দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বিস্ময় জাগিয়েছে : কাদের

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, করোনা মহামারিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি যখন পর্যুদস্ত তখন শেখ হাসিনার দূরদর্শী ও দক্ষ নেতৃত্ব দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বিস্ময় জাগিয়েছে।

তিনি বলেন, জনগণের জীবন ও জীবিকার সুরক্ষায় সরকার এবং আওয়ামী লীগ জনগণকে সাথে নিয়ে মহামারির বিরুদ্ধে সফলতার সাথে লড়ে যাচ্ছে।

বুধবার (৭ জুলাই) রাজধানীর সংসদ ভবন এলাকায় নিজের সরকারি বাসভবনে নিয়মিত ব্রিফিংকালে এ কথা বলেন তিনি।

করেনার প্রথম ঢেউ সরকার অত্যন্ত দক্ষতার সাথে সামাল দিয়েছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, এখন আবার হঠাৎ মহামারি দেখা দিলে নমুনা পরীক্ষার সুযোগ সম্প্রসারণ, সুরক্ষা সামগ্রী সংগ্রহ, দেশব্যাপী চিকিৎসা নেটওয়ার্ক তৈরিসহ সম্মুখসারির যোদ্ধা এবং অসহায় মানুষের সুরক্ষায় শেখ হাসিনা সরকারের সুদক্ষ কর্মপ্রয়াস বিশ্বসভায় প্রশংসিত হলেও দেশের রাজনীতিবীদ ও মিডিয়ার একটি অংশের প্রশংসা করতে এক ধরনের কার্পণ্য দেখা যায়।

কর্মের ন্যূনতম স্বীকৃতিও তাদের থেকে পাওয়া যায় না বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।

সংক্রমণ ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়েছে শহর থেকে গ্রামে, বাড়ছে অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু এ অবস্থায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দলমত নির্বিশেষে সংকট মোকাবিলায় সবার সহযোগিতার মনোভাব থাকা জরুরি বলে মনে করেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, নিজের সুরক্ষায় সচেতন থাকার পাশাপাশি অন্ধ সমালোচনার বিপরীতে সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসা প্রয়োজন।

অপ্রয়োজনে বা সামান্য প্রয়োজনে ঘর থেকে বের না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের পরিবারের সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

নিজের সুরক্ষার জন্য নিজে সচেতন না হলে আমাদের কেউই বাঁচাতে পারবে না বলেও জানান তিনি।

একটি মহল অবিরাম সরকারের অন্ধ সমালোচনা করে যাচ্ছে উল্লেখ করে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, রাজনীতিবীদদের একটি অংশের পাশাপাশি গণমাধ্যমের একটি অংশও সরকারের দোষ খুঁজে বেড়াচ্ছে, তারা সরকারের ভালো কিছু দেখতে পায় না। দেখতে পায় না কোনো সাফল্য।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ঐকবদ্ধ হয়ে অভিন্ন শত্রু করোনা মহামারি থেকে দেশ ও জনগণের সুরক্ষায় সবাইকে একযোগে কাজ করারও আহ্বান জানান।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

টিসিবির ট্রাকে পণ্য বিক্রয়কেন্দ্রে ভিড়

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

লকডাউনে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দোকান খোলা থাকলেও দাম মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন আয়ের মানুষদের নাগালের বাইরে। এসব মানুষদের শেষ ভরসা টিসিবির খোলা ট্রাক। যেখান থেকে ন্যায্যমূল্যে পণ্য কিনতে পারছেন।

লকডাউনসহ বিবিধ কারণে বেশকিছুদিন বন্ধ থাকার পর মঙ্গলবার (৬ জুলাই) থেকে শুরু হয়েছে দেশব্যাপী টিসিবির খোলা বাজারে পণ্য বিক্রয়। বুধবার (৭ জুলাই) ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকায় (এলিফেন্ট রোড, ঝিগাতলা, কারওয়ান বাজার, তেজগাঁও, ফার্মগেট, গ্রিনরোড) টিসিবির খোলা ট্রাককে কেন্দ্র করে সাধারণ মানুষকে পণ্য কিনতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় টিসিবির প্রায় ১০০টি খোলা ট্রাকে নিত্য প্রয়োজনীয পণ্য বিক্রি করছে বলে জানালেন টিসিবির কর্মকর্তা ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।

