সপ্তাহের লেনদেনে শীর্ষে লাফার্জ সুরমা

Lafarge-Surma-Cement smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গত সপ্তাহে লেনদেনের শীর্ষে ছিল লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট। সপ্তাহজুড়ে শেয়ারটি ১৯৩ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে।

ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি এক কোটি ৫৪ লাখ ৪১ হাজার ২৬৯টি শেয়ার লেনদেন করেছে। যার বাজার মূল্য ছিল ১৯৩ কোটি ২৮ লাখ ৪৮ হাজার টাকা।

দ্বিতীয় স্থানে থাকা স্কয়ার ফার্মার ৪৮ লাখ ১৪ হাজার ২০৫টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ছিল ১৩০ কোটি ৩৯ লাখ ৫৩ হাজার টাকা।

তালিকার তৃতীয় স্থানে থাকা খুলনা পাওয়ারের লেনদেন হয়েছে ১০২ কোটি ১১ লাখ টাকার।

এছাড়া তালিকায় ছিল যথাক্রমে বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড, অলিম্পিক এক্সেসরিজ, শাশা ডেনিমস, এসিআই লিমিটেড এবং শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

‘বাজার সংশ্লিষ্টদের আরও বেশি দক্ষতা বাড়াতে হবে’

du-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী বলেছেন, শেয়ারবাজারে বড় ধরনের দু’টি দুর্যোগ হওয়ার পরও আমরা সে থেকে এখনো শিক্ষা নিতে পারিনি। বাজার সংশ্লিষ্টদের আরও বেশি দক্ষতা বাড়াতে হবে। উচ্চপর্যায়ের জ্ঞান অর্জন করতে হবে।

শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদ মিলনায়তনে শেয়ারবাজার বিষয়ে ৩ মাসব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।

১৯৯৬ ও ২০১০ সালে শেয়ারবাজারে সৃষ্ট ধসকে মানবসৃষ্ট বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ওই দুটি ধসই এড়ানো যেত। কিন্তু তা করা যায়নি। ২০১০ সালের ধসে শুধু ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরাই নয়, বড় বিনিয়োগকারী ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী বলেন, শেয়ারবাজার ধসে বাজার মধ্যস্থকারীদের বড় ধরনের ভূমিকা ছিল। শেয়ারবাজার যখন চাঙ্গা ছিল তখন অনেক মিউচুয়াল ফান্ড বাজারে এসেছিল। এখন সে ফান্ডগুলোর অবস্থা খুবই খারাপ। অধিকাংশ ফান্ডের দর এখন অভিহিত মূল্যের নিচে। শুধু তাই নয়, সম্পদমূল্যের নিচেও অবস্থান করছে। মার্চেন্ট ব্যাংক, ব্রোকারেজ হাউসগুলোর মার্জিন লোনের কয়েক হাজার কোটি টাকা আটকে রয়েছে, এটা সবাই জানে। অথচ তা থেকে উত্তরণে কেউ কোনো কাজ করছে না।

বিএসিইসির সাবেক চেয়ারম্যান আরও বলেন, শেয়ারবাজারে বড় ধরনের দু’টি দুর্যোগ হওয়ার পরও আমরা সে থেকে এখনো শিক্ষা নিতে পারিনি। বাজার সংশ্লিষ্টদের আরও বেশি দক্ষতা বাড়াতে হবে। উচ্চপর্যায়ের জ্ঞান অর্জন করতে হবে। তিনি বলেন, শেয়ারবাজার সবার জন্য নয়। যাদের বাজার সম্পর্কে মৌলজ্ঞান নেই তাদের এ বাজারে আসা উচিত নয়। আর যদি আসে তাহলে তাদের হাত আগুনে পুড়বেই।

