অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সূচকে ১৪ ধাপ উন্নতি বাংলাদেশের

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বিশ্ব অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সূচক-২০২৩ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান হেরিটেজ ফাউন্ডেশন। এই তালিকায় এবার ১৪ ধাপ উন্নতি করেছে বাংলাদেশ। ২০২৩ সালের সূচকে ৫৪.৪ পয়েন্ট স্কোর পেয়ে ১৭৬টি দেশের মধ্যে ১২৩তম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। ২০২২ সালে ১৩৭তম এবং ২০২১ সালের সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১২০তম। হেরিটেজ ফাউন্ডেশন অর্থনৈতিক স্বাধীনতার ওপর প্রতিবছর বার্ষিক সূচক প্রকাশ করে, যেখানে সর্বোচ্চ অবস্থানে থাকা দেশগুলোকে চিহ্নিত করে। তাদের প্রতিবেদন অনুসারে ২০২৩ সালের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা সূচকে শীর্ষে জায়গা করে নিয়েছে সিঙ্গাপুর। একটি দ্বীপশহর হওয়া সত্ত্বেও জনসংখ্যা মাত্র ৫.৫ মিলিয়ন, যার মাথাপিছু জিডিপি চীনের তুলনায় প্রায় সাত গুণ বেশি এবং ভারতের তুলনায় ৩০ গুণ বেশি।

২০২৩ সালে বিশ্বের ৫০টি বৃহৎ অর্থনীতির মধ্যে সেরা ২০টি দেশের র‌্যাংকিং করা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////

বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৬ বছরে ৭ হাজার ৮৭৯ কোটি ৩০ লাখ টাকা টোল আদায়

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

প্রমত্তা যমুনা নদীতে নির্মিত বঙ্গবন্ধু সেতু উদ্বোধনের পর থেকে গত ২৬ বছরে ৭ হাজার ৮৭৯ কোটি ২৯ লাখ ৭১ হাজার ৫০০ টাকা টোল আদায় হয়েছে। ১৯৯৮ সালের জুন মাস থেকে চলতি বছরের জুন মাস পর্যন্ত যানবাহন পারাপার থেকে এ টোল আদায় করা হয়। যা সেতু নির্মাণে বিনিয়োগের প্রায় দ্বিগুণ। বঙ্গবন্ধু সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, ১৯৯৮ সালের ২৩ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই সেতুর উদ্বোধন করেন। এর নির্মাণ ব্যয় হয়েছিল ৩ হাজার ৭৪৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা। সেতু নির্মাণকালে ২৫ বছরে বিনিয়োগের টাকা তুলে আনার লক্ষ্যমাত্রা ছিল।

বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের (বাসেক) বঙ্গবন্ধু সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল জানান, বিগত ১৯৯৮ সালের জুন মাসে ৯৮ লাখ টাকা টোল আদায় হয়। ১৯৯৮-৯৯ অর্থবছরে ৬১ কোটি ২৭ লাখ, ১৯৯৯-২০০০ অর্থবছরে ৬৬ কোটি ৯৪ লাখ, ২০০০-০১ অর্থবছরে ৮২ কোটি ৮৪ লাখ, ২০০১-০২ অর্থবছরে ৯৩ কোটি ৫৮ লাখ, ২০০২-০৩ অর্থবছরে ১০৮ কোটি ৭২ লাখ, ২০০৩-০৪ অর্থবছরে ১৩১ কোটি ৮ লাখ, ২০০৪-০৫ অর্থবছরে ১৫২ কোটি, ২০০৫-০৬ অর্থবছরে ১৯৭ কোটি ৯৭ লাখ, ২০০৬-০৭ অর্থবছরে ১৭৩ কোটি ৭৬ লাখ, ২০০৭-০৮ অর্থবছরে ২০১ কোটি ৯৬ লাখ, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ২১৪ কোটি ৪২ লাখ, ২০০৯-১০ অর্থবছরে ২৪২ কোটি ৯৯ লাখ, ২০১০-১১ অর্থবছরে ২৬৭ কোটি ১০ লাখ, ২০১১-১২ অর্থবছরে ৩০৬ কোটি ২৩ লাখ, ২০১২-১৩ অর্থবছরে ৩২৭ কোটি ৯৮ লাখ, ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ৩২৫ কোটি ৩৮ লাখ, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ৩৫১ কোটি ১৪ লাখ, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ৪০৪ কোটি ৮৮ লাখ, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৪৮৬ কোটি ৫২ লাখ, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৫৪৩ কোটি ৮০ লাখ, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৫৭৫ কোটি ৩৪ লাখ, ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৫৬০ কোটি ২৮ লাখ, ২০-২১ অর্থবছরে ৬৫৪ কোটি ৮২ লাখ, ২১-২২ অর্থবছরে ৭০৪ কোটি ৫৫ লাখ এবং ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৬৮০ কোটি ৭৫ লাখ ৭১ হাজার ৫০০ টাকা টোল আদায় করা হয়েছে।

