ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ২য় প্রান্তিক ইপিএস বেড়েছে

easternস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে। সোমবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল, ১৭- জুন, ১৭) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ার প্রতি আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৬ পয়সা । আগের বছর একই সময়ে যা ছিল ৫২ পয়সা।

২০১৭ সালের জুনে অর্ধবার্ষিকীতে বিমাটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১.৩৮ টাকা। যা গত ২০১৬ সালের একই সময়ে ছিল ১.৩৫ টাকা।

বিমাটির ২০১৭ সালের জুন পর্যন্ত এনওসিএফপিএস এসেছে ২৫ পয়সা। যা গত ২০১৬ সালের একই সময়ে ছিল ১.১২ টাকা।

২০১৭ সালের জুনে কোম্পানিটির প্রতি শেয়ারে সম্পদের মূল্য (ন্যাভ) বেড়ে দাঁড়িয়েছে হয়েছে ৪০.৬৯ টাকা। যা গত ২০১৬ সালের একই সময়ে ছিল ৩৯.২৫ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/শুভ/মোদক.

২০১৭-১৮ অর্থবছরের রফতানির লক্ষ্যমাত্রা ৪,১০০ কোটি মার্কিন ডলার

dollarনিজস্ব প্রতিবেদক :

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ৭.৮ শতাশ প্রবৃদ্ধি ধরে নতুন ২০১৭-১৮ অর্থবছরের রফতানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। পণ্য ও সেবা খাত মিলিয়ে চলতি অর্থবছরের মোট রফতানির লক্ষ্যমাত্রা দাড়িয়েছে ৪ হাজার ১০০ কোটি মার্কিন ডলার।

রবিবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ নতুন অর্থবছরের রফতানি আয়ের এই লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করেন। এ সময় তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, এ অর্থবছরে রফতানি আয় ঘুরে দাড়াবে এবং রফতানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে। মন্ত্রী জানান, রফতানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে নতুন নতুন রফতানি খাতকে প্রনোদনা দেয়া হবে। এছাড়া শ্রীলংকা ও তুরস্কের সঙ্গে চলতি বছরই মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি সম্পন্ন করা হবে। পাশাপাশি বিদেশে অবস্থিত বাণিজ্য উইংগুলোকে আরও সক্রিয় করা হবে।

চলতি অর্থবছরে মোট ৪ হাজার ১০০ কোটি ডলার রফতানি লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে পণ্য রফতানির মাধ্যমে ৩ হাজার ৭৫০ কোটি ডলার এবং সেবা রফতানির মাধ্যমে ৩৫০ কোটি ডলার বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা হবে। এক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে পণ্য রফতানিতে ৮.২১ শতাংশ এবং সেবা রফতানিতে ৪.৪২ শতাংশ। সব মিলিয়ে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ৭.৮৭ শতাংশ।

সদ্য সমাপ্ত ২০১৬-১৭ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা খাত মিলিয়ে রফতানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ হাজার ১২ কোটি ডলার। এরমধ্যে পণ্য রফতানির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ হাজার ৭০০ কোটি ডলার এবং সেবা খাতের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩১২ কোটি ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে তিন হাজার ৮০০ কোটি ডলারেও বেশি। এক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১.৯৯ শতাংশ। এক্ষেত্রে পণ্য রফতানিতে ১.৬৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হলেও সেবা খাতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫.৫৭ শতাংশ। অবশ্য সেবা খাতের এই রফতানি আয়ের হিসাব গত মে মাস পর্যন্ত। আগামী মাসে সেবা রফতানির পুরো হিসাব পাওয়া গেলে এ খাতে আায় বৃদ্ধির পাশাপাশি দেশের পুরো রফতানি আয় আরও বৃদ্ধি পাবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

দুই এক্সেচেঞ্জেই বিবিএস ক্যাবলসের লেনদেন শুরু

received_1991262737776293নিজস্ব প্রতিবেদক :

বিবিএস ক্যাবলস লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) বরাদ্দ শেয়ার আজ সোমবার (৩১ জুলাই) লেনদেন শুরু হয়েছে।

এদিন ডিএসই মিলনায়তনে সকাল সাড়ে ১০টায় আনুষ্ঠানিকভাবে লেনদেন শুরু করে।

এসময় কোম্পানির কর্মকর্তারাসহ ডিএসই, সিএসই ও ইস্যুম্যানেজাররা উপস্থিত ছিলেন।

ডিএসই জানায়, কোম্পানিটি নতুন হিসাবে এন ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে। কোম্পানির ট্রেডিং কোড “BBSCABLES” আর ডিএসইতে কোম্পানির কোড নম্বর 13242.

সূত্র থেকে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার আইপিও শেয়ার শেয়ারহোল্ডারদের বিও হিসাবে জমা দেওয়ার পক্রিয়া সম্পন্ন করে সিডিবিএল। ইতোমধ্যে এ কোম্পানিটির শেয়ার অনুমোদন দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এর আনুমোদন সাপেক্ষ বিবিএস ক্যাবলস লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন শুরু হওয়ার আবেদন ছিল আজ রবিবার। কিন্তু তা পিছিয়ে সোমবার করা হয়েছে।

এর আগে গত ২২ জুন কোম্পানিটির আইপিও লটারি ড্র অনুষ্ঠিত হয়।

 

received_1991262717776295

কোম্পানিটি জানায়, কোম্পানিটির আইপিও আবেদন জমা পড়েছে প্রায় মোট চাহিদার ৪৮ গুণ। আবেদনকৃতদের মধ্যে লটারির মাধ্যমে শেয়ার বন্টন করা হয়েছে।

কোম্পানিটির আইপিও আবেদন শুরু হয় গত ২৩ মে। এরপর আগামী ৪ জুন পর্যন্ত বিনিয়োগকারীরা এ আবেদন করে।

গত ১৩ এপ্রিল কমিশনের ৬০২তম সভায় কোম্পানিটিকে আইপিও অনুমোদন দেয় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ২ কোটি শেয়ার ছেড়ে মোট ২০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে।

কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে বেনকো ফাইন্যান্স এন্ড ইনভেস্টমেনট লিমিটেড ও আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।

আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলিত এ অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ব্যবসা সম্প্রসারণ, ভবন নিমার্ণ ও ঋণ পরিশোধ করবে।

গত ৩০ জুন ২০১৬ হিসাব বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২ টাকা ৪৬ পয়সা। আর ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্যের পরিমাণ এসেছে (এনএভি) ১৬ টাকা ৭৮ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