তিনি আরও বলেন, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে শেয়ারবাজারের বড় ধরনের ভূমিকা থাকলেও আমাদের দেশে তা হয়নি। ৬০ বছরের বেশি সময় পার হলেও দেশের শিল্পায়নে আমাদের শেয়ারবাজারের ভূমিকা এখনো গৌণ। আমাদের দেশের উদ্যোক্তারাও এখন অর্থায়নের জন্য ব্যাংক ব্যবস্থার ওপর নির্ভরশীল। ব্যাংক থেকে খুব সহজেই ঋণ পাওয়া যায় বলে উদ্যোক্তারা সেখান থেকেই ঋণ গ্রহণ করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। অথচ ব্যাংকের অর্থায়ন অনেক বেশি ব্যয়সাপেক্ষ। পুঁজিবাজার থেকে অর্থায়ন সস্তা হলেও উদ্যোক্তারা এখান থেকে তা নিতে আগ্রহী হচ্ছেন না।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর একে আজাদ চৌধুরী বলেন, ২০১০ সালে এক দিনেই সূচকের ৫০০ পয়েন্ট পতন হয়েছিল। এটা অবশ্যই শেয়ারবাজারে বড় ধরনের বিপর্যয়। সে বিপর্যয়ের পর সরকারের পক্ষ থেকে অনেকগুলো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। এর ফলে বাজার ধীরে ধীরে স্থিতিশীলতার দিকে ফিরে এসেছে। তিনি আরও বলেন, শেয়ারবাজারে কোম্পানিগুলোর এ্যাকাউন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ্যাকাউন্টের সঙ্গে বাজারের স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতার সম্পর্ক রয়েছে। বাজার সম্পর্কে যাদের ধারণা নেই তারা এখানে বিনিয়োগ করলে ক্ষতিগ্রস্ত হবেই। এ জন্য না জেনে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ না করার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ্যাকাউন্টিং এ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর মো. আবদুল হাকিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর এ কে আজাদ চৌধুরী। এতে আরও বক্তব্য রাখেন হিসাব বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও ব্যাংকিং এ্যান্ড ইন্স্যুরেন্স বিভাগের অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম, এ্যাকাউন্টিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও প্রশিক্ষণের প্রধান সমন্বয়ক ড. মিজানুর রহমান, ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরোমের (সিএমজেএফ) সভাপতি তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু।

ক্ষতিগ্রস্তদের কোটার মেয়াদ বাড়লো ১ বছর

ipoনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজার ধসে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়া ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) ২০ শতাংশ কোটার মেয়াদ বাড়ছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা অনুযায়ী ক্ষতিগ্রস্তদের কোটার মেয়াদ ছিল ৩০ জুন ২০১৫ পর্যন্ত।

কিন্তু বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীরা এখনো আর্থিক ক্ষতি কাটাতে পারেননি। তাই ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের আইপিওতে ২০ শতাংশ কোটার মেয়াদ আগামী ৩০ জুন ২০১৬ পর্যস্ত নির্ধারণ করা হয়েছে। সম্প্রতি বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সাইফুর রহমান গনমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে আইপিওতে ক্ষুদ্র ও ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের কোটার মেয়াদ বাড়ানো সংক্রান্ত চিঠি অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠায় বিএসইসি। আর গত ১৪ জুলাই বিএসইসির মেয়াদ বাড়ানো সংক্রান্ত আবেদন অনুমোদন করে অর্থ মন্ত্রণালয়। এর ফলে এ মেয়াদ বাড়াতে আর কোনো বাধা নেই। সাইফুর রহমান জানান, আইপিওতে ক্ষতিগ্রস্তদের কোটার মেয়াদ শেষ হলেও ভুক্তভোগীরা এখনো ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারেনি। তাই শেয়ারবাজার তথা বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে আইপিওতে ক্ষতিগ্রস্তদের কোটার মেয়াদ আরো ১ বছর বাড়ানোর জন্য আমরা অর্থ মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছিলাম। আর আমাদের দেয়া চিঠিতে সাড়া দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।

তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের আইপিওতে ২০ শতাংশ কোটা বরাদ্দ ২০১২ সাল থেকে দেয়া হয়। এরপর ২০১৪ সালের জুনে এ কোটার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে সাধারণ ও প্রাতিষ্ঠানিক উভয় বিনিয়োগকারীদের দাবির মুখে কোটার মেয়াদ ১ বছর বাড়িয়ে ২০১৫ পর্যন্ত আনা হয়।

অর্থাৎ বিএসইসির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মেয়াদ ৩০ জুন ২০১৬ পর্যন্ত বাড়িয়ে দেয়া হলে তিন দফায় আইপিওতে ২০ শতাংশের কোটা বরাদ্দের সময় বাড়ানো হলো। জানা যায়, শেয়ারবাজারে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সরকার ২০১১ সালের ২৩ নভেম্বর প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে।

প্রণোদনা প্যাকেজে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে বিশেষ স্কিম দেয়ার জন্য ওই বছরের ২৭ নভেম্বর ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফায়েকুজ্জামানের নেতৃত্বে ৬ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। গঠিত কমিটি ২০১২ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি বিনিয়োগকারীদের ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করে বিভিন্ন সুপারিশসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ে একটি প্রতিবেদন জমা দেয়। প্রতিবেদনে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ২০ শতাংশ কোটা বরাদ্দের কথা বলা হয়।

এরপর ওই বছরের ৫ মার্চ অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে ২০ শতাংশ কোটায় আবেদন করার জন্য ১৮ মাস সময় বেঁধে দেয় (১ জুলাই ২০১২ থেকে ডিসেম্বর ২০১৩)। ৩০ এপ্রিল বিশেষ স্কিম কমিটি ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রণয়ন করে বিএসইসির কাছে জমা দেয়। এর মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সদস্যভুক্ত ২০৪টি ব্রোকারেজ হাউসের ৭ লাখ ৩৯ হাজার ৮৮৩ জন, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সদস্যভুক্ত ১০৩টি ব্রোকারেজ হাউসের ১ লাখ ৫৪ হাজার ২৭৭ জন এবং ২৫টি মার্চেন্ট ব্যাংকের ৩৯ হাজার ১২০ জন বিনিয়োগকারী রয়েছেন। এতে করে সর্বমোট ৯ লাখ ৩৩ হাজার ২৮০ জন ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারী কোটা সুবিধার আওতায় আসেন। ২০১২ সালের ২৬ জুন মার্জিন ঋণের ৫০ শতাংশ সুদ মওকুফ এবং আইপিওতে বিনিয়োগকারীদের ২০ শতাংশ কোটাসহ বিশেষ কমিটির সুপারিশ অনুমোদন করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। পরবর্তী সময়ে ৩ জুলাই ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের লোকসান সমন্বয়ের কথা চিন্তা করে কোটা বরাদ্দের সময়সীমা আরো ৬ মাস সময় বাড়ানো হয়। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীরা ২০১৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে ২০ শতাংশ কোটা পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন বলে জানানো হয়। সে পরিপ্রেক্ষিতে বিএসইসি আইপিওতে কোটা বরাদ্দ শুরু করে।

পরবর্তী সময়ে শেয়ারবাজারের বৃহত্তর স্বার্থে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের বিশেষ স্কিমের আওতায় সব পাবলিক ইস্যুতে ২০ শতাংশ কোটা সংরক্ষণের মেয়াদ ১ জুলাই ২০১৪ তারিখ থেকে ৩০ জুন, ২০১৫ পর্যন্ত অর্থাৎ আরো ১ বছর বাড়ানোর জন্য মন্ত্রণালয়ের কাছে সুপারিশ করার জন্য কমিশনের ৫১৬তম সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বিএসইসির সুপারিশের ভিত্তিতে অর্থ মন্ত্রণালয় আইপিওতে কোটার মেয়াদ ১ বছর বাড়িয়ে দেয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

আইসিবির মিউচ্যুয়াল ফান্ডের সর্বোচ্চ লভ্যাংশ

icbনিজস্ব প্রতিবেদক :

ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) পরিচালিত ৮টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডে সর্বোচ্চ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে । ফান্ডগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে আইসিবি ১ম মিউচুয়াল ফান্ডে। এ ফান্ডের ইউনিটধারীরা ১০০০ শতাংশ হারে লভ্যাংশ পাবেন। গত বছর এ ফান্ডে ৮০০ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়া হয়েছিল।

সবচেয়ে কম ১৪০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে আইসিবি ৮ম মিউচুয়াল ফান্ডে। গত বছর এ ফান্ডের ইউনিটধারীরা ১২০ শতাংশ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন।

বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে ফান্ডগুলোর লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়। একই বৈঠকে আইসিবি পরিচালিত ইউনিট ফান্ডেরও লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে। এ বছর সব ফান্ডেই লভ্যাংশ বেড়েছে। ২০১৫ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে।

দ্বিতীয় আইসিবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের জন্য ৪৫০ শতাংশ। গত বছর এর পরিমাণ ছিল ৪০০ শতাংশ।

তৃতীয় আইসিবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৩০০ শতাংশ। গত বছর এর পরিমাণ ছিল ২৫০ শতাংশ।

চতুর্থ আইসিবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৩০০ শতাংশ। গত বছর এর পরিমাণ ছিল ২৫০ শতাংশ।

পঞ্চম আইসিবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ২৫০ শতাংশ। গত বছর এর পরিমাণ ছিল ২২৫ শতাংশ।

ষষ্ঠ আইসিবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১২০ শতাংশ। গত বছর এর পরিমাণ ছিল ১১০ শতাংশ।

সপ্তম আইসিবি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৫০ শতাংশ। গত বছর এর পরিমাণ ছিল ১৩০ শতাংশ।

আইসিবির ইউনিট ফান্ডে ইউনিট প্রতি ৪২ দশমিক ৫০ টাকা লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে। গত বছর এর পরিমাণ ছিল ৪০ টাকা পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এইচ

সপ্তাহের ব্যবধানে দ্বিগুন লেনদেন

dseনিজস্ব প্রতিবেদক :

গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সব ধরণের মূল্য সূচকের পতন হয়েছে। তবে এ সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন আগের সপ্তাহের চেয়ে বেড়েছে দ্বিগুনের বেশি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এ সময় ডিএসই ব্রড ইনডেক্স বা ডিএসইএক্স সূচক কমেছে দশমিক ৩৩ শতাংশ বা ১৬ দশমিক ০৯ পয়েন্ট। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএস৩০ সূচক কমেছে দশমিক ২৬ শতাংশ বা ৪ দশমিক ৯৩ পয়েন্ট। অপরদিকে শরীয়াহ বা ডিএসইএস সূচক কমেছে দশমিক ৪৫ শতাংশ বা ৫ দশমিক ৩৬ পয়েন্টে।

এ সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ৩৮৩ কোটি ৩৬ লাখ ২১ হাজার ৯০২ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ২১ কোটি ৭৮ লাখ ৭০ হাজার ৩২৪ টাকার শেয়ার। এ হিসাবে গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৬৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ।

সপ্তাহে ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯১ দশমিক ৫৫ শতাংশ। ‘বি’ ক্যাটাগরির কোম্পানির লেনদেন হয়েছে ২ দশমিক ৪৬ শতাংশ। ‘এন’ ক্যাটাগরির কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫ দশমিক ৩২ শতাংশ। ‘জেড’ ক্যাটাগরির লেনদেন হয়েছে দশমিক ৬৬ শতাংশ।

এদিকে সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত মোট ৩২৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১৫০টি কোম্পানির। আর দর কমেছে ১৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টির। আর লেনদেন হয়নি ১টি কোম্পানির শেয়ার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এইচ

ডেল্টা লাইফের তহবিলের পরিমাণ ৩০৯২ কোটি

deltaস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের লাইফ তহবিলের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে তিন হাজার ৯২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। কোম্পানির প্রথম ৬ মাসে প্রিমিয়াম আয় বেড়েছে ৩৯ কোটি ১ লাখ টাকা। সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

কোম্পানিটির অর্ধবার্ষিকী প্রান্তিকের (জানুয়ারি,১৫-জুন’১৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করলে এ তথ্য বেরিয়ে আসে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, আলোচিত প্রান্তিকে কোম্পানির তহবিলের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে তিন হাজার ৯২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। আগের বছর কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় ছিল ১৪৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা। আর তহবিলের পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৯৫১ কোটি ৯২ লাখ টাকা।

উল্লেখ্য, গত ৩ মাসে কোম্পানিটির প্রিমিয়াম আয় বেড়েছে ২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। আগের বছর একই সময় কোম্পানির প্রিমিয়াম আয় ছিল ৭২ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেডকে/বি

ব্যাংক এশিয়ার ইপিএস ৮৭ পয়সা

asia.smbdস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি ব্যাংক এশিয়ার হিসাব বছরের প্রথম ৬ মাসে শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় বা ইপিএস করেছে ৮৭ পয়সা। যা আগের বছরের তুলনায় ১০ শতাংশ বেশি। আগের বছর একই সময় ব্যাংকটির ইপিএস ছিল ৭৯ পয়সা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ব্যাংকটির অর্ধবার্ষিকী প্রান্তিকের (জানুয়ারি, ১৫ – জুন, ১৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে এ তথ্য বেরিয়ে আসে।

উল্লেখ্য, হিসাব বছরের প্রথম তিন মাসে (এপ্রিল,১৫-জুন,১৫) ব্যাংকটি শেয়ার প্রতি কনসুলেটেড আয় করেছে ৫২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ব্যাংকটি শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৩৯ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেডকে/বি

আর্গন ডেনিমসের মেশিন ক্রয়ের সিদ্ধান্ত

Argon-denims-1স্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত আর্গন ডেনিমস লিমিটেড কারখানার জন্য উন্নত ও নতুন মেশিন কিনবে। ইতিমধ্যে এসব মেশিন ক্রয়ের সিদ্ধান্ত অুমোদন করেছে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানি সূত্রে জানা যায়, কারখানার জন্য এয়ার জেট রুম লুম মেশিন কিনবে তারা। মেশিনটির দাম পড়বে ৫ কোটি টাকা।

মেশিনটি আর্গন ডেনিমস লিমিটেডের উৎপাদন ক্ষমতা বাড়বে বলে দাবি করেছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এএআর

বাটা সু র শেয়ার প্রতি আয় ২০.১৩ টাকা

logo-bataস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বাটা সু কোম্পানি হিসাব বছরের প্রথ‌ম ৬ মাসে শেয়ার প্রতি আয় বা ইপিএস করেছে ২০ টাকা ১৩ পয়সা। যা আগের বছরের তুলনায় ১ শতাংশ বেশি। আগের বছর একই সময় কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ২০ টাকা ৩৭ পয়সা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটির অর্ধবার্ষিকী প্রান্তিকের (জানুয়ারি, ১৫ – জুন, ১৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে এ তথ্য বেরিয়ে আসে।

উল্লেখ্য, হিসাব বছরের প্রথম তিন মাসে (এপ্রিল,১৫-জুন,১৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় করেছে ৯ টাকা ৪১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৮ টাকা ৩৫ পয়সা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেডকে/বি

এনভয় টেক্সটাইলের ৩য় প্রান্তিকে ইপিএস বৃদ্ধি

envoyস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত পোশাক শিল্প খাতের কোম্পানি এনভয় টেক্সটাইলের তৃতীয় প্রান্তিকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

২০১৫ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়া তৃতীয় প্রান্তিকের (আক্টবর ১৪–জুন ১৫) আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী অর্ধবার্ষিকে এনভয় টেক্সটাইলের প্রতি শেয়ারে আয় ৩.৫৫ টাকা, ও শেয়ারপ্রতি নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো হয়েছে ১.১৬ টাকা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল যথাক্রমে ১.৪৮ ও নেগেটিভ (৪.৪৬) টাকা।

৩০ জুন ২০১৫ শেষে শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৩৯.৬৯ টাকা, যা আগের বছরের সেপ্টেম্বর মাসে ছিল ৩৮.৪২ টাকা।

বিগত তিন মাসে এ কোম্পানির প্রতি শেয়ারে আয় হয়েছে ১.১১ টাকা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল প্রতিশেয়ারে আয় ০.৭৮ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেডকে/বি