তিনি আরও জানান, বঙ্গবন্ধু সেতু-টাঙ্গাইল ও ঢাকা মহাসড়ক দিয়ে উত্তরবঙ্গের ২৩টি জেলার যানবাহন চলাচল করে। স্বাভাবিকভাবে প্রতিদিন ১৮-২০ হাজার যানবাহন সেতু দিয়ে পারাপার হয়। ঈদসহ বিভিন্ন উৎসবের ছুটিতে পরিবহনের সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়ে যায়। বাসস।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////

পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের লেনদেন বন্ধ আগামীকাল

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

রেকর্ড ডেট সংক্রান্ত কারণে আগামীকাল সোমবার (১০ জুলাই) শেয়ার লেনদেন বন্ধ থাকবে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, এর আগে বিমাটির শেয়ার স্পট মার্কেটে লেনদেন সম্পন্ন করেছে। আর রেকর্ড ডেটের পর আগামী মঙ্গলবার (১১ জুলাই) থেকে কোম্পানিটির লেনদেন স্বাভাবিক নিয়মে চলবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রাজু

রিং শাইনের ২০২০ সালের লভ্যাংশ বাতিল

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র শিল্প খাতের কোম্পানি রিং শাইন টেক্সটাইলের ২০১৯-২০ হিসাব বছরের জন্য ঘেষিত লভ্যাংশ বাতিল করা হয়েছে। কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভায় লভ্যাংশ অনুমোদন করেনি শেয়ারহোল্ডাররা।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, আলোচ্য বছরের জন্য রিং শাইন ১ শতাংশ নগদ ও ১ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল। কোম্পানিটি লোকসানের পরেও লভ্যাংশ ঘোষণা করায় ঘোষিত লভ্যাংশ বাতিল করা হয়েছে।

কোম্পানিটি জানায়, গত ২০ জুন রিং শাইনের এজিএম অনুষ্ঠিত হয়। কোম্পানিটির ২০১৯-২০ হিসাব বছরের সম্পদ পুর্নমূল্যায়ন করা হয়।এতে ২০২০-২১ অর্থবছরের লোকসানের চিত্র উঠে আসে। এর ফলে কোম্পানিটির বোর্ড লভ্যাংশ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রাজু

ভারতের সঙ্গে রুপিতে লেনদেন শুরু মঙ্গলবার

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ভারতের সঙ্গে মার্কিন ডলারে লেনদেনের বিদ্যমান ব্যবস্থার পাশাপাশি আগামী ১১ জুলাই থেকে রুপিতে লেনদেন শুরু হচ্ছে । এ বিষয়ে দুই দেশের প্রাথমিক প্রস্তুতি শেষ। তবে রুপিতে যে পরিমাণ রপ্তানি আয় হবে; শুধু সমপরিমাণ আমদানি দায় মেটাতে ভারতীয় এ মুদ্রা খরচ করা যাবে। কোনো ব্যাংক বা ব্যবসায়ী ডলার কিংবা অন্য কোনো বৈদেশিক মুদ্রা দিয়ে রুপি কিনে আমদানি দায় নিষ্পত্তি করতে পারবে না।

বাংলাদেশ অংশে সোনালী, ইস্টার্ন ও স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে এ বাণিজ্য হবে। ভারতের অংশে স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এবং আইসিআইসিআই ব্যাংকের মাধ্যমে লেনদেন হবে। আগামী ১১ জুলাই এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে রুপিতে লেনদেনের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার (আরবিআই) গভর্নর শক্তিকান্ত দাস ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে রুপিতে লেনদেন কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন। এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহী ও ভারতীয় হাইকমিশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আফজাল করিম বলেন, ‘রুপিতে লেনদেন চালুর বিষয়ে আমরা ইতোমধ্যে প্রস্তুতি শেষ করেছি। স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এবং আইসিআইসিআই ব্যাংকে হিসাব খোলা হয়েছে এবং এই দুই ব্যাংকের সঙ্গে সুইফট কমিউনিকেশন সিস্টেম চালু করা হয়েছে। এখন কোনো ব্যবসায়ী চাইলে রুপিতে এলসি খুলতে পারবেন। তিনি আরও বলেন, ‘ভারতে বছরে দুই বিলিয়ন ডলারের মতো রপ্তানি করে বাংলাদেশ। দেশটি থেকে আমদানি হয় ১৪ বিলিয়ন ডলারের মতো। এখন এ দুই বিলিয়ন ডলারও যদি রুপিতে নিষ্পত্তি করা যায়, তাতে বৈদেশিক মুদ্রার ওপর চাপ কমবে। এছাড়া আগামীতে রপ্তানি আরও বাড়াতে পারলে তখন সুযোগ বাড়বে।’ বাসস

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////

ফু-ওয়াং ফুডসের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও সহযোগী শিল্প খাতের কোম্পানি ফু-ওয়াং ফুডস লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো কারণ বা তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সম্প্রতি শেয়ারটির দর বাড়ার কারণ জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ২ জুলাই এ শেয়ারের দর ছিল ২৩.৫০ টাকা এবং গত বৃহস্পতিবার এ শেয়ারের দর বেড়ে দাঁড়ায় ৩২ টাকা।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় ফু-ওয়াং ফুডস লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্যসংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/রাজু