বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী জাপানি ব্যাংক

muhitবিশেষ প্রতিবেদক :

বাংলাদেশের মেগা প্রকল্পগুলোতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহ দেখিয়েছে সিঙ্গাপুর ভিত্তিক জাপানি ব্যাংক সুমিটোমো মিৎসুয়ি ব্যাংকিং করপোরেশন। পদ্মা সেতু ছাড়া অন্য মেগা প্রকল্প যেমন রেল ভিত্তিক মেগা প্রকল্প, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্প এবং এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পে বিনিয়োগ করবে ব্যাংকটি।

বুধবার সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ব্যাংকের এশিয়া অঞ্চলের ব্যাংকিং বিনিয়োগ বিভাগের প্রধান রাজীব খান্নানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল। আলোচনা শেষে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের চলমান মেগা প্রকল্পগুলোতে টাকা প্রয়োজন। তাই আমরা চাই এসব প্রকল্পে জাপানি ব্যাংকটি বিনিয়োগ করুক। আমরা এসব মেগা প্রকল্পে তাদের বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছি। তারা আগ্রহ দেখিয়েছে।’

আমাদের কোন কোন মেগা প্রকল্পে তারা আগ্রহ দেখিয়েছে- এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘চলমান পদ্মা সেতু প্রকল্প ছাড়া বাকি মেগা প্রকল্পগুলো সম্পর্কে তারা অবহিত।’

প্রকল্পগুলোতে ব্যাংকটি কত বিনিয়োগ করবে- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, ‘বিনিয়োগের পরিমানের বিষয়ে কোনও আলোচনা হয়নি। আজ প্রাথমিক আলোচনা করলাম।’

ঋণের সুদের হার কতো হবে- প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘তাদের সুদের হার কম। বিশ্বের মধ্যে কম সুদে ঋণ দেয় যথাক্রমে কোরিয়া, জাপান ও চীন। তবে এ ব্যাংকের সফট লোনের সুদের হার দশমিক ৭৫ শতাংশ।’

সাক্ষাৎ শেষে বের হয়ে যাওয়ার সময় ব্যাংকের এক্সপোর্ট অ্যান্ড এজেন্সি ফাইন্যান্স বিভাগের এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রেমরাজ সুমন সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশকে যে ঋণ দেবো তা বাণিজ্যিক ঋণ। তবে এর হার সফট লোনের সুদ হারের চেয়ে কিছুটা বেশি।’

তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের গ্যাস ও বিদ্যুৎ খাতে এ ব্যাংকটির এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ আছে।’

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

সাত ব্যাংকে মূলধন ঘাটতি ১৫,৩৮৫ কোটি টাকা

bbবিশেষ প্রতিবেদক :

বাজেট থেকে মূলধন জোগান দিয়েও সরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর আর্থিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে না। এসব ব্যাংকে দুর্নীতি-অনিয়মের কারণে খেলাপি ঋণ বাড়ছে, যার প্রভাব পড়ছে মূলধনে। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে সরকারি খাতের পাঁচ ব্যাংক ও বেসরকারি দুই ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৩৮৫ কোটি টাকা। এতে করে ব্যবসার পরিবর্তে এখন মূলধন জোগান নিয়েই ব্যস্ত এসব ব্যাংক। ব্যাংক সাতটি হলো সোনালী, রূপালী, বেসিক, কৃষি ব্যাংক, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন, বাংলাদেশ কমার্স ও আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক।

জানা গেছে, ২০১৬ সাল থেকে ব্যাসেল-৩ নীতিমালা অনুযায়ী ব্যাংকগুলোকে ১০ শতাংশ ন্যূনতম মূলধনের পাশাপাশি দশমিক ৬২ শতাংশ হারে অতিরিক্ত মূলধন সংরক্ষণ (ক্যাপিটাল কনজারভেশন বাফার) করতে হয়। গত জুন শেষে ন্যূনতম মূলধন সংরক্ষণ করতে ব্যর্থ হয়েছে সাত ব্যাংক। এ ছাড়া ব্যাংক খাতে মূলধন সংরক্ষণের হার দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৮৬ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, চলতি বছরের জুন শেষে সোনালী ব্যাংকের ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬১৯ কোটি টাকা। ওই সময়ে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণ ছিল ১১ হাজার ৪২১ কোটি টাকা। ঋণের বিপরীতে চাহিদা অনুযায়ী সঞ্চিতিও রাখতে পারেনি ব্যাংকটি। ফলে সঞ্চিতি ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৮০৯ কোটি টাকা। হল-মার্ক গ্রুপের প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা ঋণ কেলেঙ্কারির পর থেকেই আর্থিক সংকটে পড়েছে ব্যাংকটি। সরকার মূলধন জোগান দিলেও পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না।

