পূবালী ব্যাংকের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা

pubali bankস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি পূবালী ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা বোর্ড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ পর্যন্ত সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে এই লভ্যাংশ দিয়েছে ব্যাংকটি।

এ বছর ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় করেছে ২.১০ টাকা। ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৭.৬২ টাকা।

আগামী ৩০ জুলাই ব্যাংকটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। আর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ হয়েছে ৯ জুলাই।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএস

ঝিল বাংলার ৩য় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

zeal banglaস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক খাতের কোম্পানি ঝিল বাংলা সুগার মিলস লিমিটেড চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (জানু-মার্চ, ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি (ইপিএস) লোকসান হয়েছে ৯.২২ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২২.৭২ টাকা।

আর (জুলাই ১৯-মার্চ, ২০) এ ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৪.৭২ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৪৩.৪৯ টাকা।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের দায় মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ৬৫২ টাকা। যা ২০১৯ সালের ৩০ জুন ছিল ৬০৭ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বাজারে এলো রানারের নতুন মডেলের আকর্ষনীয় মোটরসাইকেল

IMG-20200620-WA0000স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশের প্রথম মোটরসাইকেল প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান রানার অটোমোবাইলস লিমিটেড ৩টি নতুন মডেলের মোটরসাইকেল বাজারে নিয়ে এসেছে। মডেল ৩টি হলো নাইট রাইডার ১৫০ ভি২, বুলেট ১০০ ভি২ ও স্কুটি ১১০।

রানার গ্রূপের বিপণন বিভাগের পরিচালক আমিদ সাকিফ খান তাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে লাইভ সেশনের মাধ্যমে গত ১৫ই জুন এই ৩টি নতুন মডেল উন্মোচন করেছেন।

তিনি জানান, বুলেট ১০০ ভি২ হল পূর্বের বুলেট মোটরসাইকেলের উন্নত সংস্করণ, যেটিতে আছে আকর্ষণীয় নতুন লুক ও সংযোজন করা হয়েছে স্পোর্টস লুকিং শ্রাউড। স্টাইলিশ নতুন এক লুকে এসেছে নাইট রাইডার ভি২। এতে আছে নতুন রেস টিউনিং যুক্ত ইঞ্জিন, ডুয়াল ডিস্ক যা উন্নত ব্রেকিং সিস্টেম নিশ্চিত করে। স্কুটি ১১০ রানারের প্রোডাক্ট প্রোফাইল এ নতুন এক সংযোজন। এতে রয়েছে ১১০ সিসি ইঞ্জিন, সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় গিয়ারবাক্স এবং ফ্রন্ট ডিস্ক ব্রেক। স্কুটি ১১০ একটি ইউনিসেক্স স্কুটার অর্থাৎ এটি ছেলে এবং মেয়ে উভয়ই খুব সহজে চালাতে পারবেন। তাই এই প্রোডাক্ট গুলো এই কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের সময় দেশের মানুষের ব্যক্তিগত যানবাহনের চাহিদা পূরণে অনেক বড় ভুমিকা রাখবে বলে রানার দাবি করে।

রানার গ্রুপের এজিএম ওয়াহিদ মুরাদ এক পত্রে জানান, এই ৩ টি মডেলের প্রি-বুকিং এ রানার বেশ ভাল সাড়া পেয়েছে এবং প্রাথমিক পর্যায়ে গ্রাহকেরা পণ্যগুলো নিয়ে অত্যন্ত সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। বুলেট ১০০ ভি২ এর খুচরা মূল্য ১০৮০০০ টাকা যার অফার মূল্য চলছে এখন মাত্র ৯৯০০০ টাকা, নাইট রাইডার ১৫০ ভি২ এর খুচরা মূল্য ১৬৬০০০ যার অফার মূল্য চলছে এখন মাত্র ১৩৮০০০ টাকা এবং স্কুটি ১১০ এর খুচরা মূল্য মাত্র ৯৯০০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে যা এই সেগমেন্ট এর জন্য অত্যান্ত আকর্ষণীয় মূল্য।

তাছাড়া রানার তাদের ‘বাইক কেয়ার’ মোবাইল এপ চালু করার ঘোষণা দিয়েছে যার মাধ্যমে গ্রাহকরা তাদের মাসিক কিস্তির টাকা ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রদান করতে পারবে এবং নতুন অফার, পণ্যের মূল্য, কিস্তির নিয়মনীতি ও অন্যান্য তথ্য সম্পর্কে খুব সহজে জানতে পারবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ডিএসইতে সার্বিক মূল্য আয় অপরিবর্তিত

