৩ কোম্পানির নগদ লভ্যাংশ প্রেরণ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানির ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক হিসাবে প্রেরণ করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানি তিনটি হলো : যমুনা ব্যাংক, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স এবং সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স।

জানা গেছে, এর আগে সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে যমুনা ব্যাংক ১৭.৫০ শতাংশ নগদ, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স ১০ শতাংশ নগদ এবং সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। যা কোম্পানি তিনটির বার্ষিক সাধারণ সভায় শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে অনুমোদন করা হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

ঈদের আগে রেমিট্যান্সের জোয়ার

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দুদিন পরই দেশে উদযাপিত হবে মুসলমানদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা। প্রবাসে থাকা বাংলাদেশিরা তাদের আত্মীয়-স্বজনদের ঈদ উদযাপনকে আনন্দময় করতে বেশি বেশি অর্থ পাঠাচ্ছেন। ফলে ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে দেশে আসছে বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। গত পাঁচদিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৫৩ কোটি ৬০ লাখ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকারও বেশি।

সদ্য শেষ হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছে ২১ হাজার কোটি ডলারের কিছু বেশি। শুরু হওয়া নতুন অর্থবছরের (২০২২-২৩) প্রথম পাঁচদিনেই প্রবাসী আয়ে জোয়ার দেখা যাচ্ছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্যমতে, কোরবানির ঈদ বা ঈদুল আজহার আগে প্রবাসীরা দুহাত ভরে পাঠাচ্ছেন তাদের উপার্জন। চলতি জুলাই মাসের প্রথম পাঁচদিনে ৫৩ কোটি ৬০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। ঈদের আগে দেশে থাকা স্বজনরা যেন একটু ভালো করে ঈদ উদযাপন করতে পারেন, কোরবানির পশু কিনতে পারেন, সেজন্য প্রতিবছর ঈদের আগেই রেমিট্যান্স আসে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় বেশি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে রেমিট্যান্স বাড়বে। গত ছয়মাসে আরও ১০ লাখের মতো শ্রমিক বিদেশে গেছেন। তাদের পাঠানো আয় অচিরেই রেমিট্যান্সের খাতে যোগ হবে। ফলে বাড়বে রেমিট্যান্স।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর ইঙ্গিত দিলেন প্রতিমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আন্তর্জাতিক বাজারে দাম অত্যধিক বাড়ায় দেশের বাজারেও জ্বালানি তেল দাম বাড়ানোর ইঙ্গিত দিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

বৃহস্পতিবার (৭ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো এক অডিও বার্তায় প্রতিমন্ত্রী এই ইঙ্গিত দেন।

তিনি বলেন, ‘আমরা লক্ষ্য করছি প্রায় ৬ থেকে ৭ মাস ধরে তেলের মূল্য ঊর্ধ্বগতি প্রচণ্ডভাবে। যে তেল আমরা ৭০ থেকে ৭১ ডলারের কিনতাম সেটা এখন ১৭১ ডলার হয়ে গেছে। সেটা সবসময় বাড়তির দিকেই যাচ্ছে। আমরা বলে আসছি প্রথম থেকেই যে আমরা তেলের দামে অ্যাডজাস্টমেন্টে যাবো। আমরা নিজেদের অর্থে দিয়ে যাচ্ছি ভর্তুকিটা। তারপরও আমার মনে হয় আমাদের একটা সময় অ্যাডজাস্টমেন্টে যেতে হবে প্রাইসে।’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বের বিভিন্ন দেশ তেলের দামের ঊর্ধ্বগতির কারণে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। তেলের দাম তারা সমন্বয় করেছে। ভারতের কথাই বলি পার্শ্ববর্তী দেশ, তাদের প্রায় ৩৫ থেকে ৫০ টাকা ডিফারেন্স লিটারপ্রতি বিভিন্ন তেলের ক্ষেত্রে।’

‘গ্যাস দিয়ে আমাদের ৬৪ শতাংশ বিদ্যুৎ চলে। আমাদের যে নিজস্ব গ্যাস আমরা দিন দিন বাড়াচ্ছি আবার দিন দিন কমছেও। দুটো দিকই আছে। আমরা বাড়াচ্ছি খনিগুলো থেকে আমরা পাচ্ছি সেটা স্বল্প পরিমাণে পাচ্ছি। আর যেটা কমছে সেটা কমছে দ্রুত গতিতে। সেটাও আমরা প্রায় ১০ বছর থেকে বলে আসছি, আস্তে আস্তে গ্যাস কিন্তু ডিকলাইনের দিকে যাবে।’