জুন শেষে রূপালী ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৭৪০ কোটি টাকা। ওই সময়ে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণ ছিল ৪ হাজার ৭৫৯ কোটি টাকা ও সঞ্চিতি ঘাটতি ১ হাজার ৪৭৩ কোটি টাকা।

একই সময়ে বেসিক ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২১০ কোটি টাকা। জুন শেষে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণ ছিল ৭ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা ও সঞ্চিতি ঘাটতি ছিল ৩ হাজার ৮০ কোটি টাকা। ব্যাংকটিতে ২০১২-১৩ সালে বড় ধরনের অনিয়মের পর থেকে এভাবে চলছে।

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৩১৮ কোটি টাকা। জুন শেষে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণ ছিল ৪ হাজার ৩১৫ কোটি টাকা। রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ৭১০ কোটি টাকা। জুন শেষে ব্যাংকটির খেলাপি ঋণ ছিল ১ হাজার ২০২ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৩১২ কোটি টাকা। এ সময়ে খেলাপি ঋণ ছিল ৫৯৭ কোটি টাকা ও সঞ্চিতি ঘাটতি ছিল ২৬৯ কোটি টাকা।

একই সময়ে আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ছিল ১ হাজার ৪৭৫ কোটি টাকা। ওই সময়ে খেলাপি ঋণ ছিল ৭০৭ কোটি টাকা।

ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, যাচাই-বাছাই না করে দেওয়া ঋণ খেলাপি হয়ে পড়ছে। নিয়মবহির্ভূতভাবে দেওয়া ঋণও আদায় করা যাচ্ছে না। ফলে এসব ঋণের বিপরীতে সঞ্চিতি সংরক্ষণ করতে হচ্ছে ব্যাংকগুলোকে। মুনাফা না হওয়ায় অনেকে সঞ্চিতিও রাখতে পারেনি। এতেই টান পড়ছে মূলধনে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

সামিট পাওয়ারের বার্ষিক বোর্ড সভা আহবান

samitস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের কোম্পানি সামিট পাওয়ার লিমিটেডের বার্ষিক বোর্ড সভা আগামী ৯ সেপ্টেম্বর আগস্ট আহবান করা হয়েছে। বুধবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৯(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির সর্বশেষ ২০১৬-২০১৭ বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের কোম্পানিটির বোর্ড সভা এদিন বেলা আড়াইটায় নিজস্ব প্রধান কার্যালয় কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এ অনুষ্ঠিত হবে।

এই বোর্ড সভায় ৩০ জুন ২০১৭ সালের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করা হবে।

এ সভায় সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটি ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/শুভ/মোদক.

  1. লংকাবাংলা ফাইন্যান্স
  2. এবি ব্যাংক
  3. আইএফআইসি ব্যাংক
  4. আল-আরাফাহ ব্যাংক
  5. বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস
  6. বিবিএস ক্যাবলস
  7. ফরচুন সুজ
  8. আরএকে সিরামিকস্‌
  9. আল-হাজ্ব টেক্সটাইল মিলস্‌
  10. এক্সিম ব্যাংক

৬ হাজার মাইলফলকের দিকে ডিএসই ‌’র প্রধান সূচক

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচকের সর্বোচ্চ অবস্থানেও কমেছে লেনদেন। কমেছে কোম্পানির শেয়ারদর ও অন্যান্য সূচক। সেখানে ৮০৪ কোটি ১৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। আর প্রধান সূচক অবস্থান করছে ৫৯৭৩ পয়েন্টে। ২০১৩ সালের ২৭ জানুয়ারি সূচকটি চালু হওয়ার পর এটিই সর্বোচ্চ অবস্থান। এর গতকাল ডিএসইর সার্বিক সূচক ৫ হাজার ৯৪৮ ওঠেছিল।

এদিকে, এদিন চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সব ধরনের সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে। এদিন সেখানে ৫৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। ডিএসই ও সিএসই’র বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ বুধবার দিন শেষে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৮০৪ কোটি ১৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের দিনের চেয়ে ১২০ কোটি ৮১ লাখ টাকা কম। গতকাল মঙ্গলবার সেখানে ৯২৪ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়।

ডিএসইতে প্রধান সূচক ২৫.৪৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫৯৭৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩.৩৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৩১৯ পয়েন্টে। ডিএসই-৩০ সূচক ১.৬৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২১২৬ পয়েন্টে।

