স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :
১৫ জুলাই শেষে হচ্ছে গত মাসের ভ্যাট রিটার্নের প্রতি মাসের নির্ধারিত সময়সীমা। কিন্তু সরকারঘোষিত বিধিনিষেধ থাকায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ। বিপণিবিতানগুলো বন্ধ। জরুরি সেবার আওতায় পণ্য ও সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো সীমিত পরিসরে খোলা রয়েছে। এমন অবস্থায় অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ভ্যাট রিটার্ন দিতে পারছে না।
অন্যদিকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, রাজস্ব খাতকে জরুরি সেবার আওতায় আনার পর সীমিত পরিসরে হলেও মাঠপর্যায়ে ভ্যাট অফিসগুলো খোলা রাখা হয়েছে। আইনি বাধ্যবাধকতা থাকায় সময় বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই।
বিজ্ঞাপন
এর মানে করোনার তীব্র সংক্রমণের মধ্যেও আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে জুন মাসের বেচাকেনার হিসাব জানিয়ে দেশের সব ব্যবসায়ীকে নিজ নিজ কমিশনারেটে ভ্যাট রিটার্ন জমা দিতে হবে। অন্যথায় আইন অনুযায়ী জরিমানা ও সুদ আরোপ হবে।
নতুন ভ্যাট আইনে প্রতি মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে ভ্যাট রিটার্ন জমা দেওয়ার বিধান আছে। তা না হলে ১০ হাজার টাকা জরিমানা এবং নির্ধারিত ভ্যাটের টাকার ওপর ২ শতাংশ হারে সুদ আরোপ হয়। প্রশাসনিক আদেশ দিয়ে সময় বৃদ্ধি করার সুযোগ নেই।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘এ দুর্যোগের মধ্যে অনেক মালিক প্রতিষ্ঠান খুলতে পারেননি। রিটার্ন প্রস্তুত করা যাচ্ছে না।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