PE-300x197স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বিদায়ী সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) অপরিবর্তিত রয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১০.৫১ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১০.৫১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও’র কোনো পরিবর্তন হয় নাই।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৬.২৫ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৩.৬৫ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ১৪ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৬.২৬ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৪.৯৮ পয়েন্টে, বীমা খাতের ১০.৫৯ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ২১.৪১ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ১৭.০৪ পয়েন্টে, চামড়া খাতের ১৯.০৫ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ২৯.৭৩ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ৯.৯৪ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ২৪.৩৪ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৩০.৯০ পয়েন্টে, পেপার খাতের ৪৩.৫৫ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ৯.২০ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ১১.১৩ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ২০.৯৩ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই ৩৩.৭৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে লেনদেন ও সূচক

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

গত সপ্তাহে উভয় শেয়ারবাজারের প্রধান প্রধান সূচক কমেছে। একইসঙ্গে কমেছে লেনদেন এবং লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। এ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) বাজার মূলধন ১৭৮ কোটি টাকা কমেছে।

জানা গেছে, বিদায়ী সপ্তাহে ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৩৯ কোটি ২৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ১৫ কোটি ৪ লাখ টাকা কম হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩৫৪ কোটি ২৮ লাখ টাকার।

ডিএসইতে বিদায়ী সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ৬৭ কোটি ৮৪ লাখ টাকার। আর আগের সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছিল ৭০ কোটি ৮৫ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে গড় লেনদেন ৩ কোটি টাকা কম হয়েছে।

গত সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৯৬০ পয়েন্টে। অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৯১৮ এবং ১৩২৫ পয়েন্টে।

এ সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৩৪৩টি প্রতিষ্ঠান শেয়ার ও ইউনিট লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৯টি বা ৫ শতাংশের, কমেছে ৩৯টির বা ১১ শতাংশের এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮৫টির বা ৮৪ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর।

একই সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ১০ হাজার ৪৬৬ কোটি টাকায়। আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ১০ হাজার ৬৪৪ কোটি টাকায়। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন ১৭৮ কোটি টাকা কমেছে।

অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৮১ লাখ টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৯৯ কোটি ২২ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইতে লেনদেন ৭৬ কোটি ৪১ লাখ টাকা বা ৭৭ শতাংশ কমেছে।

সপ্তাহজুড়ে সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ২৫৪ পয়েন্টে।

এ সময়ে সিএসইতে লেনদেনকৃত ১৭৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের মধ্যে ২২টির দর বেড়েছে, ৩২টির কমেছে এবং ১২৪টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

রাজধানীতে যে ২৪ স্থানে বসবে কোরবানির হাট

Hat স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আসন্ন ঈদুল আজহায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ২৪টি অস্থায়ী কোরবানি পশুর হাট বসানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এরমধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে (ডিএসসিসি) ১৪টি ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) এলাকায় বসবে ১০টি হাট। এগুলোর সঙ্গে গাবতলীর পশুর হাটেও চলবে কোরবানির পশু বেচা-কেনা।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ঈদের ১৫ দিন আগে থেকেই পশু কেনার প্রস্তুতি শুরু হয় মুসলমানদের মধ্যে।

বরাবরের মতই কোরবানির ঈদ সামনে রেখে প্রস্তুতি নিতে শুরু করে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন।