তবে আজ লেনদেন হওয়া মোট ৩৩০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেড়েছে ১৪২টির, কমেছে ১৩৬টির আর অপরিবর্তিত থাকে ৫১ টির দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে– লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, এবি ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, আল-আরাফাহ ব্যাংক, বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস, বিবিএস ক্যাবলস, ফরচুন সুজ,আরএএকে সিরামিক, আল-হাজ্ব টেক্সটাইল মিলস্‌ ও এক্সিম ব্যাংক।

এদিকে, আজ আজ বুধবার দিনশেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ৫৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা গতকালের চেয়ে ৭ কোটি ৪২ লাখ টাকা বেশি। গতকাল মঙ্গলবার এই লেনদেন ৪৯ কোটি ৯২ লাখ টাকা ছিল।

এদিন দিন সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৭১.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৫৩৪ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট লেনদেন হয় ২৪৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১১৩টির, কমেছে ১০২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল প্রাইম ব্যাংক ও আইডিএলসি ফাইন্যান্স।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/মোদক.

জিল বাংলার দর বাড়ার কারণ নেই

zeal banglaস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক খাতের কোম্পানি জিল বাংলা সুগার মিলস্‌ লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। এ বিষয়ে গত ২৯ আগস্ট জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে। বুধবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত ৩১ জুলাই শেয়ার দর ছিল ১৫৬ টাকা। গত ২৯ আগস্ট  সর্বশেষ তা ১৮৩ টাকার উপরে লেনদেন হয়েছে। এসময়ে দর বেড়েছে ১৭.৩০ শতাংশ।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় জিল বাংলা সুগার মিলস্‌ লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি শেয়ারটির দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্য সংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/মোদক.

সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন। প্রথম দেড় ঘন্টায় দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৭২ কোটি  ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার। আর একই সময়ে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এসময় সেখানে লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি টাকার শেয়ার। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ বুধবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৪  পয়েন্ট বেড়ে ৫৯৬৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। স্টক ডিএসই-৩০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ২১২৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আর আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৫ বেড়ে ১৩২১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

ডিএসইতে এসময় লেনদেন ২৭২ কোটি  ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার। ডিএসইতে লেনদেনকৃত ৩১১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার এ সময়ে দর বেড়েছে ১৫৯টির, কমেছে ৯১টির ও অপরিবর্তিত ছিল ৬১টির দর।

এদিকে দেশের আরেক শেয়ারবাজার সিএসইতে সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২১ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৪৮৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এসময় লেনদেন হয়েছে ১৩  টাকার শেয়ার। সিএসইতে এ সময়ে লেনদেনকৃত ১৭৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ারদর বেড়েছে ৮৭টির, কমেছে ৫২টির ও অপরিবর্তিত ছিল ৩৪টির দর।

স্টকমার্কেটকবিডি.কম/এমএ/মোদক.

মিউচ্যুয়াল ফান্ডসহ ৪টি কোম্পানির লেনদেন বন্ধ কাল

mutualfunds_421x236স্টকমার্কেট ডেস্ক  :

শেয়ারবাজারে মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতের তালিকাভুক্ত ৩টি কোম্পানিসহ মোট ৪টি কোম্পানি লেনদেন বন্ধ থাকবে আগামীকাল বৃহস্পতিবার । বুবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ফান্ডগুলো হলো : প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানি লি:, ডিবিএইচ ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড,  গ্রীন ডেল্টা মিউচুয়াল ফান্ড
ও এস ই এম এল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, আগামীকাল বৃহস্পতিবার ( ৩১.০৮.২১৭) কোম্পানিটি রেকর্ড ডেটের জন্য লেনদেন একদিন ট্রেডিং বন্ধ রাখে। সোমবার থেকে পুনরায় কোম্পানির লেনদেন শুরু হবে বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ফান্ডগুলো।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বি

ইমাম বাটনের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

imamস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ঔষধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি ইমাম বাটন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সাম্প্রতিক সময়ে শেয়ার দর বাড়ার পেছনে কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোম্পানিটির পক্ষ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) এ কথা জানানো হয়েছে। বুধবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, গত ৩১ জুলাই শেয়ার দর ছিল ১৫৯ টাকা। গত ২৯ আগস্ট সর্বশেষ তা ৩০৬ টাকার উপরে লেনদেন হয়েছে। এসময়ে দর কমেছে ৯২.৪৫ শতাংশ।

কোম্পানিটির শেয়ারের এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছে ডিএসই। তবে দর বাড়ার পেছনে মূল্য সংবেদনশীল কোন তথ্য কি তা জানতে চায় ডিএসই।

এ সময় ইমাম বাটন ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি শেয়ারটির দর বৃদ্ধির পেছনে মূল্য সংবেদনশীল অপ্রকাশিত কোন তথ্য তাদের কাছে নেই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/মোদক.