সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইল ৫০ কোটি টাকা মূলধন বাড়াবে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইলের পরিচালনা বোর্ড নতুন শেয়ার ইস্যু করে ৫০ কোটি টাকা মূলধন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, কোম্পানিটি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) রুল-২০০১ অনুযায়ী, গত ১ বছরের গড় ভারতি শেয়ার মূল্য হিসাবে ইস্যু প্রাইস নির্ধারণ করা হবে।

ইতোমধ্যে বিএসইসি কোম্পানিটিকে নতুন শেয়ার ইস্যুর জন্য সম্মতি দিয়েছে।

সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইল শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতির জন্য আগামী ৩০ মার্চ বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) আহ্বান করেছে। ওইদিন সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে কোম্পানির ইজিএম অনুষ্ঠিত হবে। ইজিএম সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট আগামী ৯ মার্চ নির্ধারণ করা হয়েছ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মার্কেট এক্সপোজার হবে ‘মার্ক-টু-মার্কেট বেসিস’এ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাণিজ্যিক ব্যাংকের মতো ব্যাংক বহির্ভূত সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ (ক্যাপিটাল মার্কেট এক্সপোজার) বাজার মূল্যে বা ‘মার্ক-টু-মার্কেট বেসিস’ ভিত্তিতে গণনা করতে হবে।

মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ এ বিষয়ে সার্কুলার জারি করেছে। এতদিন এ নিয়ম শুধু বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর জন্য প্রযোজ্য ছিল।

সার্কুলারে বলা হয়েছে, আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো শেয়ারবাজারে সর্বোচ্চ কতটা বিনিয়োগ করতে পারবে, তা ১৯৯৩ সালের আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইনের ১৬ ধারায় উল্লেখ আছে।

তবে কোন কোন বিনিয়োগকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ হিসেবে গণ্য করা হবে এবং তা কোন মূল্যে হিসাব করা হবে, ওই আইনের তার উল্লেখ নেই।

এ বিষয়ে বিভ্রান্তি দূর করতে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা জারি করা হয়েছে জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ বলেছে, জারি করা নীতিমালায় আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কোন কোন বিনিয়োগ উপাদান অন্তর্ভূক্ত হবে শেয়ারবাজার বিনিয়োগ হিসাবে গণ্য হবে এবং তার মূল্য গণনা পদ্ধতি কী হবে তা সুনির্দিষ্ট করা হয়েছে।

সার্কুলার অনুযায়ী, শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত যে কোনো শেয়ার, ডিবেঞ্চার, করপোরেট বন্ড, মিউচুয়াল ফান্ড বা অন্য কোনো নির্দেশন পত্রসহ সব কিছু এখন থেকে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বা ক্যাপিটাল মার্কেট এপপোজার হিসেবে গণ্য হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

দূষণ কমিয়ে পরিবেশবান্ধব শিল্পায়নের প্রতিশ্রুতি বিজিএমইএর

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পখাত উৎপাদনে দূষণ কমিয়ে পরিবেশবান্ধব শিল্পায়ন ও সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের পোশাকখাত পরিবেশগত টেকসই উন্নয়নের ক্ষেত্রে অনন্য অগ্রগতি সাধন করেছে। বিশ্বের সর্বোচ্চ সংখ্যক পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানার আবাসস্থল বাংলাদেশ এবং পোশাক শিল্প পরিবেশগত টেকসই উন্নয়নে তার ধারাবাহিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।’

মঙ্গলবার ঢাকার ওয়েষ্টিন হোটেলে বিজিএমইএ এবং ওয়াটারএইডের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘ইন্ডাষ্ট্রিয়াল রেইনওয়াটার হার্ভেষ্টিং এ সাসটেইনেবল এপ্রোচ টু ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এই বৈঠকের উদ্দেশ্য ছিল, ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে বিশেষ করে শিল্পে পানির টেকসই ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও ব্যবহার সংক্রান্ত ব্যবস্থাপনা।

আলোচনায় টেকসই সাপ্লাই চেইন এবং পরিবেশগত প্রভাবগুলো মোকাবেলায় সম্ভাব্য সুযোগ, চ্যালেঞ্জ এবং সমাধানগুলো নিয়ে আলোচনা হয়। পাশাপাশি, পোশাক কারখানাগুলো কিভাবে বৃষ্টির পানি সংগ্রহ করছে তা নিয়ে মতবিনিময় হয়।

অনুষ্ঠানে ওয়াটারএইডের কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান গেষ্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ওয়াটারএইডের পরিচালক, পলিসি অ্যান্ড অ্যাডভোকেসি পার্থ হেফাজ শেখ সভাপতিত্ব করেন এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন। অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ অ্যাপারেল ইয়ুথ লিডার্স অ্যাসোসিয়েশন- বায়লার সভাপতি আবরার হোসেন সায়েম।

গোলটেবিল বৈঠকে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘আমাদের ইউএসজিবিসি থেকে প্রত্যয়িত ১৫৭টি গ্রীন কারখানা রয়েছে এবং এগুলোর মধ্যে ৪৭টি প্লাটিনাম রেটেড, ৯৬টি গোল্ড রেটেড। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ১০০টি গ্রীন কারখানার মধ্যে ৪০টি কারখানাই বাংলাদেশে অবস্থিত। আরও ৫০০টি কারখানা প্রত্যয়িত হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘এই গ্রীন কারখানাগুলো পরিবেশবান্ধব বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন যা প্রায় ৪০ পারসেন্ট কার্বন নিঃসরন কমায় এবং এসব কারখানায় প্রচলিত ভবনগুলোর তুলনায় ৪০—৫০পারসেন্ট কম পানির ব্যবহার হয়।’