তিনি জানান, আগামী সপ্তাহে আরও বেশি এলাকায় পণ্য বিক্রির ব্যবস্থা করবেন তারা। সকাল দশটা থেকে বেলা ৩-৪টার মধ্যেই এক ট্রাক পণ্য বিক্রি হয়ে যাচ্ছে বলে জানালেন এই কর্মকর্তা। তাদের প্রতিদিনের পণ্যের স্টকের তুলনায় ক্রেতার সংখ্যা অনেক বেশি বলে জানালেন তিনি। দিন দিন ক্রেতার সংখ্যা বাড়ছে, সে অনুযায়ী পণ্যের সরবরাহ বাড়ানোর চেষ্টা করবেন বলেও জানান তিনি।

টিসিবির ডিলার শ্যাওড়াপাড়ার হাকীম ট্রেডার্সের বিক্রয়কর্মী মো. জুয়েল বলেন, বর্তমানে টিসিবির খোলা ট্রাক থেকে বিক্রিকৃত পণ্যের মূল্য বাজারের পণ্যের চেয়ে অনেক কম। চিনি কেজি ৫৫ টাকা, মশুর ডাল কেজি ৫৫টাকা, সয়াবিন তেল লিটার ১০০ টাকা হিসেবে বিক্রি হচ্ছে।

টিসিবির পণ্য কিনতে আসা আশেপাশের কয়েকজন বাসিন্দার সঙ্গে এই প্রতিবেদকের কথা হয়। তাদের মধ্যে ওমর ফারুক, হাজেরা বেগম, আকতার হোসেন, নাজমা আক্তার, মো. সেলিমসহ কয়েকজন বলেন, প্রায় ২ ঘণ্টা ধরে লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। তারপরও বাজার থেকে অনেক কম দামে এখান থেকে জিনিস কিনতে পারছি।

চিনি, ডাল, তেলের পাশাপাশি পেঁয়াজও বিক্রি করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন এসব ক্রেতারা।

বাজারে সাদা চিনি ৬০-৬৫ টাকা, মশুর ডাল ৯০-৯৫ এবং সয়াবিন তেল লিটার ১৩৫-১৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৫ লিটার তেলের দাম ৬৮০-৭০০ টাকা। অথচ টিসিবিতে চিনি ও মশুরির ডাল ৫৫ টাকা এবং সয়াবিন তেল লিটার ১০০ টাকা ও ৫ লিটার ৫০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। সূত্র : রাইজিং বিডি

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ডিএসইর ডিজিটাল সাবমিশন প্লাটফর্ম উদ্বোধন বৃহস্পতিবার

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ দর্শনের সাথে সঙ্গতি রেখে তালিকাভুক্তি এবং এর বিভিন্ন প্রয়োজনীয় কমপ্লায়েন্সের জন্য একটি সমন্বিত অনলাইন ডেটা সংগ্রহ, তথ্য জমা ও প্রচারের জন্য প্লাটফর্ম তৈরী করেছে।

ডিজিটাল সাবমিশন অ্যান্ড ডেসিমিশন প্লাটফর্মটি আগামীকাল বৃহস্পতিবার বিকাল ৪:০০ ঘটিকায় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ ডিজিটাল প্লাটফর্মের মাধ্যমে উদ্বোধন করবেন।

এই ধরনের একটি প্লাটফর্ম দেশের শেয়ারবাজারের জন্য একটি বড় পদক্ষেপ। এই ইনফরমেশনগুলো অনলাইন সাবমিশনের মাধ্যমে দেশের পুঁজিবাজারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পাবে। নতুন এই সফটওয়্যারটি ডিএসই’র নিজস্ব দক্ষ কর্মীবাহিনী তৈরি করেছে । যা বিদেশী নির্ভরতা কমানোর জন্য অগ্রণীভূমিকা পালন করবে।

