বাজেটে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের ৪টি প্রত্যাশা

cse-logo-sস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) আসন্ন বাজেটে শেয়ারবাজারকে গতিশীল করতে ও বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে ৪টি প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে।

আজ মঙ্গলবার সিএসইর চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম আসন্ন জাতীয় বাজেটকে কেন্দ্র করে এ প্রত্যাশা গণমাধ্যমের নিকট তুলে ধরেন।

তার মতে,

১. কর্পোরেট করহার এর পুনর্বিন্ন্যাস: তালিকাভুক্ত কোম্পানীর করহার (কর্পোরেট কর হার) শতকরা ২৫ ভাগ থেকে কমিয়ে ২০ ভাগ করা যেতে পারে । এতে করে যেসব কোম্পানী লিস্টেড না তারা পুজিঁবাজারে আসতে অনুপ্রাণিত হবে।

২. ব্যক্তি শ্রেনীর করদাতাদের করমুক্ত লভ্যাংশের সীমা বৃদ্ধিকরণ: করমুক্ত লভ্যাংশের সীমা ৫০,০০০ থেকে ১,০০,০০০ এ উন্নীত করা যেতে পারে।

৩. ব্যক্তি শ্রেণীর করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা বৃদ্ধিকরণ: ব্যক্তি শ্রেনীর করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা ২,৫০,০০০ থেকে ৩,৫০,০০০ এ নেয়া যেতে পারে।

৪. এসএমই কোম্পানীর জন্য নতুন করহার নির্ধারণ: নতুন যেসব কোম্পানী শেয়ার মার্কেটে আসবে তাদের জন্য প্রথমেই কর প্রদানে বাধ্য না করে প্রথম তিন বছরের জন্য শূণ্য করে দেয়া যেতে পারে এবং পরবর্তীতে শতকরা ১৫ ভাগ হারে কর আরেপ করা যেতে পারে। কারণ আমাদের উদ্দেশ্য মার্কেটের গভীরতা বৃদ্ধি এবং ব্যাংকের উপর নির্ভরতা কমিয়ে শেয়ার বাজারে যেন নতুন ভাল ভাল কোম্পানী আসে সে ব্যাপারে অনুপ্রেরণা দেওয়া এবং সে জন্য কাজ করা।

এছাড়াও জব নিরাপত্তার (প্রোটেকশনের) জন্য যেহেতু কবিড-উত্তর অর্থনীতিতে ম্যনুফ্যাকচারিং খাতে জব হারানোর সম্ভাবনা আছে তাই সেসব ক্ষেত্রে যেসব কোম্পানীর জব রিট্রেন্সম্যান্ট করবে না তাদেরকে কিছুৃ ইনসেনটিভ এবং ট্যাক্স কনসেশন এর ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *