আজ থেকে মিলবে টিসিবির নিত্যপণ্য

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শুরু হচ্ছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) নিয়মিত পণ্য বিক্রি কার্যক্রম। সরকারি সংস্থাটি এবার মাসের শুরু থেকেই এ কার্যক্রম চালাবে। অর্থাৎ আগস্টের প্রথম দিন আজ সোমবার থেকে সারা দেশের এক কোটি পরিবার কার্ডধারী পর্যায়ক্রমে টিসিবির ভর্তুকি মূল্যের পণ্য কিনতে পারবেন।

সংস্থাটি গতকাল রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, এই দফায় নিম্ন আয়ের পরিবার কার্ডধারী ভোক্তা সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল, দুই কেজি মসুর ডাল, এক কেজি চিনি ও দুই কেজি পেঁয়াজ কিনতে পারবেন। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১১০ টাকা, প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা, এক কেজি মসুর ডাল ৬৫ টাকা ও প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২০ টাকা দরে বিক্রি হবে। তবে পেঁয়াজ বিক্রি হবে শুধু সিটি করপোরেশন এলাকা ও টিসিবির আঞ্চলিক কার্যালয়–সংশ্লিষ্ট জেলাগুলোতে।

সংস্থাটি বলছে, ঢাকা মহানগরীসহ সারা দেশের নির্দিষ্ট পরিবেশকের দোকান থেকে ভোক্তারা এই পণ্য নিতে পারবেন। তবে সারা দেশে এই পণ্য এক দিনেই বিক্রি শুরু হবে না। সিটি করপোরেশন, জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় পরিবেশকদের তালিকা করে নির্ধারিত তারিখ ও সময় অনুযায়ী পণ্য দেবে টিসিবি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////

জুলাই মাসে আমদানি ঋণপত্র খোলা কমেছে ৩১ শতাংশ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ডলার–সংকটের কারণে অনেক পণ্যের আমদানি নিরুৎসাহিত করেছে সরকার। এতে ডলারের ওপর চাপ কমানোর ফলও মিলছে। চলতি বছরের জুন মাস থেকে জুলাই মাসে আমদানি ঋণপত্র খোলার হার কমেছে ৩১ শতাংশ।

রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, জুলাই মাসে দেশে মোট আমদানি হয়েছে ৫৪৭ কোটি ডলারের পণ্য, যা জুন মাসের তুলনায় ৩১ দশমিক ৩২ শতাংশ কম। জুন মাসে আমদানি ঋণপত্র খোলা হয়েছিল ৭৯৬ কোটি ডলারের। তবে জুন মাসে অবশ্য মে মাসের তুলনায় আমদানি ঋণপত্র ৭ শতাংশ বেশি খোলা হয়েছিল।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব বলছে, এপ্রিল মাস থেকে আমদানি কমতে শুরু করে। এপ্রিল মাসে মার্চের তুলনায় আমদানি ঋণপত্র খোলা কমেছিল প্রায় ১৩ শতাংশ। মে মাসেও এপ্রিলের তুলনায় আমদানি ঋণপত্র খোলা কমেছে সাড়ে ১৩ শতাংশ। মে মাসে ঋণপত্র খোলা হয় ৭৪৪ কোটি ডলারের।

এদিকে দেশে চার মাস ধরে ডলারের সংকট চলছে। কারণ, আমদানি যে হারে বেড়েছে, রপ্তানি সে হারে বাড়েনি। আবার প্রবাসী আয়ও কমেছে। সংকট সামলাতে সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ সফর সীমিত করেছে সরকার। আর আমদানি কমাতে বাংলাদেশ ব্যাংক ২৭টি পণ্য আমদানিতে ব্যাংকঋণ বন্ধ করে দিয়েছে। পাশাপাশি ডলারের ওপর চাপ কমাতে ব্যাংকগুলোর গাড়ি কেনা বন্ধ করা হয়েছে।

এ ছাড়া ডলার–সংকট মোকাবিলায় ব্যাংকের ডলার ধারণের সীমা (এনওপি) হ্রাস, রপ্তানিকারকের প্রত্যাবাসন কোটায় (ইআরকিউ) ধারণকৃত ডলারের ৫০ শতাংশ নগদায়ন, ইআরকিউ হিসাবে জমা রাখার সীমা কমিয়ে অর্ধেকে নামিয়ে আনা এবং অফশোর ব্যাংকিং ইউনিটের বৈদেশিক মুদ্রার তহবিল অভ্যন্তরীণ ব্যাংকিং ইউনিটে স্থানান্তরের সুযোগ দেওয়া হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কে

শেয়ারবাজারে এসে লোকসানে এনআরবিসি ব্যাংক

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি এনআরবি কমার্সিয়াল ব্যাংক লিমিটেড চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে লোকসানে পড়েছে। শেয়ারবাজার পতনের জন্য এই লোকসান হয়েছে ব্যাংকটির। তালিকাভুক্তির পর এই প্রথম লোকসান করলো এনআরবিসি ব্যাংক।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন, ২২) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সম্বনিত লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ০.০৬ টাকা। গত বছরের এ সময়ের ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৬৪ টাকা।