ডিএসই’র ডিজিটাল সাবমিশন অ্যান্ড ডেসিমিশন প্লাটফর্ম একটি স্বপ্ন ছিল। আর এই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য ডিএসই’র দক্ষ কর্মী বাহিনী অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে। এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে ডেটা ইনপুট ও সাবমিশন অতি সহজে ও কম সময়ে করা যাবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম চালু রাখার নির্দেশনা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

গ্রাহকদের জরুরি আর্থিক সেবাদানের লক্ষ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত আকারে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম চালু রাখার নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বুধবার (৭ জুলাই) এ বিষয়ে একটি সার্কুলার জারি করে সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এতে বলা হয়েছে, জরুরি আর্থিক সেবা প্রদানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের কার্যক্রম চালু রাখার বিষয়ে নিম্নোক্ত নির্দেশনা প্রদান করা হলো:
গ্রাহকদের হিসাবের মেয়াদপূর্তিতে স্থায়ী আমানত নগদায়ন, ঋণের কিস্তি জমাদান ইত্যাদি জরুরি আর্থিক সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ৮ জুলাই হতে ১৪ জুলাই ২০২১ পর্যন্ত সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের ঢাকায় ১টি শাখা ও ঢাকার বাইরে প্রতি জেলায় সর্বোচ্চ ১টি শাখা এবং প্রধান কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগসমূহ সকাল ১০টা থেকে বিকেল ২টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে।

জরুরি গ্রাহক সেবা প্রদান অব্যাহত/নির্বিঘ্ন রাখার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় জনবলের বিন্যাস ও উপস্থিতির বিষয়টি প্রতিষ্ঠানসমূহ স্বীয় বিবেচনায় সম্পন্ন করবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

২০২০-২১ অর্থবছরে রেকর্ড পরিমাণ কালো টাকা সাদা হয়েছে

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তারা বলেছেন, দেশ স্বাধীনের পর কালো টাকা সাদা করা অতীতের সব রেকর্ড অতিক্রম করেছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কালো টাকা সাদার করার গড় ট্যাক্স ১০ শতাংশ হিসাবে মোট ২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব সংগ্রহ করেছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য মতে, সাদা করা অর্থ শেয়ারবাজার, নগদ, ব্যাংক আমানত, বন্ড, ফ্ল্যাট, জমি ও অন্যান্য খাতে বিনিয়োগ করেছে। সাদা করা মোট অর্থের মধ্যে নগদ, ব্যাংক আমানত এবং অন্যান্য সিকিউরিটিতে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হয়েছে। পরবর্তী অবস্থানে রয়েছে ফ্ল্যাট, বাড়ি ও জমিতে বিনিয়োগ। এদের মধ্যে ৭ হাজার ৫৫ জন ব্যক্তি নগদ, বন্ড এবং ব্যাংক আমানত সাদা করে ১৬০০ কোটি টাকার বেশি ট্যাক্স দিয়েছেন।

তারা ১৬ হাজার ৮০০ কোটি টাকা সাদা করেছেন এই সুযোগের আওতায়। তবে ২৮৬ জন ৪০০ কোটি টাকা সাদা করেছেন এবং শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করেছেন। আরও ১৬৪৫ জন ব্যক্তি ১৯৭০ কোটি টাকা সাদা করে জমিতে বিনিয়োগ করেছেন। অপর দিকে ২৮৭৩ জন ১৪৪০ কোটি টাকা সাদা করে ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট বা বাড়ি কিনেছেন।

চলতি বছরের ৩০ জুন কালো টাকা সাদা করার সুযোগ শেষ হওয়ার আশঙ্কায় এনবিআরের কর্মকর্তারা অজ্ঞাতপরিচয় অর্থের মালিকদের কাছ থেকে কালো টাকা সাদা করার বিপুল সাড়া পেয়েছে।