সবুজ কারখানাগুলো কারখানার অভ্যন্তরে শ্রমিকদের জন্য তাপমাত্রাজনিত আরামদায়ক ব্যবস্থা ও অত্যাধুনিক স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে, দিনের আলোর সদ্ব্যবহার করে, বৃষ্টির পানি সংগ্রহ করে এবং এএসএইচআরই মান অনুযায়ী কারখানা অভ্যন্তরে বায়ুর গুণগত মান বজায় রাখার ব্যবস্থা রাখে, যা শ্রমিকদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির সহায়ক।

ফারুক হাসান বলেন, বিজিএমইএ একটি প্রগতিশীল সংগঠন হিসেবে পানি সম্পদের টেকসই ব্যবস্থাপনার বিষয়ে সদস্যভুক্ত কারখানাগুলোর দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করেছে এবং কারখানাগুলোকে বৃষ্টির পানি সংগ্রহের জন্য সক্রিয়ভাবে উৎসাহিত করেছে।

ওয়াটারএইডের কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান বলেন, ভূগর্ভস্থ পানি ক্রমশ হ্রাস পাওয়ার কারণে আসন্ন দিনগুলোতে যে পানি সংকটের মুখে আমরা পড়তে যাচ্ছি, তা সমাধানে আমাদের সবাইকে বৃষ্টির পানি সংগ্রহ করার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে গ্রহণ করতে হবে। প্রশস্ত স্থানে উন্মুক্ত ছাদ একটি টেকসই সমাধান হতে পারে এবং ব্যবসায় বিশেষ করে শিল্পে ক্রমবর্ধমান পানির চাহিদা মেটানোর উত্তম উৎস হতে পারে। সকল খাতগুলোর সমন্বিত প্রচেষ্টায় বৃষ্টির পানি সংগ্রহ করে শিল্পে পানির চাহিদা পূরণ এবং জল—সম্পদের সাশ্রয়ী ব্যবহার নিশ্চিত করা যেতে পারে।

বায়লার সভাপতি আবরার হোসেন সায়েম বলেন, অনেক আধুনিক শিল্প টেকসই উৎপাদন এবং পানি সংরক্ষণ প্রক্রিয়ায় তাদের পদচিহ্ন রেখেছে। ভবিষ্যতের বিপর্যয় মোকাবিলায় ভূগর্ভস্থ পানির ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে শিল্পগুলো বৃষ্টির পানি সংগ্রহের পদ্ধতি গ্রহণ করছে। তরুণরাই দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতির সম্ভাবনাময় চালক। সুতরাং, তরুণদেরকে বৃষ্টির পানি সংগ্রহ করে রাখার বিষয়ে ধারনা প্রদান করতে হবে, যাতে করে তারা আগামী দিনগুলোতে পানি সংকট মোকাবেলায় ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ফুয়াং সিরামিকসের ৩য় প্রান্তিকের আয় কমেছে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভূক্ত সিরামিকস শিল্প খাতের কোম্পানি ফুয়াং সিরামিকস লিমিটেড চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির আয় কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০৯ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.১৩ টাকা। এ সময় কোম্পানিটির আয় কমেছে।

আর ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৭ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.২২ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১১.৮৭ টাকা। যা গত বছরের ৩০ জুন ছিল ১১.৭০ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বিডি সার্ভিসেসের ৩য় প্রান্তিকে লোকসান ৫.৭৬ টাকা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভূক্ত ভ্রমণ ও প্রণোদনা শিল্প খাতের কোম্পানি বিডি সার্ভিসেস লিমিটেড চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির লোকসান কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১.৭৮ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৩.৮৮ টাকা। এ সময় কোম্পানিটির লোকসান কমেছে।

আর ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ৫.৭৬ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৫.১২ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের দায় মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৩১ টাকা। যা গত বছরের ৩০ জুন ছিল ২৫.২৪ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

গোল্ডেন সনের আয় বেড়েছে

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভূক্ত প্রকৌশল শিল্প খাতের কোম্পানি গোল্ডেন সন লিমিটেড চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির আয় বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৬ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.১৪ টাকা। এ সময় কোম্পানিটির আয় বেড়েছে।

আর ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩৪ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.০১ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২০.৩৭ টাকা। যা গত বছরের ৩০ জুন ছিল ২০.২২ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের লভ্যাংশ ঘোষণা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নন-ব্যাংকিং আর্থিক খাতের কোম্পানি বাংলাদেশ ফাইন্যান্স লিমিটেড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৬ শতাংশ নগদ ও ৬ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সম্প্রতি অনুষ্ঠিত কোম্পানির বোর্ড সভায় লভ্যাংশের এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

কোম্পানির ৩১ ডিসেম্বর ২০২১ সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৪৪ টাকা। শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৭.৩৭ টাকা।

আগামী ৩১ মার্চ কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। আর রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৯ মার্চ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এস

সিলকো ফার্মার ইপিএস বেড়েছে ১ পয়সা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভূক্ত রসায়ন ও ঔষুধ শিল্প খাতের কোম্পানি সিলকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির আয় ১ পয়সা বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিন মাসে (অক্টোবর-ডিসেম্বর,২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.১৩ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.১২ টাকা। এ সময় কোম্পানিটির আয় ১ পয়সা বেড়েছে।

আর ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২১) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৪৭ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৪৫ টাকা।

এই প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২২.২৪ টাকা। যা গত বছরের ৩০ জুন ছিল ২১.৮৫ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/