স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :
‘১২ দেশে বাংলাদেশের পোশাক প্রত্যাহার’ বিষয়ক একটি সংবাদ নিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।
রবিবার বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান স্বাক্ষরিত ওই বিবৃতি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ০৫ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে দৈনিক ‘আজকের পত্রিকা’ এর ১ম পাতায় ‘১২ দেশে বাংলাদেশের পোশাক প্রত্যাহার’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনের প্রতি বিজিএমইএ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। আমরা বিষয়টি স্পষ্টকরণের জন্য তাগিদ অনুভব করছি, যাতে করে শিল্প বিষয়ে বিভ্রান্তির অবসান হয়ে সত্য প্রকাশিত হয়, শিল্পকে নিয়ে অপব্যাখ্যা না হয় এবং এ ধরনের প্রতিবেদনের পুনরাবৃত্তি না ঘটে।
যেহেতু সংবাদে বলা হয়েছে যে, একটি নির্দিষ্ট দেশে একটি নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড কর্তৃক সোর্স ও রিটেইল করা শিশুদের জন্য একটি নির্দিষ্ট আইটেমে শ্বাসরুদ্ধকরণ এবং ইনজেশনের (খাবার খাওয়ার) ঝুঁকির মতো প্রযুক্তিগত ত্রুটি পাওয়া গেছে, তাই এ ঘটনাকে শিল্প ও বৃহত্তরভাবে দেশের উপর ঢালাওভাবে চাপিয়ে দিয়ে সাধারণকরণের যে কোন প্রচেষ্টা গ্রহণযোগ্য নয়।
প্রকাশিত সংবাদে প্রায় ১২টি দেশ কর্তৃক বাংলাদেশের তৈরি পোশাক প্রত্যাহার করার কথা উল্লেখ করা হলেও এ ধরণের দাবির বিষয়ে কোন রেফারেন্স নেই এবং আমরা এর স্বপক্ষে কোন সাক্ষ্য-প্রমাণও খুঁজে পাইনি।
আমি ওইসিডি এর বিষয়টিও স্পষ্ট করতে চাই, যা প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। ওইসিডি ‘পণ্য ফেরৎ নেওয়ার গ্লোবাল পোর্টাল’ হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করে এবং ওইসিডি সদস্যদের পণ্য প্রত্যাহার করার বিজ্ঞপ্তিগুলো এই পোর্টালে তালিকাভূক্ত করা হয়।
যে কোন বৈধ কারণে পণ্য প্রত্যাহার করা একটি প্রচলিত চর্চা এবং আজ পর্যন্ত এই ধরনের শত-শত প্রত্যাহার ওইসিডি ওয়েবসাইটে তালিকাভূক্ত করা হয়েছে।
স্টকমার্কেটবিডি.কম///