আর (জানু-জুন,২২) এ ৬ মাসে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সম্বনিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৬ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.০৩ টাকা। গতবছরের তুলনায় চলতি বছর ব্যাংকটির মুনাফা কমেছে।

ব্যাংকটি জানায়, শেয়াবাজারে চলমান অস্থিরতার ও ধারাবাহিক পতনের জন্য ব্যাংকটি এই প্রান্তিকে লোকসানে পড়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা মেনে বিনিয়োগ করতে গিয়ে অনেক কোম্পানির শেয়ারের লোকসানে আছে ব্যাংকটি।

তালিকাভুক্তির পর প্রথম বছরে ব্যাংকটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য সাড়ে ৭ শতাংশ নগদ ও সাড়ে ৭ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ প্রদান করে। গত ২ জুন অনুষ্ঠিত বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) এই লভ্যাংশ অনুমোদন দেন শেয়ারহোল্ডাররা।

চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের সম্বনিত মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৫.১২ টাকা। যা গত বছর ৩১ ডিসেম্বর ছিল ১৫.১৩ টাকা।

চলতি বছর আইপিও প্রক্রিয়া শেষ করে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তি হয় ব্যাংকটি। এই প্রক্রিয়া শেষ করে গত ২২ মার্চ থেকে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরু করে ব্যাংকটি।

এনআরবিসি ব্যাংক ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে শেয়ারবাজার থেকে ১২০ কোটি টাকা উত্তোলন করে। এজন্য ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ১২ কোটি শেয়ার ইস্যু করে ব্যাংকটি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কে

এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের আয় কমেছে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল- জুন, ২২) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই প্রান্তিকে বিমাটির প্রতি শেয়ারে আয় হয়েছে ০.৩২ টাকা । আগের বছর একই সময়ে যা ছিল ০.৩৭ টাকা ।

অনিরীক্ষিত আর্থিক এই প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত ৬ মাসে বিমাটির প্রতি শেয়ারে আয় হয়েছে ০.৯৭ টাকা। যা গত বছর একই সময়ে যা ছিল ০.৮৫ টাকা ।

এই প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি সম্পদ দাঁড়িয়েছে ১৮.০৬ টাকা ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

ন্যাশনাল ব্যাংকের শেয়ার প্রতি লোকসান ৩৬ পয়সা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি ৩৬ পয়সা লোকসান করেছে। ডিএসই সূত্রে তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন, ২২) ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সম্বনিত লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৬ টাকা। গত বছরের এ সময়ের ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.১৬ টাকা।

আর (জানু-জুন,২২) এ ৬ মাসে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সম্বনিত লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৪ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৩৮ টাকা।

এ সময়ে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের সম্বনিত মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৫.৪৯ টাকা। যা গত বছর ৩১ ডিসেম্বর ছিল ১৭.২৯ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কে

একশ’ টাকা প্রাইজবন্ডের ১০৮তম ড্র অনুষ্ঠিত

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

একশ’ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ১০৮তম ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার মো. খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার অফিসের সম্মেলন কক্ষে এই ড্র অনুষ্ঠিত হয়।

একক সাধারণ পদ্ধতি বা প্রত্যেক সিরিজের একই নম্বরে প্রাইজবন্ডের ড্র পরিচালিত হয়। প্রচলনযোগ্য ১০০ টাকা মূল্যমানের মোট ৬৯টি সিরিজের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা এবারে পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছে।
৬ লাখ টাকার প্রথম পুরস্কার বিজয়ী সিরিজের ০৫০২৯০৫ নম্বর এবং ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা বিজয়ী দ্বিতীয় হয়েছে ০৬৮৪৮০১ নম্বর।

এছাড়া তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী এক লাখ, চতুর্থ পুরস্কার বিজয়ী ৫০ হাজার এবং পঞ্চম পুরস্কার বিজয়ীরা ১০ হাজার টাকা করে পাবেন।

এবারের ড্র’তে ০০০০০০১ থেকে ১০০০০০০ ক্রম সংখ্যার অন্তর্ভুক্ত বন্ডের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা পুরস্কারের জন্য ঘোষণা করা হয়েছে।

একক সাধারণ পদ্ধতিতে (অর্থাৎ প্রতি সিরিজের জন্য একই নম্বর) এই ড্র পরিচালিত হয় এবং বর্তমানে প্রচলনযোগ্য ১০০ টাকা মূল্যমানের ৬৯টি সিরিজ যথা- কক, কখ, কগ, কঘ, কঙ, কচ, কছ, কজ, কঝ, কঞ, কট, কঠ, কড, কঢ, কথ, কদ, কন, কপ, কফ, কব, কম, কল, কশ, কষ, কস, কহ, খক, খখ, খগ, খঘ, খঙ, খচ, খছ, খজ, খঝ, খঞ, খট, খঠ, খড, খঢ, খথ, খদ, খন, খপ, খফ, খব, খম, খল, খশ, খষ, খস, খহ, গক, গখ, গগ, গঘ, গঙ, গচ, গছ, গজ, গঝ, গঞ, গট, গঠ, গড, গঢ, গথ, গদ এবং গন এই ‘ড্র’-এর আওতাভুক্ত ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////