২০২০-২১ অর্থবছরে ৩১জন বৃহৎ করদাতা (প্রধানত ব্যাংকের উদ্যোক্তা পরিচালক) ১৫২ কোটি টাকা কর দিয়ে ১৫২৭ কোটি টাকা সাদা করেছেন।

কালো টাকা সাদা করার সুযোগ নিয়েছেন ৭৩৯ জন চিকিৎসক। তারাও ১৪২ কোটি টাকা কর দিয়েছেন। আরও ৬১১ জন ঢাকা কর অঞ্চল-১ এ ১৫৩০ কোটি টাকা কর দিয়ে কালো টাকা সাদা করেছেন। এদের মধ্যে গাড়ি আমদানিকারক, পোশাক কারখানার মালিক, স্বর্ণ ব্যবসায়ী, জুয়েলারি ব্যবসায়ী ও ঠিকাদার রয়েছেন।

২০২০ সালের ১ জুলাই দেওয়া সুযোগে চলতি বছরের ২৫ মে পর্যন্ত আরও ১০ হাজার ৪০৪ জন কালো টাকা সাদা করেছেন। ১৪ হাজার ৪৫৯ কোটি টাকা সাদা করায় সরকার তাদের কাছ ১৪৪৫ কোটি টাকা কর পেয়েছে। ২০০৫-০৬ হতে ২০১৯-২০ অর্থ বছর পর্যন্ত কালো টাকা সাদার করার সুযোগ দিয়ে সরকারের আয় হয়েছে ১৪ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকা।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তারা বলেছেন, গেলো ২০২০-২১ অর্থবছরের মত চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরেও কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। তবে চলতি অর্থবছরে কর বাড়ানোর পাশাপাশি কিছু শর্ত আরোপ করায় গেলো ২০২০-২১ অর্থবছরের মত সাড়া নাও পাওয়া যেতে পারে। সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরের শুধু জুন মাসেই ১ হাজার ৪৫৫ জন ব্যক্তি ৬৯০ কোটি কালো টাকা সাদা করেছেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

ব্লক মার্কেটে ৯৩ কোটি টাকার লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বুধবার ব্লক মার্কেটে মোট ৪০টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৯৫ লাখ ২০ হাজার ৭০২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ৯৩ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি টাকার লেনদেন হয়েছে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো লিমিটেডের শেয়ার। কোম্পানিটি ২৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।

সোনালী পেপার ২৩ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

সাফকো স্পিনিং ৬ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন করা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- এবি ব্যাংক, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, আমান ফিড, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, বিকন ফার্মা, বেক্সিমকো, ব্রাক ব্যাংক, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ডাচ-বাংলা ব্যাংক, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, ইস্টার্ন হাউজিং, ফরচুন সুজ, ফু-ওয়াং সিরামিক, জিবিবি পাওয়ার, জেনেক্স ইনফোসিস, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, গ্রামীণফোন, গ্রামীণ স্কিম-২ মিউচ্যুয়াল ফান্ড, গ্রীণডেল্টা ইন্স্যুরেন্স, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, ম্যাকসন্স স্পিনিং, ন্যাশনাল ফিড মিল, নর্দার্ণ ইন্স্যুরেন্স, এনআরবিসি ব্যাংক, পাওয়ার গ্রীড, কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ, আরডি ফুড, এস.আলম কোল্ড রোল্ড স্টিল, স্যালভো কেমিক্যাল, সী পার্ল বীচ, সিলকো ফার্মা, সিঙ্গারবিডি, স্কয়ার ফার্মা ও ভিএফএস থ্রেড ডাইং লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

আন্তঃব্যাংক চেক নিষ্পত্তির সময় সূচি পরিবর্তন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

চলমান কঠোর লকডাউনের মধ্যে সীমিত পরিসরে খোলা থাকছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান। তবে লকডাউনের বিষিনিষেধ চলাকালীন শুক্র, শনি এবং রবিবার বন্ধ থাকবে ব্যাংক লেনদেন। এসময় নিরবচ্ছিন্ন ব্যাংকিং সেবা অব্যাহত রাখতে আন্তঃব্যাংক চেক নিষ্পত্তির নতুন সময়সূচি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট। বৃহস্পতিবার থেকে নতুন এই সূচি অনুযায়ী আন্তঃব্যাংক চেক নিষ্পত্তি হবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, বিএসিএইচ-এর মাধ্যমে হাই ভ্যালু চেক (৫ লাখ টাকার বেশি) এবং রেগুলার ভ্যালু চেকের (৫ লাখ টাকার কম) নিকাশ ব্যবস্থা চালু থাকবে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, নিরবচ্ছিন্ন ব্যাংকিং ও পরিশোধ সেবা কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে ‘আন্তঃব্যাংক লেনদেনের সুবিধার্থে’ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে স্থাপিত রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট বা আরটিজিএস, স্বয়ংক্রিয় চেক নিকাশ ঘর (বাংলাদেশ অটোমেটেড ক্লিয়ারিং হাউজ-বিএসিএইচ বা ব্যাচ) এবং বাংলাদেশ ইলেকট্রনিক ফান্ডস ট্রান্সফার নেটওয়ার্ক (বিইএফটিএন) কার্যক্রমও সীমিত পরিসরে চালু থাকবে। এ তিন সেবার মাধ্যমে শাখা অন্য ব্যাংকের গ্রাহককে অর্থ পরিশোধ ও স্বয়ংক্রিয় চেক নিষ্পত্তি করা হয়।

সবগুলো তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী বরাবর পাঠানো এ নির্দেশনায় বলা হয়, পাঁচ লাখ টাকার বেশি অংকের চেক ক্লিয়ারিংয়ের জন্য বেলা সাড়ে ১২টার মধ্যে শাখায় পাঠাতে হবে, যা দুপুর দেড়টায় মধ্যে নিষ্পত্তি হবে। আর রেগুলার চেক দুপুর সাড়ে ১২টার মধ্যে ক্লিয়ারিং হাউজে পাঠাতে হবে যেগুলো বিকেল ৩টার মধ্যে নিষ্পত্তি হবে।

রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট বা আরটিজিএসের লেনদেন হবে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত। তবে কাস্টমস শুল্ক-কর, ফি, চার্জ প্রভৃতি পরিশোধ ও আন্তঃব্যাংক লেনদেন আরটিজিএসের মাধ্যমে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত পরিশোধ করা যাবে। বিইএফটিএন সেবা আগের নিয়মে চলবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

‘চিত্রা’ অ্যাপসে লেনদেন করতে পারবে বিনিয়োগকারীরা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

কোভিড মহামারীর বিস্তার ঠেকাতে কঠোর লকডাউনে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) বিনিয়োগকারীদের ডিজিটাল মাধ্যম ‘চিত্রা’ এর মাধ্যমে লেনদেন করার পরামর্শ দিয়েছে।

একই সঙ্গে সিএসইর মাধ্যমে শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীরা এক্সচেঞ্জটির ইন্টারনেট ট্রেডিং সিস্টেম (আইটিএস) ব্যবহার করে অনলাইনে লেনদেন করতে পারবেন।

কঠোর বিধিনিষেধের এই লকডাউন চলাকালে জরুরি কাজ ছাড়া বাইরে যাওয়া নিষেধ হওয়ায় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি বিনিয়োগকারীদের ব্রোকারেজ হাউসে যেতে নিষেধ করেছে।

এই সময়কালে মোবাইল ফোন ও ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে শেয়ার লেনেদেনের পরামর্শ দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

সেই নির্দেশনা অনুযায়ী,স্টক এক্সচেঞ্জটি জানিয়েছে বিনিয়োগকারীরা সিএসইর স্টক ব্রোকারের মাধ্যমে রেজিস্টার করে, www.bangladeshstockmarket.com or https://www.bangladeshstockmarket.com/lite এই লিংক এর মাধ্যমে অনলাইনে ট্রেড করতে পারবেন।