নসরুল হামিদ আরও বলেন, ‘সেটা বড় কথা না, বড় কথা হলো আমরা যে অ্যাডজাস্টমেন্টটা করতাম, যে ঘাটতিটা ছিল গ্যাসে সেটা আমরা ইমপোর্ট গ্যাস দিয়ে পূরণ করতাম। এর মধ্যে আমার দুটি ধারা, একটি হলো লংটার্ম কনট্যাক্ট, সেই প্রাইসটা ফিক্স করা। তুলনামূলক এই দামটা তেলের সঙ্গে ওঠানামা করে। আরেকটা হলো স্পট মার্কেট। এই মার্কেটের ডিমান্ড বেড়ে গেছে প্রচণ্ডভাবে। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে তেল এবং গ্যাসের দাম প্রচণ্ডভাবে এফেক্ট করেছে।’

জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ইউরোপের অধিকাংশ দেশ গ্যাস নেয় রাশিয়া থেকে। সেটা তারা এখন বন্ধ করে দিচ্ছে বলেই সব দেশ এই গ্যাসের ওপর (স্পট মার্কেট) প্রচণ্ডভাবে নির্ভরশীল হয়ে গেছে। এ কারণে যেটা চার ডলারের গ্যাস সেটা ৩০ ডলার হয়ে গেছে স্পট মার্কেটে। সেটা কিনতে আমাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। অর্থের জোগান দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। সরকারি ভর্তুকি দিয়েও এটা সম্ভব হবে না, এই পরিমাণ অর্থ জোগান দেওয়া।’

‘আমরা যদি শুধু দাম বাড়াতেই থাকি তাহলে সাধারণ মানুষের ওপর প্রচণ্ডভাবে চাপ তৈরি হবে। আমি আগে থেকেই বলে আসছি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমন কিছু করবেন না যাতে সাধারণ মানুষের ওপর বোঝা হয়ে থাকে। এর কারণে আমরা গ্যাসে সামান্য পরিমাণ মূল্য সংযোজন করেছি। এখনও আমরা তেলে করিনি। আমি আশা করবো সকলেই বিষয়টি বুঝতে পারবেন আর ধৈর্য ধরবেন। এটা খুব সাময়িক। আমাদের প্রচুর পাওয়ার প্ল্যান্ট আছে। কিন্তু গ্যাসের কারণে সেগুলোতে আমরা পাওয়ার জেনারেশন কমিয়ে দিয়েছি। আমরা প্রায়োরিটি দিয়েছি গ্যাসটাকে যে সার উৎপাদনে বেশি খেয়াল রাখবো আর ইন্ডাস্ট্রিতে গ্যাসটা বেশি দেবো।’

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আপনাদের সকলেই যদি একটু গ্যাস ব্যবহারে মিতব্যয়ী হন, তাহলে এটা আমরা নিশ্চই মোকাবিলা করতে পারবো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ওপর নিশ্চই আপনারা ভরসা রাখেন নিশ্চই অল্পসময়ের মধ্যে আমরা বিপদমুক্ত হবো।’

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের কোম্পানি সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সে কোম্পানি লিমিটেডের একজন পরিচালকের শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জাহানারা আরজু নামে বীমার এ পরিচালক বিমাটির এই ১ লাখ শেয়ার ক্রয় করবেন।

এই উদ্যোক্তা এসব শেয়ার বাজার দরে ক্রয় করবেন।

তিনি এই ঘোষণার ৩০ কার্য দিনের মধ্যে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার ক্রয় করবেন বলে বীমাটির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

সাড়ে ১২ কোটি টাকার ফ্লোর কিনবে সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের পরিচালনা বোর্ড একটি ভবনের ফ্লোর স্পেস কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে সাড়ে ১২ কোটি টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, বিমাটি রাজধানীর তেজগাঁয়ে অবস্থিত সেনাকল্যাণ বিজনেস মার্টে লেভেল-৯ এ এই ফ্লোর স্পেসটি কিনবে। ৬৯৯২ বর্গফুটের এইসব ফ্লোর ও গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে মোট ১২ কোটি ৫৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এই অর্থ ব্যয় করা হবে আইপিও তহবিল থেকে।

বিমাটি ইডরা এবং অন্যান্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন সাপেক্ষে ফ্লোর স্পেসটি কিনতে পারবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের ক্যাটাগরি পরিবর্তন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের প্রতিষ্ঠান সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড ‘এন’ থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে পরিবর্তন করা হয়েছে। আগামী ১২ জুলাই থেকে কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর ২০২১ সমাপ্ত অর্থ বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। আর এই লভ্যাংশ দিয়ে কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে।

উল্লেখ্য, সম্প্রতি কোম্পানিটি নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাবে লভ্যাংশ পাঠিয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/

রূপালী লাইফের লভ্যাংশ ঘোষণা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সর্বশেষ ৩১ ডিসেম্বর ২০২১ সালের জন্য ১৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে।

আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর বিমাটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৭ আগষ্ট।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম