৬ মাসে মিথুন নিটিংয়ের লোকসান বেড়েছে

mithunস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি মিথুন নিটিং অ্যান্ড ডায়িং লিমিটেড চলতি বছরের ২য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। চলতি বছরের ২য় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান বেড়েছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

রবিবার অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির বোর্ড সভায় ২য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়। ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ১৭) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় লেকসান হয়েছে ৭১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৬৬ পয়সা। এ হিসাবে চলতি বছরের ৬ মাসে কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান বেড়েছে।

চলতি বছরের ৩০ ডিসেম্বর কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২১.২৩ টাকা। যা গতবছরে ৩০ জুন ছিল ২১.৯৯ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা

green deltaস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা থাতের কোম্পানি গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের পরিচালনা বোর্ড শেয়ারহোল্ডারদের ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

আজ রবিবার অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় ডিসেম্বর মাসে শেষ হওয়া ২০১৭ সালের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এই লভ্যাংশ দেয় বিমাটি।

এসময় প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি সম্বনিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩.৫৬ টাকা। আর কোম্পানির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৮৯.০৪ টাকা।

কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে।। আর রেকর্ড ডেট ৫ মার্চ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ/এসটি

ইসলামী ব্যাংকের নতুন এমডিকে বিবির অনুমোদন

IBBL MD PICস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক:

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী পদে যোগদান করেছেন মোঃ মাহবুব উল আলম। ব্যাংকের বোর্ড সভার সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক তার এ নিয়োগ অনুমোদন করেছেন। ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, এতদিন মোঃ মাহবুব উল আলম ইসলামী ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ইনভেস্টমেন্ট (ক্রেডিট) কমিটির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৮৪ সালে প্রবেশনারী অফিসার হিসেবে ইসলামী ব্যাংকে যোগদান করেন। দীর্ঘ ৩৪ বছর কর্মজীবনে তিনি ব্যাংকের কর্পোরেট ইনভেস্টমেন্ট, রিটেইল ইনভেস্টমেন্ট, ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংকিং এবং অপারেশন্স উইং, প্রধান কার্যালয়ের হেড অব ট্রেজারী ও বিভিন্ন ডিভিশন প্রধান এবং বিভিন্ন শাখার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

উল্লেখ, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগ থেকে সম্মানসহ স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বিজনেস স্কুল অব আয়ারল্যান্ড থেকে ফাইন্যান্স অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড (এফআইটি) ডিগ্রি অর্জন করেন এবং আইসিসি বাংলাদেশের টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য।

ইসলামী ব্যাংকিং, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য এবং ব্যবস্থাপনা বিষয়ে তিনি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের নিয়মিত রিসোর্স পারসন। পেশাগত বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও রেমিট্যান্স মার্কেটিং উপলক্ষে তিনি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানী, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশ সফর করেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

বাংলাদেশ মাছ ও মাংস উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে : মৎস্যমন্ত্রী

2018-02-11_6_523910স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশ মাছ ও মাংস উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ। তিনি বলেন, ‘মৎস্য অধিদপ্তরের রিপোর্ট অনুযায়ী ২০১৬-১৭ সালে মাছের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪০ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন। ওই অর্থ বছরে উল্লিখিত লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ৪১ লাখ ৩৪ হাজার মেট্রিক টন মৎস্য উৎপাদন হয়েছে, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৮৪ হাজার মেট্রিক টন বেশি।’

রবিবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নারায়ন চন্দ্র চন্দ এ কথা জানান।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, ‘খাদ্য মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের যৌথভাবে প্রকাশিত জাতীয় খাদ্যগ্রহণ নির্দেশিকা-২০১৫ অনুযায়ী দৈনিক মাথাপিছু মাছ গ্রহণের পরিমাণ ৬০ গ্রাম। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী জনপ্রতি প্রতিদিন মাছ গ্রহণের পরিমাণ ৬২ দশমিক ৫৮ গ্রাম, যা দৈনিক মাথাপিছু চাহিদার চেয়ে বেশি। ফলে মাথাপিছু চাহিদা অনুযায়ী বাংলাদেশ মাছ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে।’

তিনি বলেন, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের লাইভস্টক রিসোর্স ইন বাংলাদেশ-১৯৯৫ গবেষণা পুস্তিকা অনুসারে জনপ্রতি প্রতিদিন ১২০ গ্রাম মাংসের দরকার। মাংসের এ চাহিদা পূরণে প্রাণিসম্পদ অধিদফতর ২০১৬-১৭ অর্থবছরে মোট মাংস উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে ৭১ লাখ ৩৫ হাজার মেট্রিক টন, যার বিপরীতে মোট মাংস উৎপাদন হয়েছে ৭১ লাখ ৫৪ হাজার টন। সেই হিসেবে দেশে দৈনিক মাথাপিছু মাংসের প্রাপ্যতা ১২১ দশমিক ৭৪ গ্রাম, যা চাহিদার তুলনায় বেশি। ফলে জনপ্রতি চাহিদা অনুযায়ী মাংস উৎপাদনে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব রইছ-উল আলম মন্ডল, মৎস্য অধিদফতরের মহাপরিচালক সৈয়দ আরিফ আজাদ, প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের মহাপরিচালক আইনুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

বিজনেস সেমিনারে যোগ দিতে সিঙ্গাপুর গেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী

tofail Ministerস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বিজনেস সেমিনার টু প্রমোট ট্রেড এন্ড কমার্স বিটুইন বাংলাদেশ এন্ড সিঙ্গাপুর-এ যোগ দিতে বাংলাদেশ বিজনেস চেম্বার, সিঙ্গাপুরের আমন্ত্রণে আজ দুপুরে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করেছেন।

আগামীকাল ১২ ফেব্রুয়ারি সিঙ্গাপুরে এ বিজনেস সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। এ বিজনেস সেমিনারের উদ্দেশ্য হলো সিঙ্গাপুরের ব্যবসায়ীদের মধ্যে বাংলাদেশের ব্যবসা ও বিনিয়োগের বিরাজমান অনুকূল পরিবেশ সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা সৃষ্টি করা।

এ সেমিনারে বাণিজ্যমন্ত্রী বাংলাদেশের চলমান বাণিজ্য ও বিনিয়োগের পরিবেশ, সুযোগ-সুবিধা ও সম্ভাবনা তুলে ধরবেন।
বিজনেস সেমিনারে সিঙ্গাপুরের ব্যবসায়ী সংগঠন এবং ব্যক্তি উদ্যোক্তাদের নিকট বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্ভাবনার বিষয় বাংলাদেশে বিনিয়োগের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা সম্ভব হবে এবং উভয় দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ গতিশীল হবে।
সম্প্রতি সময়ে বাংলাদেশের সাথে সিঙ্গাপুরের সামাজিক, রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক বৃদ্ধি পেয়েছে।

বাংলাদেশ যে সকল দেশ থেকে পণ্য ও সেবা আমদানি করে সিঙ্গাপুর তার মধ্যে অন্যতম। বিগত ২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর থেকে ২৫৫১.৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য আমদানি করেছে , একই সময়ে বাংলাদেশ রপ্তানি করেছে ৩৩৫.১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধি পেলে উভয় দেশের বাণিজ্য ব্যবধান কমে আসবে। বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যক জনশক্তি সিঙ্গাপুরে কর্মরত আছেন। সিঙ্গাপুর বাংলাদেশের জনশক্তি আমদানিতে সবসময় গুরুত্ব দিয়ে আসছে। বাংলাদেশে সিঙ্গাপুরের বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এই বিজনেস সেমিনারে বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রীর যোগদানের ফলে উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ আরো বেগবান এবং নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

বাণিজ্যিক ব্যাংকে ১৭ হাজার ৪২৩ কোটি টাকা আমানত বেড়েছে : অর্থমন্ত্রী

Perlamentস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

অর্থমন্ত্রী আবুল মাল মুহিত বলেছেন, গত এক বছরে রাষ্ট্রের ছয়টি বাণিজ্যিক ব্যাংকে ১৭ হাজার ৪২৩ কোটি টাকা আমানত বেড়েছে।

তিনি আজ সংসদে সরকারি দলের সদস্য মো. মামুনুর রশীদ কিরণের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান।

অর্থমন্ত্রী জানান, ২০১৬ সালের নভেম্বর থেকে গত বছরের নভেম্বর পর্যন্ত রাষ্ট্রের ছয়টি বণিজ্যিক ব্যাংকের আমানতের গড় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ। এসব ব্যাংকের সংরক্ষিত আমানতের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮৬২ কোটি টাকা, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ২ লাখ ৪৯ হাজার ৪৩৯ কোটি টাকা।

সরকারি দলের সদস্য বেগম উম্মে রাজিয়া কাজলের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, একজন নাগরিকের বাৎসরিক আয় আড়াই লাখ টাকা হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে আয়কর দিতে হয়। এ বিবেচনায় কোনো কোটিপতির করের বাইরে থাকার সুযোগ নেই। দেশে বর্তমান প্রায় সাড়ে ১৮ লাখ নাগরিক আয়কর দিয়ে থাকেন।

সরকারি দলের সদস্য বেগম সানজিদা খানমের অপর এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে মাথাপিছু জাতীয় আয়ের পরিমাণ এক হাজার ৬১০ মার্কিন ডলার যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ২৭ হাজার ৪০১ টাকা। দেশের আয় বৃদ্ধির জন্য বিনিয়োগ প্রতিবন্ধকতার মধ্যে বিদ্যুৎ, গ্যাস প্রাপ্তিতে বিলম্ব, বিনিয়োগ প্রক্রিয়াকরণে প্রাতিষ্ঠানিক জটিলতা, নিষ্কটক জমির অভাব, ঋণের উচ্চ সুদের হার বাধা অপসারণে পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এছাড়া ভূমি ব্যবস্থাপনা, রেকর্ড ও রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতি আধুনিকায়নের কার্যক্রম দ্রুততর করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সূত্র : বাসস

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

ভ্যাট এলটিইউয়ের ছয় মাসের রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধি ১৯ শতাংশ

nrbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

নতুন মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) আইন কার্যকর না হওয়ায় চলতি ২০১৭-১৮ অর্থবছরে এই খাত থেকে রাজস্ব আয়ে ঘাটতির আশংকা করেছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। তবে ভ্যাটের বৃহৎ করদাতা ইউনিট (এলটিইউ) প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) রেকর্ড পরিমাণ রাজস্ব আহরণ করে এই আশংকা দূর করতে পেরেছে।এ সময়ে এলটিইউ ১৯ হাজার ৮৭৪ কোটি টাকার রাজস্ব আয় করেছে যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ১৯ শতাংশ বেশি।

বিগত ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে এলটিইউয়ের রাজস্ব আয়ের পরিমাণ ছিল ১৬ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা।
এ বিষয়ে ভ্যাট এলটিইউ কমিশনার মো. মতিউর রহমান বলেন,ভ্যাট আইন কার্যকর না হওয়ায় এই খাতে রাজস্ব আয়ে ঘাটতি হওয়ার যে আশংকা ছিল তা আমরা ইতোমধ্যে দূর করতে পেরেছি।এলটিইউ মোট ভ্যাট রাজস্ব আয়ের ৫৬ শতাংশ আহরণ করে থাকে। আমরা রাজস্ব আয়ে প্রথম ছয় মাসে গত অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ১৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি করেছি। সুতরাং ঘাটতির আশংকা আর থাকছে না।

তিনি বলেন, সময়োপযোগি কৌশল গ্রহণ এবং প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন,ভ্যাট অডিট ও বকেয়া আদায় কার্যক্রম জোরদার করায় রাজস্ব আয়ের ক্ষেত্রে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।নিয়মিত পরিদর্শন ও অডিটের মাধ্যমে কর ফাঁকি রোধ করা হচ্ছে। একইসাথে উদ্ভাবনী কৌশল গ্রহণ করে করতাদাকে কর প্রদানেও উৎসাহিত করছি।

প্রসঙ্গত গত ছয় মাসে এলটিইউ পেট্রোবাংলা, মোবাইল ফোন অপারেটরসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বকেয়া ভ্যাট রাজস্ব আদায় করেছে।

মতিউর রহমান জানান, এনবিআর থেকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কর রেয়াত পেয়ে থাকে।দেখা যায় একটি প্রতিষ্ঠানের যে পরিমাণ কর রেয়াত পাওয়ার কথা,কৌশলে তার তুলনায় বেশি কর রেয়াত নিচ্ছে।এমন কিছু কর ফাঁকির ঘটনা আমরা ইতোমধ্যে উদঘাটন করতে সক্ষম হয়েছি।সেখান থেকেও বড় অংকের ভ্যাট রাজস্ব আহরণ করতে পেরেছি।

বর্তমানে দেশের ১৭০টি বৃহৎ করদাতা প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট,সম্পূরক শুল্ক ও আবগারি শুল্ক সংক্রান্ত কার্যক্রম এলটিইউয়ের অধীনে পরিচালিত হয়। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে এলটিইউতে ৩৬ হাজার ৯৮৩ কোটি ৫০ লাখ টাকার রাজস্ব আহরণ হয়।
উল্লেখ্য,চলতি অর্থবছরে এনবিআরের রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ২ লাখ ৪৮ হাজার ১৯০ কোটি টাকা।এর মধ্যে ভ্যাটের লক্ষ্যমাত্রা ৯১ হাজার ২৫৪ কোটি টাকা। সূত্র : বাসস

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ

উসমানিয়া গ্লাসের শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের ঘোষণা

usmaniaস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি উসমানিয়া গ্লাস শিট ফ্যাক্টরি লিমিটেডের করপোটরেট পরিচালকরা শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের ঘোষণা করেছেন। রবিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, প্রাইম ইসলামি লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিটির ৬লাখ ২২ হাজার ১৭১ শেয়ার বিক্রি করবেন। অন্যদিকে আরেক পরিচালক ইসলামি লাইফ ইন্স্যুরেন্স ৬ লাখ ২২ হাজার ১৭১ টি শেয়ার বিক্রি করবেন।

ঘোষণার পর ৩০ দিনের মধ্যে এই উদ্যোক্তা পরিচালক চলমান বাজার দরে পাবলিক মার্কেট হতে উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় করা হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

  1. লংকা বাংলা ফাইন্যান্স
  2. আনোয়ার গ্যালভানাইজিং
  3. স্কয়ার ফার্মা
  4. মুন্নু সিরামিকস
  5. মার্কেন্টাইল ব্যাংক
  6. ফার্মা এইডস
  7. আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ
  8. কেয়া কসমেটিকস
  9. গ্রামীন ফোন
  10. সিটি ব্যাংক লিমিটেড।