এছাড়া মোবাইল অ্যাপ ’চিত্রা’ গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারবেন।

এই ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোর মাধ্যমে এবং বাস্তব সময়ে ট্রেডিং বা লেনদেন নিশ্চিত করা সম্ভব বলে জানিয়েছে সিএসই।

যে কোন বিনিয়োগকারী সিএসই এর ওয়েবসাইট www.cse.com.bd এ ভিজিট করেও সিএসই এর ইন্টারনেট ট্রেডিং সিস্টেম (আইটিএস) এবং মোবাইল অ্যাপলিকেশন ’চিত্রা’ সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে পারবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

বৃহস্পতিবার থেকে শেয়ারবাজারে লেনদেন ৪ ঘণ্টা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকানোর কঠোর লকডাউনের বর্ধিত সময়ে ব্যাংকের সময়ের সঙ্গে সমন্বয় করে এক ঘণ্টা বেশি সময় ধরে লেনদেন হবে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তত্য জানা যায়।

ডিএসই জানায়, বৃহস্পতিবার থেকে শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হবে সকাল ১০টায়, শেষ হবে বেলা ২টায়। এছাড়া সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট থেকে ১০টা পর্যন্ত প্রি-ওপেনিং সেশন থাকবে এবং দুপুর ২টার পরে ১৫ মিনিটের পোস্ট ক্লোজিং সেশন থাকবে।

মঙ্গলবার ব্যাংক লেনদেনের নতুন সময় প্রকাশের পর বিএসইসির পক্ষ থেকে শেয়ারবাজারেও লেনদেনের সময় এক ঘণ্টা বাড়ানোর কথা সাংবাদিকদের জানানো হয়েছিল।

পরে লিখিত আদেশে লেনদেনের সময় আধা ঘণ্টা বাড়ানের কথা বলা হয়। এরপর আবার তা পরিবর্তন করে সময় এক ঘণ্টা বাড়ানোর কথা জানানো হয়।

করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে কঠোর লকডাউন শুরুর পর ১ জুলাই থেকে শেয়ারবাজারে তিন ঘণ্টা লেনদেন হচ্ছে। সংক্রমণ পরিস্থিতি উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছে যাওয়ায় বিশেষজ্ঞদের সুপারিশে লকডাউনের মেয়াদ এক সপ্তাহ বাড়ানো হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংকের সাবস্ক্রিপশনের সময় পরিবর্তন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংক লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন চলছে। আগ্রহী বিনিয়োগকারীরা ১১ জুলাই পর্যন্ত এই আইপিও আবেদন জমা দেওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করা হয়েছে। ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ব্যাংকটির এই আবেদন জমা নেওয়া শুরু হয়েছে গত সোমবার থেকে। আগামী রবিবার শেয়ারবাজার বন্ধ থাকায় এই আবেদন গ্রহণ শেষ হবে পরের দিন সোমবার (১২ জুলাই)।

আইপিও আবেদনের সাথে এক লটের জন্য ৫০০ শেয়ারের দাম ৫০০০ টাকা করে জমা দিবেন আবেদনকারীরা।

গত ৯ মে অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৭৭৩তম কমিশন সভায় ব্যাংকটিকে এই আইপিও অনুমোদন দেয় শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

সূত্র অনুসারে, অভিহিত মূল্য তথা ১০ টাকা দরে ১০০ কোটি টাকার ১০ কোটি সাধারণ শেয়ার ইস্যু করবে ব্যাংকটি।

শেয়ারবাজার থেকে ব্যাংকটি অর্থ উত্তোলন করে সরকারি সিকিউরিটিজ ক্রয় এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।

কোম্পানিটির ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী পুন:মূল্যায়ন ছাড়া নেট অ্যাসেট ভ্যালু হয়েছে ১৩.১৮ টাকা। আর ওই বছরের ৯ মাসে ইপিএস হয়েছে ০.৯৪ টাকা। যা বিগত ৫ বছরের ভারিত গড় হারে হয়েছে ১.২৪ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