গত ১৪ জুন ১৪টি হাটের অস্থায়ী ইজারার জন্য দরপত্র ডেকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন।
এগুলোর মধ্যে রয়েছে- উত্তর শাহজাহানপুরের মৈত্রী সংঘ মাঠ এলাকার খালি জায়গা, হাজারীবাগের ইনস্টিটিউট অব লেদার টেকনোলোজি মাঠ সংলগ্ন খালি জায়গা, কামরাঙ্গীরচরের ইসলাম চেয়ারম্যান বাড়ি থেকে দক্ষিণ বুড়িগঙ্গা বাঁধ পর্যন্ত খালি জায়গা, পোস্তাগোলা শ্মশান ঘাট এলাকার খালি জায়গা, শ্যামপুর বালুর মাঠ সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা, মেরাদিয়া বাজারের আশপাশের খালি জায়গা, আরমানিটোলা মাঠ সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা, গোপীবাগ বালুর মাঠ ও কমলাপুর স্টেডিয়াম সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা, যাত্রাবাড়ীর দনিয়া কলেজ সংলগ্ন আশপাশের খালি জায়গা, ধূপখোলা মাঠ সংলগ্ন খালি জায়গা, সাদেক হোসেন খোকা মাঠ সংলগ্ন ধোলাইখাল ট্রাকস্ট্যান্ড এলাকা, আফতাব নগরের (ইস্টার্ন হাউজিং) ব্লক ই, এফ, জি ও এইচ এবং সেকশন-১ ও ২ এর খালি জায়গা, আশুলিয়া মডেল টাউনের খালি জায়গা এবং লালবাগের রহমতগঞ্জ খেলার মাঠের আশপাশের খালি জায়গা।

ডিএসসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. রাসেল সাবরিন গণমাধ্যমকে জানান, ইজারা চূড়ান্ত হলে করোনা সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে কীভাবে হাট পরিচালনা করা হবে সে বিষয়ে ইজারাপ্রাপ্তদের নির্দেশনা দেয়া হবে।

এদিকে ডিএনসিসি সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা উত্তরে এবার ১০টি স্থানে পশুর হাট বসানো হবে। এ বিষয়ে ডিএনসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মোজাম্মেল হক গণমাধ্যমকে জানান, পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রে সরকারের যে নির্দেশনা আছে সেটা ক্রেতা-বিক্রেতাকে হুবহু মানতে হবে।
সম্ভাব্য স্থানগুলো হলো- ভাষানটেক রাস্তার নির্মাণাধীন অব্যবহৃত-পরিত্যক্ত অংশ এবং পাশের খালি জায়গা, ভাটারা সংলগ্ন এলাকা, ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের খেলার মাঠ, বাড্ডা ইস্টার্ন হাউজিংয়ের খালি জায়গা (আফতাবনগর), মোহাম্মদপুর বুদ্ধিজীবী সড়কের পাশে পুলিশ লাইনের খালি জায়গা, মিরপুর সেকশন-৬ (ইস্টার্ন হাউজিং) এর খালি জায়গা, উত্তরা ১৫ নম্বর সেক্টরের ১ নম্বর ব্রিজের পশ্চিমের অংশ এবং ব্রিজের পশ্চিমে গোলচত্বর পর্যন্ত সড়কের ফাঁকা জায়গা, উত্তরা ১৭ নম্বর সেক্টরের বৃন্দাবন থেকে উত্তর দিকে বিজিএমইএ পর্যন্ত খালি জায়গা, কাওলা শিয়ালডাঙ্গা সংলগ্ন খালি জায়গা। ডিএনসিসিতে আরও একটি স্থান হাটের জন্য নির্ধারণ করার প্রক্রিয়া চলছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ভিএফএস থ্রেডসের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

vfs_logo_2স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি ভিএফএস থ্রেডস ডায়িং লিমিটেড চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ডিএসই সূত্রে তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (জানু-মার্চ, ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি (ইপিএস) আয় হয়েছে ০.৩৯ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৬৩ টাকা।

আর (জুলাই ১৯-মার্চ, ২০) এ ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৪৩ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.৪৪ টাকা।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের দায় মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৭.৮৭ টাকা। যা ২০১৯ সালের ৩০ জুন ছিল ২২.১৮ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

করোনার জন্য ১.০৩ কোটি মানুষ চাকরির ঝুঁকিতে : সিপিডি

cpdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

করোনাভাইরাসের পাদুর্ভাবে দেশের এক কোটি ৩ লাখ নাগরিক চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছেন। বিশেষ করে অস্থায়ী কিংবা খন্ডকালীন কর্মসংস্থানের সাথে নিয়োজিত নাগরিকেরা এই ঝুঁকিতে পড়েছেন। ২০১৬-১৭ শ্রমশক্তি জরিপের উপাত্ত পর্যালোচনা করে এ প্রাক্কলন করা হচ্ছে। বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় নিলে কর্ম হারানোর ঝুঁকিতে থাকা নাগরিকের সংখ্যা আরো বৃদ্ধি পাবে।

