ১ লাখ ৬৯ টন। এটা আমরা সাধারণত আশা করি ১০-১২ লাখ টন থাকা উচিত। কার্তিক-আশ্বিন মাসে প্রায় ১৮ লাখ টন খুবই ভালো মজুদ বলে আমি মনে করি। কাজেই এ নিশ্চয়তা দিতে পারি, দেশে দুর্ভিক্ষ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। আমনের যে লক্ষ্যমাত্রা ছিল, তার চেয়ে বেশি ফলন হয়েছে।

চালসহ নিত্য-পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। বিদ্যুৎ পরিস্থিতিও খারাপ। এ বিষয়ে কোনো প্রভাব পড়বে কিনা জানতে চাইলে কৃষিমন্ত্রী বলেন, সারা পৃথিবীর মানুষ একটা শঙ্কার মধ্যে আছে। সারা পৃথিবীর মানুষ উদ্বিগ্ন, একটা ব্যাপক মন্দা হতে পারে সারা পৃথিবীতে, খাদ্য সংকট দেখা দিতে পারে। এ বছর ইংল্যান্ডের মতো দেশে ৪৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা হয়েছে। পুরো গমের ক্ষেত পুড়ে গেছে। অন্যান্য ফসলের ক্ষেতও পুড়ে গেছে। আমেরিকার মতো দেশে খরা হয়েছে। এজন্য একটা আশঙ্কার কথা আসছে।

তিনি আরও বলেন, যুদ্ধের জন্য সারা পৃথিবীতে সমস্যা হলে আমরা তো আলাদা নয়। আমরা তো গম বিদেশ থেকে আনি। সেজন্য সজাগ থাকার জন্য, সচেতন থাকার জন্য- এটা প্রধানমন্ত্রীর সতর্ক বাণী সবার জন্যই। সাধারণ নাগরিকদেরও আমরা সচেতন করছি। কার্পেটের নিচে ধুলো লুকিয়ে রেখে তো লাভ হবে না, তাতে দেশ আরও বিপর্যয়ের মধ্যে যাবে। কার্পেটের নিচে ধুলো দিলে তো যখন বিপদ হবে তখন মোকাবিলা করা কঠিন হবে।

সারের মজুদ প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী বলেন, সারের যে ঘাটতি আছে, এটা ঘাটতি নয়। আমাদের পর্যাপ্ত মজুদ আছে। মূলত সার নিয়ে যেটা হয়েছে মানুষ আতঙ্কিত হয়ে অতিরিক্ত কিনেছে বা পেনিক বায়িং এর জন্য। তবে সারের যথেষ্ট মজুদ রয়েছে। সার নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

বাজার তদারকিতে প্রধানমন্ত্রীর কঠোর নির্দেশ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কঠোরভাবে বাজার তদারকির নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেছেন, নীতিমালাগত সহায়তা পাশাপাশি পণ্য সরবরাহ চেইন স্বাভাবিক রাখতে হবে।

প্রতিটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার আওতার মধ্যে যাতে থাকে সেই প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। এজন্য যা যা করণীয়, সেটা আমরা করবো। করোনা মহামারি থেকে ঘুরে না দাঁড়াতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্বজুড়ে যে মন্দা দেখা দিয়েছে সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের পরিকল্পনা কমিশনে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে সভাপতির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এ তথ্য জানান। এ সময় পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম উপস্থিত ছিলেন।

এম এ মান্নান বলেন, বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশের সবাইকে সঞ্চয়ের মনোভাব তৈরির নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, খাদ্য শস্য, অর্থ, বিদ্যুৎ ও পানি সবক্ষেত্রেই সঞ্চয় করতে হবে। উন্নয়ন প্রকল্পের বাস্তবায়নও বাড়াতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সেসঙ্গে অপচয়রোধ করারও আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। এছাড়া খাদ্যের অভাব পূরণে উৎপাদন বাড়ানোরও নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।

পকিল্পনামন্ত্রী আরও জানান, চলতি অর্থবছরের তিন মাসে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন হয়েছে ৯ দশমিক ৪৩ শতাংশ। এ সময় মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো ব্যয় করেছে ২৪ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা। গত অর্থবছর একই সময়ে এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছিল ৮ দশমিক ২৬ শতাংশ। ওই সময় খরচ হয়েছিল ১৯ হাজার ৫৬৯ কোটি টাকা।

পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী জানান, দেশের সার্বিক অর্থনীতি নিয়ে একনেকে একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে আমরা শংকার মধ্যে আছি। কিন্তু এখনও আমাদের অর্থনৈতিক সূচকগুলো ভালো অবস্থানে আছে। গত তিন মাসে দেশে রেমিটেন্স গত অর্থবছরের তিন মাসের তুলানায় বেশি এসেছে। এছাড়া রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ দশমিক ৩৮ শতাংশ, যা গত অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসে ছিল ১১ শতাংশ। সরকারি পরিকল্পনা অনুযায়ী আমদানি কমে হয়েছে ১৬ দশমিক ৯২ শতাংশ, যা আগের অর্থবছরেও আমদানি বেড়েছিল ৪৫ শতাংশ সরকারি বিদেশি বিনিয়োগ গত ৩ মাসে বেড়ে হয়েছে ৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ, গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ২ দশমিক ৫ শতাংশ। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকারি পরিকল্পনা মতো মুদ্রা সরবরাহ কমে হয়েছে ৮ দশমিক ১ শতাংশ, যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১১ দশমিক ৬ শতাশ। বেসরকারি ঋণ প্রবাহ বেড়ে হয়েছে ১৪ শতাংশ, যা আগের অর্থবছরের ৩ মাসে ছিল ৮ শতাংশ। পরিকল্পনা মতো গত ৩ মাসে সরকারি ঋণ প্রবাহ কমে হয়েছে ৪ হাজার ৯৫০ কোটি টাকা, যা গত অর্থবছর একই সময়ে ছিল ৫ হাজার ১০৮ কোটি টাকা।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা সচিব মামুন আল রশীদ, আইএমইডি সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিনসহ পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

আগস্টে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯.৫২ শতাংশ

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আগস্টে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৫২ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এ হিসাব করেছে।

আজ মঙ্গলবার একনেক সভা শেষে হালনাগাদ মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশ করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।

‘সার্বিক পরিস্থিতির কারণে দেশে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে’ উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে সব পণ্যের দাম বেড়ে গিয়েছে। তবে এখন মূল্যস্ফীতি কমতির দিকে। সামনে তা আরো কমবে।

আগস্টে মূল্যস্ফীতি ১১ বছর ৩ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠে গেলেও সেপ্টেম্বরে তা কিছুটা কমেছে বলেও জানান তিনি।

প্রকাশিত তথ্যের বরাত দিয়ে এম এ মান্নান বলেন, গত মাস শেষে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ১০ শতাংশ। এ নিয়ে পরপর দুই মাস মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে রয়েছে। জুলাইয়ে দেশে মূল্যস্ফীতি ছিল ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

‘বাংলাদেশে বন্ড মার্কেটের পরিমাণ জিডিপির ৮ শতাংশ’

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের ব্যাংক খাতে যে পরিমাণ খেলাপি ঋণ দেখা যাচ্ছে বাস্তবে তা আরো অনেক বেশি। বেসরকারী খাতের ব্যাংকগুলো নিজেরা ডকুমেন্টেন্ড করে খেলাপি ঋণ কম দেখাচ্ছে বলেও মনে করেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) সভাপতি জসিম উদ্দিন।

আজ মঙ্গলবার এফবিসিসিআইয়ের প্রধান কার্যালয়ে ‘বন্ড মার্কেট : দ্য আল্টিমেট লং টার্ম সলুশন’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এ সব কথা বলেন।

জসিম উদ্দিন বলেন, বিশ্বের ১২৭ ট্রিলিয়ন বন্ড মার্কেট রয়েছে। এ ছাড়া পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতের করপোরেট বন্ড জিডিপির ১৬ শতাংশ। বাংলাদেশে এর পরিমাণ জিডিপির ৮ শতাংশ।

আরো বলেন, ব্যাংকগুলো স্বল্পমেয়াদে আমানত সংগ্রহ করে। ফলে তারা দীর্ঘমেয়াদে লোন দিতে পারে না। এ কারণে গ্রাহকেরা অনিচ্ছা সত্ত্বেও খেলাপি হচ্ছে।

এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হতে হলে আমাদের রফতানি বাজারকে ৩০০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাতে হবে। এ জন্য ইন্ডাস্ট্রিকে আরো বড় করা ছাড়া কোন বিকল্প নেই। এছাড়া দেশের বাজারে বেসিক র মেটেরিয়াল তৈরির ইন্ডাস্ট্রি নেই। আমাদের যদি উন্নয়নশীল দেশে রূপান্তরিত হয় সেক্ষেত্র এই ইন্ডাস্ট্রিগুলো গড়ে তুলতে হবে। সে ক্ষেত্রে বন্ড মার্কেটকে গুরুত্ব দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন ব্যবসায়ীদের এই শীর্ষ নেতা।

তিনি বলেন, আমাদের মার্কেটকে বড় করার জন্য এবং সবার কাছে পৌঁছে দিতে প্রচারণা চালাতে হবে। বন্ড মার্কেট বড় হলে আমরা সহজ শর্তে ইনভেস্ট করতে পারব।

প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত আছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারী শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।

স্টকমার্কেটবিডি.কম////

গ্রামীণফোনের বোর্ড সভা ১৯ অক্টোবর

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তটেলিকম খাতের কোম্পানি গ্রামীণফোন লিমিটেডের চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ১৯ অক্টোবর আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিন বেলা ৩টায় রাজধানীর গুলশানে কোম্পানিটির নিজেদের প্রধান ভবনে এ বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) আইন-২০১৫ এর ১৬/১ অনুযায়ী, এ বোর্ড সভায় গত ৩০ সেপ্টেম্বর শেষ হওয়া ২০২২ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করবে কোম্পানিটির পরিচালনা বোর্ড।

সভাশেষে কোম্পানিটির উক্ত প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভ শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

আইটি কনসালটেন্সির বোর্ড সভা আহবান

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আইটি খাতের কোম্পানি আইটি কনসালটেন্সি লিমিটেডের বাৎসরিক বোর্ড সভা আগামী ২৫ অক্টোবর আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র থেকে জানা যায়, সেদিন বেলা সাড়ে ৩ টায় রাজধানীর তেজগাঁয়ে অবস্থিত কোম্পানিটির প্রধান কার্যালয়ে বোর্ড সভাটি অনুষ্ঠিত হবে।

আসন্ন বোর্ড সভায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লিস্টিং রেগুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) অনুযায়ী ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২২ সালের কোম্পানিটির নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এ সভায় কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করা হবে। এছাড়া রেকর্ড ডেট ও এজিএমের দিন ঘোষণা করা হবে।

এ বোর্ড সভায় শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করবে কোম্পানিটি। গত বছর কোম্পানিটি ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদান করেছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

ফাস ফাইন্যান্সের বোর্ড সভা ১৭ অক্টোবর

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নন ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান ফাস ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেষ্টমেন্ট লিমিটেডের চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ১৭ অক্টোবর আহবান করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এদিন বেলা সাড়ে ৩টায় রাজধানীর মতিঝিলে কোম্পানিটির নিজেদের প্রধান ভবনে এ বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) আইন-২০১৫ এর ১৬/১ অনুযায়ী, এ বোর্ড সভায় গত ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২২ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করবে কোম্পানিটির পরিচালনা বোর্ড।

সভাশেষে কোম্পানিটির উক্ত প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভ শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ফার্মা; ২য় বেক্সিমকো

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবস মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ৯১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা বেক্সিমকো লিমিটেড শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭১ কোটি ১৫ লাখ টাকার।

ইষ্টার্ণ হাউজিং লিমিটেড ৫৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- সোনালী পেপার এন্ড বোর্ডের ৫২ কোটি ৭৭ লাখ, ইন্দো বাংলা ফার্মার ৩৯ কোটি ৯০ লাখ, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ২৫ কোটি ৯২ লাখ, জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিটির ২৪ কোটি ৮৬ লাখ, বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমসের ২৩ কোটি ৯৭ লাখ, পেপার প্রসেসিংর ২০ কোটি ৭৭ লাখ ও সী পার্লস রিসোর্ট এন্ড স্পার ২০ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম//

  1. ওরিয়ন ফার্মা
  2. বেক্সিমকো লিমিটেড
  3. ইষ্টার্ণ হাউজিং
  4. সোনালী পেপার এন্ড বোর্ড
  5. ইন্দো বাংলা ফার্মা
  6. বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন
  7. জেএমআই হসপিটাল রিকুইজিটি
  8. বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস
  9. পেপার প্রসেসিং
  10. সী পার্লস রিসোর্ট এন্ড স্পা লিমিটেড।