বৃহস্পতিবার এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম, বাংলাদেশ-এর আয়োজনে এসডিজি’র নতুন চ্যালেঞ্জ ও বাজেট ২০২০-২১ শীর্ষক এক ভার্চুয়াল সংলাপে এ সকল পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়। এসডিজি প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক এবং সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি)-এর সম্মাননীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এ সংলাপে মূল প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন।

এসডিজি প্লাটফর্মের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং সিপিডি’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহান সংলাপে সভাপতিত্ব করেন। কনোরভাইরাসে পিছিয়ে পড়া ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে পড়েছেন জানিয়ে সংলাপে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, চলমান অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য সরকার একটি বিশেষ অর্থনীতি পুনরুদ্ধার কার্যক্রম বিবেচনা করতে পারে। দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধার এবং নাগরিকদের কর্মসংস্থানসহ অর্থনৈতিক সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ প্রক্রিয়ায় টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) কাঠামোকে অবলম্বন করে সরকারের অগ্রসর হওয়া প্রয়োজন।

একটি বিস্তারিত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করে পর্যায়ক্রমিক পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে চলমান সংকট থেকে পুনরুদ্ধারের কার্যক্রম গ্রহণ জরুরি। করোনার ফলে সৃষ্ট নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দেশের অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় এসডিজি কাঠামোকে বিশেষভাবে সন্নিবদ্ধ করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে দেশের পিছিয়ে পড়া ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সহযোগিতার আওতায় আনার ক্ষেত্রে বিশেষ নজর জরুরি।

সংলাপে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য ড. শামসুল আলম বলেন, চলমান অতিমারি থেকে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে সরকার একটি স্বল্পমেয়াদী কার্যক্রম হাতে নেবে। অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাসহ সকল উন্নয়ন কার্যক্রমেই সরকার দেশের ঝুঁকিতে থাকা নাগরিকদের সহযোগিতা প্রদানের ব্যাপারটি বিবেচনায় থাকবে।

চলমান অতিমারিতে নারী, শিশু, বয়স্ক জনগোষ্ঠী, প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠী, আদিবাসী, প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত জনগোষ্ঠী, যুবসমাজসহ সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর বিভিন্ন চ্যালেঞ্জসমূহ নিয়ে এ সংলাপে আলোচনা হয়। সংলাপে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, বরগুনা, সুনামগঞ্জ, ঠাকুরগাঁও, বগুড়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে উন্নয়ন কর্মী-বিশেষজ্ঞ, অর্থনীতিবিদ, গবেষক, ব্যবসায়ী প্রতিনিধি, যুব প্রতিনিধি এবং সাংবাদিক অংশগ্রহণ করেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আর

চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি হবে সাড়ে ৪ শতাংশ ॥ এডিবি

adbস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের কারণে চলতি অর্থবছরে (২০১৯-২০) অর্থনীতির যে ক্ষতি হয়েছে, তা আগামী অর্থবছরেই (২০২০-২১) কাটিয়ে উঠতে পারবে বাংলাদেশ। চলতি অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি দাঁড়াতে পারে চার দশমিক পাঁচ শতাংশে। মন্দা প্রভাব কাটিয়ে আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি হতে পারে সাত দশমিক পাঁচ শতাংশ।

বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপর তৈরি করা এক প্রতিবেদনে এই দাবি করে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)।

যদিও সরকার বলছে চলতি অর্থবছরে জিডিপি পাঁচ দশমিক দুই শতাংশ অর্জন হতে পারে। এছাড়া আগামী অর্থবছরের জিডিপির প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে আট দশমকি দুই শতাংশ।

এডিবির এই পূর্বাভাস প্রতিবেদন বলছে, করোনার কারণে সারাবিশ্বের মতো বাংলাদেশেরও চলতি অর্থবছরের শেষ তিন মাস অর্থনৈতিক কার্যক্রম দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আগামী অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসেই বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি বেড়ে দাঁড়াবে সাত দশমিক পাঁচ শতাংশে।

এ বিষয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন প্রকাশ বলেছেন, ‘চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাস বাংলাদেশের অর্থনীতির দারুণ সাফল্য ছিল। করোনার সংক্রমণ শুরু হলে তা কমে আসে এবং আগামী অর্থবছরে এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠবে।’

স্টকমার্কেটবিডি.কম/